হেনরি ডেভিড থোরাউ মূলত তার Civil Disobedience এ০ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড ভাষা ব্যবহার করেছেন যাতে করে তার পাঠকরা বুঝতে পারে যে তিনি আসলে কি বোঝাতে চাচ্ছেন। তবে কিছু জায়গায় কিছু কিছু শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে যেগুলো দৈত্য অর্থ দিয়ে থাকে তবে সেগুলো দুর্বদ্ধ নয়। তিনি এটার সম্পূর্ণ লেখায় পাঠকদেরকে কনভেন্স করার চেষ্টা করেছেন যে সরকারের আচরণ নাগরিকদের প্রতি কেমন হওয়া দরকার এবং নাগরিকদের আচরণ সরকারের প্রতি কেমন হওয়া দরকার সেই বিষয়ে।
তার প্রবন্ধে তিনি বিভিন্ন অ্যালুশন এবং রেফারেন্স ব্যবহার করেছেন। সেই সাথে থিউরি গুলো ভালোভাবে বোঝার জন্য সিমিলি এবং মেয়েটা ফোনের ব্যবহার আমরা দেখতে পাই।
যেহেতু এই প্রবন্ধটি মূলত লেখা হয়েছে আমেরিকার সাধারণ নাগরিকদের জন্য এবং তাদের অধিকার সম্পর্কে তাদেরকে সোচ্চার করে তোলার জন্য তাই তিনি এমনভাবে তার যুক্তিগুলোকে উপস্থাপন করেছেন যাতে পাঠকরা খুব সহজেই কথোপকথনের মাধ্যমে বিষয়গুলো বুঝতে পারে।
প্রবন্ধটি এমন সময় লেখা হয়েছিল যখন সমগ্র আমেরিকায় ট্রানসেন্ডেনটালিজম আন্দোলন চলছিল যার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল মানুষের সামাজিক এবং আত্মিক উন্নয়ন এবং প্রকৃতির সংস্পর্শ। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই সেই আন্দোলনের ছোঁয়া Civil Disobedience প্রবন্ধটিতে দেখা যায়। হেনরি ডেভিড থোরাউ অনেক সময় তার লেখায় ব্যক্তিগত মতামত দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এবং তার মতামত গুলো যেন মানুষ তাদের নিজেদের মতো করে এবং নিজেদের জন্য ভাবতে পারে সেজন্য তিনি মেটাফোর এবং সিমিলি ব্যবহার করেছেন।
তাছাড়া আমরা আরো দেখতে পাই কিছু রিপিটেশন এর ব্যবহার। যেমন government is the best, গভর্নমেন্ট লিস্ট, unjust laws exists এগুলো। এই রেপিটেশন এর ব্যবহার তার লেখার ভেতরে এক ধরনের রিদমিক সেন্স তৈরি করেছে।
সবশেষে আমরা এটাই বলতে পারি যে হেনরি ডেভিড থোরাউ তার Civil Disobedience প্রবন্ধ তে বিভিন্ন সাহিত্যিক টেকনিক ব্যবহারের মাধ্যমে সহজ ভাষায় তার যুক্তিগুলো আমেরিকানদের সামনে উপস্থাপন করেছেন এবং একটা জেনারেশনকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছেন।