The Force that through the Green Fuse Drivers the Flower Bangla Summary (বাংলায়)
The Force that through the Green Fuse Drivers the Flower কবিতায় যে সকল থিম ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো হল:
- সময়
- সৃষ্টি
- ধ্বংস
এই যে সকল symbol ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলি হল:
- সবুজ রং যা নির্দেশ করে যৌবন স্বাস্থ্য এবং পটেনশিয়ালিটি।
- লাল রক্ত। এই লাল রক্তের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে ভালোবাসা দয়া মায়া এবং হৃদয়ের শক্তিকে।
- Crooked Worm বা কৃমি এই প্রত্যেকটি ব্যবহারের মাধ্যমে সিম্বলাইজ করা হয়েছে মানুষের জীবন এবং মৃত্যুর যে কানেকশন সেটিকে।
যে সকল পয়েটিক ডিভাইস এই কবিতায় ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো হলো:
- এলিটারেশন
- প্যারা লেলিজম
- রেপিটেশন
- এনজাবমেন্ট
- মেটাফোর
এবার চলুন জেনে নেই কবিতাটির প্রসঙ্গ ও সামারি সম্পর্কে।
ডিলেন থমাস জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯১৪ সালে এবং সেই সময়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। এমনকি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্মুখীন হয়েছিলেন। সেই সময়ে তার প্রেমিকা চরমভাবে আহত হয়েছিল জার্মানদের আক্রমণের ফলে। তারপর থেকেই মূলত তিনি কিছু লেখা শুরু করেন যেগুলো ইউনিভার্সাল থিম কভার করলেও ইন্ডিরেক্টলি রাজনীতিকে মূল্যায়ন করে থাকে। তার লেখার কারণ শুধু এটাই ছিল না যে তিনি তার প্রেমিকাকে হারিয়েছেন বরং তিনি কথা বলতে চেয়েছেন ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে যা 1930 থেকে 40 সালের মধ্যে ইউরোপে বিকট আকার ধারণ করেছিল।
আরো পড়ুন: Tree without Roots Bangla Summary (বাংলা সামারি)
থমাস এই কবিতায় মূলত জন্ম এবং মৃত্যুর যে সময়কাল সেটিকে বাস্তবিক অর্থে আলোচনা করেছেন। কবি বলেছেন যে তার জীবনের সময় গুলোকে ঠিক সেই শক্তি নিঃশেষ করে দিচ্ছে যে শক্তি প্রভাবিত করছে তার আশে পাশে থাকা প্রকৃতিকে। কবিতায় আমরা দেখতে পাই যে তিনি বলেছেন যে শক্তিশালী ফোর্স সবুজ প্রকৃতিতে ফুলকে ফুটতে সহায়তা করে ঠিক সেই ফোর্স তাকে যৌবনের উদ্দীপনায় উদ্দীপ্ত হতে সাহায্য করছে। যে শক্তি প্রকৃতির বিশাল বিশাল গাছগুলোকে এক নিমেষে উপড়ে ফেলে সেই শক্তিই তার জীবনকে একটু একটু করে নিঃশ্বাসের পথে নিয়ে চলে যাচ্ছে।
তিনি মূলত প্রকৃতির শক্তির সাথে নিজের জীবনের একটা তুলনা করেছেন যেখানে প্রকৃতি যেভাবে একটি অদৃশ্য শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ঠিক তিনিও একইভাবে সেই অদৃশ্য শক্তি দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন।
তিনি আরো বলেছেন যে সুন্দর সেই বাগানের গোলাপ ফুলের সাথে তিনি যদি যোগাযোগ করতে পারতেন তাহলে গোলাপকে তিনি বলে দিতেন যে তার পাপড়ি গুলো যার কারণে একটা নির্দিষ্ট সময় পরে ঝরে যাচ্ছে যে শক্তি গোলাপকে নিয়ন্ত্রণ করছে কবি নিজেও সেই শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন।
কবির মতে এটা সেই শক্তি যে শক্তি স্পেশাল শক্ত পাথরের ভেতর থেকে পানির ঝরনা বয়ে আনে। এটা সেই শক্তি যে শক্তি মানুষের শরীরে শিরা-উপশিরার মধ্য দিয়ে ঠিক একই ভাবে রক্তের প্রবাহ চলমান রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু তিনি এখানেও মাউন্টেন স্প্রিং এর সাথে কথা বলতে পারছেন না। যদি তিনি কথা বলতে পারতেন তাহলে তাকেও বলে দিতেন যে তারা দুজনেই একই শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন।
কবি মূলত এখানে যে শক্তির কথা বারবার বলছেন সেটা দ্বারা আসলে সময়কে বোঝানো হচ্ছে। বিভিন্ন মেটাফোর ব্যবহার করার মাধ্যমে মূলত শক্তিশালী ফোর্স হিসেবে সময়কেই নির্দেশ করা হচ্ছে। কারণ প্রকৃতি এবং কোভিদ জীবন সকলকেই নিয়ন্ত্রণ করছে একমাত্র সময় যার কারণে যৌবন থেকে শুরু করে বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছে দুজনেই। তিনি চাইলেও বাতাসকে বলতে পারছেন না যে তাকে যে শক্তি নিয়ন্ত্রণ করছে সেটা হচ্ছে সময়। এই সময়ের কারণেই কখনো পুকুরের পানি আন্দোলিত হচ্ছে আবার কখনো সেটা আটকে যাচ্ছে চোরাবালিতে। এখানে সাউট শব্দের মাধ্যমে কবি আসলে মৃত্যুকে নির্দেশ করেছেন। কবি নিজে জানা সত্ত্বেও কাউকে বলতে পারছেন না যে মহাশক্তিশালী এই সময় পৃথিবীর সব কিছু ধ্বংস করে ফেলতে সক্ষম। সবশেষে সময়ের এই প্রকোপে কবি নিজেকে মৃত হিসেবে কবিতার শেষে দেখিয়েছেন এবং তার মৃতদেহ উন্মোচিত করেছেন। মূলত সময়ের যে শক্তি ও ক্ষমতা সেটাকে কবি এই কবিতায় সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
আরো পড়ুন: Petals of Blood Bangla Summary (বাংলায়)