Absalom and Achitophel Bangla Summary 

Basic Information

earn money

Writer: John Dryden (1631-1700)

Published date: 1681

Genre: Mock-heroic poem/ Allegorical Poem.

Form: Heroic Couplet 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Themes: Political satire, Biblical allegory, Erosion of value and power of poetry, Desire for power, Paternity, Fitness of Charles II.

Political party:

Tories & Whigs.

Tories

  • Present name: Now British Conservative Party
  • The motto of Tories: God, King and Country- It means that God elected the king, and the king will reign over the country.

Whigs 

  • Present name: British Liberal Party.
  • Motto: Liberalism. They believe in Democracy and freedom.

Symbolic characters and Symbols

David: Charles II

Absalom: James Scott

Achitophel: Anthony Ashley Cooper 

Hebron: Scotland

Israel: England

Jew: English people and Protestant.

Jebusites: Roman Catholic 

Saul: Oliver Cromwell 

Jonah: Sir William Jones

Corah: Titus Oates.

Characters

Biblical Characters:

David (originally Charles II) : King of Israel in accordance with the Bible.

Absalom (James Scott): Illegitimate son of King David.

Achitophel (Anthony Ashley Cooper): Councilor of David.

Corah (Titus Oates): Priest.

Zimri: Men of Achitophel

The Pharaoh: Friend of David. But actually his enemy.

Allegorical Characters: 

1. David/ Charles II: King of the British Empire.

2. Absalom/ James Scott: Duke of Monmouth. Worthy son of Charles II.

3. James II: Brother of Charles II. He was a Catholic Christian.Duke of York.

4. Achitophel/ Anthony Ashley Cooper: Most intelligent councilor of Charles II. Earl of Shaftesbury.

Background 

“অ্যাবসালোম অ্যান্ড অ্যাকিটোফেল” ১৬৮১ সালে প্রকাশিত জন ড্রাইডেনের লেখা একটি কবিতা। এটি বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে রাজা ডেভিডের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের গল্প তুলে ধরেছে। রাজা দ্বিতীয় চার্লসের রাজত্বকালে ইংল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য জন ড্রাইডেন কবিতাটি এই বাইবেলের গল্পটিকে রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এই কবিতা বুঝতে গেলে এই তিনটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

  • The Exclusion Bill, 
  • Popish Plot ও 
  • Monmouth rebellion 

কেননা এই কবিতা লেখার উদ্দেশ্য ছিল এই তিনটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে। 

  • The Exclusion Bill (১৬৭৯-৮১)

ক্যারোলিন যুগের নামকরণ করা হয়েছিল রাজা Charles I এর নাম অনুসারে। এই যুগের ডিউরেশন ছিল 1625-1649 পর্যন্ত। অর্থাৎ এই সময়টায় রাজা Charles I ইংল্যান্ড শাসন করেছেন। তার দুজন পুত্র ছিল। বড় সন্তানের নাম Charles II ও ছোট সন্তানের নাম ছিল James II. এই সময়টায় পিউরিটান লিডাররা Charles I কে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করার জন্য আন্দোলন শুরু করেছিল এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। আর অলিভার ক্রমওয়েল এর নেতৃত্বে ১৬৪৯ সালে চার্লস ওয়ানকে জনসম্মুখে শিরচ্ছেদ করা হয়। আর Charles II কে স্কটল্যান্ডে নির্বাসন দেওয়া হয়। এতে অবশ্য ইংল্যান্ডের মানুষদের সমর্থন ছিল। এরপর ১৬৪৯ থেকে ১৬৬০ সাল পর্যন্ত অলিভার ক্রমওয়েল ইংল্যান্ড শাসন করে। কিন্তু সে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়, তাই ইংল্যান্ডের মানুষজন আবারও রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাই ১৬৬০ সালে Charles I এর বড় পুত্র Charles II কে আবারো সিংহাসনে বসানো হয়। তখন ইংল্যান্ড অর্থনীতি, বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও সাহিত্য সহ সকল বিষয়ের খুব উন্নতি করতে থাকে। এরপর ১৬৭৯ সালে Charles II খুব অসুস্থ হয়ে পড়েন। Charles II মারা গেলে ইংল্যান্ডের পরবর্তী রাজা কে হবেন, এই নিয়ে জনগণের মনে একটা প্রশ্ন জাগতে শুরু করে। কারণ চার্লস টু এর বৈধ কোন সন্তান নেই। যেহেতু তার বৈধ কোন সন্তান নেই, তাই তিনি তার ছোট ভাই জেমস টু কে রাজা বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ইংল্যান্ডের কিছু মানুষ এটা মেনে নিতে পারেনি। কারণ জেমস টু ছিলেন ক্যাথলিক, অপরদিকে ইংল্যান্ড মানুষজন ছিলেন প্রোটেস্ট্যান্ট। তাই জেমস টুকে যেন ক্ষমতায় বসানো না হয়, তাই তারা ১৬৭০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৬৮০-এর দশকের প্রথম দিকে রাজনৈতিকভাবে একটা বিল উথাপন করলো, যার নাম হচ্ছে The Exclusion Bill। এর লক্ষ্য ছিল ইয়র্কের ডিউক রোমান ক্যাথলিক জেমসকে ইংরেজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারের লাইন থেকে বাদ দেওয়া।

আসলে জেমস ছিলেন একজন রোমান ক্যাথলিক। তাই ইংরেজ প্রোটেস্ট্যান্টরা ভয় পেয়েছিলেন যে, তিনি যদি রাজা হন, তাহলে তিনি তার ক্ষমতা ব্যবহার করে রোমান ক্যাথলিক ধর্মকে ইংল্যান্ডে প্রভাবশালী ধর্ম হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবেন। ক্যাথলিক ধর্মের প্রতি জেমসের প্রকাশ্য সমর্থন, একজন ক্যাথলিক মহিলার সাথে তার বিয়ে এবং ইউরোপের ক্যাথলিক সম্রাটদের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক সহ বেশ কয়েকটি কারণে এই ভয়ের উদ্রেক হয়েছিল।

The Exclusion Bill ১৬৭৯ সালে হুইগ পার্টি প্রথম প্রস্তাব করেছিল। এটি একটি রাজনৈতিক দল যা ক্ষমতাসীন টোরিদের নীতির বিরোধিতা করেছিল এবং প্রোটেস্ট্যান্টবাদকে সমর্থন করেছিল। এই বিলের লক্ষ্য ছিল উত্তরাধিকারের লাইন থেকে জেমসকে বাদ দেওয়া এবং এর পরিবর্তে রাজার অবৈধ পুত্র James Scott কে অর্থাৎ  ডিউক অফ মনমাউথকে শাসক করা, যিনি একজন প্রোটেস্ট্যান্ট ছিলেন। বিলটি হাউস অফ কমন্স দ্বারা পাস হয়েছিল কিন্তু বারবার ১৬৮১ সাল পর্যন্ত হাউস অফ লর্ডস দ্বারা অবরুদ্ধ করা হয়েছিল। এর কারণ হচ্ছে, হাউস অফ লর্ডসে জেমস টু এর টোরি সমর্থকদের আধিপত্য ছিল। আর এই রাজনৈতিক উত্থানপতনকে কেন্দ্র করেই Biblical রেফারেন্স দিয়ে জন ড্রাইডেন এই কবিতাটি লিখেন। এই বিল শেষ পর্যন্ত ১৬৮৮ সালের গৌরবময় বিপ্লবে দ্বিতীয় জেমস-এর উৎখাতে অবদান রাখে। আর ইংল্যান্ডে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মকে প্রভাবশালী ধর্ম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে।

  • Popish Plot- 1678

Titus Oates ঈশ্বরের নামে শপথ করে এটা ছড়িয়ে দেন যে, Charles II কে ক্যাথলিকরা হত্যা করার জন্য চক্রান্ত করছে। কিন্তু পরবর্তীতে এটা মিথ্যা প্রমাণিত হয়। তাই পরবর্তীতে Titus Oates কে শাস্তি দেওয়া হয়েছিল।

  • Monmouth Rebellion

James Scott এর কারণে Charles II এর মৃত্যুর পরে James II যখন ক্ষমতায় বসেন, তখন ১৬৮৫ সালে এই Monmouth Rebellion হয়। James Scott এই বিদ্রোহ Anthony Ashley Cooper এর সহায়তায় করেছিলেন।

বাংলা সামারি:

কবিতায়, রাজা ডেভিড রাজা দ্বিতীয় চার্লসের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং তার অবৈধ পুত্র অ্যাবসালোম জেমস স্কটকে প্রতিনিধিত্ব করেন যিনি মনমাউথের ডিউক। জেমস স্কট দ্বিতীয় চার্লসের অবৈধ পুত্র বলে গুজব ছিল। এখানে, অ্যাকিটোফেলকে দিয়ে (Earl of Shaftesbury) শ্যাফ্টসবারির আর্লকে বুঝানো হয়েছে। তিনি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি রাজতন্ত্রের ক্ষমতা সীমিত করার বিভিন্ন প্রচেষ্টায় জড়িত ছিলেন। অর্থাৎ আপনারা তাকে মীরজাফরের সাথে তুলনা করতে পারেন।

১. রাজা ডেভিডকে জন ড্রাইডেন দ্বারা ডিফেন্স করা

রাজা ডেভিড খুব সুন্দরভাবে, শান্তিপূর্ণভাবে ও ধার্মিকভাবে ইজরাইলকে শাসন করছেন। প্রজাদের মধ্যে তিনি অনেক জনপ্রিয়। তবে ডেভিডের সমগ্র ইসরাইল জুড়ে অনেক মিস্ট্রেস রয়েছে। কারন সেই সময়ে রাজারা চাইলে একের অধিক স্ত্রী ও মিস্ট্রেস রাখতে পারতো। আর এটা তৎকালীন ইসরাইলে ধর্মীয় মতেও বৈধ ছিল। ডেভিডের স্ত্রীর নাম ছিল Michal ( Catherine Braganza- wife of Charles II) . সেও একটা রাজার মেয়ে ছিল। তবে তার কোন সন্তান হচ্ছিল না। তাই David অনেক মিসট্রেস রাখতেন। এভাবেই মূলত জন ড্রাইডেন রাজা ডেভিডকে ডিফেন্স করেন।

২. অ্যাবসালোম সম্পর্কে বর্ণনা

অ্যাবসালোম অনেক সাহসী এবং বুদ্ধিমান। তাই ডেভিড সব সময় তার প্রশংসা করতো এবং তাকে অনেক পছন্দ করতো। অ্যাবসালোম তার হাফ ব্রাদার Amanon কে হত্যা করেছিল। এর কারণ হচ্ছে Amanon তাদের হাফ সিস্টারকে ধর্ষণ করেছিল। তবে তাদের বাবা ডেভিড অ্যাবসালোমকে মাফ করে দেয় কারণ অ্যাবসালোম ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করেছিল। আর অ্যাবসালোমও তার বাবাকে অনেক ভালবাসতো এবং সম্মান করতো।

৩. ডেভিডের রাজা হওয়া এবং তার শাসনতন্ত্র

ইসরাইলের ইহুদিরা ২০ বছর পর পর রাজা পরিবর্তন করতে পছন্দ করতো। অর্থাৎ তারা এক রাজার উপরে কখনো নির্ভর করতো না। তাই তারা একসময় Saul (Oliver Cromwell) কে শাসন ক্ষমতায় বসায়। Saul এর শাসনতন্ত্রে অখুশি হয়ে ইসরাইলের লোকজন ডেভিডকে Habron (এই জায়গায় নির্বাসিত করা হয়েছিল) থেকে ইজরায়েলে নিয়ে এসে রাজা হিসেবে শাসন ক্ষমতায় বসায়। 

তো এবার ডেভিড রাজা হলে Jebusites (Roman Catholic) রা ডেভিডের কাছে জেরুজালেম দাবি করলো। তারা বললো জেরুজালেম তাদের। তবে ইহুদীরা Jebusites দের উপরে প্রভাব বিস্তার করে এবং জেরুজালেম দখল করে নেয়। তখন Jebusites রা মিশরীয় ফারাওয়ের সাহায্য চাইলো। তবে এতে কোন লাভ হয়নি। ইহুদিরা Jebusites দের গণআন্দোলন দমন করতে সফল হয়। আর ইসরাইলে ডেভিডের মৃত্যু পর্যন্ত খুব সুশৃংখলভাবে ইহুদিদের শাসন ক্ষমতা অব্যাহত থাকে।

৪. ডেভিডের বিরুদ্ধে Achitophel এর ষড়যন্ত্র

তবে এই জায়গায় একজন লোভী ইহুদি Achitophel ডেভিডের দুর্বলতার সুযোগ নিতে চাইলো। সে মূলত চাচ্ছিল ইসরাইলের রাজা হতে। তবে সে জানতো, সে রাজ পরিবারের সদস্য নয়, তাই সে কখনো রাজা হতে পারবে না। এটা ভেবে সে ডেভিডের ক্ষতি করার পরিকল্পনা করলো। তাই সে ডেভিডকে হটিয়ে তার ছেলে Absalom কে ব্যবহার করতে শুরু করে। সে Absalom কে বললো, রাজ্য শাসন করার যোগ্যতা Absalom এর আছে। সে অনেক সাহসী এবং বুদ্ধিমান। তবুও কেন ডেভিড Absalom কে রাজা না বানিয়ে, ডেভিডের ভাইকে রাজা বানানোর পরিকল্পনা করছে? ইজরাইলের একজন উৎকৃষ্ট রাজা প্রয়োজন। আর এই উৎকৃষ্ট রাজা শুধুমাত্র Absalom হতে পারে। নিজের অধিকার ফিরে পেতে Absalom এর উচিত ডেভিড এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। এভাবেই সে Absalom এর কানে কুমন্ত্রণা দিতে থাকে। 

তবে Absalom বলে, সে এখানে তার বাবার কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছে না। সে জানে তার বাবা তাকে অনেক ভালোবাসে এবং তাকে অনেক সম্মানিত করেছে। তবে একটা জায়গায় সেও কিছুটা দ্বিধায় পড়ে যায়। আর তা হচ্ছে, সে যোগ্য উত্তরসূরি থাকার পরেও, কেন তার বাবা তার চাচাকে রাজা বানাতে চাইছে! তখন Achitophel বুঝতে পারে তার কুমন্ত্রণা কাজ করছে। সে তখন Absalom কে বলে, Absalom এর উচিত তার বাবা সত্যিকারেই ইহুদিদের জন্য কাজ করছে কিনা, তা পরোখ করে দেখা। Achitophel Absalom কে বলে, “আমি আপনার বাবাকে একটা ক্রাইসিসের মধ্যে ফেলবো। তখন বোঝা যাবে, সে কি চায়। সে যদি Jebusites দের বা ফারাও এর সাহায্য চায়, তাহলে বোঝা যাবে, ডেভিড Jebusites হয়ে গেছে। তাহলে ইহুদীরা তাকে এমনিতেই প্রত্যাখ্যান করবে”। তখন Achitophel Saul এর রেফারেন্স দিয়ে বলেছিল, ” Saul কে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছিল। কারন সে ভালোভাবে শাসন ক্ষমতা পরিচালনা করতে পারছিল না। আর ডেবিডকে জনগণ শাসন ক্ষমতায় বসিয়েছিল। তাই ডেভিড যদি Jebusites হয়ে যায়, জনগণ কিন্তু আপনার পক্ষেই যাবে। আর আপনি হবেন, ইসরাইলের পরবর্তী রাজা”। এভাবে সে Absalom এর পুরো ব্রেন ওয়াশ করে ফেলে।

৫. David এর বিরুদ্ধে Absalom এর বিদ্রোহ

এবার সেই পপিস প্লটের মতো একটা চক্রান্ত করে Corah. আর তখন সমগ্র ইসরাইল দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। একদিকে ডেভিডের সাপোর্টার আরেকদিকে Absalom ও  Achitophel এর সাপোর্টার। এবার Absalom Achitophel এর পরামর্শে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াতে থাকে জনমত গঠন করার জন্য। সে জনগণকে বারবার এটাই বোঝাচ্ছিল যে, সে একজন যোগ্য উত্তরাধিকার হওয়ার পরেও কেন তার বাবা তার চাচাকে রাজা বানানোর পরিকল্পনা করছে, যে কিনা একজন Jebusites! তো সমগ্র ইসরাইল জুড়ে Absalom তার পক্ষে খুব ভালো জনসমর্থন গড়ে তোলে।

৬. রাজা ডেভিডের ভাষণ এবং ইসরাইলে শান্তি প্রতিষ্ঠা

এদিকে রাজা ডেভিডের অনুগত সমর্থক Amiel রাজা ডেভিডকে Absalom ও Achitophel এর ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সজাগ করে। রাজা ডেভিড সবকিছু খুব ভালো করে পর্যালোচনা করেন। তিনি অনেক রেগে যান। তিনি ইসরাইলের জনগণের উদ্দেশ্যে একটা ভাষণ দেন। তিনি বলেন, তিনি  এতদিন বাবার দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার তিনি রাজা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। আর ইসরাইলের মধ্যে তিনি কোন চক্রান্ত সহ্য করবেন না। ইসরাইলের জনগণকে তিনি নিজের সন্তানের মতোই ভালোবাসেন। তার এই বক্তব্য শুনে জনগণ বুঝতে পারে, Absalom ও Achitophel এতদিন ধরে তাদের ভুল বুঝিয়ে এসেছে। 

এরপর কবিতাটিতে রাজা ডেভিডের বাহিনী এবং অ্যাবসালোমের মধ্যে একটি চূড়ান্ত যুদ্ধ শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত যুদ্ধে অ্যাবসালোমকে পরাজিত করা হয় এবং তাকে হত্যা করা হয়। অ্যাকিটোফেল আত্মহত্যার পথ বেঁছে নেয়। আর এদিকে রাজা ডেভিড তার রাজত্ব বজায় রাখতে এবং রাজ্যের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হন। রাজা ডেভিডের অনুগত সমর্থকদের মধ্যে ছিল জ্যাডক নামের একটি চরিত্র এবং “ডিউক অব বারাজাহাম” নামে একটি চরিত্র। এখানে, জ্যাডককে দিয়ে (Archbishop of Canterbury) ক্যান্টারবারির আর্চবিশপকে বোঝানো হয়েছে। এবং, “ডিউক অফ বারাজাহাম”-কে দিয়ে (Earl of Rochester) রচেস্টারের আর্লকে বোঝানো হয়েছে। একসাথে, তারা অ্যাকিটোফেলের পরিকল্পনাকে ব্যর্থ করতে এবং সিংহাসনের সঠিক উত্তরাধিকার সংরক্ষণের জন্য কাজ করে।

পরিশেষে কিছু কথা

সমগ্র কবিতা জুড়ে, ড্রাইডেন ইংল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে মন্তব্য করার জন্য প্রাণবন্ত এবং ব্যঙ্গপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করেন। তিনি অ্যাকিটোফেলকে একজন চক্রান্তকারী এবং কৌশলী ব্যক্তি হিসাবে চিত্রিত করেছেন যিনি তার নিজের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য অ্যাবসালোমকে বলি দিতে পিছপা হন না। রাজতন্ত্রের বিরোধিতার জন্য তিনি হুইগ পার্টিরও সমালোচনা করেন। এর রাজনৈতিক ভাষ্য সত্ত্বেও, “অ্যাবসালোম অ্যান্ড অ্যাকিটোফেল” ড্রাইডেনের একটি শক্তিশালী সৃষ্টি। ড্রাইডেনের রূপক ব্যবহার এবং ভাষা ও ফর্মের উপর তার দক্ষতা কবিতাটিকে ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্লাসিক কবিতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

7 COMMENTS

  1. অনেক গুছিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমার কাছে এই ওয়েবসাইট থেকে পড়তে অনেক ভালো লাগে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক