The Scarlet Letter Bangla Summary (বাংলায়)

The Scarlet Letter

লেখকের সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ নিউ ইংল্যান্ডের খ্যাতনামা সাহিত্যিক নাথানিয়েল হথর্ন ১৮০৪ সালে ম্যাসাচুসেটসের সেলেম শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতৃপুরুষেরা সেলেমের প্রতিষ্ঠাতা প্রজন্মের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন এবং তাদের উপাধি ছিল হ্যাথর্ন। বোডউইন কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি গল্প ও রোমান্স লেখার প্রতি আকৃষ্ট হন। পরবর্তী জীবনে তিনি আমেরিকার ঔপনিবেশিক ইতিহাস ও নিজের পূর্বপুরুষদের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে লেখার উপাদান সংগ্রহ করেন। তার বিখ্যাত রচনাগুলির মধ্যে রয়েছে “Young Goodman Brown” (১৮৩৫), Twice-Told Tales (১৮৩৭), “Ethan Brand” (১৮৫০), The Scarlet Letter (১৮৫০), The House of the Seven Gables (১৮৫১), এবং The Blithedale Romance (১৮৫২)।

পুরিতান ঐতিহ্যের উত্তরসূরি হিসেবে হথর্ন মানবপাপ, অপরাধবোধ ও মানসিক দ্বন্দ্বকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। তার লেখায় প্রতীকীতা, নৈতিক অনুসন্ধান ও মনস্তাত্ত্বিক বাস্তবতা একত্রে মিশে আছে। হেরম্যান মেলভিল, হেনরি জেমস ও উইলিয়াম ফকনার তার সাহিত্য থেকে গভীর প্রভাব পেয়েছিলেন। জীবনের অধিকাংশ সময় তিনি নিউ ইংল্যান্ডে কাটান এবং কিছু সময় কনকর্ডে বাস করেন, যেখানে তার প্রতিবেশী ছিলেন রালফ ওয়াল্ডো এমারসন ও হেনরি ডেভিড থরো। ১৮৬৪ সালের ১৯ মে তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং ম্যাসাচুসেটসের স্লিপি হলো সমাধিক্ষেত্রে তাকে সমাহিত করা হয়।

Key Facts

  • Full Title: The Scarlet Letter
  • Author: Nathaniel Hawthorne
  • Type of Work: Novel
  • Genre: Romance; Historical fiction
  • Language: English
  • Time and Place of Writing: Salem and Concord, Massachusetts; written in the late 1840s
  • First Publication: 1850
  • Publisher: Ticknor, Reed, and Fields
  • Narrator: The story is told by an unnamed narrator who once worked as a customs officer in Salem, Massachusetts. 
  • Point of View: The novel is written in third-person omniscient. 
  • Setting
  • Time: Middle of the seventeenth century
  • Place: Boston, Massachusetts, a strict Puritan colony in early America
  • Protagonist: Hester Prynne.

আরো পড়ুনঃ The Old Man and The Sea Bangla Summary (বাংলায়)

বাংলায় বিস্তারিত সামারি 

The Custom-House and Discovery: উপন্যাসটি শুরু হয় একটি দীর্ঘ ভূমিকা দিয়ে, যার নাম দ্য কাস্টম-হাউস। নামহীন বর্ণনাকারী সেলেম কাস্টম হাউসে জরিপ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেন। একদিন, তিনি যখন অ্যাটিক কক্ষটি ঘুরে দেখছিলেন, তখন একটি পুরনো প্যাকেট আবিষ্কার করেন। এর ভিতরে তিনি একটি লাল কাপড়ের টুকরো পান, যা অক্ষর “A”-এর আকারে সোনার সুতোয় সুন্দরভাবে সূচিকর্ম করা, এবং একজন প্রাক্তন জরিপ কর্মকর্তার লেখা ফিকে পাণ্ডুলিপি সংযুক্ত ছিল। ঐ পাণ্ডুলিপিতে সপ্তদশ শতাব্দীতে বসবাসকারী এক নারী হেস্টার প্রিন-এর গল্প লেখা ছিল। এই আবিষ্কারের কিছুদিন পরেই বর্ণনাকারী তার চাকরি হারান। তারপর তিনি সিদ্ধান্ত নেন, পুরনো সেই গল্পটি রোমান্স বা উপন্যাস আকারে লিখবেন। এভাবেই শুরু হয় মূল কাহিনি, যা পাঠককে নিয়ে যায় দুই শতাব্দী পেছনে, পিউরিটানদের বস্টন শহরে।

The Prison and Public Shame: গল্পটি শুরু হয় কঠোর পিউরিটান বসতি বস্টন-এর কারাগারের বাইরে। মানুষ জড়ো হয়েছে এক তরুণী নারীকে দেখতে—হেস্টার প্রিন, যাকে শিশুকন্যাকে কোলে নিয়ে জেল থেকে আনা হচ্ছে। তার বুকে একটি উজ্জ্বল স্কারলেট অক্ষর “A” ঝুলছে, যা তার ব্যভিচারের পাপের চিহ্ন। হেস্টারের স্বামী, এক বৃদ্ধ পণ্ডিত, তাকে আগে আমেরিকায় পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি আর কখনও পৌঁছাননি। দীর্ঘ অনুপস্থিতিতে হেস্টার এক অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে পড়ে এবং এক সন্তানের জন্ম দেয়। ভিড় তাকে উপহাস ও নিন্দা করে, তার প্রেমিকের নাম জানতে চায়। মঞ্চে স্থানীয় পুরোহিত আর্থার ডিমসডেল তাকে প্রকাশ্যে স্বীকার করতে বলেন, কিন্তু হেস্টার নীরব থাকে ও তার সঙ্গীর নাম গোপন রাখে। তার শাস্তি হলো জনসম্মুখে লজ্জা ও আজীবন স্কারলেট অক্ষরটি পরিধান। অপমানের মধ্যেও সে শিশুকে বুকে ধরে দৃঢ়ভাবে জনতার সামনে দাঁড়ায়, মর্যাদা ও সাহস বজায় রেখে।

The Return of Roger Chillingworth: সেই দিনের ভিড়ের মধ্যে এক অদ্ভুত, রোগা মানুষ দাঁড়িয়ে ছিল—এক কাঁধ অন্যটির চেয়ে উঁচু। তিনি আসলে হেস্টারের হারিয়ে যাওয়া স্বামী, যিনি এখন নিজেকে রজার চিলিংওয়ার্থ নামে পরিচয় দেন। বহু বছর আদিবাসীদের বন্দিদশায় থাকার পর তিনি উপনিবেশে ফিরে এসেছেন। হেস্টারের লজ্জাজনক অবস্থায় তিনি বিস্মিত হন। তিনি নিজের পরিচয় লুকিয়ে রেখে গোপনে জেলে হেস্টারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ক্ষমা করবেন, কিন্তু শপথ করেন যে হেস্টারের প্রেমিককে খুঁজে বের করে শাস্তি দেবেন। হেস্টারও প্রতিশ্রুতি দেয় যে চিলিংওয়ার্থ তার স্বামী এই গোপন কথা প্রকাশ করবে না। মুক্তির পর সে শহরের প্রান্তে একটি ছোট কুটিরে বসবাস শুরু করে। সূচিকর্মের কাজে জীবিকা অর্জন করে, মানুষ তার দক্ষতায় মুগ্ধ হলেও তার পাপের কারণে তাকে এড়িয়ে চলে। তার কন্যা পার্ল বড় হতে থাকে এক চঞ্চল ও কৌতূহলী মেয়ে হিসেবে। শহরবাসী তার বন্য আচরণে আতঙ্কিত, বিশ্বাস করে সে পাপের ফল, এমনকি “শয়তানের সন্তান।” সামাজিক বর্জনের ভার বয়ে হেস্টার নীরবে, দৃঢ় সহনশীলতায় তার একাকী জীবন কাটায়।

Dimmesdale’s Secret Guilt: তরুণ পুরোহিত আর্থার ডিমসডেল, যিনি হেস্টারকে তার সঙ্গীর নাম প্রকাশ করতে অনুরোধ করেছিলেন, আসলে সেই অপরাধী নিজেই। তিনি নিজের পাপ গোপন করে পবিত্রতার প্রচার চালিয়ে যান, যা তার মন ও দেহে গভীর যন্ত্রণা আনে। তার স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে, বিবেক দিনরাত তাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। এখন চিকিৎসক সেজে চিলিংওয়ার্থ তার ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে তার সঙ্গে বসবাস শুরু করে। তিনি সন্দেহ করতে থাকেন যে ডিমসডেলই হেস্টারের গোপন সঙ্গী। একদিন গোপনে ডিমসডেলের বুকে একটি রহস্যময় দাগ দেখে তার সন্দেহ নিশ্চিত হয়। প্রতিশোধের বাসনা চিলিংওয়ার্থকে এক অন্ধকার, প্রায় শয়তানি চরিত্রে পরিণত করে। অন্যদিকে, পাপবোধে ডিমসডেল নিজেকে শাস্তি দিতে থাকে—উপবাস করে, প্রার্থনা করে, এমনকি একাকী নিজেকে প্রহার করে। তার যন্ত্রণা মানসিক ও শারীরিক উভয়ই। কিন্তু জনতা তার ফ্যাকাশে মুখ ও কষ্টকে পবিত্রতার লক্ষণ ভেবে তাকে সাধু বলে সম্মান করে, সত্যটা কেউই জানে না।

Night on the Scaffold: এক রাতে অনুশোচনায় ভারাক্রান্ত ডিমসডেল গোপনে যায় সেই স্ক্যাফোল্ডে, যেখানে একসময় হেস্টার লজ্জায় দাঁড়িয়েছিল। সে ভাবে ঘুমন্ত শহরকে সব কিছু স্বীকার করবে, কিন্তু সাহস পায় না। ঠিক তখনই হেস্টার ও পার্ল বাড়ি ফেরার পথে তাকে দেখে, এবং তারা মঞ্চে যোগ দেয়। তিনজন একসঙ্গে হাত ধরে অন্ধকার আকাশের নিচে এক নীরব পরিবারের মতো দাঁড়ায়। পার্ল জিজ্ঞাসা করে, সে কি দিনের আলোয় তাদের সঙ্গে এখানে দাঁড়াবে—ডিমসডেল দুঃখভরে না বলে। হঠাৎ আকাশে একটি উল্কা জ্বলে ওঠে, “A” অক্ষরের আকৃতিতে। শহরের মানুষ পরে একে “Angel” বলে মনে করে, কিন্তু হেস্টার ও ডিমসডেলের কাছে এটি তাদের পাপের স্মারক। হঠাৎ তারা দেখে, চিলিংওয়ার্থ ছায়া থেকে তাকিয়ে আছে, মুখে অদ্ভুত আলো। হেস্টার বুঝতে পারে, চিলিংওয়ার্থের প্রতিশোধ এখন এক মারাত্মক অশুভ শক্তিতে পরিণত হয়েছে, এবং তাকে ডিমসডেলকে তার হাত থেকে রক্ষা করতেই হবে।

The Meeting in the Forest: বছর কেটে গেছে, এবং স্কারলেট অক্ষরের মানে বদলে গেছে। কেউ কেউ এখন বলে এটি “Adulteress” নয়, বরং “Able”—কারণ হেস্টারের নীরব দয়া ও সেবার কারণে। তার শক্তি ও সেবাবোধ তাকে কিছুটা সম্মান এনে দেয়, তবু সে আনন্দ ও ভালোবাসা থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে। নিজে ও ডিমসডেলকে মুক্ত করার সংকল্পে হেস্টার জঙ্গলে এক গোপন সাক্ষাতের আয়োজন করে। জঙ্গলের এই দৃশ্যটি উপন্যাসের অন্যতম প্রতীকী মুহূর্ত। সমাজের চোখের আড়ালে তারা মুক্তভাবে কথা বলে। হেস্টার ডিমসডেলকে সত্যটি জানায়—চিলিংওয়ার্থ তার স্বামী এবং প্রতিশোধের জন্য তাকে যন্ত্রণায় ফেলছে। ডিমসডেল প্রথমে বিস্মিত ও ক্রুদ্ধ হয়, পরে হেস্টারকে ক্ষমা করে। তারা একসঙ্গে পালানোর স্বপ্ন দেখে। তারা ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, যেখানে তারা পার্লকে নিয়ে এক পরিবার হিসেবে থাকতে পারবে। এক মুহূর্তের জন্য তারা নতুন জীবনের আশা অনুভব করে। হেস্টার স্কারলেট অক্ষর খুলে চুল ছেড়ে দেয়, আর সূর্যের আলো গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে পড়ে, নতুন জীবনের প্রতীক হিসেবে। কিন্তু পার্ল, যে কাছে খেলছিল, মায়ের বুকে স্কারলেট অক্ষর না দেখে কাছে আসতে অস্বীকার করে—যেন এই প্রতীক তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে।

The Confession and Death: পালানোর পরিকল্পনা প্রায় সফল হতে চলেছে। চার দিনের মধ্যে একটি জাহাজ রওনা দেবে, এবং হেস্টার গোপনে টিকিট কেটে রাখে। ডিমসডেল নির্বাচনী দিবসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মোপদেশ দেবেন, তারপর তারা রওনা দেবেন। কিন্তু ভাগ্য নিষ্ঠুর হয়ে ওঠে—চিলিংওয়ার্থও একই জাহাজে যাত্রার ব্যবস্থা করে, তাদের ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে। উৎসবের সকালে শহরবাসী উজ্জ্বল পোশাকে সমবেত হয়। হেস্টার আবারও স্কারলেট অক্ষর পরে স্ক্যাফোল্ডের কাছে দাঁড়ায়। ডিমসডেল তার জীবনের সবচেয়ে অনুপ্রেরণামূলক ভাষণ দেয়, জনতা তাকে দেবপ্রেরিত বলে প্রশংসা করে। কিন্তু ভাষণ শেষে সে ফ্যাকাশে ও দুর্বল হয়ে পড়ে। মিছিল শেষে সে হেস্টার ও পার্লকে ডেকে স্ক্যাফোল্ডে উঠে আসে। হতভম্ব জনতার সামনে সে দীর্ঘদিনের গোপন পাপ স্বীকার করে। সে নিজের পোশাক ছিঁড়ে বুকের উপর খোদাই করা বা দগ্ধ স্কারলেট অক্ষর প্রকাশ করে। শেষ শক্তি দিয়ে হেস্টার ও পার্লকে আলিঙ্গন করে। পার্ল তাকে চুম্বন করে, এবং সেই মুহূর্তে সে আরও মানবিক হয়ে ওঠে, জন্মের অভিশাপ থেকে মুক্তি পায়। ডিমসডেল শান্তিতে মৃত্যুবরণ করে, তার আত্মা অবশেষে মুক্তি লাভ করে। জনতা নির্বাক দাঁড়িয়ে থাকে, তারা নিশ্চিত নয়—এটি অলৌকিক ঘটনা নাকি এক মর্মান্তিক সমাপ্তি। প্রতিশোধহীন চিলিংওয়ার্থ এক বছরের মধ্যেই শুকিয়ে মারা যায়।

Hester’s Return and Legacy: ডিমসডেলের মৃত্যুর পর হেস্টার ও পার্ল বস্টন থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়। কেউ বলে তারা ইউরোপে গিয়েছিল, কেউ জানে না কোথায়। চিলিংওয়ার্থ তার সম্পদ পার্লের নামে রেখে যায়, ফলে সে সময়ের অন্যতম ধনী নারী হয়ে ওঠে। বহু বছর পরে হেস্টার একা ফিরে আসে তার পুরোনো সমুদ্রতীরের কুটিরে। সে এখনও স্কারলেট অক্ষর পরে, তবে এখন এটি আর শাস্তির নয়, জীবনের অংশ। মানুষ এখন তাকে সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখে। দুঃখে পড়লে তারা তার কাছে সান্ত্বনা ও পরামর্শ নিতে আসে। যে অক্ষর একসময় লজ্জার চিহ্ন ছিল, এখন তা প্রজ্ঞা ও সহানুভূতির প্রতীক। সে তার দাতব্য কাজ চালিয়ে যায় এবং নীরবে জীবন কাটায় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। পার্ল, এখন এক ইউরোপীয় অভিজাতের স্ত্রী, মাঝে মাঝে মাকে চিঠি ও উপহার পাঠায়, কিন্তু আর বস্টনে ফিরে আসে না। হেস্টার মৃত্যুবরণ করলে তাকে আর্থার ডিমসডেল-এর পাশে সমাহিত করা হয়। তাদের কবরের উপর একটিমাত্র সাধারণ সমাধিফলক থাকে, তাতে খোদাই করা থাকে একটি লাল “A” অক্ষর—যা চিরদিনের জন্য পাপ, কষ্ট ও ক্ষমার প্রতীক হয়ে থাকে।

Themes

Sin, Guilt, and Redemption: The novel shows how every sin leaves a deep mark on human life. Hester bears her shame with courage and finds peace through good deeds. Dimmesdale hides his sin and suffers until he confesses, freeing himself. Redemption comes through honesty, love, and repentance.

উপন্যাসটি দেখায়, প্রতিটি পাপ মানুষের জীবনে গভীর দাগ ফেলে। হেস্টার সাহসের সঙ্গে লজ্জা বহন করে ও সৎকর্মের মাধ্যমে শান্তি পায়। ডিমসডেল পাপ গোপন করে কষ্ট পায়, যতক্ষণ না স্বীকারোক্তি তাকে মুক্তি দেয়। সত্য, ভালোবাসা ও অনুশোচনার মাধ্যমে মুক্তিই আসে।

The Nature of Evil: In the novel, evil is not just sin but also revenge and hatred. Chillingworth’s cold search for vengeance turns him into a devil-like figure. Hawthorne suggests that true evil lies in the heart that seeks to harm others rather than forgive them.

উপন্যাসে মন্দ কেবল পাপ নয়, প্রতিশোধ ও ঘৃণাও মন্দের রূপ। চিলিংওয়ার্থের ঠান্ডা প্রতিশোধের মনোভাব তাকে শয়তানের মতো করে তোলে। হথর্ন দেখিয়েছেন, প্রকৃত মন্দ লুকিয়ে থাকে সেই হৃদয়ে, যা ক্ষমা না করে অন্যকে কষ্ট দিতে চায়।

Identity and Society: Hester’s scarlet letter isolates her from society, yet it also shapes her true self. The Puritan community defines her by sin, but she redefines herself through strength and kindness. The novel explores how personal identity survives under harsh social judgment.

হেস্টারের স্কারলেট অক্ষর তাকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে, তবুও এটি তার প্রকৃত সত্তা গঠন করে। পিউরিটান সমাজ তাকে পাপী হিসেবে চিহ্নিত করে, কিন্তু সে নিজের শক্তি ও দয়ায় নতুন পরিচয় গড়ে তোলে। উপন্যাসটি দেখায়, কঠোর সামাজিক বিচারের মধ্যেও ব্যক্তিত্ব টিকে থাকে।

আরো পড়ুনঃ Brave New World Bangla Summary (বাংলায়)

Symbols

The Scarlet Letter “A”: At first, the scarlet letter “A” marks Hester’s shame and punishment. Over time, it becomes a sign of her endurance, compassion, and ability. The same symbol that condemns her turns into one that honors her strength.

শুরুতে স্কারলেট অক্ষর “A” হেস্টারের লজ্জা ও শাস্তির প্রতীক ছিল। সময়ের সঙ্গে এটি তার সহনশীলতা, দয়া ও দক্ষতার প্রতীক হয়ে ওঠে। যে চিহ্ন একসময় তাকে নিন্দা করেছিল, সেটিই পরে তার শক্তির সম্মানচিহ্নে পরিণত হয়।

The Scaffold: The scaffold is the stage of truth in the story. Hester’s public shame, Dimmesdale’s secret guilt, and his final confession all happen there. It represents confession, moral judgment, and the exposure of hidden sin.

স্ক্যাফোল্ড হলো উপন্যাসের সত্য প্রকাশের মঞ্চ। হেস্টারের প্রকাশ্য লজ্জা, ডিমসডেলের গোপন পাপবোধ ও তার শেষ স্বীকারোক্তি—সবই এখানে ঘটে। এটি স্বীকারোক্তি, নৈতিক বিচার ও গোপন পাপের প্রকাশের প্রতীক।

The Meteor: The meteor that lights the sky in the shape of an “A” reflects divine awareness. To Dimmesdale, it reminds him of his guilt; to others, it means “Angel.” The symbol shows how signs can carry different meanings for different hearts.

রাতের আকাশে “A” আকৃতির যে উল্কা দেখা যায়, তা ঈশ্বরের সচেতনতার প্রতীক। ডিমসডেলের কাছে এটি পাপের স্মারক; অন্যদের কাছে এটি “Angel” বা দেবদূত। এই প্রতীক দেখায়, একই চিহ্ন ভিন্ন হৃদয়ে ভিন্ন অর্থ বহন করে।

Pearl: Pearl is the living symbol of Hester’s sin and love. She is wild and pure at once—born from wrongdoing yet representing innocence. Through Pearl, Hester’s shame becomes her greatest treasure and moral strength.

পার্ল হেস্টারের পাপ ও ভালোবাসার জীবন্ত প্রতীক। সে একদিকে অদম্য ও অপরিশুদ্ধ, আবার অন্যদিকে নিষ্পাপ ও পবিত্র। পার্লের মাধ্যমে হেস্টারের লজ্জাই পরিণত হয় তার জীবনের সর্বোচ্চ সম্পদ ও নৈতিক শক্তিতে।

The Rosebush by the Prison Door: The rosebush blooming beside the dark prison door symbolizes hope and moral beauty. It suggests that even in a world of sin and punishment, there can still be kindness, forgiveness, and grace.

অন্ধকার কারাগারের পাশে ফুটে থাকা গোলাপগাছটি আশার ও নৈতিক সৌন্দর্যের প্রতীক। এটি বোঝায়, পাপ ও শাস্তিতে ভরা পৃথিবীতেও দয়া, ক্ষমা ও সৌন্দর্য টিকে থাকতে পারে।

Quotes

1. “It may serve, let us hope, to symbolize some sweet moral blossom, that may be found along the track, or relieve the darkening close of a tale of human frailty and sorrow.”

Explanation: এই উক্তিটি বর্ণনাকারী বলেছেন উপন্যাসের প্রথম অধ্যায়ে। এটি কারাগারের পাশের গোলাপগাছের প্রতীক নিয়ে বলা হয়েছে, যা মানব দুর্বলতা ও দুঃখের মাঝেও নৈতিক সৌন্দর্যের আশার প্রতীক।

2. “People say,” said another, “that the Reverend Master Dimmesdale, her godly pastor, takes it very grievously to his heart that such a scandal has come upon his congregation.”

Explanation: এই কথা বলেছেন এক নামহীন পিউরিটান নারী দ্বিতীয় অধ্যায়ে। এখানে নাটকীয় ব্যঙ্গ ফুটে উঠেছে, কারণ ডিমসডেল নিজেই হেস্টারের পাপের কারণ, অথচ সবাই মনে করে তিনি কেলেঙ্কারিতে কষ্ট পাচ্ছেন।

3. “Ah, but … let her cover the mark as she will, the pang of it will be always in her heart.”

Explanation: এই উক্তিটি দয়ালু পিউরিটান নারী বলেছেন দ্বিতীয় অধ্যায়ে। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, হেস্টার যতই বাহ্যিকভাবে পাপের চিহ্ন ঢাকে, তার মনে পাপের যন্ত্রণা চিরকাল থেকেই যাবে।

4. “But she named the infant “Pearl,” as being of great price,—purchased with all she had,—her mother’s only treasure!”

আরো পড়ুনঃ Nausea Bangla Summary (বাংলায়)

Explanation: বর্ণনাকারী এই কথাটি বলেছেন ষষ্ঠ অধ্যায়ে। এখানে হেস্টারের মেয়ে পার্লের নামের অর্থ ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যাকে মা তার সবকিছু হারিয়ে অর্জন করেছে—সে হেস্টারের একমাত্র অমূল্য রত্ন।

5. “He has violated, in cold blood, the sanctity of a human heart. Thou and I, Hester, never did so!”

Explanation: এই উক্তিটি ডিমসডেল বলেছেন সপ্তদশ অধ্যায়ে। তিনি স্বীকার করছেন যে চিলিংওয়ার্থের প্রতিশোধপরায়ণতা মানব হৃদয়ের পবিত্রতা নষ্ট করেছে, যা হেস্টার ও তিনি কখনোই করেননি।

6. “But this had been a sin of passion, not of principle, nor even purpose.”

Explanation: বর্ণনাকারী এই কথা বলেছেন অষ্টাদশ অধ্যায়ে। এতে বোঝানো হয়েছে, হেস্টার ও ডিমসডেলের পাপ আবেগের, কোনো পরিকল্পিত বা নীতিবিরুদ্ধ উদ্দেশ্য নয়—তাদের মানবিক দুর্বলতার ফল।

7. “Thou hast escaped me! … Thou hast escaped me!”

Explanation: চিলিংওয়ার্থ এই উক্তিটি করেছেন তেইশতম অধ্যায়ে। ডিমসডেলের প্রকাশ্য স্বীকারোক্তির পর সে হতাশ হয়ে বলে, কারণ সে তার প্রতিশোধ সম্পূর্ণ করতে পারেনি—যা তার অমানবিক দুষ্টতার পরিচয়।

8. “Be true! Be true! Be true! Show freely to the world, if not your worst, yet some trait whereby the worst may be inferred.”

Explanation: বর্ণনাকারী এই কথা বলেছেন চব্বিশতম অধ্যায়ে। তিনি ডিমসডেলের জীবনের শিক্ষাকে প্রকাশ করে বলেন—নিজের সত্যকে লুকিয়ে রাখলে কষ্টই বাড়ে, মুক্তি আসে সততার মাধ্যমে।

9. “It was near that old and sunken grave, yet with a space between, as if the dust of the two sleepers had no right to mingle.”

Explanation: বর্ণনাকারী চব্বিশতম অধ্যায়ে এই কথা বলেন। এতে হেস্টার ও ডিমসডেলের কবরের বর্ণনা রয়েছে—মৃত্যুতেও তাদের মাঝে দূরত্ব রয়ে গেছে, যেন তাদের আত্মারা একত্র হতে পারেনি।

10.  “ON A FIELD, SABLE, THE LETTER A, GULES”

Explanation: বর্ণনাকারী চব্বিশতম অধ্যায়ে উপন্যাসের শেষ লাইন হিসেবে এটি বলেছেন। এটি হেস্টার ও ডিমসডেলের যৌথ সমাধিফলকের লিপি—কালো পাথরে খোদাই করা লাল “A”, যা তাদের চিরস্থায়ী বন্ধনের প্রতীক।

Share your love
Shihabur Rahman
Shihabur Rahman

Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

Articles: 927

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *