Doctor Faustus Bangla Summary, Key Information, and Themes are given below.
Key Information
Writer: Christopher Marlowe (1564-1593)
Full Title of Doctor Faustus: “The Tragical History of Life and Death of Doctor Faustus”
First Performed: 1592
Published: 1604
Genre: Tragedy, Morality Play
Time Setting: 16th Century
Place Setting:
- Wittenberg, Germany
- Rome
- The Court of German Emperor Charles V
- The Palace of Duke Vanholt of Germany
Acts: 5
Themes
Themes are the main points a writer focuses on in a piece of literary work.
- Man’s Limitation and Potential
- Pride and Ambition
- Good vs Evil
- Damnation
- Knowledge and Wisdom
Characters
Doctor Faustus
A brilliant man, who seems to have reached the limits of natural knowledge. Faustus is a scholar of the early sixteenth century in the German city of Wittenberg. He is arrogant, fiery, and possesses a thirst for knowledge. Faustus decides to sell his soul to the devil in exchange for earthly power and knowledge and an additional 24 years of life. He proceeds to waste this time on self-indulgence and low tricks.
Faustus is the absolute center of the play, which has few truly developed characters.
Mephistopheles
A devil of craft and cunning. He is the devil who comes at Faustus’ summoning, and the devil who serves Faustus for 24 years. Not only does Mephostophilis get Faustus to sell his soul; but he also encourages Faustus to waste his twenty-four years of power.
Wagner
Servant to Faustus. He steals Faustus’ books and learns how to summon demons.
Good Angel and Evil Angel
Personifications of Faustus’ inner turmoil, who give differing advice to him at key points.
Valdes and Cornelius
Friends to Faustus, who teach him the dark arts. They appear only in Act One.
Lucifer
Satan. He appears at a few choice moments in Doctor Faustus, and Marlowe uses “Lucifer” as Satan’s proper name.
Beelzebub
One of Lucifer’s officers. A powerful demon.
Clown / Robin
Robin learns demon-summoning by stealing one of Faustus’ books. He is the chief character in a number of scenes that provide comic relief from the main story.
Doctor Faustus Bangla Summary (ডক্টর ফস্টাস বাংলা সামারি)
ডক্টর ফস্টাস ক্রিস্টোফার মারলোর একটি ট্রাজেডি নাটক। এই নাটকে মূল চরিত্র ডক্টর ফস্টাসের করুণ পরিণতি দেখানো হয়েছে।
[পয়েন্টগুলো মনে রাখলে ঘটনাপ্রবাহ মনে রাখা সহজ হয়]
- ফস্টাসের জাদুবিদ্যা শেখা ও শয়তানের কাছে আত্মসমর্পণ
- জাদুবিদ্যার অপপ্রয়োগ
- ফস্টাসের করুণ পরিণতি
১. ফস্টাসের জাদুবিদ্যা শেখা ও শয়তানের কাছে আত্মসমর্পণ
ডক্টর ফস্টাস জার্মানির একজন উচ্চ শিক্ষিত এবং সম্মানিত ব্যক্তি। তিনি প্রচন্ডভাবে জ্ঞান-পিপাসু। নাটকের প্রথমেই দেখা যায়, তিনি জাগতিক সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে চান। প্রথমে তিনি যুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করেন, তারপর একে একে চিকিৎসাবিদ্যা, আইন, এবং ধর্মতত্ত্ব সব কিছুর জ্ঞান অর্জন করেন। কিন্তু তবুও তার তৃষ্ণা নিবারণ হচ্ছিলো না। তিনি এসবের উর্ধ্বে গিয়ে আরও কিছু শিখতে চান। তখন তিনি তার দুই বন্ধু ভ্যালদেস ও কর্নেলিয়াসের বুদ্ধিতে জাদুবিদ্যা শেখার সিদ্ধান্ত নেন। এমতাবস্থায়, তার সামনে গুড অ্যাঞ্জেল আর ব্যাড অ্যাঞ্জেল উপস্থিত হয় এবং তাকে যাদুবিদ্যার ভালো ও খারাপ দিক বোঝাতে থাকে। গুড অ্যাঞ্জেল তাকে বাইবেল নিয়ে পড়াশোনা করার পরামর্শ দেয়। অপরদিকে ব্যাড অ্যাঞ্জেল তাকে তার ইচ্ছা পূরণ অর্থাৎ যাদুবিদ্যা শেখার সিদ্ধান্তে অটল থাকতে বলে। তিনি গুড অ্যাঞ্জেলক উপেক্ষা করে ব্যাড অ্যাঞ্জেলের পরামর্শ গ্রহণ করেন।
এরপর ফস্টাস যাদুবিদ্যার বই থেকে প্রাথমিক কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করেন এবং তার মাধ্যমে তিনি মেফিস্টোফিলিসকে হাজির করেন। মেফিস্টোফিলিস হাজির হয়ে তাকে ডাকার কারণ জিজ্ঞাসা করে। তখন ফস্টাস জানান যে, তিনি অসীম ক্ষমতার অধিকারী হতে চান। এটা জানার পর মেফিস্টোফিলিস তাকে এই যাদুবিদ্যার ভয়ংকর পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে। কিন্তু ফস্টাস এতেও পিছপা হন না। বরং সব কিছু জেনেও তিনি শয়তানের নেতা লুসিফারের শরণাপন্ন হন। তখন মেফিস্টোফিলিস জানায় যে ফস্টাস যতদিন বাঁচবে ততদিন সে তার সেবা করবে। কিন্তু এই আনুগত্য পেতে হলে ফস্টাসকে একটি শর্ত মানতে হবে। সেই শর্ত মোতাবেক, ফস্টাসকে তার আত্মা শয়তানের কাছে সমর্পণ করতে হবে এবং বিনিময়ে ফস্টাস ২৪ বছর মেফিস্টোফিলিসের সেবা পাবে। কিন্তু যখনই এই চুক্তির মেয়াদোত্তীর্ণ হবে তখন ফস্টাস এক বিভৎস ও ভয়ংকর মৃত্যুর সম্মুখীন হবে। ডক্টর ফস্টাস যাদুবিদ্যা শেখার জন্য এতটাই উদগ্রীব হয়ে ওঠেন যে প্রথমে তিনি সংকোচ বোধ করলেও মেফিস্টোফিলিসের শর্ত মেনে নেন।
চুক্তি অনুসারে, প্রথমত ডক্টর ফস্টাস শয়তানের দলভুক্ত হবে এবং গডদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করবে। দ্বিতীয়ত, মেফিস্টোফিলিস সবসময় ফস্টাসের আনুগত্য করবে। তৃতীয়ত, ফস্টাস যেটাই চাইবে সেটাই তার সামনে হাজির করবে। চতুর্থত, মেফিস্টোফিলিস সবসময় ফস্টাসের রুমে অদৃশ্য হয়ে থাকবে। সবশেষে, ফস্টাস যখন চাইবে মেফিস্টোফিলিস তার সামনে হাজির হবে। চুক্তিপত্রে এটাও উল্লেখ থাকে যে, ২৪ বছর পর শয়তান তার আত্মা এবং শরীর দুটোই নিজেদের আওতায় নিয়ে নেবে।
যাহোক, ফস্টাস অতিরিক্ত কিছু ভাবা ছাড়াই চুক্তিপত্রে সাইন করে দেন। তিনি মনে মনে একটু আধটু সংকোচ বোধ করলেও যখন মেফিস্টোফিলিস তাকে যাদুবিদ্যার বই উপহার দেয় তখন তিনি আর ইতস্তত করেন না। তখন ফস্টাস মেফিস্টোফিলিসকে বিভিন্ন প্রশ্ন করলে সে সবগুলোর উত্তর দেয়। শুধুমাত্র একটির উত্তর দিতে পারে না, আর সেটা হচ্ছে কে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন। এই পর্যায়ে তিনি আবার কিছুটা ইতস্তত বোধ করেন। আর তখনই মেফিস্টোফিলিস এবং লুসিফার তাকে সাতটি নিকৃষ্ট পাপ (Seven Deadly Sins) উপহার দেয়। এগুলো হচ্ছে অহংকার, যৌনলালসা, ক্রোধ, হিংসা, অতিভোজন, আলস্য, এবং লোভ।
২. জাদুবিদ্যার অপপ্রয়োগ
এরপরে ফস্টাস তার যাদুর অপপ্রয়োগ করা শুরু করেন। তিনি মেফিস্টোফিলিসের সাথে ভ্রমণে বের হন। প্রথমে তারা রোমের একটি গির্জায় যান। সেখানে পৌঁছে মেফিস্টোফিলিসের সহায়তায় তিনি গির্জার পাদ্রীর সাথে ঠাট্টা করা শুরু করেন এবং উপস্থিত সবাইকে বিভিন্নভাবে বিরক্ত করতে থাকেন। সেখান থেকে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন রাজসভায় ভ্রমণ করেন। এক পর্যায়ে, তিনি জার্মানির রাজসভায় আমন্ত্রিত হন। রাজা পঞ্চম চার্লস ফস্টাসের কাছে যাদু দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শাসক আলেকজান্ডারকে দেখতে চান। তার ইচ্ছানুযায়ী ফস্টাস আলেকজান্ডারের প্রতিচ্ছবি প্রদর্শন করেন। এতে তিনি খুশি হয়ে যান।
এরপর তিনি এক ব্যবসায়ীর সাথে ঠাট্টা তামাশা করেন। ফস্টাস সেই ব্যবসায়ীর কাছে একটি ঘোড়া বিক্রি করেন। তিনি তাকে সাবধান করে দেন যেন ঘোড়াটাকে পানিতে নামানো না হয়। কিন্তু ব্যবসায়ী তার এই কথা না শুনে ঘোড়াটিকে পানিতে নামায় আর সাথে সাথেই সেটা অদৃশ্য হয়ে যায়। তখন ব্যবসায়ী ফস্টাসের কাছে এসে তার অর্থ ফেরত দিতে বলে। কিন্তু তিনি অর্থ ফেরত না দিয়ে তাকে যাদুর সাহায্যে বিদায় করে দেন।
ইতোমধ্যেই, যাদুর জন্য ফস্টাসের নাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। একদিন ভ্যানহল্টের রাজা তাকে যাদু দেখানোর জন্য সভায় আমন্ত্রণ জানান। তিনি সেখানে হাজির হলে সেই ব্যবসায়ীকে দেখতে পান। নিজের নাম বদনাম হওয়ার ভয়ে তিনি ব্যবসায়ীকে বোবা করে দেন যে কারও কাছে সে ফস্টাসের কীর্তি বলতে না পারে। এরপর রাণি তাকে আঙ্গুর ফল হাজির করতে বলেন। কিন্তু তখন ছিলো জানুয়ারি মাস এবং বছরের সেই সময়ে আঙ্গুর ছিলো দুষ্প্রাপ্য । কিন্তু ফস্টাস তার যাদুর সাহায্যে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেন। এতে রাজা-রাণি দুজনেই খুশি হন।
এরপর ২-৩ জন স্কলার ফস্টাসকে যাদুর সাহায্যে হেলেন (পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা) কে আনতে বলেন। মেফিস্টোফিলিসের দ্বারা ফস্টাস সেটাও করে দেখান এবং ব্যাপকভাবে সম্মানিত হন।
৩. ফস্টাসের করুণ পরিণতি
হঠাৎ করে ফস্টাস শুনতে পান, এক বৃদ্ধ তাকে অভিশাপ দিচ্ছে। বৃদ্ধ বলেন, ফস্টাস যে পরিমাণ পাপ করেছে তাতে সে কখনোই যিশু খ্রীস্টের অনুগ্রহ পাবেনা। এটা শোনার পর ফস্টাস মনোঃক্ষুন্ন হয়ে যান এবং ভাবতে থাকেন কতই না খারাপ কাজ তিনি করেছেন। তার মধ্যে অনুশোচনা দেখা দেয়। কিন্তু পরক্ষণেই মেফিস্টোফিলিস তাকে খারাপ কাজের আনন্দ সম্পর্কে বোঝাতে থাকে। ফস্টাস খুবই অস্বস্তিবোধ করতে থাকেন এবং জানান একমাত্র হেলেনের উপস্থিতি তাকে শান্ত করতে পারবে। তখন মেফিস্টোফিলিস হেলেনকে হাজির করে এবং ফস্টাস তাকে চুম্বন দিয়ে নিজের দুষ্টু ইচ্ছা পূরণ করেন।
এরই মধ্যে ফস্টাসের চুক্তির সময় শেষ হয়ে আসে। শেষ মুহূর্তে এসে তিনি বুঝতে পারেন যে কতশত পাপ করেছেন এ জীবনে। এসব ভেবে তিনি ভেঙে পড়েন। ফস্টাসের বন্ধু তাকে যিশুর কাছে প্রার্থনা করতে বলেন। ততক্ষণে তিনি সেই ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলেছেন। মৃত্যু ভয়ে তিনি সংকুচিত হয়ে যান। ঠিক মৃত্যুর আগ মুহূর্তে তিনি স্রষ্টার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। শয়তানের অনুসারীরা এসে তার আত্মা শরীর থেকে বের করে জাহান্নামে নিয়ে যায়। আর এভাবেই তার অভিশপ্ত জীবনের সমাপ্তি ঘটে।
Thanks to lxnotes.com for these great information.
Thanks a bunch !!
অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে গল্পটা বাংলায় অনুবাদ করার জন্য ❤️
অসংখ্য ধন্যবাদ,, সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ❤️
Nice research.
Thanks
thank you so much sir .
Nice
সুন্দর উপস্থাপনা 👍
👍❤️
Good tragedy of Marlo