The Metaphysical Poets Bangla Summary 

Basic Information:

earn money

1. Name: The Metaphysical Poets.

2. Writer: T.S. Eliot. (188-1965)

3. Genre: Critical Writing/ Criticism.

4. Purpose: A review of “Metaphysical Lyrics and Poems of the Seventeenth Century”.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


5. Published date: London Times Literary Supplement (1921).

6. Topic in discussion: Metaphysical Poetry, Unification of Sensibility, Dissociation of Sensibility, Metaphysical Poets and Modern Age.

বাংলা সামারি:

তো সম্পূর্ণ সামারি আপনারা মাত্র ৬টা পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জানতে পারবো।

১. কেন এই বইটা/ Criticism টা লেখা হলো?

২. মেটাফিজিক্যাল কবিদের গুণাবলী

৩. ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি এবং ডিসোসিয়েশন অফ সেন্সিবিলিটি।

৪. ডক্টর জনসনের সমালোচনার জবাব

৫. এলিজাবেদান ও মডার্ন কবিদের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা।

৬. ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি থাকা উচিত কেন?

তো চলুন এবার মূল সামারি পয়েন্ট ভিত্তিক আলোচনা করা যাক।

১. কেন এই বইটা/ Criticism টা লেখা হলো?

Sir Herbert John Clifford Grierson(স্কটিস লিটারেরি ক্রিটিক) এর বিখ্যাত একটা বই “Metaphysical lyrics and Poems of the 17th Century” এর রিভিউ হিসেবে T S Eliot তার “দা মেটাফিজিক্যাল পয়েটস্” লিখেছেন। রিভিউ বলতে মূলত কোন বইয়ের উপরে ভালো ও খারাপ দুই দিক দিয়েই মন্তব্য করাকে বোঝায়। ইলিয়ট এই বই লিখার আগে মেটা ফিজিকাল কবিদের খুব খারাপভাবে সবাই সমালোচনা করতো এবং তারা ছিল অবহেলিত। তিনি এটা প্রমাণ করেন যে, মেটাফিজিক্যাল কবিদের কবিতা অযথা ছিল না বরং তাদের কবিতাগুলো হাইলি ইন্টেলেকচুয়াল। তারা ইংরেজি কবিতাকে এর যে মূল স্রোত এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যাননি। বরং ইংরেজি কবিতার মূল স্রোতকে আরো বেশি শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করেছে”। 

২. মেটাফিজিক্যাল কবিদের গুণাবলী:

এরপর এলিয়ট এলিয়ট বলেন মেটাফিজিক্যাল কবিদের গুণাবলী সম্পর্কে।

  • John Donne ও Abraham Cowley এর কবিতার গুনাবলি। 

জন ডান এবং Abraham Cowley এর লেখার মধ্যে দক্ষতার সহিত Simile এর প্রয়োগ দেখা যায়। Simile হচ্ছে as অথবা like ব্যবহার করে একটা বস্তুর সাথে আর একটা বস্তুর তুলনা।

  • Blending of different thoughts 

বেশ কিছু থটস্ এর মিলন দেখান এই দুইজন লেখক। এর ব্যাখ্যা এমন যে, মেটাফিজিক্যাল কবিদের লেখায় বিভিন্ন ধরনের থটস্ একত্রে যুক্ত করা হয়েছে যাকে বুঝতে হলে রিডারকে হাইলি ইন্টেলেকচুয়াল হতে হবে। অর্থাৎ কেউ যদি মেটাফিজিক্যাল কবিতা পড়ে একে ব্যাখ্যা করতে না পারে, তাহলে বুঝতে হবে ওই রিডারের জ্ঞানের স্বল্পতা রয়েছে।

  • এলিজাবেথান যুগেও মেটাফিজিক্যাল কনসিটের ব্যবহার

অনেক দূরের দুইটা বস্তুর মধ্যে তুলনা করে এদের মধ্যে লজিক্যাল কানেকশন দেখানোকে মূলত Conceit বলা হয়। এসব বস্তুর মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাৎ। যেমন Donne তার কবিতায় দুইজন প্রেমিককে কম্পাসের দুই মুখের সাথে তুলনা করেছেন। এভাবে পিকচারাইজ করাকে টেলিস্কোপিং ইমেজ বলা হয়। যেটা কিনা এলিজাবেথান যুগে বিখ্যাত সব রাইটারদের মাঝেও ছিল, তবে পরিমাণটা কম ছিল। তাই এলিয়ট বলেন, যেহেতু আগের যুগের রাইটারদের মাঝেও এই বৈশিষ্ট্য ছিল, তাহলে কেন শুধুমাত্র মেটাফিজিক্যাল কবিদের এভাবে সমালোচনা করা হবে? 

৩. ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি এবং ডিসোসিয়েশন অফ সেন্সিবিলিটি :

মেটাফিজিক্যাল কবিদের গুণাবলী সম্পর্কে বলতে গিয়ে এখানে এলিয়ট দুইটা টার্ম ব্যবহার করেন। Unification of sensibility and dissociation of sensibility. এলিয়ট বলেন মেটাফিজিক্যাল কবিরা খুব সুন্দর করে সেন্সুয়াল অনুভূতি তাদের কবিতায় প্রকাশ করেছিলেন। আর এটাই হচ্ছে, ইউনিফিকশন অফ সেন্সিবিলিটি কিন্তু পরবর্তীতে যেসব কবিরা মেটাফিজিক্যাল কবিদের মতো করে কবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলেন, তাদের কবিতা মূলত অন্যদিকে চলে যায়। যাকে এলিয়ট বলেছেন, ডিসোসিয়েশন অফ সেন্সিবিলিটি। 

  • সেন্সিবিলিটি কি?

এখানে সেন্সিবিলিটি বলতে এলিয়ট বিভিন্ন অনুভূতিকে অনুভব করার বিষয়টাকে বোঝান নি, বরং নিজস্ব দক্ষতাকে বুঝিয়েছেন। যে দক্ষতার সাহায্যে লেখক বিভিন্ন উপাদানকে ইউনিফিকেশন করবেন। এই উপাদান মেটাফিজিক্যাল কবিদের খুব ভালোই ছিল। তবে তাদের অনুসরণ বা অনুকরণ করে রোমান্টিক এবং ভিক্টোরিয়ান কবিরা লিখতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু সেভাবে লিখতে পারেননি। তারা মূলত রিফ্লেক্টিভ পোয়েট ছিলেন। অর্থাৎ জন ডান এবং হারবার্ট এর পরে ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি চিরতরে হারিয়ে যায় এবং এর পরিবর্তে ডিসোসিয়েশন অফ সেন্সিবিলিটি চলে আসে।

  • 18th century ও 19th Century এর কবিদের কবিতার তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য ও ডানের সাথে তাদের পার্থক্য:

এরপর 18th century এর কবিদের সম্পর্কে বলা হয়েছে। তারা ছিলেন ইন্টেলেকচুয়াল। তবে তাদের অনুভূতি শক্তি ছিল না। আবার 19th Century এর কবিরা ছিলেন অনুভূতিপ্রবণ কিন্তু ইন্টেলেকচুয়াল ছিলেন না। অর্থাৎ তাদের রাইটিং কোয়ালিটি ছিল আলাদা। ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি এই জন্যই তাদের রাইটিং এর মধ্যে ছিল না। তাই Tennyson ও Browning কে রিফ্লেক্টিভ পোয়েট বলা হয়। মেটাফিজিক্যাল কবিদের মতো তাদের অনুভূতি শক্তি ছিল, কিন্তু সেই অনুযায়ী তারা প্রকাশ করতে পারতেন না। কিন্তু জন ডান যা চিন্তা করতেন, তাই খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারতেন।

এখানে এলিওট মেটাফিজিক্যাল কবিদের ইন্টেলেকচুয়াল বলেছেন। আর যারা তাদেরকে দেখে মেটাফিজিক্যাল কবিতার মতো করে কবিতা লেখা শুরু করেছে, তাদেরকে তিনি রিফ্লেক্টিভ পোয়েট বলেছেন। এই রিফ্লেক্টিভ পোয়েটদের কবিতায় মেটাফিজিক্যাল গুন ছিল না, বরং তারা অন্য ধারায় চলে গেছে। 

ইলিয়ট বলেছেন, বিচ্ছিন্ন বিভিন্ন বিষয়গুলো মেটাফিজিক্যাল কবিরা সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারতেন। যেমন কোন গোলাপের সুগন্ধ পেলে এর সেন্ট কেমন তা ওয়ার্ডের মাধ্যমে সুন্দর করে তারা উপস্থাপন করতে পারতেন। এটা হচ্ছে সেন্স অফ ইমাজারি। জন ডান তার কবিতায় খুব সুন্দর করে সেন্স অফ ইমাজারীর প্রয়োগ ঘটিয়েছেন।

৪. ডক্টর জনসনের সমালোচনার জবাব

এরপর ডঃ জনসন মেটাফিজিক্যাল কবিদের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে যে ডেফিনেশন দিয়েছেন, এলিয়ট তা নিয়ে আলোচনা করেন। ডক্টর জনসন তার “The life of Cowley” তে মেটাফিজিক্যাল কবিদের রাইটিং কোয়ালিটি সম্পর্কে বলেন, “The most heterogeneous ideas are yoked by violence together”. মেটাফিজিক্যাল কবিরা বিচ্ছিন্ন ধর্মী আইডিয়া জোর করে একত্রিত করেছে। অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে বিপরীত বা অমিল আইডিয়াকে জোর করে একত্রিত করা বা তাদের মধ্যে মিল দেখিয়েছেন মেটাফিজিক্যাল কবিরা। এই জায়গায় টিএস ইলিয়ট বলেন, এভাবে বিচ্ছিন্নধর্মী আইডিয়া একত্রিত করে দেখানো কবিতার ইউনিক একটা বৈশিষ্ট্য। এটা ইংরেজি সাহিত্যের কবিতায় অনেক আগে থেকেই রয়েছে। 

এলিয়ট আবার ডঃ জনসনের বই “The Vanity of Human Wishes” এর রেফারেন্স দিয়ে বলেন, তার এই বইয়েই তো বিভিন্ন ধরনের অমিল আইডিয়াকে একত্রিত করে দেখানো হয়েছে। অর্থাৎ তিনি যার সমালোচনা করছেন, সেই বৈশিষ্ট্য তার নিজের লেখার মধ্যেই রয়েছে। তবে এই জায়গায় জনসন বলেছিলেন, ডক্টর জনসন গুছিয়ে এই অমিল আইডিয়াগুলোকে দেখিয়েছেন, কিন্তু মেটাফিজিক্যাল কবিরা সেভাবে গুছিয়ে দেখাতে পারেনি। আর এর বিরোধিতা করে এলিয়ট বিভিন্ন মেটাফিজিক্যাল রাইটারদের লেখনিতে “Heterogeneous ideas” গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা দেখিয়েছেন। ইলিওট আরো বলেন, জন ডান ও হারবার্ট এরপরে যেসব কবিরা এই মেটাফিজিক্যাল উপাদান যেমন গড, লাভ, ধর্ম ও ভাগ্য নিয়ে লেখা শুরু করেছিল, আস্তে আস্তে তাদের পরে মেটাফিজিক্যাল উপাদান নিয়ে লেখা বন্ধ হয়ে যায়। তবে এক জায়গায় জনসনের সাথে এলিয়ট একমত প্রকাশ করেছেন। আর তা হচ্ছে, মেটাফিজিক্যাল কবিরা ছোট কোন বিষয়কে অনেক বড় করে দেখাতে পেরেছে অর্থাৎ ছোট কোন কিছু খুব সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছে।

৫. জন ডান, এলিজাবেদান এবং মডার্ন এজের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা।

সেন্সিবিলিটি এর দিক দিয়ে এই তিন যুগের লেখকদের মধ্যে এলিয়ট কিছুটা মিল দেখিয়েছেন। এলিজাবেদান যুগ থেকে শুরু করে, মর্ডান যুগ পর্যন্ত কবিতার মূল ধারা অব্যাহত থেকেছে। অর্থাৎ মডার্ন যুগের লেখকরাও তাদের লেখনীতে মেটাফিজিক্যাল Conceit দেখিয়েছেন, যেইটা এলিজাবেদান যুগেও ছিল। তবে সেনসিবিলিটি এর দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল মেটাফিজিক্যাল রাইটাররাই। অর্থাৎ মেটাফিজিক্যাল কবিরা ইংরেজি কবিতার মূল ধারাতেই ছিলেন। তবে এই ধারাকে চেঞ্জ করেছেন জন ড্রাইডেন এবং জন মিল্টন। অর্থাৎ এই বিখ্যাত দুই রাইটার ইংরেজি কবিতার ধারাকে একটু চেঞ্জ করেছেন। তাদের লেখনীতে ভাষার সর্বোচ্চ ব্যবহার ছিল, সর্বোচ্চ যুক্তি তর্ক ছিল কিন্তু আত্মার অনুপস্থিতি ছিল।

৬. ইউনিফিকেশন অফ সেন্সিবিলিটি থাকা উচিত কেন?

পরিশেষে এলিয়ট বলেন একজন কবির কবিতায় ইউনিফিকশন অফ সেন্সিবিলিটি থাকা উচিত। অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের সেন্স দিয়ে কোন কিছুকে পাওয়া, কোন কিছু অনুভব করা, কোন কিছু দিয়ে নতুন জিনিস তৈরি করা এবং এর শাব্দিক ইমেজ তৈরি করাই হচ্ছে ইউনিফিকেশন অফ সেন্সেবিলিটি। ইউনিফিকেশন অফ সেনসিবিলিটি এর মাধ্যমেই একটা কবিতা সার্থক কবিতা হবে। আর কবিতাটি তার পূর্ণতা পাবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক