The Old Man and The Sea Bangla Summary (বাংলায়)

The Old Man and The Sea

Brief Biography of Ernest Hemingway

Ernest Hemingway (১৮৯৯-১৯৬১) শিকাগোর একটি উপশহরের কাছে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার পরিবারের সাথে গ্রীষ্মকাল কাটাতেন মিশিগানের গ্রামাঞ্চলে। হাই স্কুল শেষ করার পর তিনি দ্য কানসাস সিটি স্টার-এ সাংবাদিক হিসেবে কিছু সময় কাজ করেন। মাত্র ছয় মাস পর তিনি চাকরি ছেড়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রেড ক্রস অ্যাম্বুলেন্স বাহিনীতে যোগ দেন। যুদ্ধে আহত হয়ে তিনি “সিলভার মেডেল অব মিলিটারি ভ্যালর” পুরস্কার পান। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হলে হেমিংওয়ে অন্টারিও ও শিকাগোতে বসবাস করেন। শিকাগোতে তার প্রথম স্ত্রী হ্যাডলি রিচার্ডসনের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। ১৯২১ সালে তারা প্যারিসে চলে যান, যেখানে হেমিংওয়ে “Lost Generation” নামে পরিচিত আমেরিকান লেখকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন, যার মধ্যে F. Scott Fitzgerald ছিলেন। তার প্রথম উপন্যাস, The Sun Also Rises, ১৯২৬ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯২৮ সালে, হেমিংওয়ের বাবা আত্মহত্যা করেন, যা তাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। স্পেনের গৃহযুদ্ধের সময় হেমিংওয়ে একজন যুদ্ধ প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন। তার এই অভিজ্ঞতা তার বিখ্যাত উপন্যাস For Whom the Bell Tolls (১৯৩৯)-এর প্রেরণা হিসেবে কাজ করে। ১৯৪৬ সালে তিনি তার চতুর্থ ও শেষ স্ত্রী মেরি হেমিংওয়েকে বিয়ে করেন, এবং তারা ১৪ বছর কিউবায় বসবাস করেন। হেমিংওয়ে কিউবায় থাকাকালীন তার বিখ্যাত উপন্যাস The Old Man and the Sea লেখা শুরু করেন, যা তার জীবদ্দশায় প্রকাশিত সর্বশেষ বিখ্যাত সাহিত্যকর্ম। শেষ জীবনে হেমিংওয়ে আইডাহোতে চলে যান। সেখানে তিনি অসুস্থতা ও বার্ধক্যের কারণে ১৯৬১ সালে আত্মহত্যা করেন।

Key Facts

  • Full Title: The Old Man and the Sea
  • Author: Ernest Hemingway (1899-1961)
  • When Written: 1951
  • Where Written: Cuba
  • When Published: 1952
  • Literary Period: Modernism
  • Genre: Fiction (novella); Allegory
  • Setting: Late 1940s; a fishing village near Havana, Cuba, and the waters of the Gulf of Mexico
  • Climax: When Santiago finally harpoons and kills the marlin; when Santiago fights off the final pack of sharks
  • Point of View: Third-person omniscient, although largely limited to Santiago’s point of view

আরো পড়ুনঃ Brave New World Bangla Summary (বাংলায়)

Detailed Summary in Bangla

প্রথম দিন

সান্তিয়াগো, একজন বৃদ্ধ জেলে। তিনি টানা ৮৪ দিন ধরে কোনো বড় মাছ ধরতে পারেননি। প্রথম ৪০ দিন ম্যানোলিন নামের একটি ছেলে তার সঙ্গে কাজ করেছিল, কিন্তু ম্যানোলিনের বাবা-মা তাকে সান্তিয়াগোকে ছেড়ে একটি “luckier” boat/নৌকায় কাজ করতে বাধ্য করে। যদিও ম্যানোলিন এখন অন্য নৌকায় কাজ করে, তবুও প্রতিদিনের শেষে সে সান্তিয়াগোকে তার খালি নৌকা (skiff) টেনে তুলতে সাহায্য করে। সান্তিয়াগোর মুখ ও হাত বছরের পর বছর মাছ ধরার সরঞ্জাম ও বড় মাছের কারণে দাগে/ক্ষতচিহ্নে ভর্তি। যদিও সান্তিয়াগো বৃদ্ধ, তবু তার চোখ এখনও উজ্জ্বল, সমুদ্রের মতো রঙের এবং “cheerful and undefeated” রয়ে গেছে। আরেকটি বিফল দিনের পর ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে তার নৌকা ও সরঞ্জাম বহন করতে সাহায্য করে। ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে জানায় যে সে অন্য নৌকায় কাজ করে কিছু টাকা উপার্জন করেছে এবং সে আবার তার সঙ্গে মাছ ধরতে চায়। সান্তিয়াগো তাকে অন্য নৌকাতেই থাকতে বলেন। তবে তারা দুজনেই একমত যে সান্তিয়াগো খুব শীঘ্রই একটি বড় মাছ ধরতে পারবে।

ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে Terrace/টেরেস নামের একটি ছোট রেস্তোরাঁয় বিয়ার খাওয়ানোর প্রস্তাব দেয়। অন্য জেলেরা সেখানে সান্তিয়াগোকে নিয়ে ঠাট্টা করে কারণ সান্তিয়াগো এখন আর কোনো বড় শিকার ধরতে পারে না। কিন্তু ম্যানোলিন তাদের পাত্তা দেয় না। সে সান্তিয়াগোর সঙ্গে কথা বলে সেই সময় নিয়ে যখন তারা প্রথম একসঙ্গে মাছ ধরা শুরু করেছিল। তখন ম্যানোলিন মাত্র পাঁচ বছরের ছিল। ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে বলে যে সে মাছ ধরার জন্য তাকে সার্ডিন মাছ (সার্ডিন মাছ টোপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়) এনে দিবে। বিয়ার খেতে খেতে সান্তিয়াগো ম্যানোলিনকে জানায় যে সে পরের দিন সমুদ্রে দূরে গিয়ে মাছ ধরার পরিকল্পনা করেছে। ম্যানোলিন ভাবতে থাকে, এত বছর পরেও সান্তিয়াগোর দৃষ্টিশক্তি কীভাবে এত ভালো থাকে। সান্তিয়াগো হাসেন এবং বলেন, “I am a strange old man.” সান্তিয়াগোর বিয়ার খাওয়া শেষ হলে ম্যানোলিন তার সরঞ্জাম তার ছোট্ট কুটিরে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। সান্তিয়াগোর কুটিরের দেয়ালে একসময় তার স্ত্রীর ছবি ছিল। কিন্তু সে বড্ড একা অনুভব করে, তাই তার স্ত্রীর ছবি নামিয়ে রেখেছে।

রাতে, সান্তিয়াগো ম্যানোলিনকে কিছু খাবার দিতে চায়, কিন্তু ম্যানোলিন জানে যে সান্তিয়াগোর কাছে পর্যাপ্ত খাবার নেই। তারা বারান্দায় বসে খবরের কাগজে বেসবল সম্পর্কে পড়তে থাকে। সান্তিয়াগো ম্যানোলিনকে বলে যে তার বিশ্বাস আগামীকাল, ৮৫তম দিনটি সৌভাগ্যের হবে। ম্যানোলিন ঠাট্টা করে বলে যে তার ৮৭তম দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত, তাহলে সে তার দীর্ঘতম (মাছ ধরতে না পারার) দুর্ভাগ্যের রেকর্ড ভাঙতে পারবে। সান্তিয়াগো হাসেন এবং বলেন যে এমন দীর্ঘ দুর্ভাগ্য আর দ্বিতীয়বার আসতে পারে না। এরপর, ম্যানোলিন প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী টোপ হিসেবে সার্ডিন আনতে যায় এবং ফিরে এসে দেখে যে সান্তিয়াগো ঘুমিয়ে পড়েছে। ম্যানোলিন তাকে একটি কম্বল দিয়ে ঢেকে দেয়। যখন সান্তিয়াগো জেগে ওঠে, তখন ম্যানোলিন তাকে টেরেস রেস্তোরাঁ থেকে আনা কিছু খাবার দেয়, যা টেরেসের মালিক মার্টিন পাঠিয়েছে। সান্তিয়াগো কৃতজ্ঞ বোধ করে এবং বলে যে মার্টিনকে ধন্যবাদ জানাতে হবে। সে তার পরের বড় মাছ থেকে কিছু অংশ উপহার হিসেবে মার্টিনকে দিবে। সান্তিয়াগো এবং ম্যানোলিন বেসবল সম্পর্কে কথা বলে, বিশেষ করে সান্তিয়াগোর প্রিয় খেলোয়াড় Joe DiMaggio সম্পর্কে, যার বাবা ছিলেন একজন জেলে। ম্যানোলিন বলে যে সে মনে করে সান্তিয়াগোই সেরা জেলে। সান্তিয়াগো নম্রভাবে তা অস্বীকার করে, তবে স্বীকার করে যে যদিও সে আর শক্তিশালী নয়, তবুও তার কিছু “কৌশল” এবং দৃঢ় সংকল্প রয়েছে। ম্যানোলিন চলে যাওয়ার পরে সান্তিয়াগো শুয়ে পড়েন। তিনি আর ঝড়, নারী, মাছ, বা তার স্ত্রীকে স্বপ্নে দেখেন না। তিনি শুধু আফ্রিকার সৈকত এবং সেখানে তার তরূণ বয়সে দেখা সিংহের স্বপ্ন দেখেন।

দ্বিতীয় দিন

ভোরের আগেই সান্তিয়াগো জেগে ওঠে এবং প্রতিদিনের মতো ম্যানোলিনকে জাগাতে তার বাড়িতে যায়। সান্তিয়াগো তার কফি পান করে এবং মাছ ধরতে রওনা দেয়। সান্তিয়াগো  জানে যে সে সারাদিন আর কিছুই খাবে না, কারণ খাওয়া তার কাছে এখন বিরক্তিকর হয়ে গেছে। ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে নৌকা বোঝাই করতে সাহায্য করে এবং তারা একে অপরের সৌভাগ্য কামনা করে। সান্তিয়াগো সমুদ্রে রওনা দেয়। সান্তিয়াগো নৌকা নিয়ে একটি গভীর জায়গায় পৌঁছায়। এই স্থানকে “দ্য গ্রেট ওয়েল” বলা হয়, এখানে সাধারণত অনেক মাছ জমা হয়। সে উড়ন্ত মাছের শব্দ শুনতে পায় এবং মাছদের তার বন্ধু বলে মনে করে। সান্তিয়াগো পাখিদের প্রতি দুঃখ বোধ করে কারণ পাখিরা মাছ ধরতে অনেক সংগ্রাম করে। সান্তিয়াগো জানে পাখিদের বেঁচে থাকার জন্য কতটা কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। সান্তিয়াগো সমুদ্রকে “la mar” বলে ডাকে, সে সমুদ্রকে একজন নারী হিসেবে দেখে, যিনি তার ইচ্ছানুসারে উপহার দিতে পারেন বা নাও দিতে পারেন। তরুণ জেলেরা সমুদ্রকে পুরুষের মতো মনে করে এবং “el mar” বলে ডাকে, যার সাথে শত্রু হিসেবে লড়াই করতে হয়। সান্তিয়াগো তাদের সঙ্গে একমত নয়।

সূর্য ওঠার পরপরই সান্তিয়াগো একটি ভালো জায়গায় তার টোপের লাইন ফেলতে শুরু করে। প্রতিটি টোপ নির্দিষ্ট গভীরতায় সেট করা হয়েছে। সে গর্বিত যে সে তার লাইনগুলোকে সোজা রাখতে পারে। কিন্তু অন্য তরূণ জেলেরা তাদের টোপের লাইনগুলোকে স্রোতের সঙ্গে ভাসিয়ে দেয়, সোজা রাখতে পারে না। সূর্য আরো উপরে উঠতে থাকে। সে ভাবে তার চোখ এখনও এত ভালো আছে কীভাবে। সান্তিয়াগো একটি সমুদ্র-পাখিকে ডুব দিতে দেখে, এতে বোঝা যায় কাছাকাছি মাছ রয়েছে। সে আরও দূরে নৌকা ঠেলে নিয়ে যায়। কিন্তু যেতে যেতে দেরি হয়ে যায়, ফলে সেখান থেকে মাছটি চলে যায়। তবুও সান্তিয়াগো আত্মবিশ্বাসী থাকে। পরে সে ১০ পাউন্ড ওজনের একটি টুনা মাছ ধরে। এই মাছকে সে টোপ হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে। সে একা একা কথা বলতে থাকে এবং ভাবে কখন থেকে সে একা একা কথা বলা শুরু করল। সে বুঝতে পারে এটি তখন থেকেই শুরু হয়েছিল যখন ম্যানোলিন তার সঙ্গে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল।

দুপুরের দিকে, একটি টোপের লাইনে টান পড়ে। সান্তিয়াগো অনুভব করে যে একটি মার্লিন ৬০০ ফুট গভীরে তার সার্ডিনের টোপ খাচ্ছে। সে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে যতক্ষণ না মনে হয় মার্লিন টোপটি গিলে ফেলেছে। তারপর সান্তিয়াগো টানতে চেষ্টা করে। কিন্তু মার্লিন একটুও নড়ে না। এটি একটি বিশাল মার্লিন মাছ। মার্লিনটি সান্তিয়াগোর নৌকাকে গভীর সমুদ্রের দিকে টেনে নিয়ে যেতে থাকে। সন্ধ্যা হয়ে যায়। সান্তিয়াগো লাইনের সঙ্গে লড়াই করতে থাকে। সে কিউবার তীর থেকে অনেক দূরে চলে যায়, কিউবার তীর আর দেখা যায় না। কিন্তু সে জানে যে সে হাভানার আলো দেখে পথ খুঁজে ফেরত আসতে পারবে। রাত বাড়তে থাকে। সান্তিয়াগো মনে করে যে ম্যানোলিন তার বিশাল শিকারটি যদি দেখতে পেত তাহলে খুব ভাল হতো। সে মার্লিন মাছটির জন্য দুঃখ অনুভব করে এবং ভাবতে থাকে এটি কি তার মতোই বৃদ্ধ। সান্তিয়াগো জানে মার্লিনটি পুরুষ এবং মনে করে যে তারা দুজন একসঙ্গে সংযুক্ত হয়ে পড়েছে—সমুদ্রের বিশালতায় একে অপরের সঙ্গী। সান্তিয়াগোর মনে পড়ে যখন সে এবং ম্যানোলিন একটি স্ত্রী মার্লিন ধরেছিল। তখন পুরুষ মার্লিনটি তার পিছু ছাড়েনি। যখন তারা স্ত্রী মার্লিনটিকে ধরেছিল, পুরুষটি নৌকাটি অনুসরণ করেছিল। মাছটি যেন তার সঙ্গীকে হারানোর শোকে ভেঙে পড়েছিল।

তৃতীয় দিন

ভোরের আগে সান্তিয়াগোর আরেকটি টোপে মাছ ধরা পড়ে। সান্তিয়াগো দ্রুত অন্য সব টোপের লাইন কেটে ফেলে, যাতে সে পুরোপুরি মার্লিনের দিকে মনোযোগ দিতে পারে। মার্লিন হঠাৎ গভীর পানিতে ডুব দেয় ও সান্তিয়াগোর স্কিফ নৌকা টেনে নিয়ে যায়। ফলে লাইনের আঘাতে সান্তিয়াগোর মুখ কেটে যায়। সান্তিয়াগো প্রতিজ্ঞা করে যে সে মার্লিনের সঙ্গে লড়াই করবে যতক্ষণ না তাদের একজন মারা যায়। মাছটি নৌকাকে মেক্সিকান গালফের উত্তর-পূর্ব দিকে টেনে নিয়ে যায়। সান্তিয়াগো জানে যে যদি মাছটি বেশি গভীরে মারা যায়, তবে সে মাছটিকে উপরে তুলতে পারবে না। সান্তিয়াগো মার্লিনের শক্তির প্রশংসা করে, কিন্তু প্রতিজ্ঞা করে যে সে এটিকে হত্যা করবে। একটি ছোট পাখি মার্লিনের লাইনের উপর বসে এবং সান্তিয়াগো পাখিটির সঙ্গে কথা বলে। সে পাখিটিকে ক্লান্ত দেখে দুঃখিত বোধ করে। মার্লিন হঠাৎ টান দেয় এবং পাখিটি উড়ে যায়, আর সান্তিয়াগোর হাতে কাটে যায়। সে নিজেকে দোষ দেয় মনোযোগ হারানোর জন্য। সান্তিয়াগো তার ক্ষত ধুয়ে ফেলে এবং শক্তি বাড়ানোর জন্য আগে ধরা টুনা মাছটি খায়। তবে সে হাতে শীঘ্রই ব্যথা অনুভব করতে থাকে। যখন সে তার হাতের ব্যথা কমানোর চেষ্টা করে, সে আকাশে হাঁসের ঝাঁক দেখে। সে মনে করে যে সমুদ্রে আসলে কেউই একা নয়। সে ভাবে ম্যানোলিন সেখানে থাকলে তার হাতের ব্যথা সেরে দিতে পারত।

হঠাৎ, মার্লিনটি জলের বাইরে লাফিয়ে ওঠে। এটি একটি বিশাল, গাঢ় বেগুনি রঙের মাছ। মাছটি সান্তিয়াগোর নৌকার চেয়েও দুই ফুট লম্বা। সান্তিয়াগো লাইনটি শক্ত করে ধরে রাখার জন্য লড়াই করে। সে ভাবে যে মাছটির ওজন ১,০০০ পাউন্ডেরও বেশি হবে এবং সে গর্বিত বোধ করে। তবে সে চিন্তিতও বোধ করে যে এত বড় একটি মাছ একা ধরতে পারবে কি না। সান্তিয়াগো প্রার্থনা করে, প্রতিজ্ঞা করে যে যদি সে মাছটি ধরতে পারে, তবে সে ১০ বার হেইল মেরি এবং ১০ বার আওয়ার ফাদার বলে জিকির করবে। প্রার্থনা তাকে শান্তি দেয়, যদিও তার ব্যথা কমে না। দিন শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সান্তিয়াগো আরও খাবার ধরার প্রস্তুতি নেয়। সে কেন মার্লিনটিকে শিকার করছে তা নিয়ে ভাবে। সে প্রমাণ করতে চায় যে “what a man can do and what a man endures.” সে ম্যানোলিনকেও দেখাতে চায় যে সে একজন “strange old man.”

সান্তিয়াগো খুব ক্লান্ত ও ব্যথা অনুভব করে। নিজেকে ব্যস্ত রাখার জন্য সান্তিয়াগো বেসবল নিয়ে চিন্তা করে। সে ভাবে তাকে অবশ্যই মহান Joe DiMaggio এর মতো হতে হবে, “যিনি সবকিছু নিখুঁতভাবে করেন, এমনকি তার হাড়ের ব্যথা সত্ত্বেও।” সে ভাবে ডিমাজিও কি এতক্ষণ ধরে মার্লিনের সঙ্গে লড়াই করতে পারতেন? এবং সে জানে ডিমাজিও পারতেন। সান্তিয়াগোর মনে হয় যে মানুষ হয়তো “great birds and beasts” দের তুলনায় দুর্বল। এবার সান্তিয়াগো মনে করে যে সে যদি মার্লিন হতো তবে ভাল হতো। তবে যদি শার্ক চলে আসে, তাহলে সে অবশ্যই মার্লিন হতে চাইবে না। সে জানে শার্ক আসলে সে ও মার্লিন দু’জনেই বিপদে পড়বে। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য সান্তিয়াগো সেই সময়ের কথা মনে করে যখন সে যুবক ছিল। তখন ক্যাসাব্ল্যাঙ্কায় একটি শক্তিশালী “negro” এর সঙ্গে সান্তিয়াগো আর্ম-রেসলিংয় বা পাঞ্জা লড়েছিল। এই গ্রেট নিগ্রো জাহাজ-ঘাটের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি ছিলেন। তাদের পাঞ্জা লড়াই একদিন ও একরাত স্থায়ী হয়েছিল, এবং শেষ পর্যন্ত সান্তিয়াগো জিতেছিল। তারপর অনেকদিন পর্যন্ত সবাই তাকে “The Champion” বলে ডাকতো।

রাত হলে, সান্তিয়াগো তার ধরা ডলফিনফিশ থেকে কিছু খায়। সে ভাবে কেন সিংহ ছাড়া আর কিছুই তার স্বপ্নে আসে না।

চতুর্থ দিন

মার্লিনটি হঠাৎ লাফিয়ে ওঠে ও সান্তিয়াগোর ঘুম ভেঙে যায়। অন্ধকারে মাছটি বারবার লাফ দিতে থাকে। মাছটি সান্তিয়াগোকে সামনে টেনে নিয়ে যায় এবং তার কাটা দাগগুলিতে আবারও আঘাত লাগে। সান্তিয়াগো দৃঢ়ভাবে ধরে থাকে, মাছটিকে যেতে দেয় না। সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মার্লিনটি সান্তিয়াগোর নৌকার চারপাশে ঘুরতে শুরু করে। এতে বোঝা যায় যে মাছটি ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। সান্তিয়াগো মাছটিকে ধীরে ধীরে কাছে টেনে আনতে থাকে, কিন্তু লড়াইটি ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে চলে। অবশেষে সান্তিয়াগো তার হারপুন মার্লিনের হৃদয়ে গেঁথে দেয়। মাছটি শেষবার লাফ দেয় এবং তারপর মারা যায়।

সান্তিয়াগো মাছটিকে তার নৌকার পাশে বেঁধে ফেলে কারণ এত বড় মাছ নৌকায় তোলা সম্ভব নয়। সে অনুমান করে যে মাছটির ওজন ১,৫০০ পাউন্ড। সে কিউবার দিকে যাত্রা শুরু করে। সে ভাবতে থাকে মাছটি থেকে সে কত টাকা আয় করবে এবং ম্যানোলিন তার জন্য কত গর্বিত হবে।

এক ঘণ্টা পরে মার্লিনের রক্তের গন্ধ পেয়ে একটি মাকো শার্ক হাজির হয়। সান্তিয়াগো হারপুন দিয়ে শার্কটিকে হত্যা করে, কিন্তু তার হারপুনটি হারিয়ে ফেলে। শার্কটি মার্লিন থেকে ৪০ পাউন্ড মাংস খেয়ে নেয়। আরও রক্ত ​​পানিতে পড়ে। সান্তিয়াগো জানে রক্তের কারণে আরও শার্ক আকৃষ্ট হবে। সান্তিয়াগোর মনে হয় মার্লিনের সঙ্গে তার লড়াইটি হয়ত বৃথাই ছিল, কারণ আরও শার্ক এসে মার্লিনটিকে খেয়ে ফেলবে। কিন্তু সান্তিয়াগো নিজেকে মনে করিয়ে দেয়, “a man can be destroyed but not defeated”—অর্থাৎ একজন মানুষকে ধ্বংস করা যেতে পারে, কিন্তু পরাজিত করা যায় না। সে শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবে।

এর কিছুক্ষণ পর দুটি শ্যাভেল-নোজ শার্ক আক্রমণ করে। সান্তিয়াগো একটি বৈঠার সঙ্গে বাঁধা ছুরি দিয়ে তাদের মেরে ফেলে। কিন্তু তারা মার্লিনের এক চতুর্থাংশ মাংস খেয়ে ফেলে। সান্তিয়াগো লজ্জিত বোধ করে এবং মার্লিনের কাছে ক্ষমা চায়। রাত নেমে আসে এবং আরও শার্ক আক্রমণ করে। সান্তিয়াগো শেষ পর্যন্ত যা হাতের কাছে পায় তাই দিয়েই তাদের সাথে লড়াই করতে থাকে—একটি ক্লাব/লাঠি এবং অবশেষে নৌকার টিলার বা হাল দিয়ে লড়াই চালিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত শার্কদের তাড়ানোর যায়। তবে মার্লিনের আর কিছুই অবশিষ্ট নেই, শুধু তার কঙ্কাল ছাড়া। সান্তিয়াগো ভোরের আগেই বন্দরে পৌঁছায়। সে তার নৌকার মস্তুল কাঁধে তুলে নিয়ে তার কুটিরে ফিরে যায়। বাড়ির পথে যেতে যেতে সে কয়েকবার থামে ও বিশ্রাম নেয়।

পঞ্চম দিন

সকালে ম্যানোলিন সান্তিয়াগোর কুটিরে আসে এবং তাকে ঘুমাতে দেখে। সান্তিয়াগোকে জীবিত দেখে ম্যানোলিন স্বস্তি পায়। তবে তার হাতের কাটাগুলি দেখে সে কাঁদতে শুরু করে। শান্তভাবে ম্যানোলিন বাইরে চলে আসে এবং সান্তিয়াগোর জন্য কফি আনতে যায়।

সাগরপারে কিছু জেলে সান্তিয়াগোর নৌকাটির পাশে বাঁধা বিশাল মার্লিনের কঙ্কালটি দেখছিল। তারা অনুমান করে যে মাছটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ ফুট। তারা ম্যানোলিনকে দেখে জিজ্ঞাসা করে সান্তিয়াগো কেমন আছেন। তারা আগের দিনগুলিতে সান্তিয়াগোকে নিয়ে ঠাট্টা করার জন্য অপরাধ বোধ করে।

যখন সান্তিয়াগো জেগে ওঠে, তখন ম্যানোলিন কফি নিয়ে তার পাশে দাঁড়ায়। সান্তিয়াগো তাকে বলে মার্লিনের মাথাটি পেডরিকোকে দিতে, যাতে সে এটি মাছ ধরার টোপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। ম্যানোলিন জানায় যে কোস্টগার্ড এবং অনুসন্ধান-বিমান কয়েকদিন ধরে তাকে খুঁজছিল। তারপর ম্যানোলিন প্রতিশ্রুতি দেয় যে, তার পরিবার যা-ই বলুক না কেন, সে আবার সান্তিয়াগোর সঙ্গে মাছ ধরবে। যখন ম্যানোলিন সান্তিয়াগোকে জিজ্ঞাসা করে যে সমুদ্রে সে কতটা কষ্ট পেয়েছে, সান্তিয়াগো সহজভাবে উত্তর দেয়, “Plenty”—অনেক। এরপর ম্যানোলিন খাবার এবং দৈনিক খবরের কাগজ আনতে বেরিয়ে যায়।

টেরেস রেস্তোরাঁয় কিছু পর্যটক পানিতে ভাসমান বিশাল মার্লিনের কঙ্কালটি দেখে। তারা ওয়েটারকে কঙ্কালটি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। ওয়েটার তাদের বলে “Tiburon,” অর্থাৎ শার্ক। পর্যটকরা ভুল বুঝে এবং ভাবে এটি একটি শার্কের কঙ্কাল। যখন ম্যানোলিন আবার কুটিরে ফিরে আসে, তখন সান্তিয়াগো আবার ঘুমিয়ে পড়েছে। ম্যানোলিন শান্তভাবে তার পাশে বসে থাকে এবং সান্তিয়াগো সৈকতে সিংহদের খেলার স্বপ্ন দেখতে থাকে।

আরো পড়ুনঃ The Scarlet Letter Bangla Summary (বাংলায়)

Themes

Resistance to Defeat: Santiago, an old fisherman who has gone 84 days without catching a fish, embodies the struggle against defeat. Despite his hardships, Santiago never surrenders. He ventures farther into the ocean than ever before and battles the marlin for three days and nights. He endures immense physical pain and exhaustion. He fights off sharks even when the situation appears hopeless. Whenever despair threatens, Santiago finds strength in his memories of youthful days, his pride in proving himself a worthy role model for Manolin, or by comparing himself to his hero, Joe DiMaggio. Santiago’s journey shows the universal human struggle to survive. As Santiago observes, “A man can be destroyed but not defeated.” The novel argues that it is not the victory over inevitable fate that defines a person, but the effort and struggle against it.

সান্তিয়াগো, যিনি ৮৪ দিন ধরে একটি বড় মাছও ধরতে পারেননি, তিনি পরাজয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতীক। তার সমস্ত কষ্টের মধ্যেও তিনি কখনোই হাল ছাড়েন না। সান্তিয়াগো গভীর সমুদ্রে যাত্রা করেন এবং তিন দিন ও তিন রাত ধরে মার্লিনের সঙ্গে লড়াই করেন। তিনি প্রচণ্ড শারীরিক যন্ত্রণা এবং ক্লান্তি সহ্য করেন, এমনকি যখন পরিস্থিতি আশাহীন মনে হয়, তখনও শার্কদের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যান। যখনই হতাশা তাকে গ্রাস করতে চায়, সান্তিয়াগো তার যৌবনের স্মৃতিচারণ করেন, অথবা ম্যানোলিনের জন্য একজন যোগ্য রোল মডেল হওয়ার জন্য গর্ব করেন, অথবা তার রোল-মডেল Joe DiMaggio এর সঙ্গে নিজেকে তুলনা করে শক্তি খুঁজে পান। সান্তিয়াগোর এই যাত্রা মানুষের সার্বজনীন জীবনের লড়াইয়ের প্রতিফলন। সান্তিয়াগো বলেন, “a man can be destroyed but not defeated.” অর্থাৎ, একজন মানুষকে ধ্বংস করা যেতে পারে, কিন্তু পরাজিত করা যায় না। উপন্যাসটি দেখায়, একটি মানুষের জীবনের মূল্য তার ভাগ্যের বিরুদ্ধে বিজয়ে নয়, বরং তার কঠিন সংগ্রাম ও প্রচেষ্টায় নিহিত।

Pride, Honor, and Respect: Pride in The Old Man and the Sea is portrayed as a vital force that pushes Santiago to greatness. It is Santiago’s pride that fuels his endurance during the difficult days at sea. Importantly, Santiago does not attempt to be more than he is. When Manolin calls him the best fisherman, Santiago humbly disagrees. His pride comes from striving to be the best fisherman he can be. He sees his struggle with the marlin as a way to show Manolin “what a man can do and what a man endures.” Ultimately, Santiago’s catch of the marlin fish becomes a symbol of honor. Though Santiago is unable to bring the marlin to the shore in full, his struggle itself earns the respect of his fellow villagers.

“দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি” উপন্যাসে গর্বকে এক গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা সান্তিয়াগোকে অসাধারণ করে তোলে। সান্তিয়াগোর গর্বই তাকে সমুদ্রে টানা কঠিন দিনগুলিতে টিকে থাকতে অনুপ্রাণিত করে। তবে, তার গর্ব নিয়ন্ত্রিত এবং ভারসাম্যপূর্ণ; তিনি নিজেকে এমন কিছু হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করেন না যা তিনি নন। যখন ম্যানোলিন তাকে সেরা জেলে বলে, তখন তিনি বিনয়ের সঙ্গে তা অস্বীকার করেন। তিনি সেরা জেলে হওয়ার জন্য লড়াই করার চেষ্টা করে গর্বিত হন। মার্লিনের সঙ্গে তার লড়াইকে তিনি ম্যানোলিনকে দেখানোর একটি সুযোগ হিসেবে দেখেন যে “what a man can do and what a man endures.” অর্থাৎ, একজন মানুষ কী করতে পারে এবং কীভাবে সহ্য করতে পারে। শেষ পর্যন্ত তিনি বিশাল মার্লিন মাছটি ধরতে পারেন, এবং এটি একটি সম্মানের প্রতীক হয়ে ওঠে। যদিও তিনি মার্লিনকে অক্ষত অবস্থায় তীরে আনতে পারেননি, তবুও তার সংগ্রাম তাকে মানুষদের সম্মান অর্জন করিয়ে দেয়।

Friendship: The bond between Santiago and Manolin is integral to Santiago’s ultimate triumph over the marlin. Santiago serves as a mentor and companion, while Manolin offers support, bringing food, clothing, and encouragement, especially during Santiago’s unlucky streak. Even when Manolin is not present, Santiago continues to draw strength from the boy’s support and his belief that Manolin would be disappointed if he gave up. Nevertheless, Santiago refuses to succumb to loneliness far into the sea. He finds companionship in the creatures around him. The flying fish are his “principal friends,” and the marlin, through their shared struggle, becomes his “brother.” He talks to the stars, the ocean, and even to himself to stave off despair.

সান্তিয়াগো এবং ম্যানোলিনের বন্ধুত্ব মার্লিনের বিরুদ্ধে সান্তিয়াগোর চূড়ান্ত জয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সান্তিয়াগো ম্যানোলিনের জন্য একজন পরামর্শদাতা ও সঙ্গী, আর ম্যানোলিন সান্তিয়াগোর জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে—তাকে খাবার, কাপড় এবং প্রেরণা দেয়, বিশেষ করে যখন সান্তিয়াগোর দুর্ভাগ্যের সময় চলছিল। ম্যানোলিন সঙ্গে না থাকলেও সান্তিয়াগো ছেলেটির সমর্থন এবং তার বিশ্বাস থেকে শক্তি পান। তিনি মনে করেন যে ম্যানোলিন হতাশ হবে যদি তিনি হাল ছেড়ে দেন। সমুদ্রের গভীরে একাকীত্বের মধ্যেও সান্তিয়াগো নিজের সঙ্গ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হন না। উড়ন্ত মাছগুলো তার “principal friends,” এবং মার্লিনমাছ তার “brother” হয়ে ওঠে তাদের ভাগাভাগি করা সংগ্রামের মাধ্যমে। তিনি তার একাকীত্ব দূর করতে সমুদ্র, তারকা, এমনকি নিজের সঙ্গেও কথা বলেন।

Christian Allegory (Santiago is a Christ-like Figure): In The Old Man and the Sea, Christian imagery is deeply embedded. Santiago stands for a Christ-like figure throughout his struggles. Santiago’s wounded hands become Christ’s crucified hands. During the shark attacks, Santiago lets out a sound similar to a man being crucified. When Santiago returns to shore, he carries the mast on his shoulder to his shack. This mirrors Christ’s burden of carrying the cross to his crucifixion. Lastly, when Santiago lies down to rest in his bed, his posture resembles Christ on the cross. More significantly, Santiago becomes a Christ-like figure through how he turns defeat into victory.

“The Old Man and the Sea” উপন্যাসে খ্রিষ্টীয় প্রতীকের ব্যবহার গভীরভাবে দেখা যায়। সান্তিয়াগোকে তার পুরো সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একজন যীশু খ্রিষ্ট সদৃশ মানুষ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সান্তিয়াগোর আহত হাত যীশু খ্রিষ্টের ক্রুশবিদ্ধ হাতের প্রতীক হয়ে ওঠে। যখন শার্ক আক্রমণ করে, তখন সান্তিয়াগোর মুখ থেকে এমন এক শব্দ বেরিয়ে আসে, যা একজন ক্রুশবিদ্ধ মানুষের যন্ত্রণার সঙ্গে মিল যায়। যখন সান্তিয়াগো উপকূলে ফিরে আসে, তখন সে তার কাঁধে ভাঁজ করা মাস্তুল বহন করে নিজের কুটিরে নিয়ে যায়। এই দৃশ্যটি খ্রিষ্টের ক্রুশ বহনের যন্ত্রণাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত যখন সান্তিয়াগো তার বিছানায় বিশ্রাম নিতে শুয়ে পড়ে, তার শরীরের ভঙ্গি খ্রিষ্টের ক্রুশবিদ্ধ অবস্থার সঙ্গে মিলে যায়। আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে, সান্তিয়াগো খ্রিষ্টসদৃশ হয়ে ওঠে তার সেই মানসিক শক্তির জন্য, যার মাধ্যমে সে পরাজয়কেও এক ধরনের বিজয়ে রূপান্তরিত করে।

Symbols

The Marlin: The marlin represents Santiago’s inner struggle. The fish is not about strength but endurance and not giving up. By fighting the marlin, Santiago faces his own weaknesses. By fighting with the fish, he proves his courage and determination.

মার্লিন মাছ সান্তিয়াগোর অন্তর্দ্বন্দ্বের প্রতীক। এই মাছ শুধু শক্তির নয়, বরং ধৈর্য এবং হাল না ছাড়ার প্রতীক। মার্লিনের সঙ্গে লড়াইয়ের মাধ্যমে সান্তিয়াগো নিজের দুর্বলতার মুখোমুখি হয়। এই সংগ্রামই প্রমাণ করে তার সাহস এবং দৃঢ়সংকল্প।

The Lions: Santiago dreams of lions from his youth. It symbolizes his lost strength, pride, and vitality. The lions remind him of his younger days when he was stronger and full of life. At the end of the novella, Santiago dreams of the lions again. It shows that his battle with the marlin has renewed his spirit.

সান্তিয়াগো স্বপ্নে প্রায়ই তার যৌবনে দেখা  সিংহগুলোকে দেখে। এই সিংহ তার হারানো শক্তি, গর্ব, এবং জীবনীশক্তির প্রতীক। সিংহগুলো তাকে স্মরণ করিয়ে দেয় তার তরুণ বয়সের দিনগুলো, যখন সে ছিল শক্তিশালী ও উদ্যমে ভরপুর। উপন্যাসের শেষে, সান্তিয়াগো আবার সিংহের স্বপ্ন দেখে — যা বোঝায় যে মার্লিনের সঙ্গে তার লড়াই তার মনোবল ও আত্মিক শক্তিকে আবার নবজীবন দিয়েছে।

The Sharks: The sharks are Santiago’s enemies. The sharks attack the marlin. They symbolize the destructive forces in life. They represent nature’s cruelty and life’s challenges.

শার্ক সান্তিয়াগোর শত্রু। তারা মার্লিনের ওপর আক্রমণ করে। এই শার্ক-রা জীবনের ধ্বংসাত্মক শক্তির প্রতীক। তারা প্রকৃতির নিষ্ঠুরতা এবং জীবনের কঠিন চ্যালেঞ্জগুলোর প্রতিনিধিত্ব করে।

Joe DiMaggio: Joe DiMaggio, the famous baseball player, represents perseverance and skill. Santiago admires DiMaggio for overcoming injuries and achieving greatness. Like DiMaggio, Santiago pushes through his own pain and struggles. This helps him to catch the marlin and battle the sharks.

বিখ্যাত বেসবল খেলোয়াড় জো ডি ম্যাজিও সংকল্প এবং দক্ষতার প্রতীক। সান্তিয়াগো তাকে শ্রদ্ধা করে কারণ তিনি আঘাত পাওয়া সত্ত্বেও সংগ্রাম করে সাফল্য অর্জন করেছেন। ডি ম্যাজিওর মতো সান্তিয়াগোও নিজের কষ্ট ও সীমাবদ্ধতার সঙ্গে লড়াই করে এগিয়ে যায়। এই মানসিক শক্তিই তাকে মার্লিন ধরতে এবং শার্কদের মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।

Manolin: Manolin symbolizes hope and the future. He cares for Santiago. He brings him food and support. Although Manolin works on another boat, he has learned everything from Santiago. He promises to fish with him again. Manolin believes in Santiago and ensures that the old man’s legacy will continue.

ম্যানোলিন আশা এবং ভবিষ্যতের প্রতীক। সে সান্তিয়াগোর প্রতি যত্নশীল, তাকে খাবার এবং সাহায্য এনে দেয়। যদিও এখন সে অন্য নৌকায় কাজ করে, তবুও সে সান্তিয়াগোর কাছ থেকেই মাছ ধরার সবকিছু শিখেছে। সে প্রতিশ্রুতি দেয় যে সে আবার সান্তিয়াগোর সঙ্গে মাছ ধরবে। ম্যানোলিন সান্তিয়াগোর প্রতি গভীর বিশ্বাস রাখে এবং তার ঐতিহ্য যে বেঁচে থাকবে তা নিশ্চিত করে।

Important Quotes

1. “A man can be destroyed but not defeated.” – Santiago

“একজন মানুষকে ধ্বংস করা যেতে পারে, কিন্তু তাকে পরাজিত করা যায় না।”

Exp: This quote shows the novel’s central theme of endurance and resilience. Santiago may lose the marlin to the sharks, but his spirit and determination remain unbroken. It shows that true defeat comes only when one gives up.

2. “It is better to be lucky. But I would rather be exact. Then when luck comes, you are ready.” – Santiago

“ভাগ্যবান হওয়া ভালো, কিন্তু আমি নিখুঁত হতে চাই। কারণ যখন ভাগ্য আসবে, তখন তুমি প্রস্তুত থাকতে পারবে।”

Exp: Santiago believes in skill and preparation over relying on luck alone. This quote shows his approach to life and fishing—hard work and precision matter more than luck.

3. “I wish the boy [Manolin] were here.” – Santiago

“যদি ছেলেটা [ম্যানোলিন] এখানে থাকত তবে ভাল হত।”

আরো পড়ুনঃ Brave New World Bangla Summary (বাংলায়)

Exp: Throughout his journey into the sea, Santiago repeatedly wishes for Manolin’s presence. This shows the deep bond/friendship between the two characters.

4. “The old man was dreaming about the lions.” – Narrator

“বৃদ্ধ লোকটি সিংহদের স্বপ্ন দেখছিল।”

Exp: Santiago often dreams of lions. It symbolizes his youth, strength, and pride.

5. “You are killing me, fish… But you have a right to.” – Santiago

“তুমি আমাকে মেরে ফেলছো, মাছ… কিন্তু তোমার সেই অধিকার আছে।”

Exp: This quote shows Santiago’s deep respect for the marlin. He acknowledges that the fish is a worthy opponent, even though their struggle is physically exhausting and deadly.

6. “He [marlin fish] is my brother. But I must kill him and keep strong to do it.” – Santiago

“সে [মার্লিন মাছ] আমার ভাই। কিন্তু আমাকে তাকে হত্যা করতেই হবে, আর সেটা করতে আমাকে শক্ত থাকতে হবে।”

Exp: The old man feels a kinship with the marlin he has hooked. Like the fish, he is also a part of nature. In nature’s eternal struggle to survive, man must kill even a magnificent animal.

7. “Then he [Santiago] shouldered the mast and started to climb.” – Narrator

“তারপর সে [সান্তিয়াগো] মাস্তুলটি কাঁধে তুলে নিয়ে হাঁটতে শুরু করল।”

Exp: Just like Jesus Christ carried his cross, Santiago carries his mast and accepts his fate. No matter how much pain or suffering, he will go back to fish the next day, regardless of whether he wins or loses. Triumph is not the same as success. Triumph is never giving up.

Share your love
Shihabur Rahman
Shihabur Rahman

Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

Articles: 927

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *