The Outsider Bangla Summary – বাংলায়

Read The Outsider Bangla Summary here in this article. “The Outsider” is a modern novel written by Albert Camus.

earn money

Key Info

  • Full Title: The Outsider
  • Author: Albert Camus (1913-1960)
  • Written: 1941- 1942
  • Published: 1942
  • Genre: Philosophical Novel
  • Settings: Algiers, Algeria

Characters

  • Meursault: Meursault is the protagonist of the novel. He is a 30-year-old shipping clerk. He is a pagan.
  • Raymond Sintès: Raymond is Meursault’s neighbor. He has a conflict with his mistress. 
  • Marie Cordona: Marie is a young woman who formerly worked at Meursault’s office. Now Marie dayes Meursault. 
  • Arab: Meursault murdered this Arab. He is a brother of Raymond’s mistress.  
  • Salamano: One of Meursault’s neighbors. He cannot think of life without his mangy dog. 
  • Masson: Meursault’s friend, who has a beach house. Meursault shoots Arab while visiting his beach house.

Theme: Meaninglessness, Absurdity, Existentialism. 

Bangla Summary

The Outsider নোভেলটি Albert Camus (1913-1960)  লিখেছেন। এটি ১৯৪২ সালে প্রকাশিত হয়। এই নোভেলকে বিংশ শতাব্দীর ক্লাসিক হিসেবে গণ্য করা হয়। কামুস প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ঠিক আগের বছরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়েই মারা যান। তিনি যুদ্ধের ভয়াবহতার মধ্য দিয়ে বড় হন। তাই তার গল্পে আমরা Absurdity, Existentialism খুঁজে পাই। 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Meursault এর মায়ের মৃত্যু

গল্পের প্রধান চরিত্র Meursault একজন ত্রিশ বছরের যুবক। এই গল্পের ন্যারেটর সে নিজেই। সে অ্যালজিয়ার্স নামক জায়গায় থাকে। তার কাছে একটি টেলিগ্রাম আসে এবং সেখানে লেখা থাকে যে তার মা মারা গেছে। এই খবর পাওয়ার পর সে ম্যারেনগোর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়৷ সেখানে তার মা একটি বৃদ্ধাশ্রমে থাকতো। Meursault প্রায় পুরো রাস্তাই ঘুমোতে ঘুমোতে যায়। তারপর বৃদ্ধাশ্রমে পৌঁছানোর পরে সে সেখানকার ডিরেক্টরের সাথে কথা বলে। ডিরেক্টর তাকে তার মায়ের লাশ দেখার অনুমতি দেয়। কিন্তু সে দেখে যে তার মায়ের লাশ অলরেডি কফিনে রেখে সিল মেরে দেয়া হয়ছে। কেয়ারটেকার সেটা খুলতে চাইলে Meursault তাকে নিষেধ করে। 

সেই রাত Meursault তার মায়ের কফিনের পাশে জেগে থাকে। তার সাথে সেই কেয়ারটেকারও থাকে যে অতিরিক্ত কথা বলে। তাই Meursault তাকে একদমই পছন্দ করে না। সে সারারাত সিগারেট খায়, কফি খায়। পরের দিন সকালে Meursault আবার ডিরেক্টরের সাথে দেখা করে। ডিরেক্টর তাকে জানায় যে Thomas Perez নামক এক বৃদ্ধ তার মায়েরস ফিউনারেলের আয়োজন করছে। সেই বৃদ্ধের সাথে তার মায়ের বেশ ভালো সম্পর্ক ছিল। ছোট্ট একটি গ্রাম্য এলাকায় ফিউনারেল অনুষ্ঠিত হয়। সেদিন এত রোদ আর তাপ ছিলো যে Perez বারবার যেন বেহুশ হয়ে যাচ্ছিলো। Meursault জানায় যে, ফিউনারেলের খুব অল্প কিছু ঘটনাই তার মনে আছে। সেদিন রাতে সে বেশ খুশি মনেই অ্যালজিয়ার্স তথা তার বাড়ি ফেরে।

Meursault এর দৈনন্দিন জীবন

পরেরদিন Meursault সমুদ্র সৈকতে যায়। সে সাঁতার কেটে সুন্দর সময় অতিবাহিত করে। এরপর সে তার প্রাক্তন সহকর্মী Marie Cardon এর সাথে সময় কাটায়। সেই সন্ধ্যায় তারা একসাথে থিয়েটারে কমেডি মুভিও দেখে। মুভি দেখার পর তারা একসাথে রাত কাটায়। সে যখন সকালে ঘুম থেকে ওঠে, দেখে যে Marie চলে গেছে। সে দুপুর পর্যন্ত বিছানাতেই শুয়ে থাকে। তারপর বেলকনিতে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে থাকে আর রাস্তা দিয়ে যাওয়া মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকে। 

এর পরের দিন সোমবারে Meursault কাজে ব্যাক করে। সে তার বন্ধু Emmanuel এর সাথে লাঞ্চ করে এবং তারপর সারা বিকেল কাজ করে। রাতে বাড়ি ফেরার সময় সিঁড়িতে তার প্রতিবেশী Salamano এর সাথে তার দেখা হয়। Salamano একজন বৃদ্ধ ব্যক্তি, যার জীবন তার পালিত কুকুরকে কেন্দ্র করেই চলতে থাকে। এরপর তার সাথে তার আরেক প্রতিবেশী Raymond এর দেখা হয়। Raymond এর নামে পতিতাবৃত্তিতে জড়িত থাকার গুজব শোনা যায়। যাহোক, Raymond ডিনারে Meursault কে দাওয়াত দেয়। খাওয়ার সময় Raymond জানায় কিভাবে সে তার মিস্ট্রেসকে ধোকা দেয়ার অপরাধে শায়েস্তা করেছে। এই ঘটনার জের ধরে Raymond এর সাথে তার মিস্ট্রেসের ভাইয়ের একটা ঝামেলাও হয়। এজন্য সে তার মিস্ট্রেসের উপর প্রতিশোধ নিতে চায়। আর তাই Raymond চায় Meursault তার মিস্ট্রেসকে একটি লেটার লিখুক। সেখানে সে Raymond এর হয়ে তার মিস্ট্রেসকে পটানোর চেষ্টা করবে যেন সে আবার তার কাছে ফিরে আসে। Meursault রাজি হয় এবং সে রাতেই একটা লেটার লিখে পাঠায়।

পরেরদিন শনিবারে Marie, Meursault এর এপার্টমেন্টে আসে এবং জিজ্ঞাসা Meursault তাকে ভালোবাসে কি না। Meursault জানায় যে সে জানে না এবং এটা তার কাছে কোনো অর্থ বহনও করে না। তারপরেই দুজন Raymond এর বাসা থেকে চিল্লাচিল্লির শব্দ শুনতে পায়। তারা বাহিরে গিয়ে দেখে পুলিশ এসেছে। পুলিশ Raymond কে চড় মেরে বলে তার মিস্ট্রেসকে এভাবে পেটানোর জন্য তাকে পুলিশ স্টেশনে যেতে হবে। Raymond সাক্ষী দেয়ার জন্য Meursault কে অনুরোধ করলে সে রাজি হয়। সেই রাতেই Raymond এর সাথে Salamano এর দেখা হয়। তার কুকুরটি হারিয়ে যাওয়ায় সে তার জন্য বিলাপ করতে থাকে। 

Arab কে হত্যা

আবারও Meursault কে জিজ্ঞাসা করে সে তাকে বিয়ে করবে কি না। এবারও সে আবার গা ছাড়া ভাব দেখায়। তবে Meursault বলে যে যদি Marie চায় তো তারা বিয়ে করবে। এরপর তাদের এঙ্গেইজমেন্ট হয়। এরপর রবিবার, Meursault, Marie, এবং Raymond মিলে Massion এর সমুদ্র সৈকতের নিকট বাড়িতে যায়। তারা সাঁতার কাটে এবং অনেক মজা করে। এরপরে তারা লাঞ্চ করে। বিকেলবেলা, Masson, Raymond, এবং Meursault এর সাথে দুজন Arab এর দেখা হয়। তাদের মধ্যে একজন হলো Raymond এর মিস্ট্রেসের ভাই। তাদের সাথে দুই Arab এর একটা ঝামেলা বেঁধে যায়। মারামারিতে Raymond আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এরপর তাকে Masson এর বাড়িতে এনে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয় হয়। একটু সুস্থ বোধ করলে Raymond এবং Meursault আবার বিচে হাটতে যায়। তাদের আবারও সেই Arab দের সাথে দেখা হয়। Raymond ক্ষেপে গিয়ে যেসময় গুলি করতে যাবে তখনই Meursault বন্দুকটি কেড়ে নেয় এবং তাকে গুলি করতে বাঁধা দেয়। এরপর কোনো উপযুক্ত কারণ ছাড়াই Meursault এর দ্বারা Raymond এর মিস্ট্রেসের ভাই গুলিবিদ্ধ হয় এবং মারা যায়।

Meursalt এর অদ্ভুত আচরণ

কে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়। তার কৃত অপরাধের প্রতি অনুশোচনার অভাব দেখে তার উকিল খুবই বিরক্ত হয়। এমনকি তার মায়ের মৃত্যুতে তার কোনো শোক নেই এটা দেখেও উকিল যথেষ্ট আশ্চর্যবোধ করেন। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট তার সাথে দেখা করতে আসেন। তিনিও Meursault এর আচরণ ঠিক বুঝতে পারেন না। তিনি তাকে একটি ক্রস দেখিয়ে গডের প্রতি বিশ্বাস আনতে বলেন। সে রাজি হয় না, বরং জানায় যে সে গডে বিশ্বাস করেনা। এতে ম্যাজিস্ট্রেট বিব্রত হয়ে চলে যান। 

এরপর একদিন Marie তাকে দেখতে আসে। সে আশা প্রকাশ করে যে Meursault মুক্তি পাবে এবং তাদের বিয়েও হবে। যেহেতু Meursault তার শুনানির ( বিচারের) অপেক্ষায় ছিলো তাই সে খানিকটা বন্দী জীবনের সাথে খাপ খাইয়েও নেয়। প্রকৃতি, নারী, এবং সিগারেট থেকে দূরে থাকা তাকে বেশ পীড়া দিতে থাকে। তবে ধীরে ধীরে সে এগুলো ছাড়া থাকতে শিখে যায়। জেলে তার তেমন কিছুই করার নেই, তাই সে দিনের বেশিরভাগ সময় ঘুমিয়েই কাটায়।

অস্তিত্বহীনতা

Meursault কে খুব সকালে বিচারের জন্য কোর্টে নেয়া হয়। সাক্ষী এবং বিভিন্ন মানুষ দিয়ে রুমটি ভর্তি ছিলো। খুনের বিচারটি খুব তাড়াতাড়িই Meursault এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং তার মায়ের মৃত্যুতে তার যে রিঅ্যাকশন ছিলো সেটার সাথে জড়িয়ে যায়। বৃদ্ধাশ্রমের ডিরেক্টরসহ আরও অনেকেই যারা তার মায়ের ফিউনারেলে উপস্থিত ছিলো তাদের ডাকা হয়েছে। তারা সবাই তার সেদিনের নির্লিপ্ততার কথা তুলে ধরে। এমনকি Marie ও ইতস্তত বোধ করলেও বলতে বাধ্য হয় যে Meursault এর মৃত্যুর পরের দিনই তারা ডেট করে এবং মুভি দেখে। এসব শোনার পর বিচারক তাকে মনস্টার বলে আখ্যায়িত করে। আর তাকে যখন জিজ্ঞাসা হয় সে কেন খুন করেছে, তখন সে উত্তর দেয় “because of the sun” অর্থাৎ সূর্যের তাপের কারণে। আর এই যুক্তি কখনও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। সব কিছু বিবেচনা করার পর বিচারক Meursault এর নৈতিক মানসিকতার অভাব থাকায় সে সমাজের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করেন। তাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।

Meursault তার জেলে ফেরত আসে এবং মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। সে তার ভাগ্যের এই নির্মম পরিহাস ঠিক মনে নিতে পারে না। সে পালানোর কথাও একবার চিন্তা করে। সে একটি সফল আইনি আপিল দায়ের করারও স্বপ্ন দেখে। তার মাঝে একটু হলেও আশা থাকে যে হয়তো একদিন সে এখান থেকে বের হবে। এরপরে একদিন Meursault এর ইচ্ছার বিরুদ্ধে এক ধর্মযাজক আসেন এবং তাকে নাস্তিকতা ছেড়ে গডের প্রতি বিশ্বাস আনতে বলেন। যাজক এই ভেবে অবাক হয়ে যান যে Meursault মৃত্যু পরবর্তী জীবনে বিশ্বাস রাখে না। হঠাৎ করে Meursault ক্ষেপে গিয়ে যাজকের কলার চেপে ধরে এবং তাকে গালিগালাজ করে। সে জানায়, সে দুনিয়ার পার্থিব জীবনের অর্থহীনতা ছাড়া আর কিছুই বিশ্বাস করে না। এই প্রথমবার Meursault মানবজীবনের অস্তিত্বহীনতাকে স্বীকার করে। সে ভবিষ্যতের সকল আশা-আকাঙ্খাকে ছুড়ে ফেলে। তার কাছে সব কিছুই অর্থহীন, অস্তিত্বহীন, এবং অদ্ভুত। আর এই বিশ্বাসই তাকে কিছুটা খুশি করে। 

Read Also: Crime and Punishment Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক