The Metamorphosis Bangla Summary

Key Info

earn money
  • Title: The Metamorphosis 
  • Author: Franz Kafka (1883-1924)
  • Written: 1912
  • Published: 1915
  • Genre: Modernism, Absurdism, Existentialism
  • Setting: Gregor’s apartment.

Characters 

  • Gregor Samsa: Gregor is the protagonist of this novella. He is a traveling salesman. Gregor suffers a lot because of his unexpected transformation. 
  • Grete Samsa: Gregor’s 17-year-old sister. First, she has a good relationship with him. Later, Grete also feds up with Gregor’s transformation. 
  • Father: Gregor’s father leads a very idle life. Gregor has to pay his debts. After his transformation, his father shows no sympathy towards him rather he hits Gregor several times.
  • Mother: Gregor’s mother is a sick woman. She also reacts on Gregor’s transformation and wants to get rid of him.
  • The Boarders: After Gregor’s transformation, his family has kept three boarders to earn extra. 
  • Maid: Gregor’s father hires a maid to take care of the family. 

Themes

  • Transformation 
  • Family
  • Money

Bangla Summary

The Metamorphosis নোভেলাটি Franz Kafka লিখেছেন যা ১৯১৫ সালে প্রকাশিত হয়। গল্পের মূল চরিত্র গ্রেগর স্যামসার মেটামরফোসিস অর্থাৎ পরিবর্তনকে কেন্দ্র করেই গল্প আবর্তিত হয়েছে। এই নোভেলাতে Franz Kafka সমাজের বিভিন্ন চিন্তাধারাকে ক্রিটিসাইজ করেছেন। দ্য মেটামরফোসিস এ তার নিজের জীবনের প্রতিচ্ছবি লক্ষ্য করা যায়। কাফকার নিজের পরিবারের সাথে যে ধরনের সম্পর্ক ছিলো তারই একটা ছবি তিনি গ্রেগরের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। কর্তৃত্বপূর্ণ পরিবারে তার নিজেকে একটি পোকার মতই মনে হত।  তার বোন ওটলার সাথেই একমাত্র তার ভালো সম্পর্ক ছিলো। কাফকাকে জোর করে একটি ক্লার্কের চাকরিতে নিয়োগ করা হয় যেটা সে খুবই অপছন্দ করতো। তিনি দিনে অফিসে কাজ করলেও রাত জেগে জেগে তিনি ফিকশন লিখতে ভালোবাসতেন। তিনি তার জীবন নিয়ে প্রচন্ড ডিপ্রেশনে ভুগতেন এবং শেষমেশ তিনি সুইসাইড করেন।

এক, ট্রান্সফরমেশন

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


গ্রেগর স্যামসা একজন ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতা। একদিন সকালে সে ঘুম থেকে উঠে দেখে যে সে একটি বিরাট বাগ (পোকাতে) রূপান্তরিত হয়েছে। সে ঘরের চারপাশে তাকায়, দেখে সব আগের মতই আছে। সে এটাকে দুঃস্বপ্ন মনে করে আবার ঘুমিয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নিলো। সে নড়াচড়া করতে চাইলো, কিন্তু শরীরের অস্বাভাবিক পরিবর্তনের কারণে নড়াচড়া করতে পারলোনা। তার শরীরে অনেকগুলো নতুন পা গজিয়েছে যেটা দেখে তার খুবই বাজে অনুভূতি হলো। সে চিন্তা করে সেলসম্যানের জীবন কতটা কষ্টের। তার পুরো পরিবার তার এই আয়ের উপর নির্ভরশীল যেটা সে চাইলেও এভোয়েড করতে পারে না। তাই তার কাজে যেতেই হবে। গ্রেগর ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে সে অনেক বেশি ঘুমিয়েছে এবং তার কাজে যাওয়ার ট্রেনটি মিস করেছে। 

গ্রেগরের মা দরজায় এসে নক করে। যখন সে তার মাকে উত্তর দিতে যাবে খেয়াল করে দেখে তার কণ্ঠ সম্পূর্ণ অন্যরকম হয়েছে। গ্রেগরের পরিবার ভাবতে থাকে সে হয়তো অসুস্থ তাই দরজা খুলছেনা। গ্রেগর দরজা খোলার আপ্রাণ চেষ্টা করে, কিন্তু ব্যর্থ হয়। তার এই পরিবর্তিত শরীর নিয়ে সে নড়াচড়া করতে পারছে না। এর মধ্যেই সে তার ম্যানেজারের গলা শুনতে পায়৷ সে আজ কাজে যায়নি বলে তার ম্যানেজার তাদের বাসায় এসেছে। সে মেঝেতে একটু নড়াচড়া করার চেষ্টা করলো এবং বললো কিছুক্ষণের মধ্যেই সে দরজা খুলবে। 

দরজার এপাশ থেকেই ম্যানেজার তাকে কাজ ফাঁকি দেয়ার পরিণতি কি হতে পারে সে সম্পর্কে সতর্ক করে এবং জানায় যে ইদানীং তার কাজ খুব একটা সন্তোষজনক হচ্ছেনা। এসব শোনার পর গ্রেগর কিছু একটা বলার চেষ্টা করে। কিন্তু তার পরিবার বা ম্যানেজার কেউ-ই তার কথা বুঝতে পারে না। তারা গুরুতর কিছু একটা ঘটেছে বলে সন্দেহ করে। গ্রেগরের যেহেতু হাত নেই, তাই সে অনেক কষ্টে মুখ দিয়ে দরজা খুলতে সক্ষম হয়। সে ম্যানেজারের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করে। কিন্তু তার শরীরের এমন ভয়ংকর পরিবর্তন দেখে ম্যানেজার ভয় পেয়ে দৌড়ে বেরিয়ে যায়। গ্রেগরের বাবা একটি লাঠি দিয়ে জোরে ঠেলা দিয়ে তাকে ঘরে পাঠিয়ে দেয়। এতে সে আহত হয়। সব মিলিয়ে গ্রেগর ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। 

দুই, গ্রেগরের পরিবর্তিত জীবন

গ্রেগর ঘুম থেকে উঠে দেখে কেউ তার ঘরে রুটি আর দুধ এনে রেখে গেছে। এক্সাইটেড হয়ে খেতে গিয়ে দেখে, সে দুধের কোনো স্বাদ পাচ্ছে না। অথচ একসময় দুধই তার প্রিয় খাবার ছিলো। সে একটা সোফার নিচে চুপ করে শুয়ে থাকে। পরদিন সকালে তার বোন গ্রীট এসে দেখে যে গ্রেগর দুধ ছুঁয়েও দেখেনি। এটা দেখে গ্রীট কিছু পঁচা বাঁসি খাবার এনে গ্রেগরকে দেয়। সে বেশ মজা করেই সেগুলো খেয়ে নেয়। এরপর থেকে গ্রীট-ই তাকে খাবার দেয় এবং রুম পরিস্কার করে দেয়। গ্রেগর সোফার নিচে লুকিয়ে থাকে যেন গ্রীট তাকে দেখে ভয় না পায়। গ্রেগর দেয়ালের ওপাশ থেকে তার পরিবারের কথোপকথন শুনেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। প্রায়ই তারা পরিবারের আর্থিক বেহাল দশার কথা আলোচনা করে। যেহেতু গ্রেগর এখন কোনো আয় করতে পারছেনা তাই তারা আর্থিকভাবে বিপদে পড়েছে। গ্রেগরের মা তাকে দেখতে চায়, কিন্তু তার বাবা আর বোন তার মাকে বাঁধা দেয়।

গ্রেগর এখন অনেকটাই নতুন শরীরের সাথে খাপ খাইয়ে গেছে। সে দেয়াল বেয়ে উঠতে পারে, সিলিং এ ঘুরে বেড়াতে পারে। এসব দেখে গ্রীট গ্রেগরের ঘর থেকে কিছু ফার্নিচার সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় যাতে সে আরামে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াতে পারে। গ্রীট আর তার মা মিলে ফার্নিচার সরানোর কাজ করতে থাকে। দেয়ালে গ্রেগরের পছন্দের একটা ছবি ঝুলানো ছিলো। সেটা সে নামাতে নিষেধ করতে যাবে ঠিক সে সময় তার মা তাকে দেখে ফেলে এবং প্রচন্ড ভয় পায়। এতে গ্রীট গ্রেগরের উপর চিৎকার করে ওঠে। তার পরিবর্তনের পর এই প্রথম কেউ তার সাথে সরাসরি কথা বললো।  গ্রেগর দৌড়ে ঘর থেকে রান্নাঘরে চলে যায়। গ্রেগরের বাবা এইমাত্র তার নতুন চাকরি থেকে বাড়ি ফিরেছেন। তিনি মনে করেন যে গ্রেগর হয়তো তার মা’কে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছে। এই ভেবে তিনি গ্রেগরের দিকে আপেল ছুঁড়ে মারেন। একটা আপেল তার পেছনে আটকে যায়। সে দৌড়ে ঘরে পালাতে সক্ষম হলেও সাংঘাতিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। 

তিন, গ্রেগর এখন উটকো ঝামেলা 

গ্রেগরের পরিবার দিনের কিছু সময় তার ঘরের দরজা খুলে রাখে যেন গ্রেগর সবাইকে দেখতে পায়। তার পরিবির্তনের কারণে পরিবার যে অভাবে পড়েছে তা সে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে থাকে। এমনকি গ্রীটও এখন আর গ্রেগরের সাথে আগের মত কথা বলে না। তার পরিবার আগের কাজের মহিলাকে বাদ দিয়ে কম খরচে একটি নতুন কাজের মহিলা রেখেছে। এই মহিলা মাঝে মাঝে গ্রেগরের সাথে টুকটাক কথা বলে। বাড়ির একটা অংশের ফার্নিচার সরিয়ে তার পরিবার তিনজন নতুন ভাড়াটিয়া উঠান। বাড়তি ফার্নিচারগুলো গ্রেগরের ঘরে রাখা হয় যেটা তার মোটেও পছন্দ হয়না। এদিকে গ্রীট যেসব খাবার তাকে এনে দেয় সেগুলোও আর তার ভালো লাগে না। সে খাওয়া দাওয়া প্রায় বন্ধই করে দেয়। 

একদিন সন্ধ্যায় কাজের মহিলা গ্রেগরের ঘরের দরজা খুলে দেয়। ভাড়াটিয়ারা লিভিং রুমে বসে গল্প-গুজোব করছিলো। এসময় গ্রীটকে ভায়োলিন বাজাতে বলা হয়। গ্রেগর গ্রীটের ভায়োলিন বাজানো খুব পছন্দ করে। সে শুনতে শুনতে ঘরের বাহিরে চলে আসে। একজন ভাড়াটিয়া হঠাৎ করে গ্রেগরকে দেখে ভয় পেয়ে যায়। গ্রেগরের বাবা ভাড়াটিয়াদের ঘরে যেতে বলেন। কিন্তু তারা কোনো কথা শুনতে রাজি না। এই মুহূর্তে তারা ভাড়া না দিয়েই চলে যাওয়ার হুমকি দেয়।

গ্রীট রেগে যায় এবং তার বাবা-মাকে বলে যে গ্রেগরের হাত থেকে না বাঁচতে পারলে তার জীবন শেষ হয়ে যাবে। তার বাবাও এই কথায় একমত হয় এবং গ্রেগরকে অন্য কোথাও চলে গিয়ে তাদের রেহাই দিতে বলে। 

চার, গ্রেগরের মৃত্যু

গ্রেগর সব কিছুই বুঝতে পারে এবং তার নিজের ঘরে যায়। সেদিন ই সে মারা যায় এবং তার পরিবারকে তার হাত থেকে মুক্তি দেয়। গ্রেগরের পরিবার কাজের মহিলাটিকে দিয়ে তার শরীর অপসারণ করিয়ে নেয়।

সে মারা যাওয়ার পর তার পরিবার হাফ ছেড়ে বাঁচে। তার বাবা ভাড়াটিয়াদের বিদায় করেন। তারপর তাদের কাজের মহিলাকেও ছেড়ে দেন। এরপর তারা সবাই মিলে গ্রামে ঘুরতে যায় এবং নিজেদের সুন্দর ভবিষ্যত মিয়ে ভাবতে থাকে।  তাদের বেশ আর্থিক উন্নতি হয়। তারা একটা নতুন এপার্টমেন্টে যাওয়ার চিন্তাও করে। গ্রীটের বাবা-মা তার বিয়ে নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

Read Also: A Doll’s House Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক