Acquainted With The Night Bangla Summary

Acquainted With The Night

Key Facts

  • Full Title: Acquainted with the Night
  • Author: Robert Frost (1874–1963)
  • Title of the Author: Poet of New England Life; Master of Rural Realism and Symbolism
  • Source: Appeared in Frost’s poetry collection West-Running Brook (1928)
  • Written Time: Around 1920
  • First Published: 1928
  • Publisher: Henry Holt and Company (New York)
  • Genre: Lyric Poem; Dramatic Monologue; Symbolic and Psychological Poem
  • Form: Terza Rima (three-line stanzas) inspired by Dante’s Divine Comedy
  • Rhyme Scheme: ABA BCB CDC DAD AA
  • Tone: Lonely, melancholic, introspective, and calm
  • Point of View: First-person narrative (the poet as the lonely wanderer)
  • Climax: When the poet hears a distant “cry” that is “not to call me back or say good-bye,” showing his total isolation
  • Famous Line: “I have been one acquainted with the night.”
  • Setting:
  • Time Setting: Nighttime — symbol of darkness, loneliness, and inner conflict
  • Place Setting: A quiet city street — symbolising the human soul lost amid modern life and alienation

Key Notes – বাংলায়

  • Luminary Clock (আলোকিত ঘড়ি): আকাশের চাঁদকে “luminary clock” বলা হয়েছে। এটি সময় ও নিয়তির প্রতীক। চাঁদ যেন বলছে, সময় “neither wrong nor right” অর্থাৎ জীবনের অর্থ নির্দিষ্ট নয়, সবকিছু অনিশ্চিত ও ব্যক্তিগত।

Key Notes – In English

  • Luminary Clock: The moon in the sky is called the “luminary clock.” It symbolizes time and fate. The moon seems to say that time is “neither wrong nor right,” meaning that the meaning of life is not fixed; everything is uncertain and subjective.

আরো পড়ুনঃ Words Bangla summary

Background – বাংলায়

রবার্ট ফ্রস্টের “Acquainted with the Night” কবিতাটি রচিত হয় প্রায় ১৯২০ সালে এবং প্রকাশিত হয় ১৯২৮ সালে তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ West-Running Brook-এ। এই কবিতাটি ফ্রস্টের অন্যতম গভীর ও দার্শনিক সৃষ্টি, যেখানে তিনি নিজের একাকীত্ব, বিষণ্ণতা, এবং মানসিক অন্ধকার নিয়ে কথা বলেছেন। কবিতাটি লেখা হয়েছিল এমন এক সময়, যখন ফ্রস্টের জীবনে ব্যক্তিগত দুঃখ, আত্মসমালোচনা, ও বিচ্ছিন্নতার অনুভূতি প্রবল ছিল। এই কবিতায় ফ্রস্টের “Night” বা “রাত্রি” কেবল প্রকৃতির একটি সময় নয়, বরং মানুষের অন্তর্জগতের অন্ধকার ও নিঃসঙ্গতার প্রতীক। কবি বলেন, “I have been one acquainted with the night,” — যা বোঝায় তিনি রাত্রির সঙ্গে পরিচিত, অর্থাৎ তিনি দুঃখ ও একাকীত্বকে নিজের জীবনের অংশ হিসেবে মেনে নিয়েছেন।

“Rain,” “City light,” এবং “Watchman” – এই তিনটি চিত্র কবিতায় গভীর প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। “Rain” বোঝায় অবিরাম বেদনা, “City light” সভ্যতার সীমা, আর “Watchman” বোঝায় সমাজের নিয়ম বা নৈতিকতা, যার সঙ্গে কবি দূরত্ব বজায় রাখেন। শেষে “Luminary Clock” বা আকাশের চাঁদ সময় ও নিয়তির প্রতীক হয়ে ওঠে। চাঁদ যেন বলে, সময় “neither wrong nor right,” অর্থাৎ জীবনে কোনো কিছুই সম্পূর্ণ ঠিক বা ভুল নয়। এই লাইনগুলোতে ফ্রস্ট জীবনের অনিশ্চয়তা ও মানুষের আত্মসংঘর্ষের বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। “Acquainted with the Night” কবিতাটি ফ্রস্টের মানবজীবনের অন্তর্গত নিঃসঙ্গতা, নীরব কষ্ট, ও আত্মমগ্নতার প্রতীকী প্রকাশ। এটি কেবল এক ব্যক্তির অভিজ্ঞতা নয়, বরং আধুনিক মানুষের আত্মবিচ্ছিন্নতার এক গভীর কবিতা, যেখানে নীরবতা ও অন্ধকারই হয়ে উঠেছে মনের ভাষা।

Characters – বাংলায়

  • The Speaker (কবি বা বক্তা): কবিতার একমাত্র চরিত্র হলেন বক্তা বা কবি নিজে, যিনি বলেন, “I have been one acquainted with the night.” তিনি একজন একাকী পথিক, যিনি রাত্রির নীরবতায় নিজের জীবনের বেদনা ও নিঃসঙ্গতার মুখোমুখি হন। তিনি শহরের পথে হাঁটেন, বৃষ্টিতে ভিজেন, প্রহরীর পাশ দিয়ে যান, কিন্তু কারও সঙ্গে কথা বলেন না। এটি বোঝায় যে তিনি মানুষের ভিড়ে থেকেও একা, সমাজের সঙ্গে তার দূরত্ব আছে।
  • The Watchman (প্রহরী): প্রহরী একমাত্র অন্য মানবচরিত্র, যাকে বক্তা কবিতায় দেখেছেন। তিনি “on his beat,” অর্থাৎ দায়িত্বে আছেন, কিন্তু বক্তা তার চোখ নামিয়ে রাখেন এবং কথা বলেন না। প্রতীকী অর্থে, এই প্রহরী হলো সমাজের নিয়ম, কর্তব্য বা নৈতিকতা-এর প্রতীক।

বাংলা সামারি

রাত্রির সঙ্গে পরিচয়: শুরুতেই কবি রবার্ট ফ্রস্ট তার জীবনের গভীর নিঃসঙ্গতা ও বিষণ্ণতা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “I have been one acquainted with the night,” অর্থাৎ তিনি রাত্রির সঙ্গে পরিচিত — এখানে “রাত্রি” কেবল প্রকৃতির অন্ধকার নয়, বরং মানুষের মনের অন্ধকার ও একাকীত্বের প্রতীক। কবি বলেন, তিনি “বৃষ্টির মধ্যে হাঁটেছেন এবং আবার বৃষ্টির মধ্যেই ফিরে এসেছেন।” এর মানে হলো, তার জীবন ক্রমাগত দুঃখ ও বিষাদের মধ্যে ডুবে আছে, কিন্তু তিনি তবুও এগিয়ে চলেছেন। বৃষ্টি এখানে অবিরাম বেদনা ও মানসিক কষ্টের প্রতীক। 

শেষে তিনি বলেন, “I have outwalked the furthest city light.” অর্থাৎ, তিনি সভ্যতার শেষ আলো পেরিয়ে গেছেন। এমন এক স্থানে পৌঁছেছেন, যেখানে মানবসমাজের আলো ও উষ্ণতা আর পৌঁছায় না। এটি তার পূর্ণ একাকীত্ব ও আত্মবিচ্ছিন্নতার চিত্র। সংক্ষেপে, এই পঙ্‌ক্তিগুলো কবির জীবনের এমন এক অবস্থাকে দেখায়, যেখানে তিনি সমাজ থেকে দূরে সরে গেছেন, অন্ধকারে হাঁটছেন, বৃষ্টিতে ভিজছেন, কিন্তু কোনো সঙ্গ বা আলো নেই। তিনি রাত্রির সঙ্গে পরিচিত — অর্থাৎ দুঃখ, নিঃসঙ্গতা, ও আত্মসংঘর্ষ তার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে।

নীরব একাকীত্বের পথে যাত্রা: এই তিনটি পঙ্‌ক্তিতে কবি রবার্ট ফ্রস্ট তার নিঃসঙ্গ জীবনের অভিজ্ঞতা আরও গভীরভাবে প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “I have looked down the saddest city lane,” অর্থাৎ তিনি শহরের সবচেয়ে বেদনাময় ও নির্জন গলি দিয়ে হেঁটেছেন। এই “saddest city lane” প্রতীক করে এমন এক জীবনের পথকে, যেখানে আনন্দ বা সঙ্গ নেই, শুধু বেদনা, নীরবতা, ও একাকীত্বের ছায়া। এরপর কবি বলেন, “I have passed by the watchman on his beat.” অর্থাৎ, তিনি প্রহরীর পাশ দিয়ে গিয়েছেন, যিনি শহরের নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন। কিন্তু কবি তার দিকে তাকাননি বা কিছু বলেননি। এটি বোঝায়, তিনি মানুষের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলছেন, যেন সমাজের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই।

সবশেষে তিনি বলেন, “And dropped my eyes, unwilling to explain.” এখানে কবি তার চোখ নামিয়ে নেন, কারণ তিনি নিজের মনের দুঃখ, ব্যথা, বা নিঃসঙ্গতা কাউকে বোঝাতে চান না। তিনি নীরবভাবে নিজের কষ্ট বহন করেন। সংক্ষেপে, এই অংশে কবি এমন এক মানসিক অবস্থার কথা বলেন, যেখানে তিনি সমাজে থেকেও সমাজের বাইরে। তিনি মানুষের ভিড়ে থেকেও একা, কথা বলার ইচ্ছা হারিয়েছেন। এখানে “watchman” প্রতীক করে সমাজের কর্তব্য ও নিয়ম, আর কবির চোখ নামানো বোঝায় মানুষের আত্মমগ্নতা ও অন্তর্গত বেদনা।

দূরের আহ্বান ও নীরব প্রতিক্রিয়া: এই অংশে কবি রবার্ট ফ্রস্ট তার অন্তর্গত নিঃসঙ্গতা ও বিচ্ছিন্নতার অনুভূতি আরও গভীরভাবে প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “I have stood still and stopped the sound of feet,” অর্থাৎ তিনি হঠাৎ হাঁটা থামিয়ে স্থির হয়ে দাঁড়ান। তার পায়ের শব্দ থেমে যায়, চারপাশে নেমে আসে নীরবতা ও শূন্যতা। এটি বোঝায় যে কবি কোনো অদ্ভুত অনুভূতি বা আকর্ষণে মুহূর্তের জন্য থেমে যান, যেন কিছু শুনতে চান।

এরপর তিনি বলেন, “When far away an interrupted cry / Came over houses from another street,” অর্থাৎ দূর থেকে, অন্য রাস্তা থেকে একটি চিৎকারের শব্দ আসে, যা “interrupted” বা ভাঙা, অসম্পূর্ণ, আকস্মিক। এই চিৎকার বোঝায় কোনো অজানা ব্যথা বা মানবিক আহ্বান, যা কবির কানে পৌঁছায় কিন্তু হৃদয়ে সাড়া জাগাতে পারে না। এই চিত্রটি প্রতীক করে যে কবি মানুষের দুঃখ বা আহ্বান শুনলেও তাতে অংশ নিতে পারেন না। তিনি সমাজ থেকে এতটাই বিচ্ছিন্ন যে, সেই কণ্ঠ তার কাছে কেবল দূরের প্রতিধ্বনি হয়ে আসে। সংক্ষেপে, এই অংশে কবির নীরব দাঁড়িয়ে থাকা বোঝায় অন্তর্দর্শন ও একাকীত্ব, আর দূরের চিৎকার প্রকাশ করে মানবসম্পর্কের দূরত্ব ও সংযোগহীনতা। ফ্রস্ট এখানে দেখিয়েছেন, মানুষ কখনও কখনও এমন এক অবস্থায় পৌঁছায় যেখানে জীবনের ডাকও তাকে আর ছুঁতে পারে না, সে শুধু শুনে, কিন্তু সাড়া দেয় না।

অমানবিক নীরবতা ও আকাশের চাঁদ দেখা: এই অংশে কবি রবার্ট ফ্রস্ট মানুষের নিঃসঙ্গতা ও জীবনের অর্থহীন সময়বোধকে অত্যন্ত প্রতীকীভাবে প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “But not to call me back or say good-bye;” অর্থাৎ দূর থেকে যে চিৎকারটি তিনি শুনেছিলেন, তা তাকে ডাকছিল না, কিংবা বিদায় জানাচ্ছিল না। এটি বোঝায় যে কেউ তার জন্য অপেক্ষা করছে না, কেউ তার অনুপস্থিতি টেরও পাচ্ছে না। এই লাইনটি কবির পূর্ণ বিচ্ছিন্নতা ও একাকীত্বের গভীরতম প্রকাশ। এরপর তিনি বলেন, “And further still at an unearthly height,” অর্থাৎ, তিনি আরও উপরে তাকান, যেখানে মানুষের পৃথিবীর বাইরে, এক “অমানবিক উচ্চতায়” কিছু দেখা যায়। “Unearthly height” এখানে প্রতীক করে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নীরবতা, রহস্য, ও চিরন্তন সময়ের ধারণা।

শেষে তিনি বলেন, “One luminary clock against the sky” অর্থাৎ, আকাশে একটি আলোকিত ঘড়ি বা চাঁদ জ্বলজ্বল করছে। এই “luminary clock” হলো সময় ও নিয়তির প্রতীক। এটি নীরবে জানিয়ে দেয়, সময় চলছে, কিন্তু মানুষের সুখ বা দুঃখের জন্য তা থামে না। সংক্ষেপে, এই অংশে কবি বুঝিয়েছেন, জীবনের যাত্রায় মানুষ একা, কেউ তাকে ডাকে না বা থামায় না, আর আকাশের ঘড়ি (চাঁদ) নির্লিপ্তভাবে সময়ের গতি নির্দেশ করে। এই দৃশ্যটি একদিকে অস্তিত্বের নিঃসঙ্গতা, অন্যদিকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের চিরন্তন নীরবতা প্রকাশ করে।

সময়ের নির্লিপ্ততা ও রাত্রির স্বীকৃতি: এই শেষ দুই পঙ্‌ক্তিতে কবি রবার্ট ফ্রস্ট তার দার্শনিক উপলব্ধি প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “Proclaimed the time was neither wrong nor right.” অর্থাৎ আকাশের “luminary clock” বা চাঁদ ঘোষণা করছিল যে সময় না ভুল, না ঠিক। এটি এক গভীর প্রতীকী ধারণা। এখানে কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে জীবনের কোনো নির্দিষ্ট অর্থ বা মূল্য নেই, সময় সবকিছুর ওপরে নির্লিপ্তভাবে বয়ে চলে। মানুষের সুখ, দুঃখ, সাফল্য বা ব্যর্থতা এসব সময়ের কাছে অর্থহীন। সময় নিজেই নিরপেক্ষ।

শেষ লাইনে কবি বলেন, “I have been one acquainted with the night.” — এই লাইনটি কবিতার শুরু ও শেষ দু’জায়গায়ই আছে, যা একটি বৃত্তাকার গঠন (circular structure) তৈরি করেছে। এখানে কবি আবারও স্বীকার করেন, তিনি রাত্রির সঙ্গে পরিচিত। অর্থাৎ নিঃসঙ্গতা, অন্ধকার ও আত্মবেদনা তার জীবনের চিরসঙ্গী। সংক্ষেপে, এই অংশে ফ্রস্ট দেখিয়েছেন, জীবনে কোনো নির্দিষ্ট সত্য নেই; সময় ও নিয়তি কারও জন্য থেমে থাকে না। মানুষকে নিজের একাকীত্ব মেনে নিয়ে এগোতে হয়। রাত্রি এখানে জীবনের অন্ধকার দিক, নীরব যন্ত্রণা, ও গভীর আত্মজ্ঞান-এর প্রতীক। শেষ লাইনে কবির শান্ত, কিন্তু বেদনাময় স্বীকারোক্তি। তিনি জীবনের রাত্রিকে চেনেন, বোঝেন, এবং তা মেনে নিয়েছেন।

Themes – বাংলায়

  • নিঃসঙ্গতা ও বিচ্ছিন্নতা (Loneliness and Isolation): এই কবিতার প্রধান থিম হলো মানুষের একাকীত্ব ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা। কবি বলেন, “I have been one acquainted with the night,” যা বোঝায়, তিনি এমন এক মানুষ যিনি অন্ধকার, নীরবতা ও একাকীত্বের সঙ্গে পরিচিত। তিনি শহরের পথে হাঁটেন, প্রহরীর পাশ দিয়ে যান, কিন্তু কারও সঙ্গে কথা বলেন না। এটি দেখায় যে মানুষ আধুনিক সমাজে থেকেও কতটা একা হয়ে গেছে।
  • আত্মসমালোচনা ও অন্তর্দর্শন (Self-Reflection and Inner Journey): রাত্রির নীরবতা কবির মনে নিজের জীবনের প্রশ্ন ও অস্তিত্বের ভাবনা জাগায়। তিনি নিজের ভেতরের অন্ধকারে ডুবে যান, যেন নিজের আত্মাকে বুঝতে চান। এই অন্তর্দর্শনই কবিতাকে দার্শনিক গভীরতা দেয়। রাত্রি এখানে মানুষের মনের অন্ধকার দিকের প্রতীক, যেখানে সত্য, ভয়, ও নীরবতা একসঙ্গে মিশে যায়।
  • সময় ও নিয়তির নির্লিপ্ততা (Indifference of Time and Fate): শেষে কবি বলেন, “Proclaimed the time was neither wrong nor right.” অর্থাৎ সময় কারও জন্য থেমে থাকে না। সময় ভালো বা মন্দ নয়; এটি নিরপেক্ষ ও অনন্ত। এই থিম বোঝায়, মানুষের সুখ বা দুঃখ সময়ের কাছে অর্থহীন। সময় কেবল এগিয়ে চলে, কোনো বিচার করে না।
  • আধুনিক জীবনের মানসিক অন্ধকার (Urban Alienation): কবিতায় শহরের রাস্তা, বৃষ্টি, প্রহরী, ও দূরের চিৎকার; সবই আধুনিক নগরজীবনের একাকী ও যান্ত্রিক পরিবেশ প্রকাশ করে। মানুষ ভিড়ের মধ্যে থেকেও একা, সম্পর্কহীন, এবং মানসিকভাবে শূন্য। এটি আধুনিক জীবনের নিঃসঙ্গতা ও মানসিক দূরত্বের প্রতিচ্ছবি।

আরো পড়ুনঃ The Waste Land Bangla Summary

Quotes

  1. “I have been one acquainted with the night.” (The Speaker – Symbolism)

Explanation: The poet begins and ends the poem with this line, showing his deep connection with loneliness and darkness. The “night” symbolizes sadness, isolation, and the unknown side of life. By saying he is “acquainted” with it, the poet expresses acceptance — he knows the pain of silence and the weight of solitude. It reflects a man who has learned to live with his inner darkness.

“আমি রাত্রির সঙ্গে পরিচিত।”

ব্যাখ্যা: কবি এই লাইনটি কবিতার শুরু ও শেষে পুনরাবৃত্তি করেছেন, যা তার একাকীত্ব ও বিষণ্ণতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক প্রকাশ করে। “Night” বা রাত্রি এখানে মানুষের মনের অন্ধকার, দুঃখ ও নিঃসঙ্গতার প্রতীক। “Acquainted” শব্দটি বোঝায়, কবি এই অন্ধকারকে ভয় নয়, বরং মেনে নিয়েছেন। এটি এমন এক মানুষের প্রতিচ্ছবি, যিনি নিজের নীরব যন্ত্রণা ও আত্মসংঘর্ষকে বুঝে নিতে শিখেছেন।

  1. “I have passed by the watchman on his beat / And dropped my eyes, unwilling to explain.” (The Speaker – Human Detachment)

Explanation: The poet shows his silent withdrawal from society. The “watchman” represents duty, morality, and social order. By lowering his eyes, the poet avoids interaction — he does not wish to explain his sadness or loneliness. It shows man’s emotional distance from others in the modern world.

“আমি প্রহরীর পাশ দিয়ে গিয়েছি, চোখ নামিয়ে রেখেছি, ব্যাখ্যা করতে চাইনি।”

ব্যাখ্যা: এখানে কবি সমাজ থেকে নিজের নীরব দূরত্ব প্রকাশ করেছেন। “Watchman” সমাজের নিয়ম, নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধের প্রতীক। কবির চোখ নামিয়ে রাখা বোঝায়, তিনি নিজের দুঃখ ও একাকীত্ব কারও সামনে প্রকাশ করতে চান না। এটি আধুনিক মানুষের মানসিক বিচ্ছিন্নতা ও নিঃসঙ্গতার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে।

  1. “Proclaimed the time was neither wrong nor right.” (The Luminary Clock – Time and Fate)

Explanation: The “luminary clock” (the moon) symbolizes time and destiny. Its declaration that time is “neither wrong nor right” shows the neutrality of existence — life has no fixed moral judgment. It reveals Frost’s philosophy that time flows indifferently, beyond human joy or sorrow.

“সময় ঘোষণা করল, তা না ভুল, না ঠিক।”

ব্যাখ্যা: এখানে “luminary clock” বা আকাশের চাঁদ সময় ও নিয়তির প্রতীক। এটি বোঝায় যে সময় কোনো বিচার করে না, তা নিরপেক্ষ ও চিরন্তন। মানুষের জীবনে সুখ বা দুঃখ, সঠিক বা ভুল; এসব সময়ের কাছে তুচ্ছ। এই লাইনটি ফ্রস্টের দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে, যেখানে সময় নিজেই চূড়ান্ত সত্য, আর মানুষ কেবল তার নীরব যাত্রী।

আরো পড়ুনঃ The Second Coming Bangla Summary

Symbols – প্রতীকসমূহ

  • রাত্রি (The Night): “Night” বা রাত্রি হলো কবিতার কেন্দ্রীয় প্রতীক। এটি কেবল অন্ধকার সময় নয়, বরং মানুষের অন্তরের নিঃসঙ্গতা, দুঃখ, ও আত্মবেদনার প্রতীক। যখন কবি বলেন, “I have been one acquainted with the night,” তখন বোঝায়, তিনি জীবনের সেই অন্ধকার অংশের সঙ্গে পরিচিত, যা প্রতিটি মানুষ কখনও না কখনও অনুভব করে; একাকীত্ব, হতাশা, ও আত্মসংঘর্ষ।
  • বৃষ্টি (The Rain): “Rain” অবিরাম দুঃখ, বিষণ্ণতা ও মানসিক ক্লান্তির প্রতীক। কবি বলেন, “I have walked out in rain—and back in rain.” অর্থাৎ তার জীবন যেন এক অবিরাম বৃষ্টির মধ্যে ভেজা — যেখানে আনন্দের রোদ নেই, কেবল দুঃখের ধারা বইছে। বৃষ্টি বোঝায় মননের ভার ও আবেগের গভীরতা।
  • শহরের আলো (The City Light): “The furthest city light” প্রতীক করে সভ্যতার সীমা ও মানুষের আলোকিত দিকের শেষ প্রান্ত। কবি যখন বলেন, তিনি শহরের শেষ আলো ছাড়িয়ে গেছেন, তা বোঝায় তিনি মানুষের সমাজ ও সম্পর্কের পরিসীমা পেরিয়ে গেছেন। এখানে আলো হলো আশা ও মানবিকতার প্রতীক, আর তার বাইরে অন্ধকার মানে সম্পূর্ণ একাকীত্ব।
  • প্রহরী (The Watchman): “Watchman” করে সমাজের নৈতিকতা, দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের প্রতীক। কবি যখন বলেন, “I have passed by the watchman on his beat / And dropped my eyes, unwilling to explain,” তখন বোঝায় তিনি সমাজের নিয়মের মুখোমুখি হয়েও নীরব থাকেন। এটি প্রকাশ করে মানুষের আত্মগোপন, ভেতরের বেদনা ও নিজের দুঃখ না প্রকাশের প্রবণতা।
  • চিৎকার (The Cry): “An interrupted cry” মানবিক সম্পর্কের বিচ্ছিন্নতা ও দূরত্বের প্রতীক। দূর থেকে আসা সেই ভাঙা চিৎকার কবিকে ডাকে না বা বিদায়ও জানায় না, যা বোঝায় মানুষের প্রতি মানুষের অনাগ্রহ ও আবেগের বিচ্ছিন্নতা। এটি আধুনিক জীবনের নীরব একাকীত্বের ইঙ্গিত।
  • আলোকিত ঘড়ি বা চাঁদ (The Luminary Clock): “The luminary clock against the sky” সময়, নিয়তি ও মহাবিশ্বের নির্লিপ্ততার প্রতীক। এটি মানুষের সুখ–দুঃখের বাইরে এক চিরন্তন সত্যের প্রতীক। চাঁদ যেন নীরবে ঘোষণা করে, সময় “neither wrong nor right,” অর্থাৎ জীবন বা সিদ্ধান্তের কোনো নির্দিষ্ট মূল্য নেই; সবকিছু সময়ের অনন্ত স্রোতে মিশে যায়।

Share your love
Mr. Abdullah
Mr. Abdullah

This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

Articles: 65

One comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *