Question: How does Tagore depict the colonial rule in his letter to Chelmsford?
কিংবদন্তি বাঙ্গালী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক। একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে তিনি তৎকালীন ভাইসরয় Lord Chelmsford এর নিকট পত্র লিখে তার নাইটহুড পদবী প্রত্যাখ্যান করেন, যা তাকে ব্রিটিশ সরকার প্রদান করেছিল। জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদস্বরুপ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, যা ঘটেছিল ১৩-ই এপ্রিল ১৯১৯ সালে। রবীন্দ্রনাথ তার পত্রে ব্রিটিশ শাসনের সমালোচনা করেন।
Cultural Subjugation: ভারতীয় সংস্কৃতির উপর ব্রিটিশ উপনিবেশের ধুর্ত প্রভাব রবীন্দ্রনাথ তার পত্রে তুলে ধরেন। তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন যে ভারতীয় সংস্কৃতিকে ইংরেজ সংস্কৃতি দ্বারা স্থানান্তরের অপচেষ্টা চলছে। তিনি তুলে ধরেন সমৃদ্ধ ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিনষ্ট করা হচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ Write a Short Note on Eppie’s Character (বাংলায়)
A Government with No Political Expedient: সাধারণত জনগণের ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন হয়। কিন্তু ব্রিটিশ উপনিবেশিক সরকার জনগণের নির্বাচিত সরকার নয়। ব্রিটিশ সরকার স্বৈরাচারী সরকার।
যখন নির্বাচন নয় বরং শুধু ঘোষণার মাধ্যমে সরকার গঠন হয়, তখন জনগনের কাছে সেই সরকারের কোনো জবাবদিহি থাকে না।
Lack of Representation: রবীন্দ্রনাথ সমালোচনা করেন যে কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণে ভারতীয়দের অংশগ্রহন ছিল না। উপনিবেশিক পরিষদে ভারতীয়দের অংশগ্রহন ছিল না। তিনি একটি অংশগ্রহনমূলক শাসন ব্যবস্থার প্রতি জোর দেন।
Call for Empathy: রবীন্দ্রনাথ ব্রিটিশ সরকারের, বিশেষ করে লর্ড চেমসফোর্ডের সহানুভূতিহীনতার দিকে ইঙ্গিত করেন। তিনি ব্রিটিশ সরকারকে ভারতীয় জনগণের দাবি ও অসুবিধাকে অবজ্ঞা না করার তাগিদ করেন। তিনি এসমস্থ অসুবিধা দূর করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন।
আরো পড়ুনঃ What Irony Do You Find in the Story “The Luncheon?” (বাংলায়)
পরিশেষে, ঠাকুর তার চিঠিতে তীব্রভাবে ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের সমালোচনা করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেন ব্রিটিশ উপনিবেশিক নীতি ভারতীয়দের শোষণ ও নির্যাতন করে।