The Love Song of J. Alfred Prufrock
লেখকের সংক্ষিপ্ত জীবনী: থমাস স্টার্নস এলিয়ট (১৮৮৮–১৯৬৫) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। তিনি সমালোচক এবং নাট্যকারও ছিলেন। এলিয়ট যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির সেন্ট লুইসে এক সম্মানিত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন একজন ব্যবসায়ী, আর তার মা কবিতা লিখতেন। শৈশবে এলিয়ট স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগতেন। এটি তাকে খেলাধুলা থেকে দূরে রাখত। ফলে তিনি বই পড়ার জন্য বেশি সময় পেতেন এবং সাহিত্যের প্রতি গভীর ভালোবাসা গড়ে তোলেন।
এলিয়ট হার্ভার্ডে পড়াশোনা করেন এবং পরবর্তীতে প্যারিস ও অক্সফোর্ডে তার পড়াশোনা চালিয়ে যান। ১৯১৪ সালে তিনি ইংল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য চলে যান। ১৯২৭ সালে তিনি ব্রিটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। এলিয়ট ফরাসি প্রতীকবাদী কবি এবং ভারতীয় দর্শনের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।
তার প্রথম উল্লেখযোগ্য কবিতা “দ্য লাভ সং অফ জে. আলফ্রেড প্রুফ্রক” (১৯১৫) আধুনিক শৈলীতে পাঠকদের বিস্মিত করেছিল। তার শ্রেষ্ঠ রচনা “দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড” (১৯২২) যুদ্ধোত্তর ইউরোপের ভাঙা মনোভাব প্রকাশ করে। অন্যান্য বিখ্যাত রচনার মধ্যে রয়েছে “দ্য হলো মেন,” “Ash Wednesday,” এবং “ফোর কোয়ার্টেটস।”
তিনি নাটকও লিখেছিলেন, যেমন “মার্ডার ইন দ্য ক্যাথেড্রাল” এবং “দ্য ককটেল পার্টি।” ১৯৪৮ সালে তিনি আধুনিক কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে লন্ডনে এলিয়টের মৃত্যু হয়।
Key Facts
- Full Title: The Love Song of J. Alfred Prufrock
- Author: T. S. Eliot (1888–1965)
- Written Time: 1910–1911
- First Published: 1915 in Poetry: A Magazine of Verse; later included in Prufrock and Other Observations (1917).
- Genre: Modernist Poem, Dramatic Monologue
- Form: Free verse with irregular rhythms and fragmented structure
- Rhyme Scheme: No fixed rhyme scheme (occasional rhymes appear)
- Tone: Nervous, reflective, ironic, and melancholic
- Point of View: First-Person (the inner voice of J. Alfred Prufrock)
- Setting:
- Time Setting: Early 20th century: modern, urban, and mechanical age
- Place Setting: A dull, foggy city, symbolic of spiritual emptiness and loneliness in modern life
আরো পড়ুনঃ Sailing to Byzantium Bangla Summary
Bangla Summary
ভূমিকা: টি. এস. এলিয়টের “দ্য লাভ সং অফ জে. আলফ্রেড প্রুফরক” আসলে কোনো প্রকৃত প্রেমের গান নয়, বরং এটি এক ভয় ও নিঃসঙ্গতার আর্তনাদ। প্রুফরক একজন লাজুক ও বয়স্ক মানুষ, যে ভালোবাসা প্রকাশ করতে চায় কিন্তু পারে না। তার চিন্তাধারা কুয়াশা ও শূন্য কক্ষভরা অন্ধকার নগরীর রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। সে দ্বিধাগ্রস্ত হয়, নিজেকে জিজ্ঞাসা করে, “আমি কি সাহস করব?”, এবং সময়, বার্ধক্য ও মানুষের বিচার নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকে। সে স্বপ্ন দেখে লাজারাস বা হ্যামলেটের মতো সাহসী হওয়ার, কিন্তু নিজেকে দুর্বল ও অযোগ্য মনে করে। কবিতার শিরোনামটি ব্যঙ্গাত্মক, কারণ তার “প্রেমের গান”-এ কোনো প্রেম নেই। এতে কেবল দ্বিধা ও আত্মসংশয় ভরপুর। শেষে সে মৎসকন্যাদের গান শুনতে পায়, কিন্তু জানে তারা তার জন্য গান গাইবে না। কবিতাটি আধুনিক মানুষের ভয়, ব্যর্থতা এবং অনুভূতির হারিয়ে যাওয়ার সংগ্রামকে তুলে ধরে।
আমন্ত্রণ এবং ভয়াবহ প্রশ্ন: কবিতাটি দান্তের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু হয়েছে। এটি এক ব্যক্তিগত স্বীকারোক্তির ইঙ্গিত দেয়। প্রুফরক এক সঙ্গীকে আহ্বান জানায়: “চলো যাই।” আকাশের ওপর সন্ধ্যা ছড়িয়ে আছে এক অচেতন রোগীর মতো। ছবিটি চমকপ্রদ ও প্রাণহীন। তারা আধা-খালি রাস্তায় হাঁটে—সস্তা হোটেল ও করাতের গুঁড়ো ছড়ানো রেস্টুরেন্টের পাশে। রাস্তাগুলো এক দীর্ঘ ও ধূর্ত বিতর্কের মতো লাগে। মনে হয় তারা কোনো “ভয়ঙ্কর প্রশ্ন”-এর দিকে যাচ্ছে। কিন্তু প্রুফরক সঙ্গে সঙ্গেই থেমে যায়। সে বলে, “এটা কী, জিজ্ঞাসা করো না।” সে শুধু একবার যাওয়ার ইঙ্গিত দেয়। ঘরের ভেতর, অভিজাত নারীরা আসে ও যায়। তারা মিকেলএঞ্জেলো সম্পর্কে কথা বলে। দৃশ্যটি সামাজিক হলেও এর ভেতরে দূরত্ব ও শূন্যতা অনুভূত হয়।
কুয়াশা, সময় এবং বিলম্ব: একটি হলুদ কুয়াশা বিড়ালের মতো নড়াচড়া করে। এটি জানালার কাঁচে ঘষে, কোণে কোণে জিহ্বা দেয়, ধোঁয়ার ছাই মিশিয়ে ধীরে ধীরে গুটিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এই কোমল অক্টোবর রাত কাজের নয়, বিলম্বের আমন্ত্রণ জানায়। প্রুফরক নিজেকে আশ্বস্ত করে, “সময় থাকবে।” সে এই কথাটি বারবার বলে। সময় যেন অফুরন্ত, তবু অর্থহীন। সে প্রস্তুত হবে “মুখ সাজাতে,” অন্যদের মুখের সঙ্গে মেলাতে। সে “হত্যা ও সৃষ্টি” করবে, তারপর আবার দ্বিধায় পড়বে। সে কল্পনা করে অসংখ্য অনিশ্চয়তা, ভাবনা ও সংশোধন—“টোস্ট ও চা” পরিবেশনের আগেই। পুনরায় সেই দৃশ্য ফিরে আসে: নারীরা মিকেলএঞ্জেলো নিয়ে কথা বলে। সভ্যতা এগিয়ে চলে, কিন্তু প্রুফরক পিছিয়ে থাকে।
আত্মসচেতনতা এবং “সাহস” করার প্রশ্ন: প্রুফরক নিজেকে জিজ্ঞাসা করে, “আমি কি সাহস করব?” সে ভাবে, ফিরে গিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাবে। সে দেখে তার মাথার মাঝখানে টাক পড়েছে। সে শোনে লোকেরা তার পাতলা চুল ও পাতলা হাত-পা নিয়ে কথা বলছে। সে নিজের সুন্দর পোশাক ও নম্র টাইয়ের বর্ণনা দেয়। তবু সে ভাবে, “আমি কি মহাবিশ্বকে নাড়ানোর সাহস করব?” সে স্বীকার করে, তার সিদ্ধান্ত কত সহজেই বদলে যায়। সে বলে, সে ইতিমধ্যেই এই জীবনের সব প্যাটার্ন জানে। সে জানে সকাল, বিকেল ও সন্ধ্যা। সে তার জীবন “কফির চামচে মেপে নিয়েছে।” দূরের ঘরে বাজতে থাকা সঙ্গীতের পেছনে মৃদু কণ্ঠস্বর সে শুনতে পায়। আর সে নিজেকে জিজ্ঞাসা করে, “তবে আমি কীভাবে শুরু করব?”
সমাজের দৃষ্টি, আকাঙ্ক্ষা এবং স্থবিরতা: সে বলে, “আমি সেই চোখগুলোকে চিনি।” মানুষ তাকে এমন দৃষ্টিতে দেখে, যা তার চরিত্রকে সংজ্ঞায়িত করে। সে নিজেকে দেয়ালে আটকে থাকা এক পোকামাকড়ের মতো অনুভব করে। সে অবস্থায় সে সত্যিকারভাবে কথা বলতে পারে না। সে “সেই বাহুগুলোও চেনে”—সাদা, বালা পরা, উন্মুক্ত বাহু। বাতির আলোয় সেগুলো হালকা বাদামি লোমে ঢাকা। সুগন্ধি তাকে বিভ্রান্ত করে। তার চিন্তা ভেসে যায় ও মনোযোগ হারায়। সে টেবিলে রাখা বাহু কিংবা শাল জড়ানো বাহুর ছবি দেখে। আবার নিজেকে প্রশ্ন করে, সে কি সাহস করবে? সে কোনো শুরু খুঁজে পায় না। সে কল্পনা করে গোধূলিতে সরু রাস্তা ও জানালায় ধূমপানরত একাকী পুরুষদের। সে চায় সে যেন কেবল “একজোড়া ছেঁড়া নখর” হতো। তাহলে সে নীরব সমুদ্রের তলায় হামাগুড়ি দিতে পারত, আর ব্যথা অনুভব করত না।
চা-টেবিলের সংকট এবং মৃত্যুভয়: বিকেল ও সন্ধ্যা শোয় এক ক্লান্ত শরীরের মতো, যেন কারও আঙুলে মসৃণ করা হয়েছে। মুহূর্তটি শান্ত, প্রায় মিথ্যা। “চা, কেক ও আইসক্রিম” শেষে, সে ভাবে—এই শান্ত মুহূর্ত কি সে ভাঙবে? সে কেঁদেছে, উপবাস করেছে, প্রার্থনা করেছে। সে নিজের মাথা এক থালায় কাটা অবস্থায় কল্পনা করে—যেন জন দ্য ব্যাপটিস্টের মতো। কিন্তু সে স্বীকার করে, “আমি কোনো নবী নই,” আর এই ব্যাপারটিও খুব ছোট। সে দেখেছে তার মহিমার মুহূর্ত নিভে গেছে। সে দেখেছে “চিরন্তন দারোয়ান” (মৃত্যু) তার কোট ধরে হেসেছে। আর সে সোজাসুজি স্বীকার করে: “আমি ভয় পেয়েছিলাম।”
ব্যর্থ স্বীকারোক্তি এবং বাক্যের সীমাবদ্ধতা: সে ভাবে, বলা কি আদৌ মূল্যবান হতো? কাপ, জ্যাম ও কথার পর—সে কি “বিষয়টি কেটে বলবে?” সে কি মহাবিশ্বকে এক বলের মতো চেপে ধরে সেই প্রশ্নের দিকে গড়িয়ে দেবে? সে ভাবে, বলবে—“আমি লাজারাস… আমি সব বলব।” কিন্তু সে আগেই শুনতে পায় সেই প্রতিক্রিয়া: “এটা তো আমি বোঝাতে চাইনি।” ভয় আবার ফিরে আসে। সে নিজের অর্থ স্পষ্ট করে বলতে পারে না। সে কল্পনা করে এক জাদুর আলো তার স্নায়ুগুলোকে স্ক্রিনে তুলে ধরছে। তবুও উত্তর একই থাকে। জানালার ধারে বসা এক নারী এখনো তার কথা অস্বীকার করে।
হ্যামলেট নয়, বরং এক বৃদ্ধ “সহচর প্রভু”: সে হ্যামলেটের চরিত্রকে অস্বীকার করে। সে নিজেকে দেখে এক “সহচর প্রভু” হিসেবে। সে রাজপথে হাঁটে, কোনো দৃশ্য শুরু করে, পরামর্শ দেয়। সে নীতিবান, সাবধানী ও খানিকটা বোকার মতো। কখনো সে প্রায় হাস্যকর, প্রায় এক ভাঁড়। সে পুনরাবৃত্তি করে: “আমি বুড়ো হচ্ছি।” সে তার প্যান্টের পা গুটিয়ে নেবে। সে ভাবে, সে কি সাহস করে এক পীচ খেতে পারে? সে সাদা ফ্ল্যানেলের প্যান্ট পরে সৈকতে হাঁটবে। সে মৎসকন্যাদের একে অপরের জন্য গান গাইতে শুনতে পায়। কিন্তু জানে, তারা তার জন্য গান গাইবে না। সে দেখে তারা ঢেউয়ের ওপর চড়ে, “সমুদ্রের সাদা চুল” আঁচড়াচ্ছে। শেষে “আমরা” সমুদ্রের গুহায় মৎসকন্যাদের সঙ্গে ভাসমান থাকি। মানব কণ্ঠস্বর আমাদের জাগিয়ে দেয়, আর আমরা ডুবে যাই। প্রুফরকের এই “প্রেমের গান” শেষ হয় এক নিঃশব্দ পরাজয়ে—যেখানে আকাঙ্ক্ষা মেশে দ্বিধায়, আর কল্পনা মেশে জলে ও নীরবতায়।
Themes
নিঃসঙ্গতা ও একাকীত্ব: প্রুফরক এমন এক জগতে বাস করে যেখানে মানুষে ভরা, তবুও সে সম্পূর্ণ একা অনুভব করে। সে প্রকৃত আবেগিক বা সামাজিক সম্পর্ক গড়তে অক্ষম। তার লজ্জা ও প্রত্যাখ্যানের ভয় তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে দেয়। নারীদের কথোপকথন ও নীরব রাস্তাগুলোর পুনরাবৃত্তি তার মানসিক একাকীত্বের প্রতীক। এলিয়ট দেখান, আধুনিক জীবন এমন মানুষ সৃষ্টি করেছে যারা নিজের মনের ভেতরেই বাস করে, কথা বলতে বা কাজ করতে ভয় পায়। প্রুফরকের একাকীত্ব আধুনিক যুগের আত্মিক শূন্যতার প্রতীক হয়ে ওঠে।
দ্বিধা ও নিষ্ক্রিয়তা: পুরো কবিতাজুড়ে প্রুফরক তার সিদ্ধান্তকে বারবার পিছিয়ে দেয়। সে বলে, “সময় থাকবে,” কিন্তু কখনো কাজ করে না। তার বারবার আত্মপ্রশ্ন—“আমি কি সাহস করব?”—তার ব্যর্থতার ভয় ও বিচারভীতিকে প্রকাশ করে। এলিয়ট প্রুফরককে এমন এক মানুষ হিসেবে দেখিয়েছেন, যে অতিরিক্ত ভাবতে ভাবতে কাজের সব সুযোগ হারিয়ে ফেলে। এই স্থবিরতা আধুনিক মানুষের অবস্থাকে প্রকাশ করে, যেখানে মানুষ গভীরভাবে চিন্তা করে কিন্তু স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারে না। তার জীবন, “কফির চামচে মেপে নেওয়া,” দেখায় কীভাবে দ্বিধা জীবনকে অর্থহীন রুটিনে পরিণত করে।
সময়ের প্রবাহ ও বার্ধক্যের ভয়: সময়ের প্রবাহ ও বার্ধক্যের ভয় প্রুফরককে তাড়িয়ে বেড়ায়। সে তার টাক মাথা ও পাতলা অঙ্গ লক্ষ্য করে, যা ক্ষয়ের প্রতীক। সে ভয় পায়, তার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলো পেরিয়ে গেছে, আর সে অর্থহীনভাবে বুড়ো হবে। “সময়” শব্দটির পুনরাবৃত্তি তার বিলম্ব ও অনুতাপের প্রতি আসক্তি প্রকাশ করে। এলিয়ট দেখান, আধুনিক মানুষ যৌবন ও বার্ধক্যের মাঝে আটকে থাকে—সে বর্তমানকে উপভোগ করতে জানে না। প্রুফরকের বার্ধক্য এক ক্ষয়িষ্ণু সমাজের প্রতীক, যে সমাজ আবেগ ও আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে।
Symbols
The Fog and Smoke: The yellow fog and smoke move like a slow cat through the streets. They symbolize confusion, dullness, and hesitation. The fog hides vision and truth, just as Prufrock hides his emotions and avoids making clear decisions.
কুয়াশা ও ধোঁয়া: হলুদ কুয়াশা ও ধোঁয়া ধীরে চলা বিড়ালের মতো রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। এগুলো বিভ্রান্তি, নিস্তেজতা এবং দ্বিধার প্রতীক। এই কুয়াশা যেমন দৃষ্টিকে আড়াল করে, তেমনি প্রুফরকও তার অনুভূতি লুকিয়ে রাখে এবং স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে এড়িয়ে যায়।
Coffee Spoons: “Coffee spoons” symbolize the dull routine of Prufrock’s life. They represent how he measures time through small, meaningless acts. His life lacks excitement or emotion. The image illustrates how modern life can become empty through endless repetition.
কফির চামচ: “কফির চামচ” প্রুফরকের জীবনের নিস্তেজ ও যান্ত্রিক রুটিনের প্রতীক। এটি দেখায় সে কীভাবে ছোট, অর্থহীন কাজের মাধ্যমে সময় মাপে। তার জীবনে উত্তেজনা বা আবেগের কোনো স্থান নেই। এই চিত্র আধুনিক জীবনের ফাঁপা ও পুনরাবৃত্তিমূলক শূন্যতাকে প্রকাশ করে।
The Sea and Mermaids: The sea and the singing mermaids symbolize imagination, romance, and beauty. But Prufrock knows the mermaids will not sing to him. This reveals his sense of rejection, emotional failure, and distance from love and human joy.
সমুদ্র ও মৎসকন্যা: সমুদ্র ও গান গাওয়া মৎসকন্যারা কল্পনা, রোমান্স ও সৌন্দর্যের প্রতীক। কিন্তু প্রুফরক জানে মৎসকন্যারা তার জন্য গান গাইবে না। এটি তার প্রত্যাখ্যানবোধ, আবেগিক ব্যর্থতা ও ভালোবাসা ও আনন্দ থেকে বিচ্ছিন্নতাকে প্রকাশ করে।
আরো পড়ুনঃ The Waste Land Bangla Summary
The Evening (Etherized Patient): The evening, compared to “a patient etherized upon a table,” symbolizes a state of lifelessness and paralysis. It reflects the numbed state of modern civilization and Prufrock’s own helpless mind. Both the world and the man seem powerless and devoid of genuine feeling.
সন্ধ্যা (অচেতন রোগী): “অপারেশন টেবিলে অচেতন রোগী”-এর সঙ্গে তুলনায় সন্ধ্যা এক নিস্পন্দ ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত অবস্থার প্রতীক। এটি আধুনিক সভ্যতার অনুভূতিহীনতা ও প্রুফরকের অসহায় মানসিক অবস্থাকে প্রকাশ করে। এখানে পৃথিবী ও মানুষ দুজনেই শক্তিহীন ও অনুভূতিহীন।
Toast and Tea: “Toast and tea” symbolize ordinary and empty social life. They represent polite conversation, superficial gatherings, and a lack of genuine passion. This image contrasts with Prufrock’s deep inner thoughts. It reminds readers how his spiritual hunger remains unsatisfied.
টোস্ট ও চা: “টোস্ট ও চা” সাধারণ ও শূন্য সামাজিক জীবনের প্রতীক। এটি ভদ্র আলাপ, উপরের তলায় থাকা সম্পর্ক ও সত্যিকারের আবেগের অভাব বোঝায়। এই চিত্র প্রুফরকের গভীর চিন্তা ও বাইরের ফাঁপা জীবনের মধ্যে তীব্র বৈপরীত্য সৃষ্টি করে। এটি মনে করিয়ে দেয়, তার আত্মিক ক্ষুধা আজও অপূর্ণ।
Quotes
Quote 1: “Let us go then, you and I,
When the evening is spread out against the sky
Like a patient etherized upon a table.”
Explanation: These opening lines set the mood of the poem. The evening, compared to an unconscious patient, shows the lifeless and paralyzed modern world. It introduces Prufrock’s tired and numb feelings, reflecting spiritual emptiness and loss of vitality.
বাংলা অনুবাদ: “চলো যাই তাহলে, তুমি আর আমি,
যখন সন্ধ্যা আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে আছে,
যেন অপারেশন টেবিলে শুয়ে থাকা এক অচেতন রোগী।”
ব্যাখ্যা: এই সূচনাপর্ব কবিতার সামগ্রিক মনোভাব নির্ধারণ করে। আকাশে ছড়িয়ে থাকা সন্ধ্যাকে অচেতন রোগীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, যা আধুনিক বিশ্বের প্রাণহীনতা ও জড়তাকে প্রকাশ করে। এটি প্রুফরকের ক্লান্ত ও অনুভূতিহীন মানসিক অবস্থা তুলে ধরে, যা আত্মিক শূন্যতা ও জীবনীশক্তির অভাবের প্রতীক।
Quote 2: “In the room the women come and go
Talking of Michelangelo.”
Explanation: This repeated line reflects shallow social gatherings where people discuss art without genuine emotion. It illustrates Prufrock’s alienation from cultured society and his inability to form meaningful connections with others.
বাংলা অনুবাদ: “ঘরে নারীরা আসে যায়,
মিকেলএঞ্জেলো নিয়ে কথা বলে।”
ব্যাখ্যা: এই পুনরাবৃত্ত লাইনটি উপরিপৃষ্ঠে থাকা সামাজিক সম্পর্ক ও শূন্য আড্ডার প্রতীক। এখানে মানুষ শিল্প নিয়ে কথা বললেও তাতে কোনো গভীর অনুভূতি নেই। এটি প্রুফরকের পরিশীলিত সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং অর্থবহ সম্পর্ক গড়তে অক্ষমতার প্রকাশ ঘটায়।
Quote 3: “There will be time, there will be time
To prepare a face to meet the faces that you meet.”
Explanation: Prufrock convinces himself that there is always time to act later. This repetition of “there will be time” shows his hesitation and fear of facing reality. The line also criticizes how people hide their true selves behind social masks.
বাংলা অনুবাদ: “সময় থাকবে, সময় থাকবে,
তুমি যাদের সঙ্গে দেখা করবে, তাদের জন্য মুখ সাজাতে।”
ব্যাখ্যা: প্রুফরক নিজেকে বোঝায় যে কাজ করার জন্য প্রচুর সময় আছে। “সময় থাকবে” কথাটির পুনরাবৃত্তি তার ভয় ও দ্বিধাকে প্রকাশ করে। এই লাইন মানুষ কীভাবে সমাজে টিকে থাকার জন্য মুখোশ পরে, সেই ভণ্ড সামাজিক বাস্তবতাকেও সমালোচনা করে।
Quote 4: “Do I dare
Disturb the universe?”
Explanation: This line captures Prufrock’s deep anxiety and self-doubt. He feels so insignificant that even a small act (like expressing love or opinion) seems as huge as “disturbing the universe.” It represents the paralysis of the modern individual.
বাংলা অনুবাদ: “আমি কি সাহস করব,
পুরো বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে নাড়িয়ে দিতে?”
ব্যাখ্যা: এই লাইনটি প্রুফরকের গভীর উদ্বেগ ও আত্মসন্দেহের প্রতিচ্ছবি। সে নিজেকে এতটাই তুচ্ছ মনে করে যে সামান্য কাজ—ভালোবাসা প্রকাশ বা মতামত দেওয়া—তাকে পুরো মহাবিশ্ব কাঁপিয়ে দেওয়ার মতো কঠিন মনে হয়। এটি আধুনিক মানুষের মানসিক স্থবিরতার প্রতীক।
আরো পড়ুনঃ Morning Song Bangla summary
Quote 5: “I have measured out my life with coffee spoons.”
Explanation: Here, Prufrock admits that his life has been ordinary and repetitive. The “coffee spoons” symbolize small, meaningless routines and his inability to live passionately or take bold steps.
বাংলা অনুবাদ: “আমি কফির চামচে মেপে নিয়েছি আমার জীবন।”
ব্যাখ্যা: এখানে প্রুফরক স্বীকার করছে যে তার জীবন ছিল একঘেয়ে ও পুনরাবৃত্তিতে ভরা। “কফির চামচ” তার তুচ্ছ, অর্থহীন রুটিনের প্রতীক। এটি তার সাহসী পদক্ষেপ নিতে না পারা ও অনুভূতিহীন জীবনের চিত্র তুলে ধরে।
Quote 6: “I am no prophet — and here’s no great matter;
I have seen the moment of my greatness flicker.”
Explanation: Prufrock realizes he is not a heroic or prophetic figure. His chances of greatness have vanished. The flickering image expresses his lost confidence, spiritual weakness, and fear of death.
বাংলা অনুবাদ: “আমি কোনো নবী নই — আর এখানে কোনো মহান বিষয়ও নেই;
আমি দেখেছি আমার মহিমার মুহূর্তটি ঝলকে নিভে গেছে।”
ব্যাখ্যা: প্রুফরক বুঝতে পারে সে কোনো বীর বা দূরদর্শী মানুষ নয়। তার জীবনের শ্রেষ্ঠত্বের সম্ভাবনা হারিয়ে গেছে। “ঝলকে নিভে যাওয়া” দৃশ্যটি তার আত্মবিশ্বাস হারানো, আত্মিক দুর্বলতা এবং মৃত্যুভয়ের প্রতীক।
Quote 7: “No! I am not Prince Hamlet, nor was meant to be;”
Explanation: By denying likeness to Hamlet, Prufrock shows self-awareness and inferiority. Hamlet is bold and tragic; Prufrock is timid and ordinary. He sees himself as an “attendant lord,” only fit to advise others, not to act decisively.
বাংলা অনুবাদ: “না! আমি প্রিন্স হ্যামলেট নই, আর কখনো হওয়ারও কথা ছিল না;”
ব্যাখ্যা: হ্যামলেটের সঙ্গে নিজের তুলনা অস্বীকার করে প্রুফরক তার আত্মসচেতনতা ও হীনমন্যতা প্রকাশ করে। হ্যামলেট যেমন সাহসী ও বীর, প্রুফরক তেমনি ভীতু ও সাধারণ। সে নিজেকে এমন এক “সহচর প্রভু” হিসেবে দেখে, যে শুধু পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
Quote 8: “I have heard the mermaids singing, each to each.
I do not think that they will sing to me.”
Explanation: In this sad and final image, the mermaids symbolize beauty, passion, and imagination. Prufrock’s belief that they will not sing to him reveals his sense of isolation and hopelessness. His dream of love and meaning remains unfulfilled.
আরো পড়ুনঃ Crossing the Water Bangla Summary
বাংলা অনুবাদ: “আমি শুনেছি মৎসকন্যাদের গান, তারা একে অপরের জন্য গায়।
আমি মনে করি না, তারা আমার জন্য গান গাইবে।”
ব্যাখ্যা: এই বেদনাময় সমাপ্ত চিত্রে মৎসকন্যারা সৌন্দর্য, প্রেম ও কল্পনার প্রতীক। কিন্তু প্রুফরকের বিশ্বাস—তারা তার জন্য গান গাইবে না—তার নিঃসঙ্গতা ও হতাশার প্রকাশ। তার ভালোবাসা ও অর্থপূর্ণ জীবনের স্বপ্ন চিরকাল অপূর্ণই থেকে যায়।
