My Last Duchess Bangla Summary
Basic Information:
- Author: Robert Browning (1812-89)
- Published date: 1842
- Genre: Dramatic Monologue
Theme: The Objectification of Women; Social Status, Art and Elitism; Control and Manipulation.
Literary Device: Metaphor, Personification.
বাংলা সামারিঃ রবার্ট ব্রাউনিং এর “My Last Duchess” কবিতাটি সর্বপ্রথম ১৮৪২ সালে ড্রামাটিক লিরিক হিসেবে প্রকাশিত হয়। কবিতাটি ইতালির একটি রাজ্য ফেরারার ডিউকের দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে লেখা হয়। উক্ত কবিতায় তৎকালীন ডিউকদের যৌতুক চর্চা, অহেতুক অহংকার, নিষ্ঠুরতা, এবং কঠোরতা প্রকাশ পায়।
আরো পড়ুনঃ ictorian Poetry Previous Years Brief
“My Last Duchess” কবিতায় পাশের রাজ্য থেকে রাজকন্যার বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে একজন ম্যাসেঞ্জার (ঘটক) এসেছে। ডিউক তার সাথে কথা বলতে থাকেন। পুরো কবিতায় ঘটক কোনো কথা বলেনা, শুধু তার উপস্থিতি বোঝা যায়। কবিতার শুরুতেই ডিউক ঘটককে একটি ছবি দেখান এবং জানান এটা তার লাস্ট ডাচেস (আগের রাণী)। এরপর তিনি তার ডাচেসের বর্ণনা দিতে শুরু করেন। ডিউকের মনে হয় এখনও যেন তার ডাচেস বেঁচে আছেন। তার চেহারার লাল আভা ছবিতে এখনও চোখে পড়ছে। এই ছবিটি ফ্রা প্যানডল্ফ এঁকেছিলো। সেই চিত্রশিল্পী খুব সুন্দরভাবে ডাচেসের হাস্যোজ্জ্বল চেহারাটাকে ফুটিয়ে তুলেছে। বাস্তবেও ডাচেস আসলে এমনই হাস্যোজ্জ্বল ছিলেন। তিনি সবার সাথেই হাসিখুশিভাবে কথা বলতেন। তাকে ৯০০ বছরের পুরনো দামী হার উপহার দিলেও যেমন খুশি হতেন, একটা সামান্য চেরি গাছের ডাল দিলেও একইভাবে খুশি হতেন। কিন্তু সেটা ডিউকের পছন্দ ছিলো না। তিনি তাকে এ বিষয়ে অনেকবার সতর্কও করেছেন। তিনি ডাচেসকে বাড়ির চাকর বা নিচু স্তরের মানুষের সাথে নিচু আচরণ করার পরামর্শ দিতেন। কিন্তু তাতে ডাচেস নিজের পক্ষে যুক্তি প্রদর্শন করতেন। তিনি সবার কাছেই সমান ছিলেন। এই কারণে ডিউক একটি কঠোর নির্দেশ দেন এবং ডাচেসের হাসি বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ তিনি ডাচেসের এই আচরণ মানতে না পেরে তাকে মৃত্যুদন্ড দেন।(যদিও কবিতায় সেটা স্পষ্টভাবে লেখা নেই)। এক্ষেত্রে ডিউকের মিথ্যা বংশমর্যাদা ও অহংকার প্রকাশ পায়। সেই সাথে প্রকাশ পায় ডাচেসের উদার ও মমতাময়ী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।
আরো পড়ুনঃ Oroonoko Bangla Summary
এরপরে ডিউকের রাণী হবার জন্য কন্যার কি কি বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যিক সেগুলো তিনি তুলে ধরেন। ডিউকের স্ত্রী হতে হলে কন্যাকে অবশ্যই সুন্দরী হতে হবে এবং বিয়েতে যথেষ্ট পরিমাণ যৌতুক দিতে হবে। নিজের আভিজাত্য প্রকাশ করতে তিনি আরেকটি দামী শিল্পকর্ম ( Claus of Innsbruck) ঘটককে দেখান। অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চান যে তিনি অনেক অভিজাত বংশের। তাই তাকে যথেষ্ট পরিমাণে যৌতুক দিতে হবে। এখানে ডিউকের লোভী মানসিকতা প্রকাশ পায়।