The Importance of Being Earnest
অস্কার ওয়াইল্ডের সংক্ষিপ্ত জীবনী: অস্কার ওয়াইল্ড (১৮৫৪–১৯০০) একজন আইরিশ কবি, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক ছিলেন। তিনি আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ট্রিনিটি কলেজ, ডাবলিন এবং পরে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অসাধারণ ছাত্র ছিলেন। তিনি তার বুদ্ধিদীপ্ত রসবোধ, আড়ম্বরপূর্ণ পোশাক এবং ব্যতিক্রমী জীবনযাপনের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি “Art for Art’s sake” মতবাদে বিশ্বাসী Aesthetic আন্দোলনের প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার বিখ্যাত কাজের মধ্যে রয়েছে উপন্যাস “The Picture of Dorian Gray” এবং নাটক Lady Windermere’s Fan, An Ideal Husband এবং তার শ্রেষ্ঠ রচনা “The Importance of Being Earnest”। তার নাটকগুলো ব্যঙ্গাত্মক রসিকতা ও তীক্ষ্ণ সংলাপের জন্য প্রসিদ্ধ। ১৮৯৫ সালে সমকামিতার অভিযোগে তাকে কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। তিনি দুই বছর কারাভোগ করেন এবং পরে ফ্রান্সে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। কারাগারে তিনি De Profundis লেখেন এবং পরে The Ballad of Reading Gaol প্রকাশ করেন। ১৯০০ সালে তিনি প্যারিসে দারিদ্র্যের মধ্যে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ভিক্টোরিয়ান যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার ও হাস্যরসের গুরু হিসেবে স্মরণীয়।
Key Facts
- Full Title: The Importance of Being Earnest: A Trivial Comedy for Serious People
- Original Title: Same title (no alternate title)
- Author: Oscar Wilde (1854–1900)
- Prize/Recognition: Considered Wilde’s comic masterpiece; one of the greatest English comedies
- Source: Satire of Victorian society, morality, and obsession with social status and marriage
- Written Time: 1894
- First Performed: 14 February 1895 at St. James’s Theatre, London
- Publisher: Leonard Smithers (first published 1899)
- Genre: Comedy of Manners / Satire
- Form: Three-act play
- Tone: Satirical, witty, humorous, ironic
- Point of View: Third-person stage directions; dialogue-driven play
- Significance: Critiques Victorian seriousness, hypocrisy, and social pretensions; celebrates humor, wit, and the absurdity of social conventions
- Famous Line: “The truth is rarely pure and never simple.”
আরো পড়ুনঃ The Caretaker Bangla Summary
Key Notes – বাংলায়
সমাজের ভণ্ডামির ব্যঙ্গ: ভণ্ডামি, তুচ্ছ বিষয়ে গাম্ভীর্য এবং নৈতিকতার ভানকে হাস্যরসাত্মকভাবে সমালোচনা করা হয়েছে।
Comedy of Manners: এই নাটকে ভিক্টোরিয়ান উচ্চবিত্ত সমাজের কৃত্রিম ভদ্রতা ও আচরণকে ব্যঙ্গ করা হয়েছে।
গুরুত্ব ও তুচ্ছতা: “Earnest” মানে গম্ভীর/সত্। আবার Ernest একটি নাম। এই শব্দখেলা নাটকের মূল হাস্যরস ও ব্যঙ্গ তৈরি করে।
বিবাহ ও সামাজিক মর্যাদা: নাটকের প্রায় সব চরিত্র বিবাহ, সম্পদ ও পরিবারিক মর্যাদা নিয়ে চিন্তিত। ওয়াইল্ড এর মাধ্যমে ভিক্টোরিয়ান বিয়ের ফাঁপা দিকগুলো তুলে ধরেছেন।
বুদ্ধিদীপ্ত সংলাপ: নাটকে প্রচুর রসিকতা ও উক্তি আছে। যেমন: “সব নারী তাদের মায়ের মতো হয়ে ওঠে। সেটাই তাদের ট্র্যাজেডি।”
দ্বৈত জীবন: Jack ও Algernon গোপন দ্বৈত জীবন যাপন করে। এটি ভণ্ডামি ও সমাজের অযৌক্তিক নিয়মগুলোর প্রতীক।
পটভূমি: অস্কার ওয়াইল্ড ১৮৯৪ সালে The Importance of Being Earnest নাটকটি লিখেছিলেন। তিনি এটি ইংল্যান্ডের Worthing শহরে অবস্থানকালে শেষ করেন। নাটকটি ১৮৯৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি লন্ডনের St. James’s Theatre-এ প্রথম মঞ্চস্থ হয়। ওয়াইল্ড একে “A Trivial Comedy for Serious People” নাম দেন। এটি ছিল তার শেষ এবং সবচেয়ে সফল নাটক। নাটকটিতে ভিক্টোরিয়ান সমাজকে ব্যঙ্গ করা হয়েছে। তখনকার মানুষ টাকা, পরিবার এবং সামাজিক মর্যাদাকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিত। বিবাহকে প্রায়ই প্রেমের চেয়ে সামাজিক দায়িত্ব হিসেবে দেখা হতো। ওয়াইল্ড বুদ্ধিদীপ্ত সংলাপ ও হাস্যরসের মাধ্যমে এসব ভাবনার মূর্খতা তুলে ধরেন। তিনি গুরুতর বিষয়গুলোকে মজার করে তুলেছেন আর তুচ্ছ বিষয়গুলোকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছেন। কিন্তু নাটকটি মঞ্চস্থ হওয়ার কিছুদিন পরই ওয়াইল্ড কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন। সমকামিতার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডে এটি ছিল বেআইনি। তিনি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন এবং দুই বছরের কারাদণ্ড পান। এ কারণে নাটকটি সফল হলেও অল্পদিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। আজ নাটকটি ওয়াইল্ডের শ্রেষ্ঠ রচনা হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি নৈতিক শিক্ষামূলক নাটকের ধারা ভেঙে নতুন ধরনের বুদ্ধিদীপ্ত ও হালকা কৌতুক নাটক মঞ্চে আনে। এটি উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগের সবচেয়ে হাস্যরসাত্মক এবং গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি নাটকগুলোর একটি হিসেবে রয়ে গেছে।
প্রধান থিমসমূহ
১.দ্বৈত পরিচয় এবং প্রতারণা: নাটকটি দেখায় কিভাবে মানুষ দ্বৈত জীবন যাপন করে। Jack গ্রামে “Jack” আর শহরে “Ernest” নামে পরিচিত। Algernon-ও মিথ্যা বলে এবং “Bunbury” নামের এক অসুস্থ বন্ধুর গল্প বানায়। এসব কৌশল তাদের একঘেয়ে দায়িত্ব থেকে মুক্তি দেয়। কিন্তু এই মিথ্যা আবার মজার বিভ্রান্তিও তৈরি করে। Wilde দেখান, মানুষ প্রায়ই আসল সত্তা লুকিয়ে রাখে। সমাজ তাদের প্রকাশ্যে আলাদা ভান করতে বাধ্য করে। এই থিম আমাদের হাসায় আবার ভাবায়ও। এটি দৈনন্দিন জীবনে সততা ও ভানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
২. বিবাহের প্রকৃতি: নাটকের মূল বিষয় হলো বিবাহ। Lady Bracknell-এর কাছে বিবাহ মানে টাকা আর সামাজিক মর্যাদা। Gwendolen-এর কাছে বিবাহ নির্ভর করে শুধু পুরুষের নাম “Ernest”-এর ওপর। Cecily আবার আলাদা। সে Algernon-এর সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই কল্পনায় এক রোমান্টিক গল্প বানায়। Wilde এসব দৃষ্টিভঙ্গিকে ব্যঙ্গ করেছেন। তিনি দেখিয়েছেন সমাজ কিভাবে বিবাহকে প্রেম নয় বরং দায়িত্ব মনে করত। নাটকটি বিবাহকে একই সঙ্গে গুরুতর এবং মজার রূপে তুলে ধরে। এতে বোঝা যায় বিবাহ কখনো স্বপ্ন আবার কখনো ব্যবসায় পরিণত হয়।
৩. শিষ্টাচার এবং আন্তরিকতা: ভিক্টোরিয়ান সমাজে ভদ্রতা আর ভান করা গাম্ভীর্যকে খুব মূল্য দেওয়া হতো। মানুষ বাইরে ভদ্রতার মুখোশ পড়ত কিন্তু ভিতরে প্রায়ই স্বার্থপর থাকত। Wilde এই ভুয়া গাম্ভীর্যকে হাস্যরসের মাধ্যমে দেখিয়েছেন। Jack নিজেকে সৎ বলে দাবি করে কিন্তু নিজের নাম নিয়ে মিথ্যা বলে। Gwendolen মনে করে “Ernest” নামটি গাম্ভীর্যের প্রতীক। Miss Prism কর্তব্য নিয়ে অনেক কথা বলে অথচ একসময় সে একটি শিশুকে হারিয়ে ফেলেছিল। Wilde দেখিয়েছেন প্রকৃত সততা বিরল। নাটকটি শেখায় ভদ্রতা প্রায়ই অসততার আড়াল মাত্র।
৪. ভাষা এবং বুদ্ধি: Wilde চমৎকার ভাষা ব্যবহার করে হাস্যরস তৈরি করেছেন। চরিত্রগুলো তীক্ষ্ণ, বুদ্ধিদীপ্ত আর মজার সংলাপ বলে। তারা প্রায়ই সাধারণ যুক্তির উল্টো কথা বলে। গুরুতর বিষয়গুলো মজায় পরিণত হয়। আর তুচ্ছ বিষয়গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এই উলটাপালটা ভাবই নাটকটিকে বিশেষ করে তোলে। Wilde দেখিয়েছেন, শব্দের মাধ্যমে কিভাবে অর্থ বদলানো যায়। পা, বিপরীত যুক্তি আর ব্যঙ্গাত্মক কথায় এই কৌতুক নিহিত থাকে। বুদ্ধিদীপ্ত সংলাপ দর্শকদের হাসায় আবার সত্যও প্রকাশ করে।
৫. ভণ্ডামি বনাম উদ্ভাবনী ক্ষমতা: ভিক্টোরিয়ান সমাজ কঠোর ও বিচারকেন্দ্রিক ছিল। মানুষ টাকাপয়সা, সামাজিক মর্যাদা আর শ্রেণি নিয়ে বেশি চিন্তা করত। কিন্তু Wilde এই নিয়মের ভণ্ডামি উন্মোচন করেছেন। Lady Bracknell শুরুতে Jack-কে তার জন্মের কারণে অস্বীকার করে। পরে আবার টাকার জন্য তাকে মেনে নেয়। Jack আর Algernon মিথ্যা ও কৌশলের মাধ্যমে নিয়ম ভাঙে। তারা স্বাধীনতার জন্য নতুন পরিচয় তৈরি করে। Wilde দেখিয়েছেন ভণ্ড নিয়মের চেয়ে সৃজনশীলতা অনেক বেশি সত্য। তিনি দেখিয়েছেন ভান করা মর্যাদার চেয়ে উদ্ভাবনী শক্তিই শ্রেয়।
অন্যান্য থিমস: নাটকে প্রেম, উলটাপালটা (reversal), আর Gender Roles নিয়েও আলোচনা আছে। প্রেমকে কখনো রোমান্টিক, কখনো হাস্যকরভাবে দেখানো হয়েছে। উলটাপালটা কৌশলে গুরুতর বিষয়গুলোকে তুচ্ছ আর তুচ্ছ বিষয়গুলোকে গুরুতর করে দেখানো হয়েছে। শক্তিশালী নারী চরিত্র Gwendolen আর Cecily-এর মধ্যে Gender Roles (লিঙ্গভূমিকা) থেকে বোঝা যায় যারা নাটকের অনেক ঘটনাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এসব থিম মিলিয়ে নাটকটি একসঙ্গে মজার, তীক্ষ্ণ আর গভীর অর্থপূর্ণ হয়ে ওঠে।
প্রথম অধ্যায়- (London) শহরের গল্প: ১৮৯৫ সালে নাটকটি শুরু হয়। এটি বিকেল বেলা Algernon Moncrieff-এর লন্ডনের ফ্ল্যাটে শুরু হয়। ফ্ল্যাটটি আড়ম্বরপূর্ণ ও স্টাইলিশ, সৌন্দর্যে ভরা। সেখানে Algernon-কে পিয়ানো বাজাতে দেখা যায়। তবে পিয়ানো বাজানোর ক্ষেত্রে তার তেমন কোনো দক্ষতা নেই। এটি খুব মজার কারণ সে গাম্ভীর্য ভরে পিয়ানো বাজায় কিন্তু আসলে ভুলভাল করে বাজায়। এদিকে তার ভৃত্য Lane খুব যত্ন করে চা পরিবেশনের টেবিল সাজাচ্ছে। অতিথিরা আসার আগে Algernon এবং Lane মজার ছলে কথাবার্তা বলে। তারা বিয়ে, শ্যাম্পেইন এবং উচ্চবিত্ত শ্রেণির অভ্যাস নিয়ে রসিকতা করে। তাদের সংক্ষিপ্ত আলাপ নাটকে হাস্যরস আনে এবং কৌতুকময় পরিবেশ তৈরি করে। তারা বিকেলের জন্য তিনজন গুরুত্বপূর্ণ অতিথির প্রত্যাশা করছে। তাদের একজন Algernon-এর খালা Lady Bracknell। আরেকজন Lady Bracknell-এর কন্যা Gwendolen Fairfax। শেষ অতিথি হল Algernon-এর বন্ধু যে Ernest Worthing নামে পরিচিত। এই Ernest আসলে Jack Worthing। সে Cecily-এর অভিভাবক। Jack যখন লন্ডনে আসে তখন নিজেকে Ernest বলে পরিচয় দেয়।
Jack-এর পরিচয়ের রহস্য: Jack (Ernest নামে) সবার আগে Algernon-এর ফ্ল্যাটে আসে। Algernon মজা করে বলে, Jack বেশি সময় থাকতে পারবে না কারণ শীঘ্রই Lady Bracknell এবং Gwendolen এখানে পৌঁছাবে। সে Jack-কে Gwendolen-এর সঙ্গে ফ্লার্ট না করতে সতর্ক করে। Jack খুশি মনে জানায়, সে আসলে বিয়ের প্রস্তাব দিতেই এসেছে। Algernon তখন সিগারেট কেস দিয়ে একটি ফাঁদ ফেলে। সেখানে Cecily-এর হাতের লেখা রয়েছে এবং Jack-কে “Uncle” বলা হয়েছে। Algernon জোর দিয়ে জানতে চায় এই রহস্যময় ব্যাপারটা আসলে কী। তখন Jack তার আসল পরিচয় ফাঁস করে। সে বলে, আমার আসল নাম Jack। তাকে শিশু অবস্থায় একটি হ্যান্ডব্যাগে Victoria রেলওয়ে স্টেশনে পাওয়া গিয়েছিল। এক দয়ালু ব্যক্তি যার নাম Thomas Cardew তিনি তাকে দত্তক নেন এবং বড় করেন। মৃত্যুর আগে Cardew, Jack-এর হাতে Cecily-র আইনি অভিভাবকত্ব প্রদান করেন। Cecily হচ্ছে প্রায় ১৮ বছর বয়সী Cardew-এর নাতনি। Jack স্বীকার করে সে একটি দুষ্টু ভাইয়ের গল্প বানিয়েছিল যার নাম Ernest। এই ভাইয়ের অজুহাত দেখিয়ে সে লন্ডনে আসত। এর মাধ্যমে সে দ্বৈত জীবন যাপন করতে পারত। Algernon হেসে জানায় সেও Bunbury নামের এক অসুস্থ বন্ধুর গল্প বানিয়েছে। Bunbury সব সময় অসুস্থ থাকে। আর এই অজুহাতে Algernon বিরক্তিকর ডিনার পার্টি এড়াতে পারে। সে গর্ব করে নিজেকে “Bunburyist” (মিথ্যা অজুহাত বানিয়ে দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া মানুষ) বলে পরিচয় দেয়।
Lady Bracknell এবং Gwendolen-এর আগমন: কিছুক্ষণের মধ্যেই Lady Bracknell এবং Gwendolen ফ্ল্যাটে আসে। Algernon ভান করে যে তাকে তার অসুস্থ বন্ধু Bunbury-কে দেখতে যেতে হবে। তাই সে এই অজুহাত দিয়ে Jack-কে Gwendolen-এর সঙ্গে একা রেখে চলে যায়। Jack সুযোগ নিয়ে তার প্রেমের কথা জানায়। Gwendolenও স্বীকার করে যে সে Jack-কে গভীরভাবে ভালোবাসে। কিন্তু সে জোর দিয়ে বলে যে সে কেবল Ernest নামের কাউকেই ভালোবাসতে পারবে। Gwendolen বলে সে Ernest নামটিকে গভীর আবেগের সাথে ভালোবাসে। Jack তার আসল নাম প্রকাশ নিয়ে চিন্তিত হয়। তবুও সে প্রস্তাব দেয় আর Gwendolen আনন্দের সঙ্গে তা গ্রহণ করে।
Lady Bracknell-এর জিজ্ঞাসাবাদ: হঠাৎ Lady Bracknell ঘরে প্রবেশ করে এবং তাদের প্রেমে বাধা দেয়। Gwendolen গর্বের সঙ্গে জানায় যে সে Ernest-এর প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। Lady Bracknell মেয়েকে সরিয়ে দেয় এবং Jack-কে কড়াভাবে প্রশ্ন করে। সে Jack-এর সম্পদ এবং পরিবার সম্পর্কে তথ্য চায়। Jack বিনা দ্বিধায় তার গল্প খুলে বলে। সে ব্যাখ্যা করে যে তাকে একটি হ্যান্ডব্যাগে পাওয়া গিয়েছিল। সেটি Victoria Station-এর একটি Cloakroom (যেখানে মানুষ কোট, টুপি, ছাতা ইত্যাদি রাখে– থিয়েটার, রেলস্টেশন, অফিসে সাধারণত থাকে) ফেলে রাখা হয়েছিল। Lady Bracknell এটি শুনে বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়। সে জানায় কোন এতিম ছেলেকে তার মেয়ের জন্য গ্রহণ করা যাবে না। সে ঘোষণা করে Jack একেবারেই Gwendolen-এর বিয়ের জন্য উপযুক্ত নয়। সে Gwendolen-কে তৎক্ষণাৎ বেরিয়ে যেতে আদেশ করে এবং রাগান্বিতভাবে চলে যায়।
প্রেমপত্রের ঠিকানা: Lady Bracknell চলে যাওয়ার পর Jack মন ভেঙে যায়। কিন্তু Gwendolen গোপনে তার সঙ্গে কথা বলতে আসে। সে বলে এখন সে আরও গভীরভাবে তাকে ভালোবাসে। এমনকি সে Jack-এর রহস্যকে রোমান্টিক এবং সাহসী মনে করে। সে চিঠি লেখার জন্য অনুরোধ করে বলে Jack যেন তার গ্রামের ঠিকানা দেয়। Jack সত্যিই তাকে Hertfordshire-এর নিজের বাড়ির ঠিকানা দেয়। Algernon গোপনে এটি শুনে ফেলে এবং সেই ঠিকানা লিখে রাখে। এ পর্যায়ে সে Ernest সেজে Cecily-এর কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এভাবেই লন্ডনের গল্প শেষ হয় এবং গ্রামের গল্প শুরু হয়।
দ্বিতীয় অধ্যায়- (Hertfordshire) গ্রামের গল্প: Jack-এর গ্রামের বাড়ি Hertfordshire-এ দ্বিতীয় অধ্যায় এর গল্প শুরু হয়। বাগানটি সুন্দর এবং শান্ত পরিবেশে ভরা। Cecily Cardew, Jack-এর তরুণ অভিভাব্য, সে তার শিক্ষিকা Miss Prism-এর সঙ্গে পড়াশোনা করছে। তবে Cecily তার পড়াশোনা পছন্দ করে না এবং সে দিবাস্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। সে প্রেমের গল্প কল্পনা করে এবং তা তার ডায়েরিতে লিখে রাখে। Miss Prism তাকে বোকামি চিন্তাভাবনা ছেড়ে সিরিয়াস হওয়ার পরামর্শ দেয়। Miss Prism আরও বলে সে একবার একটি বড় উপন্যাস লিখেছিল। কিন্তু অনেক আগেই একটি হ্যান্ডব্যাগের মধ্যে সেটি হারিয়ে ফেলে। এটি ভবিষ্যতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হয়ে দাঁড়ায়।
Miss Prism এবং Dr. Chasuble: Miss Prism গোপনে স্থানীয় রেক্টর (চার্চের প্রধান পুরোহিত বা যাজক) Dr. Chasuble-কে পছন্দ করে। সে কঠোর ও লাজুক ভঙ্গিতে তার সঙ্গে ফ্লার্ট করে। তাদের ছোট্ট প্রেমালাপ নাটকে কোমল হাস্যরস যোগ করে। Miss Prism্, Cecily-কে বলে যে Jack-এর ভাই Ernest খুব দুষ্টু। সে আশা করে Ernest একদিন ভালো হয়ে যাবে। Cecily এই দুষ্টু Ernest নিয়ে কৌতূহলী হয়ে ওঠে।
Ernest সেজে Algernon-এর আগমন: হঠাৎ Algernon বাগানে প্রবেশ করে। সে নিজেকে Ernest, Jack-এর ভাই বলে পরিচয় দেয়। Cecily তাকে দেখে আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে। সে আগেই এই “Ernest”-এর সঙ্গে একটি কল্পিত প্রেমের গল্প বানিয়েছিল। Algernon, Cecily-র তারুণ্যের মাধুর্য উপভোগ করে এবং ফ্লার্ট করতে থাকে। তারা দ্রুতই কৌতুকময় প্রেমে জড়িয়ে পড়ে। Cecily তার ডায়েরিতে লিখে রাখে যে তারা বাগদান সম্পন্ন করেছে। Algernon অবাক হয় কিন্তু খুশি হয়। Cecily বলে তারা আসলে কয়েক মাস আগেই তার কল্পনায় বাগদান করেছে। সে Algernon-কে তার ভান করে লেখা চিঠিগুলোও দেখায়। সে এই কল্পিত গল্পে আরও বলে Ernest একবার তাকে আংটিও দিয়েছিল। Algernon আনন্দের সঙ্গে এই কল্পনাকে মেনে নেয়।
Jack-এর আগমন: Jack কালো পোশাক পরে বাড়ি ফিরে আসে। সে ঘোষণা করে তার দুষ্টু ভাই Ernest প্যারিসে মারা গেছে। ঠিক সেই মুহূর্তে Algernon, Ernest সেজে বাগানে অবস্থান করছে। Jack এ ঘটনা দেখে অবাক এবং রাগান্বিত হয়। Cecily তখন Algernon-কে “প্রিয় Ernest” হিসেবে Jack-এর কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়। Jack, Cecily-এর সামনে এই মিথ্যা ফাঁস করতে পারে না।
Gwendolen-এর আগমন: হঠাৎ Gwendolen Jack-এর গ্রামের বাড়িতে আসে। সে গোপনে Jack-এর সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। Cecily এবং Gwendolen ভদ্রভাবে একে অপরকে সম্ভাষণ জানায়। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই তারা ঝগড়া শুরু করে। দুজনেই বিশ্বাস করে যে তারা Ernest Worthing-এর সঙ্গে বাগদান করেছে। তারা কৌতুকপূর্ণভাবে একে অপরকে অপমান করে। তাদের ঝগড়া বুদ্ধিদীপ্ত রসিকতা এবং অহংকারে ভরা।
Ernest সম্পর্কে সত্য: শেষে Jack এসে জানায় যে তার কোনো ভাই নেই। তখন Gwendolen এবং Cecily বুঝতে পারে দুজন পুরুষই মিথ্যাবাদী। Jack এবং Algernon স্বীকার করে যে তারা Ernest নাম ব্যবহার করেছে। তারা ব্যাখ্যা করে তারা সত্যিকারের প্রেমকে জিততে চেয়েছিল। Cecily এবং Gwendolen তাদের ক্ষমা করে তবে শর্ত দেয় তাদের নাম Ernest রাখতে হবে। Jack এবং Algernon দ্রুত ঠিক করে তারা Ernest নামে খ্রিস্টধর্মীয় বাপ্তিস্ম (চার্চে আনুষ্ঠানিক ধর্মীয় নামকরণ অনুষ্ঠান) গ্রহণ করবে। Dr. Chasuble সেই বিকেলেই তাদের বাপ্তিস্ম দিতে রাজি হন। এভাবে বিভ্রান্তি, কৌতুক এবং নতুন রোমান্সের মধ্য দিয়ে গ্রামের গল্প শেষ হয়।
তৃতীয় অধ্যায়– সমাধানের গল্প: Jack-এর গ্রামের বাড়ির ড্রয়িংরুমে শেষ অধ্যায়টি শুরু হয়। Algernon এবং Cecily আনন্দে একসাথে বসে থাকে। Algernon দ্রুত Cecily-কে বিয়ে করতে চায়। কিন্তু Jack প্রথমে তা দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে। সে বলে Algernon তার অনুমতি ছাড়া Cecily-কে বিয়ে করতে পারবে না। Cecily জবাব দেয়, কেবল যদি Lady Bracknell সম্মতি দেন সে Algernon-কে বিয়ে করবে। একই সময়ে Dr. Chasuble ঘরে প্রবেশ করে এবং দুইজন পুরুষকে মনে করিয়ে দেয় যে চার্চে খ্রিস্টধর্মীয় নামকরণের অনুষ্ঠান প্রস্তুত আছে। Jack জবাব দেয় যে এখন আর তার প্রয়োজন নেই। এটি কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গ তৈরি করে কারণ অল্প সময়ের মধ্যেই নামের আসল সত্য প্রকাশ পাবে।
Lady Bracknell-এর আগমন: হঠাৎ Lady Bracknell ঘরে প্রবেশ করে। তিনি রাগান্বিত কারণ Gwendolen বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছে। তিনি Gwendolen-কে Jack-এর সঙ্গে দেখতে পান। Jack আবারও তার কাছে Gwendolen-কে বিয়ের অনুমতি চায়। Lady Bracknell দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করেন কারণ তার পরিবারের ইতিহাস রহস্যময়। তবে Cecily সম্পর্কে জানার আগে তিনি তার পটভূমি ও সামাজিক অবস্থান নিয়ে কঠিন প্রশ্ন করেন। তিনি Cecily-র সঠিক পারিবারিক সম্পর্ক আছে কিনা তা জানতে চান। যখন শোনেন Cecily খুব ধনী তখন তিনি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তিনি Algernon-এর সঙ্গে Cecily-র বিয়েতে সম্মতি দেন।
Jack-এর সম্মতির বাধা: Jack এখনও Cecily-র বিয়েতে সম্মতি দিতে অস্বীকার করে। সে বলে কেবল তখনই রাজি হবে যদি Lady Bracknell তাকে Gwendolen-কে বিয়ে করার অনুমতি দেন। Lady Bracknell আবারও অস্বীকার করেন। পরিস্থিতি টানটান এবং কৌতুকময় হয়ে ওঠে। তখন Jack বলে ৩৫ বছর হওয়ার আগে Cecily আইনত তার সম্মতি ছাড়া বিয়ে করতে পারবে না। এতে Jack, Lady Bracknell এবং Algernon-এর উপর শক্ত নিয়ন্ত্রণ পেয়ে যায়। এই সময় Miss Prism ঘরে প্রবেশ করে।
হ্যান্ডব্যাগের রহস্য: Lady Bracknell হঠাৎ Miss Prism-কে চিনতে পারেন। তিনি রাগান্বিতভাবে জানতে চান আটাশ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া শিশুটির কী হয়েছিল। তিনি বলেন Miss Prism তখন তার বোনের পরিবারের গৃহশিক্ষিকা ছিলেন। Miss Prism কাঁপতে কাঁপতে সত্য স্বীকার করে। সে ব্যাখ্যা করে যে একবার সে একটি perambulator-এ (শিশুদের ঠেলাগাড়ি) একটি শিশুকে নিয়ে বের হয়েছিল। একই সময়ে সে একটি হ্যান্ডব্যাগও বহন করছিল যার ভেতরে তার লেখা একটি উপন্যাসের পান্ডুলিপি ছিল। ভুল করে সে শিশুটিকে হ্যান্ডব্যাগের ভেতরে রেখে দেয় এবং সেটি Victoria Station-এর কোটরুমে ফেলে আসে। আর ভুলবশত সে perambulator-এ পান্ডুলিপিটি নিয়ে চলে যায়। আর হ্যান্ডব্যাগটি স্টেশনে থেকে যায় শিশুটি হারিয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ Look Back in Anger Bangla Summary
Jack বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় কারণ এটাই তার নিজের জীবনের গল্প। সে ব্যাখ্যা করে যে হ্যান্ডব্যাগ থেকে পাওয়ার পর Thomas Cardew তাকে দত্তক নিয়ে বড় করেছেন। সে দ্রুত লাইব্রেরিতে দৌড়ে যায় এবং শৈশব থেকে রাখা পুরোনো হ্যান্ডব্যাগটি নিয়ে আসে। Miss Prism গভীর লজ্জায় তাকিয়ে বলে, “হ্যাঁ, এটাই সেই হ্যান্ডব্যাগ যা আমি হারিয়েছিলাম।” Lady Bracknell নিশ্চিত করেন যে হ্যান্ডব্যাগটি আসলেই তাদের পরিবারের। এভাবে বড় রহস্যটি এখনে প্রকাশিত হয়। স্পষ্ট হয় যে Jack-ই সেই হারানো শিশু। তাকে Victoria Station-এ ফেলে রাখা হয়েছিল এবং পরে Thomas Cardew তাকে লালন-পালন করেন।
Jack-এর আসল পরিচয়: তারপর Lady Bracknell বাকি সত্য প্রকাশ করেন। Jack আসলে তার মৃত বোনের সন্তান। এতে সে Algernon-এর বড় ভাই এবং Gwendolen-এর আপন cousin হয়। অবশেষে নিজের প্রকৃত পরিবারকে জানতে পেরে Jack আনন্দিত হয়। কিন্তু সে এখনও Gwendolen নিয়ে চিন্তিত থাকে। সে ভাবতে থাকে তার প্রকৃত জন্মনাম কী ছিল।
Ernest হওয়ার গুরুত্ব: Jack পারিবারিক নথিপত্রে খোঁজ করে এবং জানতে পারে তার বাবার নাম ছিল General Ernest John Moncrieff। এর মানে তার প্রকৃত নামও Ernest। Gwendolen আনন্দে আত্মহারা হয় কারণ সে সবসময়ই একজন Ernest নামের পুরুষকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। Jack আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করে যে সে এখন সত্যিই “সত্যনিষ্ঠ বা Ernest হওয়ার গুরুত্ব”সম্পর্কে অবগত।
সকল প্রেমিক-প্রেমিকার মিলনের মাধ্যমে নাটকটি শেষ হয়। এটা নিশ্চিত হয় যে Jack, Gwendolen-কে, Algernon ,Cecily-কে এবং Dr. Chasuble, Miss Prism-ও বিয়ে করবে। Jack-এর পারিবারিক পরিচয় সম্মানজনক প্রমাণিত হওয়ায় Lady Bracknell সন্তুষ্ট হন। এভাবেই রসিকতা, হাসি আর একেবারে সুখী সমাপ্তির মধ্য দিয়ে নাটকটি শেষ হয়।
Quotes:
Major Quotes
Algernon Moncrieff – Act I
“The truth is rarely pure and never simple. Modern life would be very tedious if it were either.”
“সত্য খুব কমই বিশুদ্ধ ও সহজ হয়। যদি হতো তবে আধুনিক জীবন খুব বিরক্তিকর হতো।”
Explanation: This famous line captures Wilde’s central theme of deception, paradox, and double identity. It shows that truth in Victorian society is always complicated. At the same time, Algernon humorously stresses the paradoxes of modern life and the witty absurdities that make it interesting.
Lady Bracknell – Act I
“To lose one parent, Mr. Worthing, may be regarded as a misfortune; to lose both looks like carelessness.”
“পিতা-মাতার একজনকে হারানো দুর্ভাগ্য হতে পারে তবে দুজনকেই হারানো অসাবধানতার মতো।”
Explanation: This quote shows Lady Bracknell’s comic arrogance. It mocks upper-class values that prioritize appearances over humanity.
Gwendolen Fairfax – Act I
“The only really safe name is Ernest.”
“সত্যিই একমাত্র নিরাপদ নাম হলো Ernest।”
Explanation: Gwendolen’s obsession with the name Ernest satirizes the shallow attitudes of Victorian romance.
ALGERNON – Act II
“My duty as a gentleman has never interfered with my pleasures in the smallest degree.”
“একজন ভদ্রলোক হিসেবে আমার কর্তব্য কখনোই আমার আনন্দে বাধা দেয়নি।”
Explanation: Algernon ironically exposes the gap between social duty and personal pleasure in Victorian life.
Lady Bracknell – Act I
“Ignorance is like a delicate exotic fruit; touch it and the bloom is gone.”
“অজ্ঞতা একটি কোমল বিদেশি ফলের মতো; একে ছুঁলেই এর ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে যায়।”
Explanation: Lady Bracknell values ignorance as refinement, which satirizes upper-class pretensions.
Jack Worthing – In Act I,
“I have always pretended to have a younger brother of the name of Ernest.”
“আমি সবসময় ভান করেছি যে Ernest নামে আমার একটি ছোট ভাই আছে।”
Explanation: Here, Jack pretends to have a wicked brother named Ernest.
Jack Worthing – Act I
“I am afraid I really don’t know. The fact is, Lady Bracknell, I said I had lost my parents…I don’t actually know who I am by birth.”
“আমি আশঙ্কা করছি আমি সত্যিই জানি না। আসল ব্যাপার হলো, Lady Bracknell, আমি আমার পিতামাতাকে হারিয়েছি…আমি আসলে জন্মসূত্রে আমি কে তা জানি না।”
Explanation: This line shows Jack’s mysterious origin. He openly admits his lack of family background. It highlights the theme of identity in the play. It reflects Victorian society’s obsession with birth and lineage.
Algernon – Act I
“The very essence of romance is uncertainty.”
“প্রেমের প্রকৃত সারমর্ম হলো অনিশ্চয়তা।”
Explanation: Algernon captures Wilde’s theme of love as playful, irrational, and comic.
Lady Bracknell, in Act III
“A hundred and thirty thousand pounds! And in the Funds! Miss Cardew seems to me a most attractive young lady, now that I look at her.”
“এক লাখ ত্রিশ হাজার পাউন্ড! আর তাও ফান্ডে! এখন Miss Cardew-কে আমার ভীষণ আকর্ষণীয় এক তরুণী বলে মনে হচ্ছে, যতই আমি তার দিকে তাকাই।”
Explanation: The quotes highlight the Obsession with Wealth and Class of contemporary society, especially Lady Bracknell.
Minor Quotes
Algernon – Act I
“All women become like their mothers. That is their tragedy. No man does. That’s his.”
“সব নারী তাদের মায়ের মতো হয়ে যায়। সেটাই তাদের ট্র্যাজেডি। কোনো পুরুষ তা করে না। সেটাই তার ট্র্যাজেডি।”
Explanation: Wilde humorously criticizes gender roles and family patterns.
Cecily Cardew – Act II
“I keep a diary in order to enter the wonderful secrets of my life.”
“আমি একটি ডায়েরি রাখি যেখানে আমার জীবনের চমৎকার গোপনীয়তাগুলো লিখি।”
Explanation: This shows Cecily’s romantic imagination and Wilde’s satire of Victorian fantasy.
In Act I, Lady Bracknell says to Gwendolen,
“When you do become engaged to someone, I, or your father, should his health permit him, will inform you of the fact.”
যখন তুমি কারো সঙ্গে বাগদান করবে, তখন আমি অথবা তোমার বাবা (যদি তার স্বাস্থ্য ভালো থাকে) তোমাকে জানাবো।
Explanation: This proves Lady Bracknell is a very dominating mother. She believes parents have the right to decide their children’s future. Her style reflects Victorian society, where children were often controlled by parents in matters of marriage and class.
In Act, Lady Bracknell says to Jack about marriage,
“A man who desires to get married should know either everything or nothing. Which do you know?”.
“যে মানুষ বিয়ে করতে চায়, তার হয় সবকিছু জানা উচিত নয়তো কিছুই জানা উচিত নয়। তুমি কোনটা জানো?”
Explanation: This line shows her shallow view. When Jack asks to marry Gwendolen, she cares nothing for his love. She only asks about money and family. She wants to protect her daughter’s rank, not her happiness. For her, social status is more important than feelings.
In Act I, Jack says,
“My name is Ernest in town and Jack in the country.”
“শহরে আমার নাম Ernest আর গ্রামে আমার নাম Jack।”
Gwendolen – Act II
“We live, as I hope you know, Mr. Worthing, in an age of ideals.”
“আমরা এমন এক যুগে বাস করছি, Mr. Worthing, যা আদর্শের যুগ—আশা করি আপনি তা জানেন।”
Explanation: Here, Gwendolen’s idealism is exaggerated. It mocks Victorian pretentious morality.
আরো পড়ুনঃ Waiting for Godot Bangla summary
Miss Prism – Act II
“The good ended happily, and the bad unhappily. That is what Fiction means.”
“ভালোর সমাপ্তি হয় সুখে, আর খারাপের হয় দুঃখে। এটাই সাহিত্যের মানে।”
Explanation: Miss Prism naively defines literature, which Wilde uses to satire conventional morality.
Jack Worthing– Act I
“The truth isn’t quite the sort of thing one tells to a nice, sweet, refined girl.”
“সত্য তেমন জিনিস নয় যা একজন ভদ্র, মিষ্টি, পরিশীলিত মেয়েকে বলা যায়।”
Explanation: This quote reveals Jack’s playful cynicism and Wilde’s humor about social hypocrisy.
In Act III, Lady Bracknell declares about Jack Worthing:
“You are the son of my poor sister, Mrs. Moncrieff, and consequently Algernon’s elder brother.”
“তুমি আমার দুঃখী বোন Mrs. Moncrieff-এর ছেলে, এবং ফলত Algernon-এর বড় ভাই।”
Miss Prism admits to hand handbag in Act III:
“I left it in the cloak-room of one of the larger railway stations in London.”
“আমি এটি লন্ডনের বড় রেলওয়ে স্টেশনগুলির একটির ক্লোক-রুমে রেখে এসেছিলাম।”
Explanation: Years ago, she mistakenly left a baby in a handbag at Victoria Station.
Lady Bracknell says to Jack about marriage:
“You can hardly imagine that I and Lord Bracknell would dream of allowing our only daughter… to marry into a cloak-room, and form an alliance with a parcel?”
“তুমি নিশ্চয়ই কল্পনাও করতে পারবে না যে আমি এবং Lord Bracknell আমাদের একমাত্র কন্যাকে… একটি cloak-room-এ (বেড়ে ওঠা কারো সাথে) বিয়ে করতে দেব এবং একজন parcel-এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলব?”
Lady Bracknell says to Jack:
“To be born, or at any rate bred, in a hand-bag, whether it had handles or not, seems to me to display a contempt for the ordinary decencies of family life.”
“একটি handbag-এ জন্মগ্রহণ করা অথবা অন্তত সেখানে লালিত-পালিত হওয়া—হ্যান্ডেল থাকুক বা না থাকুক—আমার কাছে মনে হয় পারিবারিক জীবনের সাধারণ শালীনতাকে উপহাস করার মতো।”
