A Passage to India Bangla Summary

Key Information

earn money
  • Title: A Passage to India 
  • Writer: E.M. Forster (1879-1970)
  • Published: 1924
  • Genre: Novel

Characters

  • Dr. Aziz: Aziz is a young Muslim doctor from Chandrapore. He is a friend of Mr. Fielding, Mrs. Moore, and Adela Quested. Aziz is mistakenly arrested for assaulting Adela. Later, the allegation is proved wrong.
  • Cyril Fielding: Fielding is a British man. He is a principal of a government college in Chandrapore. When Aziz is accused, he only believes that Azizi is innocent. 
  • Rony Heaslop: Rony is a British magistrate of Chandrapore. He doesn’t like the Indians.
  • Mrs. Moore: Mother of Rony. She comes to visit India. She makes a good friendship with Aziz.
  • Adela Quested: Adela also comes to visit India with Mrs. Moore. She loves the Indians. 

Theme: Colonialism, Friendship, Race and Culture, Division vs Unity.

Bangla Summary

A Passage to India নোভেলটি ব্রিটিশ লেখক ই.এম.ফরস্টার (Edward Morgan Forster) লিখেছেন। এটি ১৯২৪ সালে প্রকাশিত হয়। এটি বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ১০০ সাহিত্যকর্মের একটি অন্যতম লেখা। এই নোভেলে ১৯০০ সালের দিকে ইন্ডিয়ায় ব্রিটিশ শাসনের চিত্র তুলে ধরেছেন।

নোভেলের শুরুতেই দেখা যায়, ইংরেজদের সাথে ইন্ডিয়ানদের বন্ধুত্ব সম্ভব কি না তা নিয়ে আজিজ তার বন্ধুদের সাথে আলোচনা করছেন। আজিজ চন্দ্রপুরের একজন মুসলিম ডাক্তার। তার কাছে ইংরেজদের ভালোই লাগে, তবে মাঝে মাঝে তারা খুব কঠোর ব্যবহার করে যেটা তার পছন্দ না। এরই মাঝে এডেলা কোয়েস্টেড এবং মিসেস মুর ইংল্যান্ড থেকে ইন্ডিয়া আসেন। মিসেস মুরের ছেলে রনি হেস্লপের সাথে দেখা করতে এসেছেন। রনি হেস্লপ চন্দ্রপুরের অফিসিয়াল দায়িত্বে আছেন। এডেলার সাথে রনি হেস্লপের এনগেজমেন্ট হয়েছে। এই দুই ভদ্র মহিলা ইংলিশ ক্লাবে যান এবং  “রিয়েল” ইন্ডিয়া দেখার ইচ্ছা পোষণ করেন। সেই রাতেই আজিজের সাথে মিসেস মুরের সাক্ষাৎ হয়। প্রথম সাক্ষাতেই তাদের মধ্যে বেশ ভালো সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


মি. টার্টন, চন্দ্রপুরের কালেক্টর, ইংলিশ ক্লাবের সেই পার্টি হোস্ট করেন। মি. ফিল্ডিং, চন্দ্রপুর সরকারি কলেজের প্রিন্সিপাল, এডেলার বন্ধুসুলভ আচরণে ভীষণ মুগ্ধ হয়ে যান। মি. ফিল্ডিং তার বাসায় টি-পার্টিতে এডেলা আর মিসেস মুরকে আমন্ত্রণ জানান। এডেলার অনুরোধে তিনি আজিজকেও সেই পার্টিতে আমন্ত্রণ জানান। 

আজিজ এবং ফিল্ডিং একে অপরকে আগে থেকেই চেনেন। সে পার্টিতে আরও হিন্দু প্রফেসর গডবোল হাজির হন। পার্টি বেশ ভালোই চলছিলো, কিন্তু রনি হেস্লপ এসে ইন্ডিয়ানদের অনেক অপমান করে। এজন্য এডেলা রনির প্রতি অনেক মন খারাপ করে। সে সন্ধ্যায় এডেলা তার আর রনি হেস্লপের সম্পর্ক নিয়ে ভাবে এবং তাকে বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের দুজনের সম্মতিতেই সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে। কিন্তু এর পরপরই এডেলা এবং রনির কারগাড়ি রহস্যময়ভাবে এক্সিডেন্ট করে। এরপর এডেলা তার সিদ্ধান্ত বদলে রনিকে বিয়ে করতে রাজি হয়।

এদিকে আজিজ এডেলা আর মিসেস মুরকে “রিয়েল” ইন্ডিয়া দেখানোর জন্য মারাবার গুহায় একটি ট্রিপের আয়োজন করেন। সেদিন টি-পার্টিতে যারা ছিলো সবাই এই ট্রিপে আমন্ত্রিত। যাত্রার দিন ভোরে আজিজ, এডেলা, এবং মিসেস মুর ট্রেনে করে রওনা দেন। ফিল্ডিং আর গডবোল ট্রেন মিস করে। তবে পরে তারা অন্যপথে মারাবার গুহায় পৌঁছায়। তারা হাতির পিঠে চড়ে মজা করেন। সেখানে আজিজ একরকম পিকনিকের আয়োজন করেন। তারা ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন গুহা দেখছিলেন। মিসেস মুর ক্লান্ত হয়ে যাওয়ায় তিনি এক জায়গায় বসে বিশ্রাম নেন। আর এডেলা এবং আজিজ তাদের গাইডের সাথে গুহা ঘুরে দেখছিলেন। ভ্রমণের এক পর্যায়ে এডেলা উপলব্ধি করতে পারে যে সে রনিকে ভালোবাসেনা। সে আজিজের সাথে বিয়ে নিয়ে আলোচনা করে। সে আজিজকে এটাও জিজ্ঞাসা করে যে আজিজ আরেকটা বিয়ে কেনো করেনি। আজিজ সে কথার উত্তর না দিয়ে গুহা দেখায় ব্যস্ত হয়ে যায়। তিনি গুহা থেকে বের হয়ে দেখেন এডেলা চলে গেছে। আজিজ দৌড়ে পিকনিকের জায়গায় যায়। সেখানে ফিল্ডিং ও উপস্থিত ছিলেন। তারা দেখেন এডেলা বিধ্বস্ত অবস্থায় কালেক্টরের স্ত্রীর কারগাড়িতে করে চন্দ্রপুরের দিকে রওনা হয়। বাকিরাও ট্রেন ধরে চন্দ্রপুর ফিরে আসেন। আজিজ চন্দ্রপুর ফেরার পরেই এডেলাকে গুহায় হয়রানি করা জন্য গ্রেফতার করা হয়।

সকল ইংরেজরা একত্রিত হয়ে ইন্ডিয়ানদের বিপক্ষে চলে যায়। একমাত্র মি. ফিল্ডিং বিশ্বাস করতেন যে আজিজ নির্দোষ এবং তিনি আজিজের বিরুদ্ধাচারণ করার জন্য ইংরেজদের প্রতি ক্ষিপ্ত হন। মিসেস মুরের কানে সেই গুহার প্রতিধ্বনি বাজতেই থাকে যেটা তাকে অতিষ্ঠ করে তোলে। এডেলাও সেই প্রতিধ্বনি শুনতে পায়। তাদের মস্তিষ্কে এই প্রতিধ্বনি গেঁথে গেছে যা তাদের লজিককে উলোট পালোট করে দিচ্ছে। রনি মিসেস মুরের আচরণে বিরক্ত হয় এবং সে তার মায়ের রিটার্ন টিকিট কেটে দেয়। পথিমধ্যেই মিসেস মুর মারা যান। 

আজিজের বিচারদিবসটি খুবই উত্তেজনাপূর্ণ এবং বিশৃঙ্খল ছিলো। এডেলাকে প্রশ্ন করা হলে সে আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে নেয়। সে আদালতকে জানায় যে আজিজ তাকে হয়রানি করেনি। আজিজ মুক্তি পায়, পুরো ইন্ডিয়া সে দিনটি উদযাপন করে। ফিল্ডিং এডেলাকে তার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে এডেলা কিছুদিন থাকে। ফিল্ডিং এডেলার সাহসিকতার প্রশংসা বারবার করে। রনি আবারও সম্পর্ক ছিন্ন করে এবং এডেলা ইংল্যান্ড ফিরে যায়। 

এদিকে ফিল্ডিং ও ইংল্যান্ড ফিরে যান। আজিজ মনে করেন ফিল্ডিং তাকে ধোকা দিয়েছেন এবং এডেলাকে বিয়ে করেছেন। তার দুই বছর পর আজিজ মাউ’তে বসবাস শুরু করেন। ফিল্ডিং তার স্ত্রী ও শ্যালককে নিয়ে মাউ’তে আজিজের সাথে দেখা করতে যান। আজিজ এটা জেনে খুবইববাক হন যে ফিল্ডিং স্টেলা মুরকে বিয়ে করেছেন। স্টেলা মুর হচ্ছে মিসেস মুরের মেয়ে। আজিজ এবিং মি. ফিল্ডিং এর মাঝে সম্পর্ক পুনরায় ঠিক হয়। আজিজ সকলকে জানায় যে ফিল্ডিং আর সে এখন বন্ধু। একজন ইংরেজ এবং একজন ইন্ডিয়ানের বন্ধুত্বের সম্পর্ক স্থাপিত হয়।

Read Also: Heart of Darkness Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক