The Nun’s Priest’s Tale Bangla Summary (বাংলায়)

key information about the poem:

earn money
  • Composed date: 1390s 
  • lines: 695
  • Genre: Narrative poem and it is a beast fable and mock epic based on an incident in the Reynard circle. 
  • Themes: Flattery, Dream, pride, and deception.
  • Moral lesson: One should not trust a flatterer. 
  • Setting: Farm of the old widow.

সম্পূর্ণ কবিতার সামারি আমরা মাত্র পাঁচটি পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জানতে পারবো।

১. বৃদ্ধা এবং তার ফার্মের প্রাণীদের পরিচয়

২. চ্যান্টিক্লিয়ার এর দুঃস্বপ্ন ও পার্টেলোটের তাচ্ছিল্য ও ক্যাটোর উদ্ধৃতি

৩. চ্যান্টিক্লিয়ার এর স্বপ্নের গুরুত্বের জন্য উদ্ধৃতি

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


৪. শিয়ালের/স্যার রাসেলের আবির্ভাব এবং চ্যান্টিক্লিয়ারকে ইমপ্রেস করা

৫.‌ চ্যান্টিক্লিয়ারকে ধরে নিয়ে যাওয়া ও তার মুক্তি পাওয়া

তো চলুন এবার শুরু করা যাক ,

১. বৃদ্ধা এবং তার ফার্মের প্রাণীদের পরিচয়

এক দরিদ্র বৃদ্ধা বিধবা তার দুই মেয়েকে নিয়ে একটি ছোট কুটিরে থাকতেন। তিনি কয়েকটি পশু এবং কিছু হাঁস-মুরগির মালিক ছিলেন। তার মোরগকে বলা হতো চ্যান্টিক্লিয়ার। এই মোরগ দেখতে দুর্দান্ত ছিল। তার সাতটি স্ত্রী ছিল । এই মুরগিদের মধ্যে সেরাটির নাম ছিল পারটেলোট। পারটেলোট তার আচার-ব্যবহারে সৌজন্যমূলক, বিচারে বিচক্ষণ এবং করুণাময়ী ছিল। সে ছিল চ্যান্টিক্লিয়ারের প্রিয় স্ত্রী এবং চ্যান্টিক্লিয়ার তাকে অনেক তাকে ভালোবাসত।

২. চ্যান্টিক্লিয়ার এর দুঃস্বপ্ন ও পার্টেলোটের তাচ্ছিল্য ও ক্যাটোর উদ্ধৃতি

একদিন ভোরবেলা চ্যান্টিক্লিয়ার এমন একজনের মতো কান্নাকাটি করতে লাগলো, যে খুব কষ্ট বোধ করছে। তার কী অসুখ করেছে কিনা, পার্টেলোট এটা জানতে চাইলে চ্যান্টিক্লিয়ার উত্তর দিয়েছিল যে, সে তিনি তার স্বপ্নে একটি ভয়ঙ্কর দানব দেখতে পেয়েছে এবং তার স্বপ্নে যে বিপর্যয়ের কথা বলা হয়েছিল, তার কারণে সে নার্ভাস বোধ করছে। পার্টেলোট খুব হতাশ হয়েছিল এই ভেবে যে, তার স্বামী একজন কাপুরুষ ছিল। কারণ সে নিছক একটি স্বপ্ন দেখে ভয় পাচ্ছিল। পার্টেলোট বিশ্বাস করতো না যে, স্বপ্নগুলি আসন্ন ঘটনার কোনও ইঙ্গিত। সে চ্যান্টিক্লিয়ারকে বলেছিল, খারাপ স্বপ্নগুলি অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে হয়ে। সে চ্যান্টিক্লিয়ারকে কিছু জোলাপ খাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল, এবং সে অনেকগুলি ভেষজ সুপারিশ করেছিল, যেগুলি চ্যান্টিক্লিয়ার তার অসুস্থতাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য খেতে পারে। এরপর পার্টেলোট ক্যাটোকেও উদ্ধৃতি করেছিল, ক্যাটো বলেছিলেন যে, স্বপ্নগুলি মনোযোগের যোগ্য নয়।

আরো পড়ুনঃ The General Prologue To The Canterbury Tales Bangla Summary (বাংলায়)

৩. চ্যান্টিক্লিয়ার এর স্বপ্নের গুরুত্বের জন্য উদ্ধৃতি

চ্যান্টিক্লিয়ার অবশ্য তার স্ত্রীর মতামতে বিশ্বাসী ছিল না। তিনি বলেছিল, ক্যাটোর চেয়ে বড় মাপের অনেক ব্যক্তি বিপরীত মতামত ব্যক্ত করেছিলেন এবং অভিজ্ঞতার দ্বারা দেখেছিলেন যে, স্বপ্নগুলি আসন্ন সমস্যাগুলির পাশাপাশি আসন্ন আনন্দেরও লক্ষণ। চ্যান্টিক্লিয়ার তখন তার স্বপ্নের গুরুত্ব বোঝাতে সিসেরোর লেখা থেকে প্রাপ্ত দুটি গল্প বর্ণনা করে।

দুইজন পিলগ্রিমস বন্ধুর গল্প

চ্যান্টিক্লিয়ারের প্রথম গল্প দুই বন্ধুর সাথে সম্পর্কিত, যারা তীর্থযাত্রার পথে একটি শহরে রাত কাটায়। শহরে বাসস্থানের চরম সংকট থাকায় দুই বন্ধুকে আলাদা জায়গায় থাকতে হয়েছিল। এই দুই ব্যক্তির একজন ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখে যে, তার বন্ধু তার সাথে কথা বলছে এবং তাকে বলছে যে, আজ রাতে তাকে হত্যা করা হবে। সে তার ঘুম থেকে জেগে উঠলো কিন্তু তার স্বপ্নকে নিছক ঘটনা মনে করে সে আবার ঘুমিয়ে গেল। দ্বিতীয়বারও সে একই স্বপ্ন দেখলো। এবার তার বন্ধু তাকে স্বপ্নে বললো যে, তাকে এখন হত্যা করা হয়েছে এবং তার মৃতদেহ গোপনে গোবর ভর্তি একটি গাড়িতে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। সকালে, এই লোকটি সেই জায়গায় গিয়েছিল যেখানে তার বন্ধুকে রাতের জন্য রাখা হয়েছিল। কিন্তু হোস্টলার দ্বারা বলা হয়েছিল যে, তার সঙ্গী ইতিমধ্যেই চলে গেছে। সন্দেহজনক বোধ করে, এই লোকটি শহরের পশ্চিম গেটে গিয়ে একটি গোবর-গাড়ি দেখতে পায়, যা স্বপ্নে তার বন্ধুর দেওয়া বর্ণনার সাথে মিলে যায়। চ্যান্টিক্লিসার বলে, হত্যা কখনো গোপন রাখা যায় না। এই মামলায় খুনিকে শীঘ্রই খুঁজে বের করে ফাঁসি দেওয়া হয়। তাই অপ্রীতিকর স্বপ্নকে ভয় করা উচিত। 

দুইজন নাবিকের গল্প

চ্যান্টিক্লিয়ারের দ্বারা বলা দ্বিতীয় গল্পটি দু’জন ব্যক্তিকে নিয়েই ছিল, যারা দূর দেশে যাওয়ার জন্য সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তাদের বিদায়ের প্রাক্কালে, দু’জনের মধ্যে একজন তার ঘুমের মধ্যে একটি স্বপ্ন দেখেছিল। স্বপ্নে সে একটি সতর্কবাণী পেয়েছিল যে, যদি সে পরের দিন সকালে সমুদ্র যাত্রা শুরু করে, তবে তাদের ডুবিয়ে দেওয়া হবে। স্বপ্নের উপর ভিত্তি করে, এই ব্যক্তি তার সঙ্গী ট্রমকে সমুদ্রযাত্রায় নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তার সঙ্গী স্বপ্নের কথা শুনে হেসে ফেলে এবং তাকে পিছনে ফেলে একটি জাহাজে চড়ে চলে যায়। যাইহোক, জাহাজটি তার অর্ধেক পথ পাড়ি দেওয়ার আগেই, অবর্ণনীয়ভাবে সমুদ্রে ডুবে যায় এবং সমস্ত যাত্রী ডুবে মারা যায়। 

আরো পড়ুনঃ ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি?

চ্যান্টিক্লিয়ার আরও কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তির স্বপ্নের রেফারেন্স দিয়ে তার বক্তব্য জোরালো করে তুলে ধরেছিল। যেমন কেনেলম, স্কিপিও, ড্যানিয়েল, জোসেফ, একজন মিশরীয় রাজা (এবং তার বেকার এবং বাটলারও), রাজা ক্রোয়েসাস এবং হেক্টরের স্ত্রী অ্যান্ড্রোমাচে। জোলাপগুলির ব্যাপারে, চ্যান্টিক্লিয়ার পার্টেলোট এর পরামর্শটি প্রত্যাখ্যান করেছিল এই বলে যে, সে বিশ্বাস করে যে জোলাপগুলি বিষাক্ত। চ্যান্টিক্লিয়ার তখন তাদের কথাবার্তার টপিক পরিবর্তন করে। সে পার্টেলোটকে বলে যে, সে তাকে তার স্ত্রী হিসাবে পেয়ে সৌভাগ্যবান। কারণ পার্টেলোট তার জন্য আনন্দের উৎস ছিল। এবং, সেই সাথে, চ্যান্টিক্লিয়ার স্বপ্নের ইঙ্গিতে যে বিপদের কথা বলেছিল, তা ভুলে গিয়ে সে মাচা থেকে উঠোনে নেমে গেল।

৪. শিয়ালের/স্যার রাসেলের আবির্ভাব এবং চ্যান্টিক্লিয়ারকে ইমপ্রেস করা

এরই মধ্যে একটি ধূর্ত শেয়াল হেজেস (বেড়া) ভেদ করে উঠোনে ঢুকে পড়েছিল, এবং চ্যান্টিক্লিয়ার এর সমস্ত বোন (যেটি অন্য মুরগি) বালিতে রোদ উপভোগ করছিল এবং চ্যান্টিক্লিয়ার পুরোপুরি ফ্রেস অনুভব করছিল। যাইহোক, যে মুহুর্তে চ্যান্টিক্লিয়ার শেয়ালের উপস্থিতি বুঝতে পেরেছিল, সে সাথে সাথে “প্লক, ক্লক” বলে চিৎকার করে উঠলো এবং পুরোপুরি ভীতসন্ত্রস্ত ব্যক্তির মতো লাফিয়ে উঠলো। চ্যান্টিক্লিয়ার ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে লাগলো, কিন্তু শেয়াল তার সাথে অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে কথা বললো। সে বললো যে, সে সেখানে মোরগের (চ্যান্টিক্লিয়ার এর) সুরেলা কন্ঠের গান শোনার জন্য এসেছে। শিয়াল চ্যান্টিক্লিয়ারকে দেবদূতের মতো কণ্ঠস্বর এবং বোয়েথিয়াস বা অন্য কারও চেয়ে সংগীতের প্রতি বেশি অনুভূতি দেওয়ার জন্য প্রশংসা করেছিল। শেয়ালও চ্যান্টিক্লিয়ারের প্রয়াত বাবার গানের প্রশংসা করেলো। শেয়াল তখন চ্যান্টিক্লিয়ারকে জোরে গান গাইতে অনুরোধ করলো, যাতে সে বিচার করতে পারে যে চ্যান্টিক্লিয়ার আনন্দের সাথে গান গেয়েছে কিনা, যেভাবে চ্যান্টিক্লিয়ারের বাবা গান করতো। 

৫.‌ চ্যান্টিক্লিয়ারকে ধরে নিয়ে যাওয়া ও তার মুক্তি পাওয়া

শেয়ালের প্রশংসা শুনে চ্যান্টিক্লিয়ার অভিভূত হয়ে পড়ে এবং বিপদের কথা না ভেবে পায়ের আঙ্গুলের উপর দাঁড়িয়ে, চোখ বন্ধ করে, ঘাড় প্রসারিত করে, গান গাওয়ার প্রস্তুতি নেয়। এই সুযোগের অপেক্ষায় ছিল শেয়াল,(স্যার রাসেল)। শেয়াল, সাথে সাথে লাফিয়ে উঠে এবং চ্যান্টিক্লিয়ারের গলা ধরে বনের দিকে ছুটতে থাকে। কী ঘটেছে বুঝতে পেরে অন্যান্য মুরগিগুলোও চিৎকার শুরু করে। পারটেলোট চিৎকার করে সবচেয়ে জোরে। দরিদ্র বিধবা এবং তার দুই মেয়ে ঘড়ের বাইরে দৌড়ে আসে এবং শেয়ালটিকে তার মুখে মোরগ নিয়ে দৌড়ে বনের দিকে যেতে দেখে সাহায্যের জন্য চিৎকার করে, এবং ধাওয়া শুরু করে। কুকুর, শূকর, গরু এবং বাছুর সবাই গর্জে উঠলো এবং নরকের শয়তানের মতো চিৎকার করে উঠলো। তাদের চিৎকার এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যে, জ্যাক স্ট্র এবং তার লোকেরা লন্ডনে ফ্লেমিংদের জবাই করার সময়ে এর অর্ধেক চিৎকার করেনি, যেমনটি সেদিন শিয়ালকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল।

ইতোমধ্যে, চ্যান্টিক্লিয়ার মনে মনে একটা বুদ্ধি আটলো, শেয়ালকে সম্বোধন করে সে বললো, “স্যার, আমি যদি আপনার জায়গায় থাকতাম তবে আমি কেবল এক মুহুর্তের জন্য থামতাম এবং, ধাওয়া কারীদের দিকে ফিরে, কিছু শব্দ বলতাম।  তাদের বলুন যে, এখন আমাকে মোরগ ধরা থেকে কিছুতেই বাধা দিতে পারবে না। এখন শিয়ালও এটাই ভাবলো।  অবিশ্বাস্যভাবে শিয়ালও উত্তরে বললো, অবশ্যই, আমি তাই করবো। শেয়াল এই কথাগুলো বলার জন্য মুখ খুলতেই মোরগটা শেয়ালের মুখ থেকে উড়ে এসে একটা গাছের উপরে উঠে বসলো। শেয়াল তার মূর্খতা বুঝতে পেরে মিষ্টি কথা বলে পুনরায় চ্যান্টিক্লিয়ারের আস্থা ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করলো। কিন্তু দ্বিতীয়বার চ্যান্টিক্লিয়ার আর ফাঁদে পা দেয়নি। চ্যান্টিক্লিয়ার তাকে বলেছিল যে, তাকে আর চাটুকারিতার মাধ্যমে প্ররোচিত করা যাবে না। আর গল্পটি শেষ হয়‌।

Ruhul Amin Robin
Ruhul Amin Robin
Hey, This is Ruhul Amin, B.A & M.A in English Literature from National University. I am working on English literature and career planning.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক