Sapir-Whorf hypothesis
Sapir-Whorf হাইপোথিসিস প্রস্তাব করে যে একটি ভাষা গঠন এবং এর শব্দ ভান্ডার কে প্রভাবিত করে কিভাবে বিশ্বের অন্যান্য ব্যক্তিরা এটাকে উপলব্ধি এবং চিন্তা করতে পারবে। Sapir-Whorf হাইপ্রোথেসিস ভাষাগত আপেক্ষিকতাও নামে পরিচিত। এই হাইপোথিসিসটি উল্লেখ করে যে জ্ঞান উপলব্ধি এবং সংস্কৃতি বিশ্ব দর্শনকে প্রকাশ করে। এই হাইপোথিসিসটির নামকরণ করা হয়েছে বিশিষ্ট ভাষাবিদ এডওয়ার্ড সাফির এবং বেঞ্জামিন লি হরফের নামে।
এই Sapir-Whorf থিসিসের প্রধান দুটি ধারণা হলো:
ল্যাঙ্গুয়েজটিক ডিটারমিনিজম: এই সংস্করণটিকে দুইটি ধাপে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে স্টং ভার্সন এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে উইক ভার্সন।
আরো পড়ুনঃ The Last Ride Together Bangla Summary
ল্যাংগুয়েজটিক রিলেটিভিটি: ভাষার এই সংস্করণটি কে দুটি ভাগে দেখানো হয়েছে:
এই ধারণাটি প্রকাশ করে যে আমাদের ভাষা আমাদের উপলব্ধি এবং বোঝাপড়ার উপরে নির্ভর করে। এটি যুক্তি প্রদান করে যে ভাষাগত কাঠামোর বিশেষ পার্থক্য রয়েছে যেমন ব্যাকরণগত, আবির্ধানিক এবং ভাষাগত। ভাষার এই সকল পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে একজন ব্যক্তি তার অভিজ্ঞতা গুলিকে উপলব্ধি করে এবং সেগুলোর মধ্যে তারতম্য সৃষ্টি করে।
ভাষাগত আপেক্ষিকতা পরামর্শ দেয় যে ভাষা আমাদের জ্ঞানীয় প্রক্রিয়াগুলিকে আকার দেয়, যার মধ্যে মেমরি, রঙের উপলব্ধি, স্থানিক অভিযোজন, এবং সময়ের ধারণার অন্তর্ভুক্ত। বিভিন্ন ভাষা এই ঘটনার বিভিন্ন দিকের উপর জোর দিতে পারে, যার ফলে বিভিন্ন ভাষাগত সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা কীভাবে তাদের উপলব্ধি করে এবং ব্যাখ্যা করে তার ভিন্নতার দিকে পরিচালিত করে।
আরো পড়ুনঃ Tithonus Bangla Summary
আমরা জানি যে সাপির-হোর্ফ হাইপোথিসিসটি ভাষাবিজ্ঞান এবং জ্ঞানীয় বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে বিতর্ক এবং পরিমার্জনার বিষয়। যদিও কিছু প্রমাণ চিন্তার উপর ভাষার প্রভাবকে সমর্থন করে, অন্যান্য গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয় যে অন্যান্য জ্ঞানীয় এবং সাংস্কৃতিক কারণগুলিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভাষা জ্ঞানকে কতটা আকার দেয় তা এখনও চলমান গবেষণা এবং অন্বেষণের বিষয়।