Lord of the flies Bangla Summary (বাংলায়)

Lord of the flies

Brief Biography of William Golding

উইলিয়াম গোল্ডিং ১৯১১ সালে যুক্তরাজ্যের কর্নওয়ালের নিউকুয়েতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। গোল্ডিং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং নর্ম্যান্ডির ডি-ডে তে যুদ্ধ করেছিলেন (নর্ম্যান্ডির ডি-ডে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি প্রধান ঘটনা)। যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতা মানব প্রকৃতির প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি গভীরভাবে প্রভাবিত করে। যুদ্ধের পর গোল্ডিং শিক্ষকতার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে যান। তার প্রথম উপন্যাস “Lord of the Flies” ১৯৫৪ সালে প্রকাশিত হয় যা ব্যাপকভাবে আলোচিত-সমালোচিত হয়। উপন্যাসটি ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় স্থানেই প্রশংসিত বেস্টসেলার হয়ে ওঠে। যদিও পরবর্তীতে তিনি তেমন বাণিজ্যিক সফলতা অর্জন করতে পারেননি, তবুও তিনি লেখালেখি চালিয়ে যান। তিনি আরও কয়েকটি উপন্যাস প্রকাশ করেন, যেমন The Scorpion God (1971), Darkness Visible (1979), Fire Down Below (1989). গোল্ডিং ১৯৮৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন এবং ১৯৯৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

Key Facts

  • Full Title: Lord of the Flies
  • Author: William Golding (1911–1993)
  • When Written: 1952–1953
  • Where Written: Salisbury, England
  • When Published: 1954
  • Literary Period: Post–World War II; Modern Allegory
  • Genre: Allegorical Novel; Adventure; Dystopian Fiction
  • Time Setting: During an unspecified nuclear war (mid-20th century)
  • Place Setting: An uninhabited tropical island somewhere in the Pacific Ocean
  • Climax: When the boys, in a savage frenzy, kill Simon; and later when Jack’s tribe hunts Ralph and sets the island on fire
  • Point of View: Third-person omniscient (mainly focused on Ralph’s perspective, but sometimes shifts to others like Jack or Simon)
  • Tone: Dark, symbolic, ironic, and tragic
  • Main Symbols:

The Conch Shell: Order, law, and democracy

Piggy’s Glasses: Reason, knowledge, and technology

The Beast: Inner human evil and fear

The “Lord of the Flies”: The devil within humanity; pure savagery and corruption

The Signal Fire: Hope, civilization, and the boys’ desire to be rescued

  • Protagonist: Ralph
  • Antagonist: Jack (and symbolically, human savagery itself)
  • Famous Line:

“Ralph wept for the end of innocence, the darkness of man’s heart.”

আরো পড়ুনঃ Brave New World Bangla Summary (বাংলায়)

Detailed Summary in Bangla

Chapter 1: শাঁখের শব্দ

গল্পের শুরুতেই কোনো এক অজানা যুদ্ধের সময় একটি বিমান দূর্ঘটনা ঘটে। দূর্ঘটনার ফলে একদল ব্রিটিশ স্কুলছাত্র একটি নির্জন দ্বীপে আটকে পড়ে। তাদের বয়স ছয় থেকে বারো বছরের মধ্যে। প্রথমেই আমরা দুটি ছেলেকে দেখি — রালফ আর পিগি। রালফ লম্বা, আত্মবিশ্বাসী ও শান্ত স্বভাবের। পিগি মোটা, চশমা পরে, আর তার হাঁপানি রয়েছে। পিগি অনেক কথা বলে ও সে রালফের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়। পিগি রালফকে জানায় যে তাদের বিমানটি গুলি করে নামানো হয়েছে, এবং কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ বেঁচে নেই। রালফ এতে দুঃখিত হয় না; বরং সে খুশি যে এখন আর বড়রা তাদের নিয়ন্ত্রণ করবে না।

দু’জন যখন সৈকত ধরে হাঁটছিল, তখন তারা একটি বড় গোলাপি রঙের শাঁখ/শঙ্খ (conch shell) খুঁজে পায়। পিগি বলে, শাঁখে ফুঁ দিলে হয়তো অন্য ছেলেরা এসে জড়ো হবে। রালফ পিগির পরামর্শ মতো শাঁখে ফুঁ দেয়। শাঁখের আওয়াজ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, আর অল্প সময়ের মধ্যেই বনজঙ্গল থেকে ছেলেরা বেরিয়ে আসে। এই ছেলেদের মধ্যে একটি দল রয়েছে। তাদের দলনেতা হচ্ছে জ্যাক মেরিডিউ। তারা হচ্ছে স্কুলের ‘কোয়াইর বয়েজ’ বা গায়কদল। তারা কালো পোশাক পরিহিত ও সুশৃঙ্খলভাবে হাঁটছে। জ্যাক লম্বা ও তার চুল লালচে। তার মধ্যে একরকম কর্তৃত্বের ভাব রয়েছে। ছেলেরা মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যে একজন প্রধান নির্বাচন করা হবে। ভোটে রালফ জিতে যায়, কারণ তার হাতে শাঁখ আছে — আর সবাই শাঁখটিকে নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে দেখে। জ্যাক এতে রাগে ফেটে পড়ে। কিন্তু রালফ তাকে শান্ত করার জন্য তাকে তার নিজের দলের নেতৃত্বে নিযুক্ত করে। আর তাদের মূল কাজ হবে শিকার ধরা, অর্থাৎ জ্যাকের দল শিকারি দল হিসেবে কাজ করবে।

এরপর রালফ, জ্যাক, আর সাইমন নামের আরেকটি ছেলে দ্বীপটা ঘুরে দেখতে বের হয়। তারা আবিষ্কার করে যে দ্বীপটির চারিদিকে সাগর, আর এই দ্বীপে কোনো জনমানুষ নেই। দ্বীপটা পুরোপুরি নির্জন। ফিরে এসে রালফ সবাইকে বলে, তাদের একটা সংকেত আগুন (signal fire) জ্বালাতে হবে, যাতে কোনো জাহাজ দূর থেকে ধোঁয়া দেখে এসে তাদের উদ্ধার করে। ছেলেরা দ্বীপের এই নতুন অভিযানে খুবই উত্তেজিত। কিন্তু তারা আসন্ন বিপদ টের পায় না।

Chapter 2: পাহাড়ের আগুন

ছেলেরা আবার একটি সভা ডাকে। রালফ বলে, সভায় তারা একটি নিয়ম মানবে—যে ছেলেটির হাতে শঙ্খ থাকবে, কেবল সেই কথা বলতে পারবে। এভাবে সবাই পালা করে কথা বলবে। সে আরও বলে, তাদের নিয়ম তৈরি করতে হবে, নইলে সবাই এলোমেলো হয়ে যাবে। রালফ বলে, তারা পাহাড়ের চূড়ায় সংকেতের জন্য আগুন জ্বালাবে, যেন কোনো জাহাজ দূর থেকে তাদের দেখতে পায় এবং উদ্ধার করতে আসে। পিগি কথা বলতে চায়, কিন্তু কেউ তার কথা শোনে না। তখন একটি ছোট ছেলে ভয় পেয়ে বলে যে সে এই বনে একটা “বিস্টি” দেখেছে—একটা সাপের মতো প্রাণী। বড়রা হাসাহাসি করে, কিন্তু সবার মনেই একটা ভয় ঢুকে যায়। রালফ সাহস দেখিয়ে বলে যে এখানে কোনো বিস্টি নেই।

তারপর ছেলেরা পাহাড়ে ওঠে এবং শুকনো কাঠ সংগ্রহ করে। তারা পিগির চশমা ব্যবহার করে আগুন জ্বালায়। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, শিখাগুলো আকাশ পর্যন্ত উঠে যায় এবং বন জ্বলতে শুরু করে। পিগি রাগে চিৎকার করে বলে যে তারা কোনো কাজই ঠিক মত করতে পারছে না, আর তারা শুধু বাচ্চাদের মত অকাজ করছে। কিছুক্ষণ পর সবাই খেয়াল করে সেই ছোট ছেলেটিকে আর পাওয়া যাচ্ছে না। মজার অভিযানের আনন্দ এখন ধীরে ধীরে ভয় আর দুঃখে পরিণত হয়।

Chapter 3: সৈকতে কুটির

কিছুদিন পর, রালফ আর সাইমন সৈকতের পাশে কুটির তৈরির কাজ করছে। তারা পাতা ও ডাল দিয়ে ছোট ছোট কুটির বানাচ্ছে। রালফ বিরক্ত হয়ে বলে যে বেশিরভাগ ছেলেই জরুরি কাজে সাহায্য করছে না। জ্যাক শিকার নিয়েই মগ্ন। সে দিনের পর দিন বনে ঘুরে বেড়ায়, শূকরের পায়ের চিহ্ন খোঁজে। রালফ আর জ্যাকের মধ্যে ঝগড়া হয়। রালফ গুরুত্ব দেয় কুটির বানানোর দিকে যেন তারা সবাই কুটিরে থাকতে পারে, ও সে উদ্ধার পাওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব দেয়। কিন্তু জ্যাক শুধু শিকার আর রোমাঞ্চে মুগ্ধ; সে চায় মাংস আর উত্তেজনা।

এদিকে সাইমন একা বনের ভেতরে চলে যায়। সে ফুল আর পাতায় ভরা এক শান্ত জায়গা খুঁজে পায়। জায়গাটা তার গোপন আশ্রয় হয়, যেখানে সে একা বসে শান্তিতে চিন্তা করতে পারে। সাইমন খুব কোমল ও দয়ালু স্বভাবের ছেলে। সে প্রকৃতির সঙ্গে যেন এক আত্মিক বন্ধনে বাঁধা। এখন দলটি ধীরে ধীরে দুই ভাগে ভাগ হতে শুরু করে—রালফ চায় উদ্ধার আর শৃঙ্খলা, আর জ্যাক চায় শিকার আর ক্ষমতা।

Chapter 4: রঙ করা মুখ এবং লম্বা চুল

সময় কেটে যায়। ছেলেদের চুল লম্বা হয়ে যায়। তারা নোংরা ও বন্য হয়ে ওঠে। তারা তাদের মধ্যে তুলনামূলক ছোট ছেলেদের লিটলানস বলে ডাকে। লিটলানসরা সমুদ্রতটে খেলে এবং রাতে তারা “দানব” সম্পর্কে দুঃস্বপ্ন দেখে। জ্যাক ক্রমে আরও হিংস্র হয়ে ওঠে। সে মাটি ও কাঠকয়লা দিয়ে নিজের মুখে রঙ লাগায়। এই রঙ তাকে হত্যার সাহস দেয়। অবশেষে জ্যাক এবং তার শিকারিরা একটি শূকর মেরে ফেলে। তারা উন্মাদের মতো নাচে ও গান গায়—“শূকরটাকে মেরে ফেলো। তার গলা কাটো। তার রক্ত ঝরাও!” ঠিক সেই সময় রালফ এবং পিগি দূরে একটি জাহাজ যেতে দেখে। কিন্তু তাদের সংকেতের আগুন নিভে গেছে, কারণ শিকারিরা সেটি দেখাশোনা করেনি। রালফ খুব রেগে যায়, কারণ এর ফলে উদ্ধার পাওয়ার একটি সুযোগ হারিয়ে গেছে।

শিকারি ছেলেরা শিকার থেকে ফিরে আসে। তারা মাংস পেয়ে খুব উত্তেজিত। রালফ তাদের বকাঝকা করে, আর পিগি রেগে চিৎকার করে ওঠে। জ্যাক রেগে পিগিকে আঘাত করে এবং তার চশমার একটি কাঁচ ভেঙে যায়। এরপর ছেলেরা শূকরটি পুড়িয়ে খায়।

Chapter 5: জলের দানব

রালফ শঙ্খ বাজিয়ে একটি সভা ডাকে। সে অনুভব করে যে সবকিছু ভেঙে পড়ছে, তাদের মধ্যে কোনো নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। তারা নোংরা ও অসাবধান হয়ে পড়েছে। “দানব” এর ভয় এখনো সবার মনে রয়েছে। কেউ কেউ বলে দানবটি হয়তো সমুদ্র থেকে আসে। পিগি বলে, আসলে কোনো সত্যিকারের দানব নেই, ভয়টা শুধু তাদের ভেতরেই আছে। সাইমন বলে, হয়তো দানবটা তাদের নিজেদের ভেতরেই—“হয়তো… একটা দানব আছে… হয়তো সেটা আমরা নিজেরাই।” কিন্তু কেউই তার কথা বোঝে না।

জ্যাক রালফকে নিয়ে ঠাট্টা করে এবং চিৎকার করে বলে যে সে ভয় পায় না। সভাটি বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে শেষ হয়। রালফ বুঝতে পারে যে সে আর ছেলেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। যে শৃঙ্খলা ও নিয়ম তারা একসময় মানত, তা এখন ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে।

Chapter 6: আকাশের দানব

এক রাতে, যখন ছেলেরা ঘুমিয়ে আছে, তখন একজন মৃত প্যারাশুট-আরোহী আকাশ থেকে দ্বীপে পড়ে যায়। তার প্যারাশুটটি পাহাড়ের উপরে গাছপালায় জড়িয়ে যায়। বাতাসে তার দেহ নড়াচড়া করে, ফলে মনে হয় যেন সেটা জীবিত। সকালে স্যাম এবং এরিক নামের দুটি ছেলে দূর থেকে প্যারাসুটটি দেখতে পায়। তারা ভাবে সেটা একটা দানব এবং ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়।

রালফ এবং জ্যাক দানবটিকে খুঁজে বের করার জন্য একটি অভিযান পরিচালনা করে। তারা দ্বীপের পাথুরে দিক দিয়ে উপরে ওঠে। অন্ধকারে তারা প্যারাশুট-চালকের ছায়ামূর্তি দেখতে পায়। বাতাস তার দেহকে নাড়ায়, আর তারা আতঙ্কে পালিয়ে যায়। দানবের প্রতি তাদের ভয় আরও গভীর হয়ে ওঠে।

Chapter 7: ছায়া এবং লম্বা গাছ

জ্যাক এবং তার শিকারিরা শূকরের মল খুঁজে পায় এবং শিকার শুরু করে। রালফও তাদের সঙ্গে যোগ দেয় এবং এক মুহূর্তের জন্য সেও শিকার ধরার বন্য উত্তেজনা অনুভব করে।

তারা শূকরটিকে আঘাত করে কিন্তু মেরে ফেলতে পারে না। তারপর ছেলেরা এক রকম হিংস্র খেলায় মত্ত হয়ে যায়। খেলার চলে তারা রবার্টকে শূকর হিসেবে ধরে নেয়। তারা হৈচৈ করতে থাকে—“শূকরটাকে মেরে ফেলো!”—এবং তারা রবার্টকে শূকর হিসেবে খোঁচাতে থাকে যতক্ষণ না সে কেঁদে ফেলে। রালফ তাদের নিষ্ঠুরতায় হতভম্ব হয়ে যায়। রাতে রালফ, জ্যাক এবং রজার দানবটিকে খুঁজে বের করতে আবার পাহাড়ে ওঠে। অন্ধকারে তারা মৃত প্যারাশুট-আরোহীর নড়াচড়া করা ছায়া দেখে। তারা ভাবে এটা কোনো দানব, আর ভয়ে চিৎকার করে দৌড়ে পালিয়ে যায়।

Chapter 8: অন্ধকারের উপহার

এখন ছেলেরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। রালফ উদ্ধারের জন্য আগুন জ্বালিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু জ্যাক একটি সভা ডাকে যেন রালফকে প্রধানের পদ থেকে সরানো হয়। কিন্তু কেউই ভোট দেয় না, তাই জ্যাক রেগে গিয়ে দল ছেড়ে চলে যায়। সে ঘোষণা করে যে সে নিজের একটি দল গঠন করবে।

জ্যাক এবং তার শিকারিরা আবার একটি শূকর মারে। তারা শূকরটির মাথা কেটে একটি কাঠির ওপরে গেঁথে রাখে দানবের জন্য উৎসর্গ হিসেবে। শূকরটির সেই মাথাটি পরবর্তীতে “লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” নামে পরিচিত হয়। শূকরের মাথার চারপাশে মাছি ভনভন করে, ঘৃণ্য ও ভয়ানক দেখায়।

সাইমন একা একা জঙ্গলে ঘুরতে ঘুরতে শূকরটির মাথা খুঁজে পায়। সে সেটির দিকে তাকিয়ে থাকে। হঠাৎ তার মাথা ঘুরে অন্ধকার হয়ে আসে। সে ঘোরের মধ্যে কল্পনা করতে থাকে যে শূকরের মাথাটি তার সাথে কথা বলছে—“আমি দানব… তুমি তো জানতেই, তাই না? আমি তোমারই অংশ।”—অর্থাৎ আমি তোমার ও সকলের ভেতরেই আছি। সাইমন বুঝতে পারে যে “দানব” আসলে বাস্তব কোনো প্রাণী নয়—এটা মানুষের অন্তরের মন্দ প্রবৃত্তি। যদি ছেলেরা যুক্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে না পারে, তবে তারাও দানবে পরিণত হবে।

Chapter 9: মৃত্যুর

সাইমন পাহাড়ে ওঠে এবং সত্যটি আবিষ্কার করে—“দানব” আসলে কোনো দানব নয়, বরং একজন মৃত মানুষ যার সঙ্গে একটি প্যারাশুট জড়িয়ে আছে। সে দেহটির প্যারাশুট খুলে দেয় যাতে বাতাসে আর সেটি নড়াচড়া না করে।

এদিকে জ্যাক তার দলের জন্য একটি ভোজের আয়োজন করে। তারা খায়, নাচে, এবং গান ধরে। রালফ ও পিগিও সেখানে যায়। তারা খাবার ও আনন্দের প্রলোভন এড়াতে পারে না। ঠিক তখনই ঝড় শুরু হয়। বজ্রপাত ও বিদ্যুতের মধ্যে সাইমন জঙ্গল থেকে হোঁচট খেতে খেতে বেরিয়ে আসে। সে সবাইকে দানব সম্পর্কে আসল সত্য জানানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ছেলেরা, ভয় ও উন্মাদনায় সাইমনকেই দানব ভেবে বসে। তারা সাইমনকে ঘিরে চিৎকার করে ওঠে—“দানবটাকে মেরে ফেলো! তার গলা কাটো! তার রক্ত ঝরাও!” তারা তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। রালফ ও পিগিও সেই বিশৃঙ্খলার মধ্যে থাকে। বৃষ্টিতে সাইমনের দেহ সমুদ্রের জলে ভেসে যায়। পরের সকালে শুধু রালফ ও পিগিই অপরাধবোধে ভোগে।

Chapter 10: শঙ্খ এবং চশমা

রালফ ও পিগি সাইমনের মৃত্যুর বিষয়ে কথা বলে। তারা নিজেদের বোঝানোর চেষ্টা করে যে ঘটনাটি ছিল এক দুর্ঘটনা। কিন্তু ভেতরে ভেতরে তারা জানে, সেটি ছিল খুন। জ্যাক এবং তার দল এখন দ্বীপের অপর প্রান্তে, ক্যাসেল রক-এ থাকে। তারা মুখে রঙ মাখে এবং আদিম বন্যদের মতো আচরণ করে।

জ্যাক এখন এক নিষ্ঠুর প্রধানে পরিণত হয়েছে। সে ভয় দেখিয়ে তার দলকে নিয়ন্ত্রণ করে। তারা বিশ্বাস করে যে দানবটি এখনো জীবিত আছে। এক রাতে, জ্যাকের শিকারিরা রালফের দলের ওপর আক্রমণ চালায়। তারা পিগির চশমা চুরি করে নিয়ে যায়। পিগির চশমাই ছিল আগুন জ্বালানোর একমাত্র উপায়। রালফ বুঝতে পারে, আগুন ছাড়া তারা কখনোই উদ্ধার পাবে না।

Chapter 11: ক্যাসেল রক

রালফ, পিগি, স্যাম এবং এরিক পিগির চশমা ফেরত পেতে ক্যাসেল রক-এ যায়। রালফ শান্তভাবে যুক্তি দিয়ে কথা বলার চেষ্টা করে। সে হাতে শঙ্খ ধরে রাখে, যা শান্তির প্রতীক। কিন্তু জ্যাক কিছুই শুনতে চায় না এবং রালফের ওপর আক্রমণ করে। দুই দলের মধ্যে লড়াই শুরু হয়।

পিগি চিৎকার করে বলে যে তাদের এখন বেছে নিতে হবে যে তারা নিয়ম মানবে, না কি বন্য হয়ে যাবে। সে বলে, “কোনটা ভালো—নিয়ম মেনে চলা এবং একমত হওয়া, না কি শিকার করা আর হত্যা করা?” ঠিক সেই মুহূর্তে, রজার উপরের দিক থেকে একটি বিশাল পাথর ঠেলে দেয়। পাথরটি পিগির গায়ে আঘাত করে। শঙ্খটি ভেঙে চূর্ণ হয়ে যায়, আর পিগি সঙ্গে সঙ্গে মারা যায়। তার দেহ পাহাড়ে ধাক্কা খেয়ে সমুদ্রে পড়ে যায়। জ্যাক চিৎকার করে বলে যে রালফের দল বিশ্বাসঘাতক। সে স্যাম ও এরিককে ধরে ফেলে এবং তাদের ওপর নির্যাতন চালায় যতক্ষণ না তারা তার দলে যোগ দেয়। এখন রালফ সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়ে।

Chapter 12: শিকারিদের আর্তনাদ

রালফ জঙ্গলে লুকিয়ে থাকে। সে আহত ও দুর্বল। সে “লর্ড অব দ্য ফ্লাইস”-এর খুলি দেখতে পায় এবং খুলিটিকে আঘাত করে ভেঙে ফেলে। সে বুঝতে পারে তারা কতটা নিচে নেমে গেছে, কতটা বন্য হয়ে উঠেছে। পরের দিন জ্যাক তার দলকে আদেশ দেয় যেন তারা রালফকে পশুর মতো শিকার করে। তারা পুরো জঙ্গলে আগুন লাগিয়ে দেয় যেন ধোঁয়ার কারণে রালফ জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসে। রালফ ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে জ্বলন্ত বনের ভেতর দৌড়াতে থাকে। সে অবশেষে সৈকতের ধারের গাছের ঝোপে লুকিয়ে পড়ে।

হঠাৎ সে দেখে, এক নৌ-অফিসার তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। একটি জাহাজ আগুনের ধোঁয়া দেখে তাদের উদ্ধার করতে এসেছে। ছেলেরা জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসে। তারা কাঁদছে, নোংরা, এবং মুখে রঙ মাখা। অফিসার অবাক হয়ে যায় যে কিভাবে শিক্ষিত ব্রিটিশ ছেলেরা এত বন্য ও নিষ্ঠুর হয়ে উঠতে পারে! রালফ কাঁদতে শুরু করে—পিগির জন্য, সাইমনের জন্য, আর তাদের হারানো শৈশবের নিষ্পাপতা/কোমলতার জন্য। গোল্ডিং লিখেছেন: “রালফ নিষ্পাপতার অবসানের জন্য কেঁদে উঠল। মানুষের হৃদয়ের অন্ধকার না নিষ্ঠুরতার জন্য।” অন্য ছেলেরাও কাঁদতে শুরু করে।

মূল ভাব: লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” উপন্যাসে উইলিয়াম গোল্ডিং দেখিয়েছেন, মানুষ যখন ভয় ও হিংস্রতার বশে চলে, তখন সভ্যতা কত সহজেই ভেঙে পড়তে পারে। শঙ্খ, পিগির চশমা এবং সংকেতের আগুন—এই তিনটি হচ্ছে শৃঙ্খলা, যুক্তি ও আশার প্রতীক। আর “দানব” এবং “লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” মানুষের অন্তরের মন্দ প্রবৃত্তির প্রতীক। গল্পটি শুরু হয় নিরীহ শিশুদের দিয়ে, কিন্তু শেষ হয় রক্ত, মৃত্যু এবং ধ্বংসের মাধ্যমে। গোল্ডিং দেখিয়েছেন যে প্রকৃত দানব বাইরে নয়—বরং মানুষের হৃদয়ের ভেতরেই বাস করে।

সভ্যতা বনাম বর্বরতা: এটি “লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” উপন্যাসের প্রধান বিষয়। গোল্ডিং দেখিয়েছেন যে প্রত্যেক মানুষের মধ্যে দুটি দিক আছে — এক দিক চায় শৃঙ্খলা ও শান্তি, আর অন্য দিক চায় ক্ষমতা ও রক্তপাত। রালফ এবং পিগি আশ্রয়ের জন্য কুটির তৈরি করতে চায়, উদ্ধারের জন্য আগুন জ্বালিয়ে রাখতে চায় এবং নিয়ম তৈরি করে। তারা সভ্যতা ও মানবিকতার প্রতীক। কিন্তু জ্যাক ও তার শিকারিরা হয়ে ওঠে বন্য ও নিষ্ঠুর। তারা মুখ রাঙায়, পশু হত্যা করে এবং সহিংসতা উপভোগ করে। তারা বর্বরতা ও নিয়ন্ত্রণ হারানোর প্রতীক। দ্বীপটি হয়ে ওঠে বাস্তব পৃথিবীর একটি ছোট ছবি, যেখানে যুদ্ধ ও নিষ্ঠুরতা শান্তিকে ধ্বংস করে। গোল্ডিং দেখিয়েছেন যে সভ্যতা আসলে একটি পাতলা আবরণ মাত্র। একবার এটি ভেঙে গেলে, বর্বরতার দানব পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেয়।

নির্দোষতা হারানো: শুরুতে ছেলেগুলো ছিল আনন্দিত স্কুলছাত্র, যারা খেলতে ও দ্বীপটি ঘুরে দেখতে চেয়েছিল। তারা হাসত, সাঁতার কাটত, আর স্বাধীনতা উপভোগ করতো। কিন্তু ধীরে ধীরে দ্বীপ তাদের বদলে দেয়। তারা ভদ্রতা ভুলে যায়, মুখ রাঙায়, আর সহিংস হয়ে ওঠে। যখন তারা সাইমনকে হত্যা করে, তাদের নির্দোষতা/কোমলতা চিরতরে হারিয়ে যায়। শেষে রালফ কাঁদে, কারণ সে বুঝতে পারে তারা কী হয়ে গেছে — তারা আর শুধু শিশু নেই, বরং হত্যাকারীও বটে। গোল্ডিং এই থিমের মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে মানুষ প্রকৃতিগতভাবে নির্দোষ নয়। যখন তাদের মনে ক্ষমতার লোভ বা ভয় জাগে, তখন তাদের ভেতরের “দানব” বেরিয়ে আসে।

আরো পড়ুনঃ Nausea Bangla Summary (বাংলায়)

ভয় এবং ক্ষমতা: এই উপন্যাসে ভয় একটি শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। ছেলেদের “দানব” সম্পর্কে ভয় ধীরে ধীরে তাদের ঐক্য নষ্ট করে দেয়। তারা দানবকে বাইরের এক দানবীয় প্রাণী বলে কল্পনা করে। কিন্তু দানবটি আসলে তাদের ভেতরেই বাস করে। জ্যাক এই ভয়ের সুযোগ নিয়ে ক্ষমতা দখল করে। সে প্রতিশ্রুতি দেয় যে সে সবাইকে রক্ষা করবে, কিন্তু শেষে সে একনায়ক হয়ে ওঠে। ছেলেরা তাকে ভয়ে মেনে চলে, সম্মানে নয়। গোল্ডিং দেখিয়েছেন, মানুষ যখন ভয় পায়, তখন সহজেই নিষ্ঠুর নেতার অধীনে চলে যায়। নির্দয় ক্ষমতা শেষ পর্যন্ত সহিংসতায় রূপ নেয়। রালফের নেতৃত্বের ভিত্তি ছিল নিয়ম-শৃঙ্খলা ও সহযোগিতা। কিন্তু জ্যাকের নেতৃত্ব ভয় ও সন্ত্রাসের ওপর দাঁড়ানো। এই থিমের মাধ্যমে গোল্ডিং সতর্ক করেছেন যে ভয় ও ক্ষমতার লালসা সমাজে বিশৃঙ্খলা ও ধ্বংস ডেকে আনে।

মানুষের ভেতরের অশুভ: গোল্ডিং বিশ্বাস করতেন যে অশুভ শক্তি আমাদের বাইরের কিছু নয় — এটি প্রতিটি মানুষের হৃদয়ের ভেতরেই বাস করে। উপন্যাসে শূকরের মাথা, যাকে “লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” বলা হয়েছে, সাইমনকে বলে যে দানবকে হত্যা করা যায় না, কারণ এটি সবার মধ্যেই রয়েছে। এমনকি রালফ ও পিগির মতো ভালো ছেলেরাও সাইমনের মৃত্যুর ঘটনায় অংশ নেয়। এটি দেখায় যে কেউই অন্ধকার থেকে মুক্ত নয়। উপন্যাসটি শেখায় যে নিয়ম-শৃঙ্খলা না থাকলে প্রত্যেক মানুষই অনিষ্ট করতে পারে। সভ্যতা সাময়িকভাবে এই খারাপকে ঢেকে রাখে মাত্র। কিন্তু একবার সমাজের মুখোশ সরে গেলে মানুষের প্রকৃত স্বভাব প্রকাশ পায় — স্বার্থপর, হিংস্র ও নিষ্ঠুর। গোল্ডিং-এর বার্তা হলো, প্রকৃত বিপদ কোনো বাইরের দানব নয়, বরং মানুষের ভেতরে থাকা অশুভ শক্তি।

Symbols
Conch Shell: Order, Law, and Democracy

The conch shell is the most powerful symbol of order and rules. When Ralph and Piggy find it, they use it to call meetings. They use it to let everyone speak in turn. It stands for respect, fairness, and unity. As long as the conch is respected, the boys live peacefully. But when the conch is destroyed with Piggy’s death, all order ends. It shows how quickly law and democracy can disappear when people turn to chaos and violence.

শঙ্খ: শৃঙ্খলা, আইন, এবং গণতন্ত্র

শঙ্খটি হলো শৃঙ্খলা ও নিয়মের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতীক। যখন রালফ ও পিগি এটি খুঁজে পায়, তারা এটি ব্যবহার করে সভা ডাকতে। তারা এটি ব্যবহার করে যেন সবাই নিজের পালা অনুযায়ী কথা বলতে পারে। এটি সম্মান, ন্যায়বিচার, এবং ঐক্যের প্রতীক। যতক্ষণ শঙ্খটির প্রতি সম্মান থাকে, ছেলেরা শান্তিতে বসবাস করে। কিন্তু যখন পিগির মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে শঙ্খটি ভেঙে যায়, তখন সব শৃঙ্খলা শেষ হয়ে যায়। এটি দেখায়, মানুষ যখন বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতার পথে যায়, তখন আইন ও গণতন্ত্র কত দ্রুত বিলীন হয়ে যেতে পারে।

Piggy’s Glasses: Reason, Knowledge, and Technology

Piggy’s glasses represent reason, knowledge, and technology. The boys use the glasses to start the signal fire. It shows how knowledge helps survival. Piggy always uses logic and reason, not violence. When Jack steals the glasses, he takes away not only Piggy’s sight but also the group’s sense of understanding and civilization. The breaking of the glasses means the breaking of reason and truth. Without knowledge, the boys become blind morally.

পিগির চশমা: যুক্তি, জ্ঞান, এবং প্রযুক্তি

পিগির চশমা যুক্তি, জ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রতীক। ছেলেরা সংকেতের জন্য আগুন জ্বালাতে চশমা ব্যবহার করে । এটি দেখায় যে জ্ঞান টিকে থাকার জন্য কতটা জরুরি। পিগি সবসময় সহিংসতার বদলে যুক্তি ও বুদ্ধি ব্যবহার করে। যখন জ্যাক চশমাটি চুরি করে, তখন সে শুধু পিগির দৃষ্টিশক্তিই কেড়ে নেয় না, বরং দলের বোঝাপড়া ও সভ্যতার অনুভূতিও কেড়ে নেয়। চশমার ভেঙে যাওয়া মানে যুক্তি ও সত্যের ভেঙে যাওয়া। জ্ঞান ছাড়া ছেলেরা নৈতিকভাবে অন্ধ হয়ে পড়ে।

The Beast: Inner Human Evil and Fear

The “beast” stands for the fear and evil inside every human being. The boys think the beast is a real monster hiding in the jungle. But the beast is actually their own fear, anger, jealousy, and cruelty. This false beast they believe in causes panic and leads to murder. Golding shows that the real danger is not an outside creature but the beast within human beings.

দানব: মানুষের ভেতরের খারাপ ও ভয়

“দানব” প্রতিটি মানুষের অন্তরের ভয় ও অশুভতার প্রতীক। ছেলেরা ভাবে দানবটি জঙ্গলের ভেতর লুকিয়ে থাকা কোনো বাস্তব প্রাণী। কিন্তু আসলে দানবটি তাদের ভেতরের ভয়, রাগ, ঈর্ষা এবং নিষ্ঠুরতা। এই মিথ্যা দানবের প্রতি তাদের বিশ্বাসই আতঙ্ক সৃষ্টি করে এবং শেষ পর্যন্ত হত্যার দিকে নিয়ে যায়। গোল্ডিং দেখিয়েছেন, আসল বিপদ বাইরের কোনো জীব নয়, বরং মানুষের ভেতরে থাকা দানব।

The Lord of the Flies: The Devil Within Humanity

The “Lord of the Flies” is a pig’s head on a stick, covered with flies. It becomes a symbol of pure evil and corruption. It tells Simon that the beast is not something you can hunt or kill. Because it lives inside every person. It represents the devil within human nature — the love of blood, power, and cruelty.

লর্ড অব দ্য ফ্লাইস: মানবজাতির ভেতরের শয়তান

“লর্ড অব দ্য ফ্লাইস” হলো একটি শূকরের মাথা, যা একটি কাঠির ওপর বসানো এবং এর চারপাশে মাছি ভনভন করে। এটি নিরেট শয়তানি ও নৈতিক অবক্ষয়ের প্রতীক হয়ে ওঠে। এটি সাইমনকে বলে যে দানবকে শিকার করে মারা যায় না, কারণ এটি প্রতিটি মানুষের ভেতরেই বাস করে। এটি মানুষের স্বভাবের ভেতরের শয়তানকে বোঝায় — রক্ত, ক্ষমতা, এবং নিষ্ঠুরতার প্রতি আকর্ষণ।

The Signal Fire: Hope and Civilization

The signal fire represents hope—the boys’ wish to be rescued and return to the civilized world. When the fire burns bright, it means they still believe in order and teamwork. But when the fire goes out, it shows they are losing their sense of civilization.

সংকেতের আগুন: আশা এবং সভ্যতা

সংকেতের জন্য জ্বালানো আগুন হলো আশার প্রতীক — ছেলেদের উদ্ধার পাওয়া ও সভ্য জীবনে ফিরে যাওয়ার আশা। যখন আগুন উজ্জ্বলভাবে জ্বলে, তখন বোঝা যায় তারা এখনো শৃঙ্খলা ও সহযোগিতায় বিশ্বাস করে। কিন্তু যখন আগুন নিভে যায়, তখন দেখা যায় তারা সভ্যতার বোধ হারিয়ে ফেলছে।

Important Quotes

1. “We’ve got to have rules and obey them. After all, we’re not savages.”

—Jack, Chapter 2

“আমাদের মধ্যে নিয়ম-শৃঙ্খলা থাকতে হবে এবং তা মেনে চলতে হবে। আমরা তো আর বর্বর নই।”

Exp: Jack says this early in the story when the boys still believe in order. It shows that at first, they want to stay civilized. But later, he becomes the leader of savage boys and kills. His desire for power blinds him.

2. “The mask was a thing … behind which Jack hid, liberated from shame and self-consciousness.”

—Narrator, Chapter 4

“মুখোশটা হলো সেই জিনিস… যার আড়ালে জ্যাক নিজেকে লুকিয়ে ফেলেছিল, লজ্জা ও আত্মসচেতনতা ঢেকে দিয়েছিল।”

Exp: When Jack paints his face, he feels free to do cruel things. The mask hides his real identity and removes his guilt. It shows how hiding behind power or disguise can bring out the wild side of humans.

3. “Kill the pig. Cut her throat. Spill her blood.”

—Jack, Chapter 4

“শূকরটাকে মারো। তার গলা কাটো। তার রক্ত ঝরাও।”

Exp: This chant shows how the boys lose control and enjoy violence. The hunting song becomes a symbol of savagery. It turns killing into a game.

4. “Life … is scientific … there isn’t no beast … there isn’t no fear … Unless we get frightened of people.”

আরো পড়ুনঃ The Scarlet Letter Bangla Summary (বাংলায়)

—Piggy, Chapter 5

“জীবন… বিজ্ঞানের মতো… এখানে কোনো দানব নেই… কোনো ভয়ও নেই… যদি না আমরা মানুষকেই ভয় পাই।”

Exp: Piggy speaks like a voice of reason. He knows the real danger is not any beast but human beings themselves. His words show that fear and cruelty come from inside people, not from outside monsters.

5. “Maybe … there is a beast … maybe it’s only us.”

—Simon, Chapter 5

“হয়তো… একটা দানব আছে… কিন্তু হয়তো সেটা আমাদের মধ্যেই।”

Exp: Simon understands the truth — the beast is not real. It lives inside every person as evil and cruelty. This line is the key idea of the whole novel: man himself is the true monster, and it comes out in the right opportunity.

6. “I’m the Beast … You knew, didn’t you? I’m part of you?”

—Lord of the Flies, Chapter 8

“আমি-ই সেই দানব… তুমি জানতেই তো, তাই না? আমি তোমারই একটা অংশ।”

Exp: The pig’s head, known as the “Lord of the Flies,” speaks to Simon in a vision. It tells him that evil is part of all humans. This moment clearly shows that the real beast is inside everyone’s heart.

7. “Which is better—to have rules and agree, or to hunt and kill?”

—Piggy, Chapter 11

“কোনটা ভালো—নিয়ম মেনে চলা আর একমত হওয়া, না কি শিকার করা আর হত্যা করা?”

Exp: Piggy asks this question to remind the boys about civilization. He wants peace and order, but no one listens.

8. “Ralph wept for the end of innocence, the darkness of man’s heart.”

—Ralph, Chapter 12

“রালফ কেঁদেছিল নিষ্পাপতা/কোমলতা হারিয়ে ফেলার জন্য, আর মানুষের হৃদয়ের অন্ধকারের জন্য।”Exp: At the end, Ralph cries when he sees what they have become. He realizes they are no longer innocent children. This line expresses the sadness of discovering the evil within humans.

Share your love
Shihabur Rahman
Shihabur Rahman

Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

Articles: 927

2 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *