A Doll’s House Bangla Summary

A Doll’s House is a modern drama by Henrik Ibsen. The A Doll’s House Bangla summary is right below.

earn money

Key Info

  • Full Title: A Doll’s House 
  • Written: 1879
  • Published: Published and performed in 1879
  • Genre: Realist modern prose drama
  • Setting: A city in Norway 

Characters

  • Nora Helmer: Nora Helmer is the protagonist of the drama. She has been married to Torvald Helmer for eight years. She is a very carefree and jolly-minded woman. 
  • Torvald Helmer: Nora’s husband who has recently been promoted to a high position in a Bank. 
  • Krogstad: The antagonist of the drama. He knows about Nora’s secret and continuously blackmails her.
  • Mrs. Linde: Nora’s old school friend. 
  • Dr. Rank: A family friend of the Helmer family. 

Themes: Love and Marriage, Gender, Money and Work, Deceit. 

Bangla Summary 

A Doll’s House বিশিষ্ট লেখক Henrik Ibsen (1828-1906) এর একটি মডার্ন ড্রামা। এটি ১৮৭৯ সালে প্রথমবারের মত স্টেজে পারফর্ম করা হয়। এই ড্রামার প্রধান চরিত্র নোরা হেলমার। ইবসেন নোরার মাধ্যমে তৎকালীন সময়ের মহিলাদের পারিবারিক জীবনে বন্দী অবস্থা এবং তা থেকে বের হয়ে আসার সাহসিকতাকে তুলে ধরেছেন। নাটকটি মূলত ইবসেনের বান্ধবী লরার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা। 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


মিসেস লিন্ডের সাথে নোরার সাক্ষাৎ 

ড্রামার শুরুতেই নোরা হেলমার অনেকগুলো গিফটের প্যাকেট নিয়ে তার আলিশান লিভিং রুমে প্রবেশ করে। নোরার হাসবেন্ড টরভেল্ড হেলমার নোরার আসার আওয়াজ পেয়ে স্টাডি রুম থেকে বের হয়। টরভেল্ড নোরাকে খুব সুন্দরভাবে স্বাগত জানায়। কিন্তু ক্রিসমাস গিফটের জন্য এতগুলো টাকা খরচ করার জন্য তাকে বেশ বকাঝকাও করে৷ তাদের কনভারসেশনের মাধ্যমে জানা যায় যে, হেলমার ফ্যামিলি লাস্ট কয়েক বছর বেশ আর্থিক টানাপোড়েনের মাঝে ছিল। তবে কিছুদিন আগে টরভেল্ডের ব্যাংকে উচ্চপদে প্রোমোশন হওয়ায় এখন তারা বিলাসবহুল জীবন যাপন করতে পারছে। 

তাদের বাসার কাজের মহিলা হেলেন এসে জানায় ড. র‍্যাংক এসেছে। ড. র‍্যাংক হচ্ছে হেলমারদের ফ্যামিলি ফ্রেন্ড। এরই মাঝে নোরাকে অবাক করিয়ে দিয়ে তার স্কুলের বান্ধবী মিসেস লিন্ডে আসে। অনেক বছর ধরে তাদের কোনো দেখা সাক্ষাৎ নেই৷ তবে নোরা জানায় যে সে মিসেস লিন্ডের হাসবেন্ডের মৃত্যুর কথা শুনেছে। কয়েক বছর আগে মিসেস লিন্ডের হাসবেন্ড মারা যায়। মারা যাওয়ার সময় সে কোনো টাকা পয়সা রেখে যায়নি। এমনকি তাদের কোনো বাচ্চাকাচ্চাও হয়নি। নোরাও তার বিয়ের প্রথম বছরের কথা মিসেস লিন্ডেকে জানায়। নোরা এবং টরভেল্ডও অনেক গরীব ছিলো। দুজনই অনেক কঠোর পরিশ্রম করতো। এরপরে টরভেল্ড অসুস্থ হয়ে যায় এবং তার চিকিৎসার জন্য তাদের ইতালিও যেতে হয়েছিলো। 

নোরার গোপন তথ্য

এরপর নোরা মিসেস লিন্ডের ব্যাপারে কিছু খোঁজ খবর জানে। মিসেস লিন্ডে জানায় যে বেশ কয়েক বছর ধরে তার অসুস্থ মা এবং ছোট দুই ভাইকে তার দেখাশোনা করা লাগতো। তার মা মারা গেছে এবং তার ভাইয়েরাও এখন যথেষ্ট বড় হয়েছে। এখন আর তার ভাইদের তার প্রয়োজন নেই। তবে এতে করে সে স্বস্তি বোধ করার বদলে শূন্যতা অনুভব করে। কারণ তার এখন করার কিছুই নেই। সে এই ভেবে নোরার কাছে এসেছে যে, টরভেল্ড যদি তার ব্যাংকে মিসেস লিন্ডের জন্য একটা ব্যবস্থা করে দেয় তাহলে তার খুবই উপকার হয়। নোরা তাকে টরভেল্ডের সাথে এ ব্যাপারে কথা বলবে বলে প্রতিজ্ঞা করে। এরপরে নোরা মিসেস লিন্ডের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন কথা বলে ফেলে যেটা টরভেল্ড জানে না। নোরা টরভেল্ডের চিকিৎসার জন্য ইতালি যাওয়ার সময় বেআইনিভাবে টাকার ব্যবস্থা করে। নোরা টরভেল্ডকে বলেছিলো যে, সে তার বাবার কাছ থেকে এই টাকা নিয়েছে। সেই তখন থেকে এত বছর ধরে নোরা সেই ঋণ শোধ করার জন্য কাজ করে আসছে। আর খুব তাড়াতাড়িই এই ঋণ শোধ হয়ে যাবে।

ক্রগস্ট্যাডের ব্ল্যাকমেইল

ক্রগস্ট্যাড টরভেল্ডের ব্যাংকেই একটি নিচু পদে চাকরি করে। সে টরভেল্ডের বাসায় আসে। ক্রগস্ট্যাডের আসা দেখে নোরা কিছুটা রিঅ্যাক্ট করে। সে ক্রগস্ট্যাডকে নিচু নৈতিকতার মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করে। ক্রগস্ট্যাডের সাথে মিটিং শেষ করে টরভেল্ড লিভিং রুমে আসে এবং জানায় যে সে সম্ভবত মিসেস লিন্ডেকে তার ব্যাংকে একটা চাকরি দেবে। এরপর ড. র‍্যাংক, টরভেল্ড, এবং মিসেস লিন্ডে সেখান থেকে চলে যায় এবং নোরা সেখানে একা থাকে। নোরার বাচ্চারা তাদের ন্যানী অ্যান-ম্যারির সাথে বাড়ি ফেরে। নোরা তাদের সাথে খেলতে থাকে। কিন্তু ক্রগস্ট্যাডকে দেখে নোরা খেলা বন্ধ করে দেয়। তখন ক্রগস্ট্যাড নোরাকে জানায় যে সে তার গোপন লোনের কথা টরভেল্ডকে জানিয়ে দেবে। ক্রগস্ট্যাড জানায়, টরভেল্ড তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে দিবে। সে চায় নোরা যেন টরভেল্ডকে রাজি করানোর চেষ্টা করে এবং টরভেল্ড যেন ক্রগস্ট্যাডকে চাকরি থেকে বরখাস্ত না করে। আর নোরা যদি তা না করে তাহলে সে তার গোপন তথ্য ফাঁস করে দিবে। নোরা যে তার বাবার সাইন নকল করে টাকা তুলেছে সেটা সে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। 

ক্রগস্ট্যাডের জন্য টরভেল্ডের কাছে সুপারিশ

নোরা টরভেল্ডের কাছে ক্রগস্ট্যাডের নামে সুপারিশ করলে টরভেল্ড রেগে যায়।  সে জানায় যে ক্রগস্ট্যাড একজন নৈতিকতাহীন মানুষ। এমন মানুষের উপস্থিতিও টরভেল্ডকে অসুস্থ করে ফেলে।

পরের দিন এক্ট-টু শুরু হয়, ক্রিসমাসের দিন। নোরা চিন্তিত মনে লিভিং রুম গোছাতে থাকে। তখন মিসেস লিন্ডে আসে এবং নোরার পার্টিতে যাওয়ার কস্টিউম সেলাইয়ে সাহায্য করে। আজ সন্ধ্যায় এক প্রতিবেশীর বাসায় তাদের দাওয়াত আছে। নোরা মিসেস লিন্ডেকে বলে যে, ড. র‍্যাংকের একটা মরন ব্যধি হয়েছে যেটা সে তার বাবার থেকে পেয়েছে। নোরার সন্দেহজনক আচরণ দেখে মিসেস লিন্ডে ভাবে হয়তো সে ড. র‍্যাংকের থেকেই সেই লোন নিয়েছিল। পরে নোরা তা অস্বীকার করে এবং তার লোনের সোর্চ কে সেটা জানাবে না বলে দেয়। এদিকে তখন টরভেল্ড রুমে প্রবেশ করে। নোরা আবারও টরভেল্ডের কাছে ক্রগস্ট্যাডের জন্য সুপারিশ করে এবং টরভেল্ড একইভাবে এবারও রিজেক্ট করে দেয়। টরভেল্ড ক্রগস্ট্যাডের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের কথা নোরার কাচগে তুলে ধরে। 

টরভেল্ড চলে যায় এবং ড. র‍্যাংক রুমে আসে। ড. র‍্যাংক জানায় যে সে আর বেশিদিন বাঁচবে না। তখন নোরা তার মন ভালো করার জন্য তার সাথে হাসি ঠাট্টা করে। সে যখনই র‍্যাংকে ক্রগস্ট্যাডের ব্যাপারে টরভেল্ডকে রাজি করানোর কথা বলতে যাবে তখনই র‍্যাংক নোরার প্রতি তার ভালোবাসার অনুভূতি প্রকাশ করে। এটা জানার পর নোরা ড. র‍্যাংককে আর কিছুই বলে না।

ড. র‍্যাংক চলে যাওয়ার পর ক্রগস্ট্যাড আসে। সে নোরাকে আবারও ব্ল্যাকমেইল করে। সে ব্যাংকে আবার ঢুকতে চায় এবং উচ্চপদ চায়। তারপর সে নোরার গোপন লোনের ব্যাপারে বিস্তারিত একটা লেটারে লিখে সেটা হেলমারদের লেটারবক্সে রেখে যায়। নোরা অনেক ভয় পায় এবং সব সত্যি মিসেস লিন্ডের কাছে বলে ফেলে। মিসেস লিন্ডে নোরাকে পরামর্শ দ্য সে যেন যতটা সম্ভব টরভেল্ডকে লেটারবক্স থেকে দূরে রাখে। সে নোরার হয়ে ক্রগস্ট্যাডের সাথে কথা বলবে। নোরা টরভেল্ডকে কনভিন্স করে যে পার্টি থেকে না ফেরা পর্যন্ত টরভেল্ড যেন লেটার না পড়ে। 

পার্টি চলাকালীন সময়ে মিসেস লিন্ডে ক্রগস্ট্যাডের সাথে কথা বলে। তাদের কথাবার্তা থেকে বোঝা যায় যে, একসময় মিসেস লিন্ডে আর ক্রগস্ট্যাডের মধ্যে গভীর প্রেম ছিলো। কিন্তু মিসেস লিন্ডে একজন ধনী ব্যক্তিকে বিয়ে করার জন্য ক্রগস্ট্যাডকে ছেড়ে চলে যায়। তবে এখন সে একদম স্বাধীন, তার কোনো পিছুটান নেই। ক্রগস্ট্যাড চাইলে লিন্ডে তার সাথে নতুন করে সংসার বাঁধবে। এটা শুনে ক্রগস্ট্যাড আনন্দে আত্মহারা হয় এবং সে তার লেটার ফেরত নেয়ার প্রতিজ্ঞা করে। 

নোরার গোপন তথ্য ফাঁস

নোরা এবং টরভেল্ড পার্টি থেকে ফিরে আসে। তারপর টরভেল্ড তার লেটারবক্স থেকে লেটার বের করে। সেখানে ড. র‍্যাংকেরও একটা কার্ড সে পায় যেটা দ্বারা বোঝা যায় যে সে দ্রুত মারা যেতে চলেছে। এরপরে টরভেল্ড ক্রগস্ট্যাডের পাঠানো সেই লেটার পড়ে অনেক রেগে যায় এবং নোরাকে মিথ্যাবাদী, ষড়যন্ত্রকারী বলে গালি-গালাজ করে। সে আর কোনোদিন তাদের বাচ্চাদের মুখ দেখতে পারবে না বলে ঘোষণা দেয়। এরপর কাজের মহিলা হেলেন ক্রগস্ট্যাডের পাঠানো আরেকটা লেটার আনে যেটা পড়ে নোরার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ ক্লিয়ার হয় এবং টরভেল্ড অনেক খুশি হয়। টরভেল্ড তার কর্মের জন্য মাফ চায়, কিন্তু নোরা তার কথা শোনে না। নোরা জানায়, এই আট বছরের বিবাহিত জীবনে তারা একজন আরেকজনকে চিনতেই পারেনি। টরভেল্ড নোরার সাথে পুতুলের মত আচরণ করে। পুতুলের যেমন কোনো ইচ্ছা থাকে না, ঠিক তেমন নোরারও কোনো ব্যক্তিগত অভিমত থাকতে পারে না। কিন্তু নোরা আর পুতুলের মত থাকতে চায়না। এরপর সে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।

Read Also: Mother Courage and Her Children Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক