Crime and Punishment Bangla Summary

Read the Crime and Punishment Bangla Summary here, a novel by Fyodor Dostoevsky.

earn money

Key Info

  • Full Title: Crime and Punishment 
  • Written: 1865-1866
  • Published: 1866
  • Genre: Psychological realism.
  • Setting: St. Petersburg, Russia; 1860s

Characters

  • Raskolnikov: Protagonist of the novel. He kills two women and becomes restless. He undergoes severe mental trauma.
  • Pulcheria: Raskolnikov’s mother.
  • Dunya: Raskolnikov’s sister. 
  • Sonya: Daughter of Marmeladov and girlfriend of Raskolnikov. She is introduced in the novel as a prostitute. 
  • Marmeladov: A former government official and father of  Sonya.
  • Alyona Ivanovna: An old money-lender lady. Raskolnikov kills her.
  • Lizaveta Ivanovna: Alyona’s step sister. Raskolnikov kills her too.

Themes: Criminality, Morality, and Guilt; Money and Poverty; Family; Coincidence and free Will.

Bangla Summary

Crime and Punishment নোভেলটি রাশিয়ান ঔপন্যাসিক Fyodor Dostoevsky (1821-1881) লিখেছেন। এটি ১৮৬৫-১৮৬৬ সালের দিকে লেখা হয় এবং ১৮৬৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি একটি সাইকোলজিক্যাল নোভেল। এই নোভেলটি প্রধান চরিত্র রাস্কলনিকভের মানসিক কষ্ট ভোগের মাধ্যমে পাপ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে।

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


অপরাধ

রাস্কলনিকভ একজন শিক্ষিত, সুদর্শন, এবং বুদ্ধিমান যুবক। সে সেন্ট পিটার্সবার্গের একটি বিল্ডিংয়ের একটি চিলেকোঠায় থাকে। তার পড়াশোনা শেষ। চাকরির খোঁজ করছে কিন্তু পাচ্ছে না। তার চিন্তাভাবনা অন্যান্য মানুষের থেকে আলাদা। সে নিজের একটা থিওরি ফলো করে। রাস্কলনিকভ ভাবে সব মানুষ মূলত দুই ভাগে বিভক্ত; সাধারণ এবং অসাধারণ। সে অসাধারণ ব্যক্তির কাতারে নিজেকে ফেলে। তার মতে, সাধারণ মানুষেরা হীনমন্যতায় ভোগে। অপরদিকে, অসাধারণ মানুষদের নিয়ম-কানুন ভঙ্গ বা যে কোনো অপরাধ করার অধিকার আছে। অ্যালিওনা ইভানোভনা সে একই বিল্ডিংয়ে থাকে। সে একজন pawnbroker (জিনিস বন্ধক রেখে টাকা ধার দেয়)। রাস্কলনিকভের এই ঋণ দেয়ার ব্যাপারটা পছন্দ না। সে মনে করে অ্যালিওনার জন্যই সমাজে অনেক অপকর্ম হচ্ছে। 

একদিন সে অ্যালিওনার কাছে তার বাবার দেয়া একটি ঘড়ি বন্ধক রেখে কিছু টাকা ধার নেয়। রাস্কলনিকভ মনে মনে অ্যালিওনাকে খুন করার নীল নকশা আঁকতে থাকে। বাড়ি ফেরার পথে তার সাথে মারমেলাডোভের দেখা হয়। মারমেলাডোভ নেশাগ্রস্ত অবস্থায় রাস্তা পার হতে গিয়ে একটা ছোট এক্সিডেন্ট করে। রাস্কলনিকভ তাকে ধরে তার বাসায় পৌঁছে দেয়। সেখানে মারমেলাডোভের মেয়ে সোনিয়ার সাথে তার দেখা হয়। সোনিয়া একজন পতিতা। এরপরে রাস্কলনিকভ তার মায়ের চিঠি পায়। তার মা তার বোন ডিউনিয়ার কথা লেখে। ডিউনিয়ার আগের চাকরিটা চলে গেছে। সে ভিদ্রিগাইলোভের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে যার জন্য তাকে চাকরি থেকে বের করে দেয়া হয়। এদিকে লুজিন নামের এক সরকারি চাকরিজীবি তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। খুব শীঘ্রই লুজিন রাস্কলনিকভের সাথে পিটার্সবার্গে দেখা করতে আসবে। 

একদিন রাস্কলনিকভ মার্কেটের পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিলো। সে হঠাৎ করে লিজাভেটা ইভানোভনা ( অ্যালিওনার বোন) কিছুক্ষণের জন্য বাড়িত বাইরে যাবে। এটাই সুযোগ অ্যালিওনার উপর রাস্কলনিকভের প্রতিশোধ নেয়ার। এরপরে সে সেই সময় ধরে অ্যালিওনার বাসায় যায় এবং তাকে হত্যা করে। লিজাভেটাও তখন বাড়িতেই ছিলো, সে বাহিরে যায়নি। লিজাভেটা এই হত্যাকাণ্ড দেখে ফেলায় তাকে রাস্কলনিকভ মেরে ফেলে।

শাস্তি

এরপর রাস্কলনিকভের কৃত অপরাধের প্রতি তার প্রতিক্রিয়া নিয়েই বাকি নোভেল এগোতে থাকে। এই খুনের মামলার দায়িত্ব দেয়া হয় পুলিশ অফিসার পোরফাইরির উপর। সে ঐ বিল্ডিংয়ের সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এবং খুন নিয়ে আলোচনার সময় রাস্কলনিকভ বেহুশ হয়ে যায়। পুলিশ তাকে কিছুটা সন্দেহ করা শুরু করে। রাস্কলনিকভের বন্ধু রাকুমিকিনের আগমন ঘটে। সে রাস্কলনিকভকে সান্ত্বনা দেয়। এরই মাঝে মারমেলাডোভ এক্সিডেন্ট করে মারা যায়। 

রাস্কলনিকভ মার্ডার করার পর হ্যালুসিনেট করতে থাকে। সে কিছুতেই শান্তি পায় না। রাস্কলনিকভের মা এবং বোন পিটার্সবার্গে আসে। তারা রাস্কলনিকভের অবস্থা দেখে ভয় পেয়ে যায়। তারা মনে করে রাস্কলনিকভ হয়তো পাগল হয়ে যাচ্ছে। এদিকে পোরফাইরি একরকম কৌশলেই রাস্কলনিকভের মুখ থেকে সত্যিটা বের করার চেষ্টা করে। রাস্কলনিকভ চিন্তা করে সে সোনিয়ার কাছে সত্যিটা বলে দেবে। একদিন সে সোনিয়ার এপার্টমেন্টে আসে এবং তার কাছে তা বলেও দেয়। ভিদ্রিগাইলোভও একই বিল্ডিংয়ের সোনিয়ার পাশের এপার্টমেন্টে থাকে। দেয়ালের ওপাশ থেকে সে সোনিয়া আর রাস্কলনিকভের কথা শুনে ফেলে। রাস্কলনিকভ তার বোন ডিউনিয়ার কাছেও সত্য স্বীকার করে। ডিউনিয়া তাকে অনুশোচনা করার পরামর্শ দেয়। এদিকে ভিদ্রিগাইলোভ রাস্কলনিকভের আপরাধকর্মের কথা জেনে যায়, এবং সে ডিউনিয়াকে ব্ল্যাকমেইল করে; যদি ডিউনিয়া তার সঙ্গে বিছানায় না যায়, তবে সে পুলিশকে তার ভাইয়ের অপরাধের কথা বলে দিবে।

এদিকে পোরফাইরি জানায় সে জানে কে অ্যালিওনা এবং লিজাভেটাকে খুন করেছে। তখন রাস্কলনিকভ নিজের অপরাধ স্বীকার করে। তাকে সাইবেরিয়ার জেলে আট বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। সোনিয়া তাকে মাঝে মাঝে জেলে দেখতে যায়। রাজুমিকিন ডিউনিয়াকে বিয়ে করে। রাস্কলনিকভের মা-ও মারা যান। 

রাস্কলনিকভ তার বন্দীজীবনে থাকাবস্থায় নিজের ভুল বুঝতে পারে এবং অনুশোচনা করে। সে ধীরে ধীরে সোনিয়ার ভালোবাসাও অনুভব করতে পারে। সে নিজেকে শুধরে নেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে এবং তাতে সক্ষমও হয়।

Read Also: The Outsider Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

2 COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক