Measure for Measure Bangla Summary (বাংলায়)
তো এই ট্রাজি-কমিডির সম্পূর্ণ সামারি আমরা বেসিক পাঁচটা পয়েন্টে খুব সহজেই বুঝতে পারবো।
১. ডিউক ভিনসেন্টিও এর স্বেচ্ছায় রাজ্যত্যাগ
২. অ্যাঞ্জেলোর দ্বারা ক্লডিওর মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা
৩. ক্লডিও এর প্রাণ ভিক্ষা চাইতে অ্যাঞ্জেলোর কাছে ইজাবেলার আগমন
৪. ছদ্মবেশে ডিউকের ভিয়েনায় ফিরে আসা
৫. ডিউকের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
তো চলুন এবার পয়েন্ট টু পয়েন্ট এই নাটকের সামারি আলোচনা করা যাক
১. ডিউক ভিনসেন্টিও এর স্বেচ্ছায় রাজ্যত্যাগ
ভিয়েনার শাসক ডিউক ভিনসেন্টিও অনেক বয়স হওয়া সত্ত্বেও অবিবাহিত ছিলেন। একজন পরোপকারী
ব্যক্তি হওয়ায় তিনি গুরুতর অপরাধ করলেও কোনো বিষয়ে কাউকেই কঠোর শাস্তি দিতে পারতেন না। ডিউক ভাল করেই জানেন যে, তার এই মানসিক দুর্বলতা রাজ্য পরিচালনার জন্য সহায়ক নয়। অনেক ভেবেচিন্তে তিনি সিদ্ধান্ত নেন একজন যোগ্য সহকারীর হাতে রাজ্যের শাসনভার ছেড়ে দেবেন এবং তিনি কয়েকদিন দেশের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকবেন, সেখান থেকে ছদ্মবেশে শাসনব্যবস্থার ওপর নজর রাখবেন। ডিউক, তার বড় কাউন্সিলর এসকালাসের সাথে পরামর্শ করে, রাজ্যের পুরো শাসনভার তার বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত সহকারী, অ্যাঞ্জেলোর কাছে হস্তান্তর করেছিলেন। তারপর তিনি গোপনে শহরের উপকণ্ঠে সেন্ট থমাসের মঠে কিছু সময়ের জন্য আশ্রয় নেন। যাওয়ার আগে তিনি কোথায় যাচ্ছেন তা কাউকে জানাননি। এমনকি নতুন শাসক অ্যাঞ্জেলোও জানে না। সবাই এটা জানতো যে, তিনি কয়েকদিনের জন্য পোল্যান্ডে যাচ্ছেন। যাওয়ার সময়ে ডিউক ভিনসেন্টিও অ্যাঞ্জেলোকে আশ্বস্ত করেন যে, তিনি মাঝে মাঝে রাজ্যের পরিস্থিতি পরীক্ষা করার জন্য চিঠি লিখবেন।
২. অ্যাঞ্জেলোর দ্বারা ক্লডিওর মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা
ডিউক রাজ্য ত্যাগ করার কয়েকদিন পর, একজন বয়স্ক নাগরিক ভিয়েনায় এসে অ্যাঞ্জেলোর কাছে অভিযোগ করেন যে, ক্লডিও নামক এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি তার মেয়ে জুলিয়েটকে অপহরণ করে তাকে গর্ভবতী করে দিয়েছে। জুলিয়েটের বাবা দাবি করেছিলেন ক্লডিওকে তার অপরাধের জন্য শাস্তি দেওয়া হোক। ভিয়েনার প্রচলিত আইন অনুযায়ী এ ধরনের অপরাধের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। অভিযোগ শুনে অ্যাঞ্জেলো ক্লডিওকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়। রক্ষীরা ক্লডিওকে আটক করে নিয়ে আসে। প্রাসাদে অ্যাঞ্জেলো ব্যভিচারের জন্য ক্লডিওকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। শাস্তি ঘোষণার পর রক্ষীরা ক্লডিওকে কারাগারে নিয়ে যায়।
আরো পড়ুন: King Lear Bangla Summary (বাংলায়)
এদিকে, লুসিও তার বন্ধু ক্লডিওকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে শুনে কারাগারে ক্লডিওর সাথে দেখা করে। সে ক্লডিওকে জিজ্ঞেস করে, সে কি অপরাধ করেছে যার জন্য অ্যাঞ্জেলো তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে? ক্লডিও বলে যে, সে জুলিয়েটকে অপহরণ করেনি। বরং তাদের বিয়ে আগেই ঠিক করা ছিল। বিয়ের কারণে সে জুলিয়েটের বাবা-মায়ের কাছে কিছু যৌতুক দাবি করে। কিন্তু জুলিয়েটের বাবা-মা তার দাবি অনুযায়ী যৌতুক দিতে রাজি হননি। তাই সে জুলিয়েটকে চার্চে নিয়ে যায় এবং গোপনে তাকে বিয়ে করে। এরপর তারা স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করে। ফলে জুলিয়েট গর্ভবতী হয়ে পড়ে। জুলিয়েটের বাবা এই খবর শুনে অ্যাঞ্জেলোর কাছে গিয়ে অভিযোগ করে যে, ক্লডিও তার মেয়েকে অপহরণ করেছে। অভিযোগের সত্যতা যাচাই না করেই ক্লডিওয়ে বন্দী করা হয় এবং তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ক্লডিও লুসিওকে বলে, “দোস্ত! তুমি কি আমার একটু উপকার করবে”?
লুসিও বলে, “কি করবো বলো”? এবার ক্লডিও লুসিওকে বলে, “আমার বোন ইসাবেলা কিছু দিন আগে সন্ন্যাসী হওয়ার আশায় একটি মেয়েদের মঠে যোগ দিয়েছে। সেখানেই তার লেখাপড়া চলছে। এই সময়টা ঠিকমতো কাটালেই সে একজন পূর্ণাঙ্গ সন্ন্যাসী হতে পারবে। তুমি সেই মঠে যাবে এবং ইসাবেলার সাথে দেখা করবে এবং তাকে আমার সম্পর্কে সব বলবে। তাকে বলবে অ্যাঞ্জেলোর সাথে দেখা করতে এবং আমার জীবন ভিক্ষা চাইতে। মানুষকে যুক্তি দিয়ে বোঝানোর ক্ষমতা ইসাবেলার আছে। আমি বিশ্বাস করি সে এটা করতে পারবে”।
৩. ক্লডিও এর প্রাণ ভিক্ষা চাইতে অ্যাঞ্জেলোর কাছে ইজাবেলার আগমন
বন্ধুর অনুরোধে লুসিও মঠে এসে ইসাবেলাকে সব খুলে বললো। সব শুনে ইসাবেলা মঠের অনুমতি নিয়ে রাজকীয় প্রতিনিধি অ্যাঞ্জেলোর কাছে গেলো। সে তার সামনে নতজানু হয়ে তার ভাইয়ের জীবন ভিক্ষা চাইলো।
ইসাবেলার আবেদন শুনে অ্যাঞ্জেলো বললো, আমি খুবই দুঃখিত। এ বিষয়ে আমার কিছু করার নেই। আগামীকাল ক্লডিওর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
ইসাবেলা অবাক হয়ে বললো, কালকেই মৃত্যুদণ্ড হবে?
অ্যাঞ্জেলো গম্ভীরভাবে বললো, হ্যাঁ, আগামীকাল মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে। এরপর ইসাবেলা তার ভাইয়ের পক্ষে যুক্তিসহ অ্যাঞ্জেলোর কাছে তার মুক্তির জন্য অনুরোধ করলো। এই যুক্তিসঙ্গত কথাগুলো শুনে ইসাবেলার প্রতি অ্যাঞ্জেলো দুর্বল হয়ে গেল। এরপর অ্যাঞ্জেলো ইসাবেলাকে বললো, আগামীকাল আমি তোমাকে আমার সিদ্ধান্ত শোনাবো। আসলে এখন অ্যাঞ্জেলো নিজেকেই ডিউক মনে করতে শুরু করেছিল। পরেরদিন ইসাবেলা তার কাছে আসলে সে তাকে বলে, যদি ইসাবেলা তার সাথে এক রাত কাটায় তাহলে, সে ইসাবেলার ভাইকে ক্ষমা করবে। ইসাবেলার তখন অনেক রাগ হলো। সে অ্যাঞ্জেলোর প্রতি ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখে প্রাসাদ ত্যাগ করে চলে আসলো।
৪. ছদ্মবেশে ডিউকের ভিয়েনায় ফিরে আসা
এদিকে ক্লডিওর মৃত্যুদণ্ডের খবর ডিউক ভিনসেন্টিওর কানে পৌঁছায়। ডিউক সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে ভিয়েনায় ফিরে আসেন। এসেই ছদ্মবেশে কারাগারে ক্লডিওর সাথে দেখা করেন। এমন সময় ইসাবেলাও এসে হাজির। ছদ্মবেশী ডিউক ভাই-বোনের কথাবার্তা শুনতে পাশের ঘরে চলে গেলেন। ইসাবেল বললো, সে ক্লডিওর প্রাণ ভিক্ষা চাইতে অ্যাঞ্জেলোর কাছে গিয়েছিল কিন্তু অ্যাঞ্জেলো তাকে কুপ্রস্তাব দিয়েছে। এজন্য সে তার প্রস্তাবে রাজি হয়নি। ইসাবেলাকে তখন ক্লডিও বলে, “তুমি তার প্রস্তাবে একদম রাজি হবে না”। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে ক্লডিও বুঝতে পারলো, এছাড়া তো তার জীবন বাঁচবে না। তাই সে তার বোনকে অ্যাঞ্জেলোর প্রস্তাবে রাজি হতে বলে।
আরো পড়ুন: Hamlet Bangla Summary (বাংলায়)
ইসাবেলা রেগে বললো, “ছি, ক্লডিও, তুই খুব স্বার্থপর! আমি নান হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আর তুই নিজের প্রাণের জন্য নিজের বোনকে কুমারিত্ব হারাতে বলছিস? তোর মতো পাপীর জন্য মৃত্যুই একমাত্র শাস্তি”। একথা শুনে ক্লডিও কান্নায় ভেঙে পড়ে। ঠিক তখনই, সন্ন্যাসী ডিউক ভিনসেন্টিও সেখানে উপস্থিত হন। তিনি সেখানে গিয়ে ইসাবেলাকে বলেন, সে যেন অ্যাঞ্জেলোর প্রস্তাবে রাজি হয়। তখন ইসাবেলা রাজি হতে না চাইলে, ডিউক বলেন আসলে ইসাবেলার জায়গায় মারিয়ানা রাত কাটাবে। তো এখানে একটা প্রশ্ন ওঠে, মারিয়ানা কেন ইসাবেলার পরিবর্তে অ্যাঞ্জেলোর সাথে রাত কাটাবে? আসলে মারিয়ানার সাথে অ্যাঞ্জেলোর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যৌতুক না পাওয়ার কারণে অ্যাঞ্জেলো তাকে বিয়ে করেনি। আসলে মারিয়ানার ভাই ডিউক ফ্রেডারিক জাহাজে করে তার বোনের বিয়ের যৌতুক আনছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে সমুদ্রে ঝড় উঠে যাবতীয় মালামাল সহ তিনি মারা যান। আর এজন্য অ্যাঞ্জেলো যৌতুক না পেয়ে পরবর্তীতে আর মারিয়ানাকে বিয়ে করেনি। তবে মারিয়ানা এখনো অ্যাঞ্জেলোকে অনেক ভালোবাসে। তো ডিউকের প্ল্যান অনুযায়ী ইসাবেলা যদি অ্যাঞ্জেলোর প্রস্তাবে প্রাথমিকভাবে রাজি হয়, তাহলে তিন দিক দিয়ে ভালো হবে,
- অ্যাঞ্জেলোকে ক্লডিওর মতো একই পাপ করিয়ে মারিয়ানার সাথে বিয়ে দেওয়া যাবে
- ইসাবেলাকে কুমারীত্ব হারাতে হবে না
- তার ভাই ক্লডিওর প্রাণও বেঁচে যাবে
তো ছদ্দবেশী ডিউকের সব কথা শুনে অবশেষে ইসাবেলা রাজি হয়ে যায়। তো এরপর ডিউক মারিয়ানার সাথে দেখা করতে যান। মারিয়ানা সেন্ট লুকের পুরানো প্রাসাদে থাকে। সেখানে গিয়ে তিনি মারিয়ানাকে সবকিছু বুঝিয়ে বলেন। মারিয়ানা তার কথামতো কাজ করতে রাজি হয়ে যায়। এদিকে ইসাবেলা অ্যাঞ্জেলোর সাথে দেখা করে। আর সে তার ভাইকে বাঁচাতে অ্যাঞ্জেলোর শর্ত অনুযায়ী তার সাথে এক রাত কাটাতে রাজি আছে বলে। এরপর ইসাবেলা মারিয়ানার সাথে দেখা করে। রাতের বেলা মারিয়ানা ও ইজাবেলা একসাথে অ্যাঞ্জেলোর প্রাসাদে যায়। মারিয়ানাকে সেখানে রেখে ইসাবেলা চলে আসে। ডিউক আগেই মারিয়ানাকে প্রয়োজন ছাড়া কথা বলতে নিষেধ করেছিলেন।
এদিকে অ্যাঞ্জেলো প্রতারণা করে। ডিউক শুনতে পান, অ্যাঞ্জেলো ক্লডিওকে হত্যা করার আদেশ বাতিল করেনি । তো ক্লডিওকে যখন হত্যা করা হবে, ঠিক সেই সময়টায় ডিউক জেলে গিয়ে ক্লডিওকে বাঁচিয়ে নেন। আসলে এখানে ছদ্মবেশী ডিউক জেলারকে বলেছিলেন, তিনি এঞ্জেলো এবং ডিউককে চেনেন। প্রমাণস্বরূপ তিনি ডিউকের সিলমোহর দেখান। তো জেলার এই শিলমোহর দেখে বুঝতে পারে, এই ব্যক্তি তাদের ডিউকের খুব নিকটবর্তী কেউ। তাই ক্লডিওকে মুক্তি দেওয়া হয়। সেদিন রাগোজিন নামের একজন ডাকাত দীর্ঘ অসুস্থতার কারণে মারা গিয়েছিল। সে দেখতে অনেকটা ক্লডিওর মতোই ছিল। জেলার বলে রগোজিন এর কাটা মাথা অ্যাঞ্জেলোর কাছে পাঠাবে। আর ডিউকের কথা মতো সে ক্লডিওকে লুকিয়ে রাখে।
ডিউক চলে যাওয়ার সময়ে ইসাবেলা সেখানে হাজির হয়। সে ডিউককে বলে, মারিয়ানা আজ রাতে অ্যাঞ্জেলোর সাথে প্রাসাদে রাত কাটাচ্ছে। এবার ইসাবেলা জানতে চাইলো যে, ক্লডিওর মৃত্যুদণ্ড বাতিল করা হয়েছে কিনা? ডিউক উত্তর দিল, “না, তার মৃত্যুদণ্ড বাতিল করা হয়নি। বরং তাকে হত্যা করা হয়েছে।” ছদ্মবেশী ডিউক একথা ইচ্ছাকৃতভাবেই বলেছিলেন। ক্লডিওর মৃত্যুর খবর শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ে ইসাবেলা। ডিউক ইসাবেলাকে বলেন, “যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। কয়েকদিন পরেই ডিউক শহরে ফিরছেন, তাকেই যেন ইসাবেলা সবকিছু খুলে বলে”।
৫. ডিউকের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
এবার ডিউক ভিনসেন্টিও অ্যাঞ্জেলোকে চিঠিতে লিখেছেন, তিনি কবে দেশে ফিরে আসছেন। নির্ধারিত দিনে তিনি সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশ ত্যাগ করে ভিয়েনায় ফিরে আসেন। অ্যাঞ্জেলো তাকে শহরে স্বাগত জানায়। সেখানে ইসাবেলা তার অভিযোগ ডিউকের কাছে বলে। সে বলে অ্যাঞ্জেলো তার সাথে রাত কাটিয়েছে, তবুও তার ভাইকে সে হত্যা করেছে। তো এই সময়টায় সেখানে মারিয়ানা চলে আসে আর বলে, অ্যাঞ্জেলোর সাথে তো আমি রাত কাটিয়েছি। তো ডিউক অ্যাঞ্জেলোর উপরে অনেক রেগে গিয়েছিলেন। তাই তিনি তাকে মৃত্যুদণ্ড দিতে চেয়েছিলেন। কারণ সেও তো ক্লডিওর মতো একই পাপ করেছে। বিয়ের আগেই মারিয়ানার সাথে রাত কাটিয়েছে। তবে মারিয়ানা ও ইসাবেলা তার জন্য ডিউকের কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করে। এরপর ডিউকের নির্দেশে ক্লডিওকে সবার সামনে আনা হয়।
তখন ডিউক অ্যাঞ্জেলোকে বলে মারিয়ানাকে বিয়ে করতে।
অ্যাঞ্জেলো অবশেষে মারিয়ানাকে বিয়ে করে। এদিকে ক্লডিও জুলিয়েটকে বিয়ে করার পারমিশন পেয়ে যায়। আর ডিউক ইসাবেলাকে বলেন, “তুমি এখনো পুরোপুরি সন্ন্যাসী হওনি। তুমি নান হতে যাচ্ছো তা ঠিক আছে। তবে আরেকবার ভেবে দেখো। আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই”। তো ডিউকের এই প্রস্তাবে ইসাবেলা রাজি হয়ে যায় এবং তাদের বিয়ে হয়ে যায়। আর এখানেই এই ড্রামা শেষ হয়ে যায়।
আরো পড়ুন: Troilus and Criseyde Bangla Summary (বাংলা)
Key Facts:
- Writer: William Shakespeare (1564-1616)
- Written Time: late 1603 or 1604
- Published date: 1623
- Setting: Time Setting: 1604 or late 1603, under the reign of the new king.
- Place Setting: Vienna. Genre: Fiction, Tragi-comedy, Problem Play.
- Symbols: The convent, The Brothel, Disguises, and Substitution.
- Acts: (v)
- Themes: Morality, Virtue, Sin, Punishment, death, and Atonement.
Characters:
Main Characters:
- Isabella: (The protagonist- Extremely good)- Claudio’s sister in a convent to be a nun.
- The Duke: Vincentio (Hero- Very Good) – Kind-hearted person. Takes the fake name Friar Lodowick.
- Angelo: (Antagonist – Very Bad) – Villain of the play. He rules without mercy in the absence of the Duke.
Secondary Characters:
- Claudio: (Good but greedy)- Isabella’s brother. He impregnated Juliet.
- Juliet: (Good) Claudio’s beloved whom Claudio impregnated.
- Mariana: (Good) Angelo’s beloved. Frederick’s sister.
- Lucio: (good)- Claudio’s friend. Lover of Kate keepdown.
Minor Characters:
- Provost: (Good) He runs from prison. He obeys Angelo’s order.
- Rogozine:(Bad)His head is brought to Angelo instead of Claudio.
very good