Chaucer is one of the forerunners of the English novel. Do you agree?
Or, The best exposition of the novel’s spirit is found in The Canterbury Tales- discuss.
Geoffrey Chaucer ইংরেজি কবিতার জনক এবং ইংরেজি উপন্যাসের জনকের জনক বা দাদা। ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাসে তিনিই প্রথম রিপ্রেজেন্টিটিভ কবি। সাহিত্য বা যেকোনো শাখায় একজন লেখক তখন জনক হন যখন তার অবদান সাহিত্যের একটি বিশেষ শাখায় তার তৎকালীন এবং পূর্ববর্তী লেখকদের অতিক্রম করে। চসার তাঁর সমসাময়িকদের থেকে অনেক এগিয়ে ছিলেন এবং তাঁর কবিতাগুলি বৈশিষ্ট্যগতভাবে সমস্ত সাহিত্য শাখার সাথে সম্পর্কিত। ইংরেজি উপন্যাসের উপাদানগুলি সর্বাধিক আধিক্যপূর্ণ। চলুন দেখি চসারের কবিতায় ইংরেজি উপন্যাসের কী কী বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় যার জন্য তাকে ইংরেজি উপন্যাসের অগ্রদূত বলা হয়।
মানব জীবনের বৃহৎ এবং বাস্তবসম্মত প্রতিনিধিত্ব: চসার, তার Canterbury Tales-এ মানব জীবনের বিশদ তথ্য উপস্থাপন করেছেন। মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের সংস্কৃতি, নৈতিকতা, তাদের জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতা সবই দেখা যায় চসারের কবিতায়। আবার চসার প্রেমের বন্ধনকে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। এগুলো ইংরেজি উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য যেগুলো চসার ১৪০০ সালের আগে লিখেছিলেন। চসার কতটা সূক্ষ্মভাবে মানব জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে তা এখানে পাওয়া যায়,
আরো পড়ুনঃ Forgiveness and Reconciliation are the keynotes in the Play “The Tempest” – Discuss.
“তিনি তার ঠোঁট থেকে কোনো খাবারের টুকরো পরতে দেননি,
বা সসের গভীরে তার আঙ্গুল দেননি।
তিনি ভাল করেই জানতেন কিভাবে খাবারের টুকরো মুখে নিতে হয় এবং
ভাল করে খেয়াল রাখতেন যাতে তার বুকে কোন ফোঁটা না পরে।”
প্রথম ন্যারেটিভ আর্টিস্ট: চসার ইংরেজি সাহিত্যের প্রথম ন্যারেটিভ আর্টিস্ট/শিল্পী। তার আগে কোনো লেখকই পূর্ণ বর্ণনা দিয়ে কবিতা লেখেননি। চসারের কবিতা একজন ব্যক্তি বা কারো জীবনের সম্পূর্ণ চিত্র দেয়। “The General Prologue To the Canterbury Tales”-এ চসার ৩০ জন তীর্থযাত্রীকে খুব সূক্ষ্মভাবে বর্ণনা করেছেন। এই কারণেই Gearson এবং Smith চসারের তীর্থযাত্রীদের সম্পর্কে বলেছেন,
“তারা সবাই আজ আমাদের সাথে আছে, যদিও তাদের মধ্যে কেউ কেউ তাদের নাম পরিবর্তন করেছে।”
চসারের সমসাময়িক লেখকদের মধ্যে এই বৈশিষ্ট্যগুলি অনুপস্থিত ছিল। চসার একটি ঘটনাকে এত নিখুঁতভাবে বর্ণনা করেছেন যে যেকোনো আধুনিক উপন্যাসে এগুলো পাওয়া যায়। চসার তার কবিতাগুলো সহজ ভাষায় বর্ণনা করেছেন। কবিতার প্লট, এর চরিত্র, কনফ্লিক্ট/দ্বিধা, হাস্যরস এবং আয়রনি, যা শুধুমাত্র উপন্যাসেই পাওয়া যায় এগুলো চসার সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। তাই চসারকে ইংরেজি উপন্যাসের প্রথম পথিকৃৎ ঘোষণা করা হয়েছে।
আধুনিক কথাসাহিত্যের লেখক হিসেবে চসার: চসারের “Trailus and Criseyde” আধুনিক কথাসাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। যদিও উপন্যাসটি বাস্তব জীবনকে তুলে ধরে অনেক কাল্পনিক উপাদান উপন্যাসটিকে সম্পূর্ণ করে। “The General Prologue to the Canterbury Tales”-কে বলা হয় আধুনিক কথাসাহিত্য। অনেক চরিত্র আছে, এবং প্রতিটি চরিত্রের পরিষ্কার বর্ণনা আছে। The Knight, the Square, the Monk, the Wife of Bath, the Prioress, the Miller ইত্যাদি। আবার চরিত্রের চরিত্রায়ন এবং উপন্যাসের অ্যাকশন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখে।
“The General Prologue to the Canterbury Tales” শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখে। এখানে, স্কয়ারের রূপকথা তীর্থযাত্রীদের গল্পের মধ্যে আধুনিক উপন্যাসের পরিপূরক। যদিও এটি কল্পকাহিনী হিসাবে পরিচিত, শেষ পর্যন্ত, এটি মনে হয় জেন অস্টেন এবং রবার্ট ফ্রস্টের বাস্তবতা তার গল্পে ছিল। এবং এই ধরনের আবেদনের জন্য, Chaucer’s Troilus And Criseyde-কে বলা হয় শ্লোকে উপন্যাস।
আরো পড়ুনঃ Masters Previous Year Questions Shakespeare 2016
প্রথম মহান চরিত্র চিত্রশিল্পী: চসার প্রথম মহান চরিত্র চিত্রশিল্পী। তিনি তার “The General Prologue to the Canterbury Tales”-এ প্রায় ৩০টি চরিত্রের পরিচয় দিয়েছেন। এবং তিনি খুব সুন্দরভাবে প্রতিটি বর্ণনা করেছেন। “The General Prologue to the Canterbury Tales” পড়ে মনে হয় তারা এখনও বেঁচে আছে। আবার, Troilus And Criseyde-এ তিনি তাদের প্যাথোস, হাস্যরস এবং মনস্তাত্ত্বিক অন্তর্দৃষ্টি সূক্ষ্মভাবে উপস্থাপন করেছেন। আধুনিক উপন্যাসের সব বৈশিষ্ট্য এতে রয়েছে। মধ্যযুগীয় মানুষের জীবনধারা ও তাদের মানসিকতা এখানে ভালোভাবে ফুটে উঠেছে। চসারকে প্রায়শই মধ্যযুগের চিত্রশিল্পী বলা হয় কারণ তিনি তার চরিত্রগুলির মাধ্যমে একটি সমাজকে এঁকেছিলেন। জিনিসগুলিকে চিত্রিত করার তার পদ্ধতিটি খুব অনন্য। তিনি নাইট সম্পর্কে বলেন,
“একজন নাইট ছিল এবং সে একজন যোগ্য মানুষ,
তিনি যখন থেকে তার যাত্রা শুরু করেছেন
(তখন থেকে তিনি শিভ্যালরি,
বিশ্বস্ততা, সম্মান, স্বাধীনতা এবং সৌজন্যতা পছন্দ করতেন।)”
যখন আমরা একটি চরিত্র পড়ি তখন সেই চরিত্রের একটি সঠিক স্কেচ আমাদের মনে আবির্ভূত হয় এবং একটি চিত্রের আকারে আমাদের সামনে দাঁড়ায়; এই কারণেই “The General Prologue to the Canterbury Tales”-কে মধ্যযুগের আর্ট গ্যালারিও বলা হয়।
প্লট নির্মাণ: এটির একটি প্লট বিকাশ এবং একটি সঠিক শুরু, মধ্য এবং শেষ রয়েছে। এতে অ্যাকশন, ঘটনার সংগঠন, কনফ্লিক্ট/দ্বন্দ্ব, সঠিক বিন্যাস এবং চরিত্র বিশ্লেষণ রয়েছে যা সাধারণত নাটক ও উপন্যাসে দেখা যায় কিন্তু কবিতায় নয়।
আরো পড়ুনঃ Masters Previous Year Questions Shakespeare 2015
তাই বলা যায় চসার আধুনিক উপন্যাসের বীজ বপন করেছেন। ধীরে ধীরে, এটি আরও বেশি বিকশিত হয়েছে এবং চসারের এই উপাদানগুলি ব্যবহার করে হেনরি ফিল্ডিং ইংরেজি উপন্যাসের জনক হয়ে উঠেছেন। চসারে আছে গোল্ডস্মিথের মাধুর্য, হেনরি ফিল্ডিং-এর বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি এবং স্যার ওয়াল্টার স্কটের অত্যন্ত সাহসী স্বর। তাই বিখ্যাত সাহিত্য সমালোচক S. W. Pollard চসারের কবিতা বিশ্লেষণ করে বলেছেন,
“চসার মিশ্র ছিল- ৩০% গোল্ডস্মিথের, ৫০% হেনরি ফিল্ডিং এবং ২০% স্যার ওয়াল্টার স্কটের।”