Look Back in Anger
জন অসবর্নের সংক্ষিপ্ত জীবনী: জন অসবর্ন একজন বিখ্যাত ইংরেজ নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার ও অভিনেতা ছিলেন। তিনি ১৯২৯ সালের ১২ই ডিসেম্বর লন্ডনের ফুলহ্যামে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় তার বাবা মারা যান। তার শৈশবটা ছিল কষ্টের। তিনি বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনা করলেও এক পর্যায়ে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে ঝগড়ার পর স্কুল ছেড়ে দেন। প্রথমে তিনি সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন। পরে থিয়েটারে অভিনেতা ও মঞ্চ ব্যবস্থাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫৬ সালে Look Back in Anger নাটকের মাধ্যমে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। এই নাটক ব্রিটিশ থিয়েটারে নতুন ধারা আনেন এবং তাকে “Angry Young Men” আন্দোলনের অন্যতম নেতায় পরিণত করে। অসবর্ন আরও গুরুত্বপূর্ণ নাটক রচনা করেন, যেমন The Entertainer, Luther এবং Inadmissible Evidence। ১৯৬৩ সালে Tom Jones চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যের জন্য তিনি একাডেমি অ্যাওয়ার্ড এবং বাফটা অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। অসবর্ন পাঁচবার বিয়ে করেছিলেন, তবে তার অনেক সম্পর্কই ঝামেলাপূর্ণ ছিল। পরে তিনি A Better Class of Person এবং Almost a Gentleman নামে দুটি আত্মজীবনী রচনা করেন । ১৯৯৪ সালের ২৪শে ডিসেম্বর ৬৫ বছর বয়সে ডায়াবেটিসজনিত সমস্যায় তিনি মারা যান। জন অসবর্ন ব্রিটিশ মঞ্চে বাস্তব জীবনের রাগ, আবেগ ও রাজনীতিকে তুলে ধরার জন্য আজও স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন।
Key Facts
- Full Title: Look Back in Anger
- Original Title: Look Back in Anger (no alternate title)
- Author: John Osborne (1929–1994)
- Title of the Author: Leading figure of the “Angry Young Men” movement
- Prize: Evening Standard Drama Award for Most Promising Playwright (1956)
- Source: Inspired by Osborne’s own failed marriage, personal frustrations, and post-war British class tensions; connected to the “Angry Young Men” and “Kitchen Sink Realism” movements
- Written Time: Written in 17 days in 1955 while on tour with a repertory theatre company
- First Performed: 8 May 1956 at the Royal Court Theatre, London
- Publisher: Faber and Faber (first published 1957)
- Genre: Realist Drama / Kitchen Sink Drama
- Form: Three-act play
- Tone: Bitter, passionate, confrontational, ironic, emotionally charged
- Point of View: Third-person stage directions; Dialogue-driven drama with no narrator
- Significance: A landmark in post-war British theatre; launched the “Angry Young Men” movement; challenged genteel stage traditions with raw realism, class conflict, and emotional intensity
- Famous Line: “Why don’t we have a little game? Let’s pretend that we’re human beings…”
- Setting:
- Time Setting: Mid-1950s, post-World War II Britain
- Place Setting: A cramped attic flat in the English Midlands
আরো পড়ুনঃ Waiting for Godot Bangla summary
Key Notes- বাংলায়
- Kitchen Sink Drama: এই নাটকটি “কিচেন-সিঙ্ক রিয়ালিজম”-এর একটি মূল উদাহরণ। এতে নিম্ন-মধ্যবিত্ত জীবনের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে। এটি ছোট ছোট ঘর, আর্থিক সংকট, দৈনন্দিন ঝগড়া ও হতাশা তুলে ধরে।
- Angry Young Man – Jimmy Porter: জিমি হলেন “Angry Young Men” আন্দোলনের প্রতীক। সে মূলত সামাজিক অসাম্য, শ্রেণি-বৈষম্য, এবং সমাজের ভণ্ডামির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে।
- Class Conflict: নাটকের কেন্দ্রীয় দ্বন্দ্ব হলো শ্রমজীবী ও উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে সংঘর্ষ। জিমি ও অ্যালিশনের সম্পর্ক এই সংঘর্ষের প্রতীক।
- Marriage as a Battlefield: জিমি ও অ্যালিশনের বিবাহিত জীবন ক্রমাগত মানসিক যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে যায়। তাদের ভালোবাসা রাগ, বিদ্বেষ ও ব্যথার সঙ্গে মিশে থাকে।
- Verbal Violence – Monologues: জিমির দীর্ঘ, তীব্র মনোলগ নাটকের শক্তি। এতে তার ক্ষোভ, হতাশা ও ব্যক্তিগত আঘাত প্রকাশ পায়।
- Symbolic Elements – Bear & Squirrel Game: এই খেলা জিমি ও অ্যালিশনের কল্পনার জগৎ, যেখানে তারা বাস্তব জীবনের কঠিনতা থেকে পালাতে চায়। এটি তাদের ভঙ্গুর মিলনের প্রতীক।
- Autobiographical Touch: নাটকের অনেক অংশে অসবর্নের নিজের অভিজ্ঞতা, যেমন তার ব্যর্থ বিবাহ ও শ্রেণি-সংঘাতের অভিজ্ঞতা, প্রতিফলিত হয়েছে।
- Post-War Disillusionment: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী ব্রিটেনে সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন খুব ধীর ছিল। তরুণ প্রজন্মের হতাশা ও ক্ষোভ জিমির মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
পটভূমি: জন অসবর্ন ১৯৫৬ সালে Look Back in Anger নাটকটি লিখেছিলেন। তিনি মাত্র সতেরো দিনে এটি সম্পন্ন করেন। এই নাটকের কাহিনি তার নিজের ব্যর্থ বিবাহিত জীবন ও স্ত্রী পামেলা লেনের সঙ্গে ডার্বি শহরের একটি ছোট ও সঙ্কীর্ণ ঘরে থাকার অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। তখনকার ব্রিটেনে সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত শ্রেণিভিত্তিক। উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিরা ছিল বেশি ক্ষমতাশালী ও সম্মানিত। আর শ্রমজীবী মানুষরা প্রায়ই উপেক্ষিত ও অবমূল্যায়িত হতো। অসবর্ন নিজে বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগের অসংবেদনশীল ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের প্রতি গভীর ক্ষোভ অনুভব করতেন।
এই ক্ষোভই তার লেখার বড় শক্তি হয়ে ওঠে। নাটকে তিনি যুদ্ধ-পরবর্তী ব্রিটেনের তরুণদের হতাশা ও ক্ষোভ দেখিয়েছেন, যারা সামাজিক বৈষম্য ও পুরনো রীতিনীতিতে আটকে পড়েছিল। প্রধান চরিত্র জিমি পোর্টার এই “রাগী তরুণ” চেতনার প্রতীক—যিনি আবেগ, হতাশা ও বিদ্রোহে ভরপুর। Look Back in Anger ছিল ব্রিটিশ থিয়েটারের একটি বড় মোড় পরিবর্তনের মুহূর্ত। এটি ভদ্র, উচ্চবিত্তকেন্দ্রিক নাটকের ধারা ভেঙে বাস্তব জীবনের সংগ্রাম, কাঁচা আবেগ এবং শ্রমজীবী মানুষের কণ্ঠকে মঞ্চে তুলে এনেছিল। এই নাটক ১৯৫০-এর দশকের ব্রিটেনের রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কৃতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রতীক হয়ে ওঠে।
অ্যাক্ট ওয়ান
Jimmy এবং Alison-এর দ্বন্দ্ব: ইংল্যান্ডের মিডল্যান্ডস অঞ্চলের একটি ছোট্ট অ্যাটিক ফ্ল্যাটে (চিলেকোঠা), ১৯৫০–এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে নাটকটি শুরু হয়। এটি ছিল এক রবিবারের বিকেল বেলা। Jimmy Porter একজন বুদ্ধিমান কিন্তু বদ মেজাজি প্রায় ২৫ বছরের যুবক। সে সবসময় রেগে থাকে যে কারণে তাকে “Angry Young Man” বলা হয়। সে বড় একটি আরামদায়ক চেয়ারে বসে আছে। উচ্চস্বরে ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে রবিবারের সংবাদপত্র পড়ছে। তার বন্ধু ও ফ্ল্যাটমেট Cliff Lewis-ও সংবাদপত্র পড়ছে। Cliff একজন সদয়, বন্ধুসুলভ এবং ওয়েলশের অধিবাসী। সে Jimmy-র চেয়ে কম শিক্ষিত। Jimmy এবং Cliff দুজনেই শ্রমজীবী পরিবারের সন্তান। তবে Jimmy অপেক্ষাকৃত বেশি বুদ্ধিদীপ্ত এবং স্পষ্টভাষী। তারা একসঙ্গে স্থানীয় বাজারে একটি ছোট মিষ্টির দোকান চালায়।
Alison Porter হলো Jimmy-র স্ত্রী। সে ইস্ত্রির বোর্ডের পাশে দাঁড়িয়ে চুপচাপ কাপড় ইস্ত্রি করছে। Alison একটি উচ্চ-মধ্যবিত্ত সামরিক পরিবারের মেয়ে। তার বাবা Colonel Redfern ছিলেন ভারতের ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা। Alison, তার বাবা-মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে Jimmy-কে বিয়ে করে কারণ Alison এর পিতা-মাতা Jimmy-কে সামাজিকভাবে তাদের মেয়ের জন্য নিচু মনে করত।
Jimmy জোরে জোরে রবিবারের পত্রিকা নিয়ে কথা বলা বলতে শুরু করে। সে সংবাদ, রাজনীতি এবং ধর্ম নিয়ে ঠাট্টা করে। সে অভিযোগ করে যে ইংল্যান্ড তার আগের গৌরব হারিয়ে ফেলেছে এবং ক্রমান্বয়ে একঘেয়ে “আমেরিকান যুগ”-এ প্রবেশ করেছে। সে প্রায়ই Alison-এর উচ্চবিত্ত পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে তাকে আক্রমনাত্মক কথা বলে। সে Alison-এর বাবা-মা এবং বিয়ের আগের স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন নিয়ে কটাক্ষ করে।
Cliff পরিবেশটা হালকা করার চেষ্টা করে। সে মজা করতে করতে Jimmy-র সঙ্গে কুস্তি খেলায় মেতে ওঠে। কিন্তু এই দুষ্টুমির খেলা চলাকালে তারা ভুল করে Alison-এর গায়ে ধাক্কা দেয়। আর এতে Alison পড়ে যায়। Alison আঘাত পায় Jimmy ক্ষমা চায় কিন্তু Alison তাকে ঘর ছেড়ে চলে যেতে বলে। Jimmy চলে যায় Cliff, Alison-কে সান্ত্বনা দেয়। তারা বন্ধুসুলভ, উষ্ণ মুহূর্ত উপভোগ করে এবং এমনকি হালকা করে একে অপরকে চুমুও খায়। তারপর Alison, Cliff-কে একটি গোপন কথা জানায়। সে বলে আমি গর্ভবতী। সে Jimmy-কে এখনো এটা বলেনি, কারণ সে Jimmy-র প্রতিক্রিয়া এবং রাগকে ভয় পায়। Cliff তাকে শিগগিরই তাকে বলার পরামর্শ দেয়।
Jimmy ফিরে আসে কিন্তু Alison এবং Cliff-এর মধ্যে যা দেখেছে তা নিয়ে কিছু বলে না। Cliff বেরিয়ে যায়, আর Jimmy ও Alison সংক্ষেপে তাদের ব্যক্তিগত কল্পনার খেলা — “bear and squirrel” — খেলতে শুরু করে, যেখানে Jimmy ভাল্লুক সেজে থাকে আর Alison কাঠবিড়ালি সাজে। এই মুহূর্তে, তারা কল্পনায় এক নিরাপদ ও ভালোবাসাময় পৃথিবী তৈরি করে। Cliff ফিরে আসে। সে বলে Alison-এর পুরনো বন্ধু Helena Charles ফোন করেছে এবং শিগগিরই সে সাক্ষাৎ করতে আসবে। Jimmy, Helena-কে পছন্দ করে না এবং আরও বিরক্ত হয়ে ওঠে। নিষ্ঠুরভাবে Jimmy বলে, সে চায় Alison বাস্তব কষ্ট অনুভব করুক। সে এমনকি বলে, যদি তার কোনো সন্তান হয়, তবে সে চায় সেটি মারা যাক। সে Alison-কে বলে এরকম হলে তখনই সে Jimmy-র কষ্ট বুঝতে পারবে। এতে Alison ভীষণ কষ্ট পায়।
অ্যাক্ট টু – দৃশ্য ১
Helena-র আগমন ও Alison-এর প্রস্থান: দুই সপ্তাহ পরে Helena আসে এবং ফ্ল্যাটে অবস্থান করে। সে এবং Alison, Alison-এর বিবাহ নিয়ে কথা বলে। Alison ব্যাখ্যা করে কিভাবে সে একটি পার্টিতে Jimmy-র সঙ্গে পরিচিত হয়। তার প্রাণশক্তি তাকে আকর্ষণ করেছিল। এরপর খুব দ্রুতই সে Jimmy-কে বিয়ে করে, যদিও তার বাবা-মা তা মেনে নেয়নি। বিয়ের শুরুর দিকে Alison ও Jimmy প্রায়ই Jimmy-র বন্ধু Hugh Tanner-কে নিয়ে পার্টিতে যেত। এটি Alison-এর পরিবারকে বিরক্ত করত। এখন Hugh ও Jimmy মাঝে তেমন ঘনিষ্ঠতা নেই কিন্তু Jimmy এখনও Hugh-এর মায়ের প্রতি যত্নশীল। এটিকে সব শুনে Helena, Alison-কেবলে Jimmy নিষ্ঠুর। সে Alison-কে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। সে Alison-কে Jimmy-কে ছেড়ে তার বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যেতে উৎসাহ দেয়। Alison দ্বিধাগ্রস্ত হয় কিন্তু স্বীকার করে যে Jimmy-র সঙ্গে জীবন কাটানো খুব ক্লান্তিকর।
Jimmy ফিরে আসে। এসে শুনতে পায় Alison ও Helena চার্চে যাবে এতে সে Helena ও তার ধর্মচর্চাকে ব্যঙ্গ করে। সে আবারও Alison-এর পরিবারকে অপমান করে। এক বিরল দুর্বল মুহূর্তে Jimmy, Helena-কে তার বাবার ধীরে ধীরে মৃত্যুর কথা বলে। তার বাবা Spanish Civil War-এ আহত হওয়ার পর মারা যান। এই ঘটনাই তার ভেতরে উদাসীনতা ও আবেগহীনতার প্রতি তীব্র ঘৃণা তৈরি করেছে। Alison ও Helena চার্চে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে এদিকে Jimmy নিকট একটি ফোন কল আসে। ওপাশ থেকে বলে Hugh-এর মা মারা যাচ্ছেন। সে ভীষণ ব্যথিত হয়। সে ইচ্ছা করে Alison কে সঙ্গে করে তার সাথে দেখা করতে যাবে। কিন্তু Alison চার্চে যাওয়াই বেছে নেয়। Jimmy ভেঙে পড়ে বিছানায় বসে থাকে।
দৃশ্য ২ – Colonel Redfern-এর আগমন: পরের দিন বিকেলে Alison নিয়ে যাওয়ার জন্য তার পিতা Colonel Redfern, তাদের বাড়িতে আসে। তিনি একজন ভদ্র ও চিন্তাশীল মানুষ, যিনি আধুনিক ব্রিটেনে নিজেকে বেমানান মনে করেন। তিনি স্বীকার করেন যে তিনি ও তার স্ত্রী Alison-এর বিবাহে অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ করেছেন। তিনি ভারতের পুরোনো দিনের নিশ্চিত জীবনও মিস করেন এবং নতুন পৃথিবীকে বিভ্রান্তিকর মনে করেন।
Alison বলে সে এভাবে চলে গেলে Jimmy কষ্ট পাবে। কিন্তু তবুও সে মনে করে এটা করা দরকার। সে নিজের জিনিসপত্র গুছিয়ে নেয়। “Bear and Squirrel” খেলায় ব্যবহৃত কাঠের কাঠবিড়ালি সঙ্গে নেয়, কিন্তু কাঠের বিড়ালটি ফেলে যায়। সে Cliff-এর হাতে একটি বিদায়ী চিঠি দেয়। চিঠিতে সে তার চলে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে। Cliff, Alison-কে দূরে ঠেলে দেওয়ার জন্য Helena-কে দোষারোপ করে। Alison চলে যাওয়ার পর Jimmy ফিরে আসে। Colonel Redfern-এর গাড়ির সঙ্গে তার অল্পের জন্য দুর্ঘটনা হতে যাচ্ছিল। পরিস্থিতি দেখে সে অত্যন্ত উত্তেজিত হয়। Alison-এর চিঠি পড়ে সে ক্ষিপ্ত হয়। Helena তখন Jimmy-কে বলে Alison গর্ভবতী। Jimmy বলে, এতে তার কিছু আসে যায় না। রাগের মাথায় সে Helena-কে অপমান করে, কিন্তু Helena তাকে চড় মারে। তারপরই, অপ্রত্যাশিতভাবে তারা একে অপরকে আবেগের সঙ্গে চুম্বন করে। এখান থেকেই তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কের সূচনা হয়।
অ্যাক্ট থ্রি – দৃশ্য ১:
Helena, Jimmy-র সঙ্গে বসবাস: কয়েক মাস কেটে যায়। তাদের বসবাসের ঘরটি আগের মতই থেকে যায়। তবে এখন Alison এর পরিবর্তে Helena কাপড় ইস্ত্রি করছে। Helena এখন Jimmy-র প্রেমিকা হয়ে উঠেছে। Jimmy ও Cliff আগের মতোই রবিবারের পত্রিকা হাতে বসে আছে। তাদের কথোপকথনে এখনও ঠাট্টা-তামাশা ও রসিকতা পরিপূর্ণ। তবে Jimmy মাঝে মাঝে Helena-র ধর্মবিশ্বাসকেও সমালোচনা করে। এতে বোঝা যায়, Jimmy-র জীবনে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি শুধু তার জীবনে থাকা নারীর মুখ বদলেছে।
এদিকে, Cliff ঘোষণা করে যে সে চলে যাবে এবং নিজের মত করে জীবন শুরু করবে। Jimmy তার অনুভূতি লুকানোর চেষ্টা করে কিন্তু স্পষ্ট বোঝা যায় সে Cliff-কে মিস করবে। Cliff ও Helena একে অপরকে উষ্ণ, বন্ধুত্বপূর্ণ বিদায় জানায়। Jimmy, Cliff-কে বলে সে তাকে যে কোনো নারীর চেয়ে বেশি মূল্য দেয়। এতে তাদের বন্ধুত্বের গভীরতা প্রকাশ পায়। Cliff চলে গেলে, Jimmy ও Helena তাদের স্বাভাবিক গৃহস্থালির কাজ চালিয়ে যায়। কিন্তু Helena-র মনে অস্বস্তি জন্মাতে শুরু করে। সে ভাবতে থাকে, Jimmy-র সঙ্গে তার বসবাস করা ঠিক হচ্ছে কিনা। সে মনে করে যে সে Alison-এর সাথে Jimmy-র বিয়ে ভেঙে দিতে সাহায্য করেছে।
দৃশ্য ২ – Alison-এর প্রত্যাবর্তন: এরকম দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যেই যখন হেলেনের দিন কাটতে ছিল এমন পরিস্থিতিতে অপ্রত্যাশিতভাবে Alison ফ্ল্যাটে ফিরে আসে। সে ফ্যাকাশে, দুর্বল এবং মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়া। Helena তাকে দেখে অবাক হয়। দুই নারী একান্তে কথা বলে। Alison জানায়, তার গর্ভপাত হয়েছে এবং সে তার সন্তানকে হারিয়েছে। এই অভিজ্ঞতা তার জীবন বদলে দিয়েছে। সে এখন, Jimmy যে গভীর কষ্টের কথা বলত তা কেমন সত্যিই তা বুঝতে পারে। সে স্বীকার করে, চলে যাওয়ার পর সে Jimmy-র মুখোমুখি হতে ভয় পেয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে সে অনুভব করে,এখন সে তার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
Helena মনোযোগ দিয়ে তার কথাগুলো শোনে এবং সে গভীর লজ্জা অনুভব করে। সে বলে, Jimmy-র সঙ্গে তার সম্পর্ক ভুল এবং অনৈতিক। সে তৎক্ষণাৎ চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সে Alison ও Jimmy-কে বিদায় জানায়। তখন Jimmy ট্রাম্পেট বাজাতে বাজাতে ঘরে ঢোকে। সে এখনও জানে না কী ঘটেছে। Helena তাকে জানায় যে সে চলে যাচ্ছে। Jimmy তা ব্যঙ্গ করে, কিন্তু Alison চুপচাপ থাকে। Helena চলে গেলে গেলে Jimmy ও Alison একা হয়ে যায়।
প্রথমে Jimmy নিরব ও তিক্ত আচরণ করে। কিন্তু Alison শান্তভাবে তার শিশুকে হারানোর কষ্টের কথা বলে। Alison তাকে মনে করিয়ে দেয়, Jimmy চেয়েছিল সে কষ্ট পাক। আর সে সত্যিই শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রচণ্ড কষ্ট পেয়েছে। এখন Jimmy তার যন্ত্রণা বুঝতে পারে। Jimmy নরম হয়ে আসে। সে বলে, প্রিয় কিছু হারালে কেমন লাগে এখন Alison ও অনুভব করতে পারে যেমনটি সে তার বাবাকে হারিয়ে অনুভব করেছিল। Jimmy মনে করে, প্রিয়জন হারানোর কষ্ট অনুভব করার দিক থেকে এখন তারা উভয়ে সমান। ধীরে ধীরে তাদের কথা কোমল হয়ে ওঠে। তারা তাদের পুরোনো ব্যক্তিগত খেলা “Bear and Squirrel”-এ ফিরে যায়। এই খেলা এমন এক কল্পনার জগৎ, যেখানে তারা বাস্তব জীবনের নিষ্ঠুরতা থেকে (কিছুক্ষণের জন্য) পালাতে সব ক্ষমা হয়। তারা একে অপরকে আলতো করে জড়িয়ে ধরে। এমনিভাবে তিক্ত-মিষ্ট দৃশ্যের মধ্য দিয়ে নাটকটি শেষ হয়। Jimmy ও Alison আবার একত্রিত হয়। কিন্তু দর্শক অনিশ্চিত থেকে যায় এই রাগ ও আঘাতের চক্র সত্যিই শেষ হবে কিনা।
থিমসমূহ
১. শ্রেণি সংঘাত: এটি নাটকের প্রধান ধারণাগুলোর একটি। Jimmy Porter দরিদ্র, শ্রমজীবী পরিবারের ছেলে। তার স্ত্রী Alison ধনী, উচ্চ-মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। তাদের বিবাহ অনেক সময় এই দুই ভিন্ন জগতের লড়াইয়ে পরিণত হয়। Alison-এর ধনী পরিবার ও বন্ধুদের কাছে Jimmy নিজেকে বিচ্ছিন্ন মনে করে। সে ঘৃণা করে যে দরিদ্র মানুষ সব কষ্ট ভোগ করে, অথচ ধনী মানুষ আরামে থাকে। Jimmy শিক্ষিত, কিন্তু ভালো সুযোগ না থাকায় সে শুধু ছোট একটি মিষ্টির দোকান চালায়। এই অন্যায় ব্যবস্থার প্রতি তার রাগই তাকে ব্রিটিশ নাটকে “Angry Young Man” হিসেবে পরিচিত করেছে।
২. ভালোবাসা ও সম্পর্ক: Jimmy এবং Alison-এর দাম্পত্য জীবন ঝগড়া ও তিক্ততায় ভরা, কিন্তু তারা একে অপরকে ভালোবাসে। Jimmy-এর রাগ আর Alison-এর ধনী পরিবার থেকে আসা মানসিকতা তাদের মধ্যে বারবার সংঘর্ষ ঘটায়। Alison তার বাবাকে বলে যে Jimmy আংশিকভাবে ধনীদের ওপর প্রতিশোধ নিতে তাকে বিয়ে করেছে। তবুও তাদের ব্যক্তিগত “Bear and Squirrel” খেলায় তাদের ভালোবাসা টিকে থাকে। এই খেলা একটি কল্পনার জগৎকে বোঝায়, যেখানে তারা নিজেদের নিরাপদ ও সুখী অনুভব করে। Osborne দেখিয়েছেন, শ্রেণি বিভাজনে জর্জরিত সমাজে ভালোবাসা কেবল এমন এক স্বপ্নের জগতে টিকে থাকতে পারে যা বাস্তব জীবন থেকে আলাদা।
৩. লিঙ্গভূমিকা ও যৌনতা: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পুরুষ ও নারীর ভূমিকা কিভাবে বদলাচ্ছিল নাটকটি তা তুলে ধরে । Jimmy গর্বিত, উদ্যমী, এবং প্রায়ই রাগী। Alison বেশি ঐতিহ্যবাহী ও শান্ত, ১৯৫০-এর দশকের বেশিরভাগ স্ত্রীর মতো। Helena আলাদা। সে আধুনিক ও স্বাধীন, নারীর ঐতিহ্যগত নিয়মের অনুসরণ করে না। Alison এবং Helena দুজনেই Jimmy-কে ছেড়ে যায়। এটি নারীদের স্বাধীনতাকে তুলে ধরে। তবুও Helena Jimmy-এর পৌরুষে আকৃষ্ট হয়। Jimmy প্রায়ই বলে, নারীরা পুরুষদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এমনকি সে Alison-এর ভালোবাসাকে পাইথন সাপের শিকার গিলে খাওয়ার সাথে তুলনা করে।
৪. বিচ্ছিন্নতা ও হতাশা: Jimmy মনে করে সে এমন এক পৃথিবীতে আটকে আছে, যা তার স্বপ্ন পূরণে বাধা দেয়। সে বুদ্ধিমান ও শিক্ষিত হলেও, নিজের যোগ্যতার তুলনায় অনেক নিচু কাজ করে। সে অন্যদের থেকে মানসিকভাবে দূরে সরে যায়। এই বিচ্ছিন্নতা তাকে রাগী, বিদ্রূপাত্মক এবং আক্রমণাত্মক করে তোলে। সে ধনীদের সমালোচনা করে, কিন্তু একই সাথে বন্ধু ও পরিবারের মানুষদেরও কষ্ট দেয়। Jimmy ভালোবাসা ও ঘনিষ্ঠতা চায়, কিন্তু তার রাগ মানুষকে দূরে ঠেলে দেয়।
আরো পড়ুনঃ The Importance of Being Earnest Bangla Summary
অন্যান্য থিমস: নাটকটি বিবাহের সমস্যার কথাও বলে। এখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে শ্রেণি পার্থক্য ও ব্যক্তিগত রাগ ভালোবাসাকে নষ্ট করে দেয়। বন্ধুত্বও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে Jimmy ও Cliff-এর সম্পর্ক, যা Jimmy-এর বিবাহের চেয়ে উষ্ণ। Colonel Redfern-এর ভারত-স্মৃতি এবং Jimmy-এর বাবার মৃত্যুর দুঃখে অতীতের প্রভাব দেখা যায়। আশা ও হতাশাও নাটকের একটি ধারা ভালোবাসার মুহূর্তগুলো দ্রুত রাগে বদলে যায়। Osborne যুদ্ধ-পরবর্তী তরুণ প্রজন্মের অস্থিরতাও দেখিয়ে বলেন যে তরুণ প্রজন্মে পুরনো রীতিনীতি প্রত্যাখ্যান করে, কিন্তু আধুনিক পৃথিবীতে নিজেদের লক্ষ্য খুঁজে পেতে সংগ্রাম করে।
Major Quotes
Jimmy Porter – Act I
“Let’s pretend that we’re human beings, and that we’re actually alive.”
“চল আমরা ধরে নিই আমরা মানুষ, এবং আমরা সত্যিই বেঁচে আছি।”
Explanation: Sarcasm aimed at the lifelessness he feels around him. Shows Jimmy’s frustration with the dullness of middle-class life.
Jimmy Porter – Act III
“We’ll be together in our bear’s cave, or our squirrel’s drey.”
“আমরা আমাদের ভাল্লুকের গুহা অথবা কাঠবিড়ালির বাসায় একসাথে থাকব।”
Explanation: Their “Bear and Squirrel” game symbolizes an escape from real-life pain into a private, safe world.
Alison Porter – Act II
“Some people do actually marry for revenge.”
“কিছু মানুষ আসলেই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বিয়ে করে।”
Explanation: Alison admits their marriage was rooted partly in class conflict, not just love.
Jimmy says In Act I:
“I suppose people like me aren’t supposed to be very patriotic.” In Act I
“আমার মতো মানুষের দেশপ্রেমিক হওয়ার কথা নয় বোধহয়।”
Explanation: This shows his loss of purpose. Both Osborne and Jimmy long for noble causes but feel trapped in a dull, directionless age.
Jimmy Porter – Act I
“For twelve months, I watched my father dying—when I was ten years old.”
“আমি দশ বছর বয়সে বারো মাস ধরে আমার বাবাকে মরতে দেখেছি।”
Explanation: Reveals Jimmy’s trauma and why he feels others can’t understand real suffering.
Jimmy Porter – Act I
“If you could have a child, and it would die… if only I could watch you face that.”
“ যদি তুমি একটি সন্তান জন্ম দিতে, আর সেটি মারা যেত…যদি আমি শুধু তোমার সেই মুহূর্তের মুখ দেখতে পেতাম।”
Explanation: Jimmy’s most cruel statement to Alison, born from bitterness and his own loss. It foreshadows her later miscarriage.
Jimmy Porter:
“I don’t care if she is going to have a baby.” (Act 2, Scene 2)
“তার সন্তান হবে কি হবে না এতে আমার কিছু আসে যায় না।”
Explanation: Jimmy Porter expresses his anger that he doesn’t care if Alison is pregnant or not. After Alison has left Jimmy, Helena Charles informs Jimmy that Alison is going to have a baby. A frustrated Jimmy Porter is angry with everything in this play.
Jimmy Porter – Act I
“It’s pretty dreary living in the American Age—unless you’re American of course.”
(“আমেরিকান না হয়ে আমেরিকান যুগে বেঁচে থাকা খুবই বিষণ্ণ।”)
Explanation: This line reflects his frustration with England’s decline. It shows the stark disparity between the rich and the poor.
In the game, Act 2, Scene 1, Alison recalls,
“We could become little furry creatures with little furry brains. Full of dumb, uncomplicated affection for each other.”
“(যদি) আমরা ছোট্ট লোমশ প্রাণীতে রূপান্তরিত হতে পারতাম, যাদের ছোট্ট লোমশ মগজ আছে। যারা একে অপরের প্রতি সরল, শিশুসুলভ ভালোবাসায় ভরা।”
Here, they can express simple, childlike affection that is missing in their daily lives.
Alison says to Jimmy – Act II, Scene II
“You’re hurt because everything is changed. Jimmy is hurt because everything is the same.”
“তুমি ব্যথিত কারণ সবকিছু বদলে গেছে। আর Jimmy ব্যথিত কারণ সবকিছুই একই রয়ে গেছে।”
Explanation: Here, Alison Porter addresses her father, Colonel Redfern. She explains that Colonel Redfern is hurt because everything has changed, while Jimmy Porter is hurt because the world remains the same.
Minor quotes
Alison says to Cliff: Act-I
ALISON: “You think I should tell him about the baby?”
CLIFF: “It’ll be all right—you see. Tell him.”
“তুমি কি মনে করো আমি তাকে বাচ্চার ব্যাপারে বলব?”
Cliff তাকে সান্ত্বনা দিয়ে জবাব দেয়: “সব ঠিক হয়ে যাবে—দেখবে। বলো তাকে।”
Helena tells Alison in Act II:
But you can’t go on living in this way any longer. (To her.) ALISON: I’m so tired.
“তুমি আর এভাবে বাঁচতে পারবে না।” তখন Alison উত্তর দেয়: “আমি খুব ক্লান্ত।”
Explanation: This shows Alison feels tired and hopeless. She leaves Jimmy under Helena’s influence.
Helen expresses her love to Jimmy in ACT- III:
HEI.ENA: I love you.
আরো পড়ুনঃ The Caretaker Bangla Summary
JIMMY: I think perhaps you do. Yes, I think perhaps you do.
“আমি তোমাকে ভালোবাসি।” Jimmy জবাব দেয়, “আমার মনে হয়, তুমি সত্যিই ভালোবাসো।”
Helene left the house:
“Very well. I’m going downstairs to pack my things. If I hurry, I shall just catch the 7.15 to London.” ACT- III
“ঠিক আছে। আমি এখন নিচে গিয়ে আমার জিনিসপত্র গুছিয়ে নেব। যদি তাড়াতাড়ি করি, তাহলে লন্ডনের ৭.১৫ টার ট্রেনটা ধরতে পারব।”
Alison says to Helena:
You saw me, and I had to tell you what had happened. I lost the child. ACT- III
“তুমি আমাকে দেখেছিলে, আর তোমাকে আমার বলতেই হলো কী ঘটেছে। আমি সন্তানটিকে হারিয়েছি।”
ACT- III Scene – 2, Alison cries in misery . She says to Jimmy:
“I want to be a lost cause. I want to be corrupt and futile!”
“আমি চাই আমি যেন এক হারানো কারণ হয়ে যাই আমি যেন কলুষিত এবং অকার্যকর হয়ে পড়ি!”
Alison Porter Act 2, Scene 1:
“And now, even they are dead, poor little silly animals. They were all love and no brains.”
“আর এখন, সেই দুঃখী ছোট্ট বোকা প্রাণীগুলো ওরাও মৃত। তারা ছিল কেবল ভালোবাসা, কোনো বুদ্ধি ছিল না (ওদের)।”
Explanation: Here, Alison tells her friend Helena about the toy bear and squirrel. The Bear and Squirrel Game is a metaphor for Jimmy and Alison’s relationship. It symbolizes their escape from social and class conflicts. By acting like simple animals, they forget pain and feel a pure, childlike love.
Alison says to her parents:
“Jimmy went into battle with his axe swinging round his head” (Act II).
“ মাথার চারপাশে কুঠার ঘোরাতে ঘোরাতে Jimmy যুদ্ধে নেমেছিল।”
Jimmy Porter – Act I
“Always the same ritual. Reading the papers, drinking tea, ironing…”
“সবসময় একই কাজ। খবরের কাগজ পড়া, চা খাওয়া, কাপড় ইস্ত্রি করা…”
Jimmy Porter
“Oh, hell! Now the bloody bells have started.”
“হায় রে! এখন ওই অভিশপ্ত ঘণ্টাগুলো আবার শুরু হলো।”
Act I, Cliff mocks a church leader and says:
“…appeal to all Christians to do all they can to assist in the manufacture of the H-Bomb.”
“…সব খ্রিস্টানদের প্রতি আবেদন, তারা যেন হাইড্রোজেন-বোমা তৈরিতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে।”
In Act 3, Jimmy says to Helena:
“Should I go in for this moral weight lifting and get myself some overdeveloped muscle?”
(“আমি কি তবে এই নৈতিক ওজন উত্তোলনে নামব এবং নিজের জন্য অতিরিক্ত পেশী গড়ব?”)
Explanation: Jimmy Porter compares faith to bodybuilding ads. To him, religion is just another show.
