King Lear Bangla Summary (বাংলায়)

Key Facts 

earn money
  • Writer: William Shakespeare (1564-1616)
  • Written Time: 1605 to 1606
  • Published date: 1606
  • Genre: Tragedy
  • Words: 26145
  • Time Setting: Eighteenth-century England
  • Place Setting: England.
  • Symbols: Vision and Blindness, Lear’s crown, Diseased Bodies, The feather and Animals.
  • Acts: (V)
  • Themes: Loyalty, Compassion and forgiveness, Aging, Nihilism, Self-Knowledge, Appearance and Reality. 
  • Famous line: “nothing will come of nothing; speak again”.

Characters

Main Characters:

  1. King Lear:(Protagonist)Good- King of Britain.
  2. Goneril:(Antagonist)Bad-The eldest daughter of king Lear.
  3. Regan:(Antagonist)Bad- The second daughter of King Lear.
  4. Cordelia:(Good)-The youngest daughter of king Lear.

Secondary Characters 

  1. Duke of Albany:(Good)Goneril’s husband.
  2. Duke of Cornwell:(Bad)- Regan’s husband.
  3. King of France:(good)- Cordelia’s husband.
  4. Earl of Gloucester:(good)- Father of Edgar and Edmund.
  5. Edgar:(Good)- Son of Gloucester.
  6. Edmund:(Bad)- Bastard son of Gloucester.

Minor Characters: 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


  1. Duke of Burgundy: Another suitor of Cordelia.
  2. Kent: (good)- King Lear’s servant.

আরো পড়ুন:Hamlet Bangla Summary (বাংলায়)

King Lear Bangla Summary (বাংলায়)

তো সম্পূর্ণ নাটকের বাংলা সামারি আমরা মাত্র পাঁচটা পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জানতে পারবো।

১. সম্পত্তি ভাগের গল্প।

২. কিং লেয়ারের দুই মেয়ের বাড়িতে পর্যায়ক্রমে থাকা 

৩. গ্লচেস্টার এর গল্প 

৪. কর্ডেলিয়ার ইংল্যান্ডে আক্রমণ 

৫. কর্ডেলিয়া এবং কিং লেয়ারের মৃত্যু 

তো চলুন এবার মূল সামারি পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করা যাক।

১. সম্পত্তি ভাগের গল্প

কিং লেয়ার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের অন্যতম জনপ্রিয় একটি নাটক যার কাহিনী গ্রাম বাংলার লোকসমাজেও প্রচলিত রয়েছে। ইংল্যান্ডে নাটকটি শুরু হয় বৃটেনের রাজপ্রাসাদে। এটি একটি বিয়োগান্ত্বক নাটক। নাটকটি শুরু হয় এভাবে যে ইংল্যান্ডের রাজা কিং লেয়ার তার রাজ্য এবং সম্পদ সম্পত্তি তা তিন কন্যার মধ্যে ভাগ করে দিতে চায়, কারণ তিনি বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। রাজকার্য পরিচালনা তার আর ভালো লাগেনা। কিন্তু সম্পদ ভাগ করার ক্ষেত্রে তিনি একটি কৌশল অবলম্বন করতে চান। তিনি পরীক্ষা করে দেখতে চান যে, তার কন্যাদের মধ্যে কে তাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে এবং কে তাকে সবচেয়ে কম ভালোবাসে।

সেই অনুপাতে তিনি তার রাজত্ব তার কন্যাদের মধ্যে ভাগ করে দেবেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী রাজা তার কন্যাদের কাছে গিয়ে এক এক করে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন যে, তারা রাজাকে কতটা ভালোবাসে। স্বাভাবিকভাবেই তার প্রথম কন্যা গণেরীল উত্তর দিল যে, সে তাকে প্রচন্ড ভালোবাসে এবং সম্পদ পাওয়ার লোভে যতটুকু তোষামোদ করা দরকার সবকিছুই করলো সে। দ্বিতীয় কন্যা রিগানও ঠিক তার বড় বোনের মতোই উত্তর দিল এবং তার বড় বোনের মতোই প্রচুর সম্পদ পেল।

  • কর্ডেলিয়াকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা 

আরো পড়ুন:Troilus and Criseyde Bangla Summary (বাংলা)

কিন্তু সমস্যা গিয়ে দাঁড়ালো তার ছোট কন্যা কর্ডেলিয়ার ক্ষেত্রে। কর্ডেলিয়া রাজাকে কতটুকু ভালবাসে এমন প্রশ্নের উত্তরে সে বললো যে, বাবা তুমি আমাকে লালন-পালন করেছ এবং আমাকে বড় করে তুলেছ। এজন্য আমি তোমাকে যথেষ্ট ভালোবাসি। বাবা হিসেবে তুমি আমার কাছ থেকে ঠিক যতোটুকু ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য ততটাই ভালোবাসি আমি তোমাকে। এর থেকে একটু কম কিংবা একটুও বেশি ভালবাসি না। রাজার ছোট মেয়ের এমন উত্তরে প্রচন্ড রাগ হলো এবং রাজা তার ছোট মেয়েকে সম্পত্তির উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করল। 

  •  ফ্রান্সের রাজার সাথে কর্ডেলিয়ার বিয়ে

কিন্তু ফ্রান্সের রাজা অন্যদিকে এই ঘটনা শুনে একটু আশ্চর্য হলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন যে, যে মেয়ে তার বাবার প্রশ্নের এমন কৌশলী উত্তর দিতে পারে, সে মেয়ে নিশ্চয়ই অনেক বুদ্ধিমতী। সুতরাং শুধু অর্থের বিচারে না হলেও তার বুদ্ধিমত্তার বিচারে তাকে আমি বিয়ে করবো। তারপর ফ্রান্সের রাজা কর্ডেলিয়াকে বিয়ে করল এবং ফ্রান্সে নিয়ে চলে গেল। 

  • কর্ডেলিয়ার পক্ষে কেন্ট এর সমর্থন

অন্যদিকে রাজার এই সিদ্ধান্ত এর বিরুদ্ধে মতামত দিয়ে আসছিল কেন্ট নামক এক সভাসদ। কিন্তু রাজা তার সিদ্ধান্তে অটল ছিল। বরং রাজার বিরুদ্ধে বেশি বোঝার জন্য কেন্টকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেয়া হলো। কেন্ট নির্বাসনে না গিয়ে ছদ্মবেশ ধরে সেই এলাকায় নতুন নাম নিয়ে থেকে গেল। 

২. কিং লেয়ারের দুই মেয়ের বাড়িতে পর্যায়ক্রমে থাকা 

এরপর রাজা তার দুই মেয়ে রিগান ও গনেরিল এর মধ্যে সিংহাসন সমান ভাগে ভাগ করে দিলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন যে যেহেতু তিনি রাজকার্য থেকে অবসর নিয়েছেন সেহেতু দুই মেয়ের বাড়িতে পর্যায়ক্রমে কিছুদিন করে গিয়ে থাকবেন। এভাবেই চলতে থাকলো আর রাজকার্য। কিন্তু কিছুদিন পর রাজার দুই মেয়ে তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা শুরু করল। রাজা প্রায় 100 জন সভাসদ নিয়ে দুই মেয়ের বাড়িতে পর্যায়ক্রমে থাকতেন। কয়েকদিন যেতে না যেতেই তার দুই মেয়ে তাকে বলল যে বাবা তোমার এত বেশি সভাসদ নিয়ে থাকার কি দরকার। 

এভাবে রাজাকে বুঝিয়ে রাজার সভাসদ আস্তে আস্তে কমাতে কমাতে একজনে নিয়ে চলে আসলো এবং রাজাকে বলল যে তোমার কোন সভাসদ দরকার নেই বরং আমাদের রাজসভায় যারা রয়েছে তারাই তোমার সেবা-শুশ্রূষা করে দেবে। রাজা প্রথম দিকে দৃঢ় ছিলেন যে তিনি তার সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন কিন্তু পরবর্তীতে দেখতে পেলেন যে তার কোন মেয়েই তাকে গ্রহণ করছে না। তাই উপায় না পেয়ে তিনি তার দুই মেয়ের বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে আসলেন। 

৩. গ্লচেস্টার এর গল্প 

এদিকে অন্য আরেকটি ঘটনা ঘটলো গ্লচেস্টার এর পরিবারে। গ্লচেস্টার রয়েছে দুই ছেলে। যাদের একজনের নাম এডগার এবং আরেকজনের নাম এডমান্ড। এডগার তার বৈধ সন্তান এবং এডমান্ড তার অবৈধ সন্তান। 

  • এডমান্ডের সম্পদের প্রতি লোভ

এডমান্ড ভাবলেন যে, তার বাবার সমস্ত সম্পদ এবং সম্পত্তি বৈধ সন্তান হিসেবে এডগার পাবে। তার বাবার অবৈধ সন্তান এডমান্ড কোন সম্পদ পাবে না। এজন্য তিনি গ্লচেস্টারকে বোঝাতে শুরু করলেন যে, এডগার তার সমস্ত সম্পত্তি দখল করতে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করছে। এডগার যখন এই ব্যাপারটা বুঝতে পারলেন তখন তিনি নিজের আত্মরক্ষার স্বার্থে ডিসগাইস ধারণ করলেন এবং নিজেকে অন্য নামে সকলের সামনে তুলে ধরতে থাকলেন। নাম নিলেন Poor Tom।

  • গ্লচেস্টারকে অন্ধ করে দেওয়া

অন্যদিকে যখন কিং লেয়ার বিপর্যস্ত অবস্থায় তার কন্যাদের কাছ থেকে প্রত্যাক্ষিত হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন তখন গ্লচেস্টার এই ব্যাপারটা জানতে পারেন। জানতে পেরে রাজাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেন। এটা এডমান্ড রাজার কন্যাদের কাছে বলে দেয়। এজন্য কিং লেয়ারের দুই কন্যা ষড়যন্ত্র করে গ্লচেস্টারকে ধরে নিয়ে গিয়ে অন্ধ করে রাস্তায় ফেলে দিয়ে চলে যায়। এরপর Poor Tom নাম ধারণকারী গ্লচেস্টারের বৈধ সন্তান এডগার তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ডোভারের দিকে রওনা দেন যেখানে কিং লেয়ার অবস্থান করছিলেন। 

৪. কর্ডেলিয়ার ইংল্যান্ডে আক্রমণ 

রাজার ছোট মেয়ে কর্ডেলিয়া যখন জানতে পারলেন যে তার বড় দুই বোন তার পিতার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তখন তিনি ফ্রেন্স বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে ব্রিটেন আক্রমণ করতে রওনা দিলেন। কিন্তু পথের মধ্যে ডোভারে রাজার সাথে তার দেখা হয়ে গেল । সেখানে কর্ডিলিয়া তার বাবাকে সেবা সশ্রূষা করে সুস্থ করে তোলেন এবং তার বাবা কিং লেয়ার বুঝতে পারেন যে, তিনি কত বড় ভুল করেছেন তার ছোট কন্যাকে সিংহাসন থেকে বিতাড়িত করে।

পরবর্তীতে সুস্থ হয়ে কিং লেয়ার তার কন্যার নেতৃত্বে ব্রিটেন আক্রমণ করার জন্য ফ্রান্সের বাহিনীর সাথে সামনের দিকে অগ্রসর হন। এদিকে বৃটেনে গণরিল তার স্বামীকে বাদ দিয়ে অ্যাডমান্ড এর সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ফলে গণরীল তার স্বামীকে প্রধান সেনাপতির পথ থেকে সরিয়ে এডমান্ডকে স্থলাভিষিক্ত করেন। এরপর কর্ডেলিয়ার বাহিনী এবং এডমান্ড এর বাহিনীর মধ্যে তুমুল যুদ্ধ হয় এবং যুদ্ধে ফ্রেন্স বাহিনী পরাজিত হয়। 

আরো পড়ুন: The Nun’s Priest’s Tale Bangla Summary (বাংলায়)

৫. কর্ডেলিয়া এবং কিং লেয়ারের মৃত্যু 

ফলে কিং লিয়ার এবং তার ছোটকন্যা কর্ডলিয়া ব্রিটেনের রাজ বাহিনীর হাতে বন্দি হন এবং ফাঁসির নির্দেশ দেয়া হয় কর্ডেলিয়াকে। এরপর এডগার এবং এডমান্ড এর মধ্যে একটা মল্লযুদ্ধ হয়, যেখানে এডমান্ড মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন এবং মৃত্যুর পূর্বে তিনি তার দোষ স্বীকার করেন। অন্যদিকে দেখা যায় যে, গনোরিল রিগানকে বিষ দিয়ে হত্যা করে এবং সে নিজেও আত্মহত্যা করে। কর্ডেলিয়াকে যেহেতু ফাঁসির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, তাই তাকে ফাঁসি দেওয়া হয় এবং তার লাশ জড়িয়ে ধরে কিং লেয়ার নিজেও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। 

এভাবে ব্যথিত ঘটনার মধ্য দিয়ে শেক্সপিয়ারের কিং লেয়ার নাটকটির সমাপ্তি ঘটে। লেখাটি সহজেই খুঁজে পেতে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং যদি কোন জিজ্ঞাসা থাকে তবে তা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে করতে ভুলবেন না। 

Shihabur Rahman
Shihabur Rahman
Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

12 COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক