Competence and Performance

Competence and Performance

Competence এবং Performance ভাষাতত্ত্বের প্রধান ধারণা। নোয়াম চমস্কি এই শব্দগুলো ১৯৫০ এর দশকের শেষ দিকে উপস্থাপন করেন। তিনি তার বই “Aspects of the Theory of Syntax” (১৯৬৫) এর মধ্যে এ বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করেছেন। এই ধারণাগুলো আমাদের বুঝতে সাহায্য করে মানুষ কিভাবে ভাষা জানে এবং ব্যবহার করে। এখন আমরা এই ধারণাগুলো জানব এবং তাদের পার্থক্য দেখব।

Definition (সংজ্ঞা): Competence হলো একজন মানুষের তার ভাষার জ্ঞান। এর অর্থ হলো সমস্ত নিয়ম, ব্যাকরণ, এবং শব্দভাণ্ডার মস্তিষ্কে সংরক্ষিত থাকে। এটি আমাদের ভাষা সম্পর্কে জানার এবং বোঝার ক্ষমতা।Performance হলো ভাষার বাস্তব ব্যবহার, যেমন কথা বলা বা লেখা। এটি হলো আমরা বাস্তব জীবনে এবং পরিস্থিতিতে ভাষা কিভাবে ব্যবহার করি।

Nature and Structure (ধরন ও গঠন): Competence মানসিক এবং অদৃশ্য। এটি আমাদের মনের মধ্যে থাকে এবং সঠিক ভাষা ব্যবহারের পথ দেখায়। এতে বাক্যের গঠন, ব্যাকরণ, এবং শব্দের অর্থ জানা থাকে। Performance শারীরিক এবং দৃশ্যমান। এটি হলো কথা বলা, লেখা, পড়া বা শোনা। অন্যরা এটি দেখতে এবং শুনতে পারে।

আরো পড়ুনঃMacbeth Bangla Summary – বাংলা সামারি

Stability and Change (স্থিতিশীলতা ও পরিবর্তন): Competence স্থির এবং অচল। এটি দ্রুত পরিবর্তিত হয় না। কারণ আমাদের জ্ঞান একই থাকে, যদিও আমরা ভুল করি। Performance প্রতিবার কথা বলা বা লেখা পরিবর্তিত হতে পারে। এটি ক্লান্তি, নার্ভাসনেস বা বিভ্রান্তির কারণে প্রভাবিত হয়। কথা বলা বা লেখায় ভুল হওয়া Performance এর অংশ, Competence এর নয়।

Examples (উদাহরণ): একজন মানুষ জানে কিভাবে সঠিক বাক্য গঠন করতে হয়, যেমন “She is reading.” এই জ্ঞান হলো Competence। যদি কেউ নার্ভাস হয়ে বলে, “She reading is,” এটি হলো Performance। অর্থাৎ সে সঠিক নিয়ম জানে, কিন্তু কথা বলার সময় ভুল করে। (এই হলো পার্থক্য)

চাক্ষুষ আলোচনা: এখন চলুন, নিচের টেবিলটি দেখি।

TopicCompetencePerformance
What it isKnowledge of languageReal use of language
TypeIn the mindIn speaking or writing
UseSame for the speakerChanges each time you speak or write
ChangeChanges slowlyChanges every time, based on situation
Example“She is reading” (correct nowledge)“She reading is” (mistake in speaking)

বহু ক্ষেত্রে প্রভাব (Impact on Many Fields): Chomsky-র মতবাদ ভাষাতত্ত্বকে বিজ্ঞান হিসেবে বিকাশে সহায়ক হয়েছে। তার থিয়োরিগুলো ভাষাতত্ত্বকে মনোবিজ্ঞান ও স্নায়ুবিজ্ঞানের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। কম্পিউটার বিশেষজ্ঞরা তাঁর ব্যাকরণ AI-তে ব্যবহার করেন। শিক্ষকরাও ভাষা শেখাতে তার ধারণা অনুসরণ করেন। দার্শনিক ও নৃতত্ত্ববিদরাও তার কাজ ব্যবহার করেন। Chomsky-র পদ্ধতি বোঝায়, ভাষা সবার মাঝে কিছু সাধারণ নিয়মে চলে।

Linguistics/ভাষাতত্ত্ব/ভাষাবিজ্ঞান এক ধরনের বিজ্ঞান: ভাষাতত্ত্ব হলো ভাষার বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ন। এটি পরীক্ষা করে মানুষ কীভাবে কথা বলে এবং লেখা লেখে। ভাষাতত্ত্ববিদরা বাস্তব জীবনের ভাষার তথ্য সংগ্রহ করে। তারা নিয়ম খুঁজে বের করে এবং নিয়ম তৈরি করে। অন্যান্য বিজ্ঞানের মতো, ভাষাতত্ত্ব তথ্য এবং পরীক্ষার উপর নির্ভর করে। তাই ভাষাতত্ত্বকে একটি বৈজ্ঞানিক শাখা হিসেবে ধরা হয়। এখন দেখা যাক এটি কীভাবে কাজ করে।

আরো পড়ুনঃ The Merchant of Venice Bangla Summary – বাংলা সামারি

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার: ভাষাতত্ত্বকে বিজ্ঞান বলা হয় কারণ এটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে। ভাষাতত্ত্ববিদরা পর্যবেক্ষণ করে মানুষ দৈনন্দিন ভাষা কীভাবে ব্যবহার করে। তারা বক্তৃতা ও লেখার তথ্য সংগ্রহ করে। তারা তথ্যের ভিত্তিতে নিয়ম এবং তত্ত্ব তৈরি করে। বিশেষজ্ঞরা অনেক উদাহরণের মাধ্যমে এসব নিয়ম পরীক্ষা করে। তারা অনুমান করে না, বরং উত্তরগুলো সতর্কভাবে পরীক্ষা করে। অন্যান্য বিজ্ঞানের মতো, ভাষাতত্ত্ববিদরা ফলাফল নিশ্চিত করতে পরীক্ষা বারবার করে।

ধরন ও নিয়ম খোঁজা: বিজ্ঞানীরা প্রকৃতিতে ধরন খুঁজে বের করে। ভাষাতত্ত্ববিদরা ভাষায় ধরন খুঁজে বের করে। তারা বাস্তব ভাষা ব্যবহারের থেকে ব্যাকরণগত নিয়ম আবিষ্কার করে। এই নিয়মগুলো ব্যাখ্যা করে কীভাবে শব্দ ও বাক্য কাজ করে। ভাষাতত্ত্ববিদরা প্রমাণ ব্যবহার করে এই নিয়ম তৈরি করে। তারা অনেক ভাষার তুলনা করে পার্থক্য ও সাদৃশ্য দেখতে। তারা অধ্যয়ন করে কেন মানুষ নির্দিষ্ট ধ্বনি বা শব্দ ব্যবহার করে।

ভাষা ব্যাখ্যা করা: ভাষাতত্ত্ববিদরা তাদের আবিষ্কার ব্যবহার করে ভাষা ব্যাখ্যা করে। তারা ভবিষ্যতে ভাষা কীভাবে পরিবর্তিত হবে তাও অনুমান করে। ভাষাতত্ত্বেও বৈজ্ঞানিক নিয়ম একইভাবে কাজ করে। যদি একটি নিয়ম কাজ করে, তবে তা সব সময় কাজ করবে। ভাষাতত্ত্ববিদরা ভুল ও ব্যতিক্রম অধ্যয়ন করে ভালো নিয়ম তৈরি করে। তারা নতুন তথ্য পেলে তত্ত্ব পরিবর্তন করে।

আরো পড়ুনঃ The Duchess of Malfi Bangla Summary – বাংলা সামারি

সুনির্দিষ্ট ও বস্তুনিষ্ঠ: ভাষাতত্ত্ব মতামত বা অনুমানের ওপর নির্ভর করে না। এটি সুনির্দিষ্ট এবং তথ্যভিত্তিক। ভাষাতত্ত্ববিদরা বাস্তব জীবনের ভাষার নমুনা সংগ্রহ করে। তারা পক্ষপাত বা ব্যক্তিগত মতামত ছাড়া বস্তুনিষ্ঠভাবে কাজ করে। এইভাবে তাদের গবেষণা ন্যায্য এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়।

অতএব, ভাষাতত্ত্বের মৌলিক ধারণাসমূহ যেমন Langue, Parole, Competence, এবং Performance ভাষা কীভাবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা করে। সস্যুর এবং চমস্কি -এর ধারণা ভাষা অধ্যয়নে বিপ্লব ঘটায়। ভাষাতত্ত্ব একটি বিজ্ঞান কারণ এটি নিয়ম ও প্রমাণ খুঁজে বের করে। এই ধারণাগুলো বুঝলে স্পষ্ট হয় কেন সবাই ভাষা শিখতে এবং ব্যবহার করতে পারে।

Share your love
Riya Akter
Riya Akter

Hey, This is Riya Akter Setu, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

Articles: 747