The Way of the World Bangla Summary

The Way of the World Bangla Summary

earn money

Key information:

  • Name: The Way of the World (Restoration Comedy)
  • Writer: William Congreve (1670-1729)
  • First performed:  1700
  • Published: 1700
  • Genre: Comedy of Manners
  • Setting: Time Setting: late 17th-Century
  • Place Setting: London 

Themes:

  1. Social Etiquette and Reputation
  2. Love and Romance
  3. Money and Greed
  4. The Deceit and Style of Wit
  5. Friendship

Major Characters 

  • Lady Wishfort: (Good) The widower, mother of Mrs. Fainall and aunt of Millamant.
  • Mr. Edward Mirabell: (Good) (Protagonist) Well known to Mr. Fainall and secret ex lover of Mrs. Fainall, now the lover of Millamant whom he wants to marry to grasp her property.
  • Millamant: (Good) Beautiful young girl.

আরো পড়ুনঃRestoration and Eighteenth Century Fiction Quotations

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Secondary Characters:

  • Mr. Fainall: (Bad) Well known to Mirabell and husband of Mrs. Fainall and secret lover of Mrs. Marwood.
  • Mrs. Arabella Fainall: (Good) Daughter of Lady Wishfort.
  • Mrs. Marwood: (Bad) Mistress of Mr. Fainall.
  • Waitwell: (Good) Servant of Mirabell.
  • Foible: (Good) Servant of lady wishfort.
  • Sir Wilfull Witwoud: (Good) Forty-year-old Nephew of lady wishfort.

Bangla Summary:

নাটকের ব্যাকগ্রাউন্ড: লেডি উইশফোর্টের মেয়ে এরাবেলার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর আগেই তিনি তার সকল সম্পত্তি এরাবেলার নামে উইল করে দিয়ে গিয়েছিলেন। স্বামীর মৃত্যুর পরে এরাবেলা মিরাবেলের সাথে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করে। একসময় তাদের সম্পর্ক শেষ হয়ে যায় এবং এরাবেলা ফেইনালকে বিয়ে করে নেয়। তবুও মিরাবেল এই কারণে ভয় পাচ্ছিল যে, যদি এরাবেলা প্রেগন্যান্ট হয়ে যায় বা তাদের এই অবৈধ সম্পর্ক যদি কেউ জানতে পারে বা এরাবেলা যদি বলে দেয়, তাহলে তার অনেক বদনাম হবে। যাইহোক, তাদের ব্রেকআপ হয়ে গেলেও তারা খুব ভালো বন্ধু হয়ে থাকে।

এরাবেলার সাথে ব্রেকআপ হওয়ার পরে মিরাবেল এখন সম্পূর্ণ একা। সে এরাবেলার কাজিন মিলামেন্টকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করে। আসলে মিলামেন্ট উত্তরাধিকার সূত্রে ৬ হাজার পাউন্ডের মালিক। আর এই টাকার লোভেই মিরাবেল মূলত তাকে বিয়ে করতে চায়। মিলামেন্ট ও তার সম্পদের দেখাশোনার দায়িত্বে ছিল, এরাবেলার মা লেডি উইশফোর্ট। এজন্য মিলামেন্টকে বিয়ে করতে হলে লেডি উইশফোর্টের পারমিশন প্রয়োজন। তাই মিরাবেল লেডি উইশফোর্টকে ইমপ্রেস করতে শুরু করে। কিন্তু লেডি উইশফোর্ট মনে করে মিরাবেল তারই প্রেমে পড়েছে। কিন্তু তার এই ভ্রান্ত ধারণা তার একজন বান্ধবী মিসেস মারউড ভেঙে দেন। তিনি বলেন, মিরাবেল তাকে নয় বরং মিলামেন্টকে ভালোবাসে।

আরো পড়ুনঃThe Life of Cowley Bangla Summary

এটা জেনে লেডি উইশফোর্ট অনেক রেগে যান এবং তিনি সিদ্ধান্ত নেন, কোনোভাবেই তিনি মিরাবেলের সাথে মিলামেন্টের বিয়ে দেবেন না। এখানে একটা প্রশ্ন উঠতে পারে যে, তাদের বিয়েতে লেডি উইশফোর্টের পারমিশন কেন প্রয়োজন? আসলে মিলামেন্ট উত্তরাধিকার সূত্রে ৬ হাজার পাউন্ডের মালিক। তাকে এবং তার এই সম্পদের দেখাশোনার দায়িত্ব তার আন্টি লেডি উইশফোর্টের হাতে ন্যস্ত।  তবে মিলামেন্ট এই টাকা তখনি পাবে, যখন সে লেডি উইশফোর্টের অনুমতি নিয়ে বিয়ে করবে। তাছাড়া সে এই টাকা পাবে না।

লেডি উইশফোর্টের দ্বারা মিরাবেলকে অপমান করা:  নাটক শুরু হওয়ার আগের রাতে মিরাবেল উইশফোর্ট হাউজে যায়। লেডি উইশফোর্টের আমন্ত্রিত অনেক অতিথি সেখানে ছিল। তিনি সবার সামনেই মিরাবেলকে অপমান করেন এবং এখান থেকে চলে যেতে বলেন। লেডি উইশফোর্টের অপমানে মিরাবেল কিছু মনে করে না, কিন্তু এই জায়গায় মিলামেন্ট তার আন্টির কথায় কোন প্রতিবাদ না করায় তার অনেক খারাপ লেগেছিল। 

ফইবলের সাথে ওয়েটওয়েলের বিয়ে:  মিরাবেল এই প্রতিজ্ঞা করে যে, সে লেডি উইশফোর্টের সম্মতিতেই মিলামেন্টকে বিয়ে করবে। এজন্য সে একটা বুদ্ধি খাটায়। লেডি উইশফোর্টের বাড়ির চাকরানী ফইবলের সাথে তার সার্ভেন্ট ওয়েটওয়েলের বিয়ে দেয়। এর কারণ হচ্ছে, ফইবল লেডি উইশফোর্টের বাড়ির সবার সম্পর্কে খুব ভালো করে জানতো, বিশেষ করে তার জামাই ফেইনালের সম্পর্কে। কারন, মিরাবেল ও ফেইনাল একে অন্যের শত্রু ছিল।

মিসেস মারউড ও ফেইনালের অবৈধ সম্পর্ক ফাঁস: তো পরের সিনে দেখানো হয়, মিরাবেল ও ফেইনাল একে অন্যের শত্রু হওয়া শর্তেও একত্রে তাস খেলছে। তখন মিরাবেল ফেইনালকে বলে, “আমি জানি, মিসেস মারউড এর সাথে তোমার অবৈধ সম্পর্ক আছে”। মিরাবেল এবং ফইবল ছাড়া নাটকের অন্যান্য চরিত্ররা এই বিষয়টা জানতো না। এরপর দুইজন কথাবার্তা বলতেই থাকে। এই জায়গায় মিরাবেলের সার্ভেন্ট আসে এবং বলে, লেডি উইশফোর্ট স্যার রোলান্ড নামক একজন ব্যক্তির সাথে মিলামেন্টের বিয়ে ঠিক করেছে। কারণ স্যার রোলান্ড অনেক ধনী ছিলেন। প্রকৃতপক্ষে স্যার রোল্যান্ড নামে আসল কোন চরিত্র নেই। মিরাবেল তার সার্ভেন্ট ওয়েটওয়েলকে স্যার রোল্যান্ড বানায়।

মিসেস মারউড ও ফেইনালের ষড়যন্ত্র: মিরাবেলের প্ল্যানিং খুব ভালোই চলছিল। তবে মিসেস মারউড তার এই প্লানিং সম্পর্কে জেনে যান। তিনি তার প্রেমিক ফেইনালকে এই বিষয়ে সব বলে দেন। এবার মিসেস মারউড ও ফেইনাল একত্রে মিরাবেলকে ও লেডি উইশফোর্টকে ব্ল্যাকমেইল করার পরিকল্পনা করতে থাকে। সেদিন দুপুরবেলায় মিলামেন্ট মিরাবেলের প্রপোজাল একসেপ্ট করে। তবে লেডি উইশফোর্ট আগে Sir Wilfull এর সাথে মিলামেন্টের বিয়ে ঠিক করেছিলেন। তবে এখন মিলামেন্ট শুধুমাত্র মিরাবেলকেই বিয়ে করবে।

আরো পড়ুনঃOroonoko Bangla Summary (বাংলায়)

এদিকে মিসেস মারউড ও ফেইনাল মিরাবেলের সব পরিকল্পনা ব্যর্থ করার চেষ্টা করতে থাকে। তারা মিরাবেলের সব সার্ভেন্টকে গ্রেফতার করায়। কারণ তারা মিরাবেলকে তার প্ল্যানিংয়ে সাহায্য করছিল। এদিকে ফেইনাল লেডি উইশফোর্টকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করে। তাকে বলে, “আমি জানি কেন আপনি আপনার মেয়েকে আমার সাথে বিয়ে দিয়েছেন। অতীতে আপনার মেয়ের সম্পর্ক মিরাবেলের সাথে ছিল। আপনি আমাকে ধোঁকা দিয়েছেন। আমি সম্পূর্ণ শহরে আপনাদের নামে দুর্নাম রটিয়ে দেবো। তবে আপনি যদি এমনটা না চান, তাহলে আমাকে আপনার মেয়ে, আপনার এবং আপনার ভাতিজির সব টাকা দিতে হবে। আর আপনিও কখনো আমার অনুমতি ব্যতীত বিয়ে করতে পারবেন না। আপনি বিয়ে করলে আপনার টাকা আপনার স্বামীর নামে হয়ে যাবে”।

 সাহায্য করতে মিরাবেলের এগিয়ে আসা: এমত অবস্থায় মিলামেন্ট তার সম্পত্তি বাঁচাতে বলে, ” আমি স্যার উইলফুলকে বিয়ে করতে রাজি আছি”। এতে করে তার সম্পদ ফেইনালের হবে না। তবে ফেইনাল এখনো লেডি উইশফোর্ট ও তার মেয়ে এরাবেলার সম্পদ পাবে। লেডি উইশফোর্ট এবার খুব বিপদের মধ্যে পড়ে যান। তাকে সাহায্য করার জন্য মিরাবেল এগিয়ে আসে। তখন লেডি উইশফোর্ট এই প্রতিজ্ঞা করেন যে, যদি মিরাবেল তাকে সাহায্য করতে পারে, তাহলে তিনি মিলামেন্ট এর বিয়ে মিরাবেলের সাথেই দেবেন। এবার মিরাবেল দুইটা পরিকল্পনা করে।

পরিকল্পনা ১ – (ফেইনাল এবং মিসেস মারউডের অবৈধ সম্পর্ক ফাঁস করা): প্রথমে সে লেডি উইশফোর্টের কাছে বলে ফেইনাল এবং মিসেস মারউড এর মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। এটা শুনে লেডি উইশফোর্টের কিছু যায় আসে না। কারণ এতে করে তো ফেইনালের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না বা তার তো সম্পদ রক্ষা পাবে না।

আরো পড়ুনঃSpeech on East India Bill Bangla Summary

পরিকল্পনা ২ – (এরাবেলার সম্পদ মিরবেলের নামে থাকা): এরাবেলার ও ফেইনালের বিয়ে হওয়ার সময়ে এরাবেলা তার সমস্ত সম্পদ মিরাবেলের নামে করে দিয়েছিল। যাতে করে ফেইনাল তার সম্পদ নিয়ে নিতে না পারে। আসলে এরাবেলা মিরাবেলকে বিশ্বাস করতো, তাই তার নামে সব সম্পদ লিখে দিয়েছিল। অর্থাৎ ফেইনাল এখন তার স্ত্রীর সম্পত্তি কেড়ে নিতে পারবে না। এখন সম্পদ পেতে হলে তাকে তার স্ত্রী এরাবেলাকে সন্তুষ্ট করেই চলতে হবে।

এতে করে এরাবেলা ও লেডি উইশফোর্ট দুজনেরই সম্পদ ও সম্মান বেঁচে গেল। আর স্যার উইলফুল যেহেতু খুব নম্র স্বভাবের মানুষ ছিলেন, তিনি মিরাবেল ও মিলামেন্টের বিয়েতে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালেন না। মিলামেন্টের আন্টিও তাদের বিয়েতে সম্মতি দিলেন। নাটকের শেষ অংশে মিরাবেল এরাবেলার সম্পদ তাকে ফিরিয়ে দেয়। আর এই কথা বলে যে, এই সম্পদই একমাত্র অস্ত্র, যার দ্বারা তুমি তোমার লোভী স্বামী ফেইনালকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

Riya Akter
Riya Akter
Hey, This is Riya Akter Setu, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক