The Sun Also Rises Bangla Summary

The Sun Also Rises

আর্নেস্ট মিলার হেমিংওয়ে ছিলেন ২০শ শতাব্দীর অন্যতম বিখ্যাত আমেরিকান ঔপন্যাসিক ও ছোটগল্পকার। তিনি ১৮৯৯ সালের ২১ জুলাই, ওক পার্ক, শিকাগো, ইলিনয়ে জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশোনা শেষ করার পর তিনি একজন সাংবাদিক হিসেবে কাজ শুরু করেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ইতালিতে অ্যাম্বুলেন্স চালক হিসেবে স্বেচ্ছাসেবী কাজ করেন এবং গুরুতর আহত হন। এই যুদ্ধের অভিজ্ঞতা তাঁর লেখায় গভীর প্রভাব ফেলে।

হেমিংওয়ে তাঁর ছোট, সহজ, কিন্তু শক্তিশালী লেখনীর জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তিনি “আইসবার্গ থিওরি” নামে একটি বিখ্যাত লেখার কৌশল উদ্ভাবন করেন। এই কৌশলে গল্পের শুধু উপরের অংশ বলা হয়, আর অনেক কিছুই অপ্রকাশিত থাকে। এই অপ্রকাশিত অংশই আসলে গল্পের গভীর অর্থ বহন করে।

আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বিখ্যাত রচনাগুলির মধ্যে রয়েছে তাঁর প্রথম উপন্যাস The Sun Also Rises (১৯২৬), A Farewell to Arms (১৯২৯), For Whom the Bell Tolls (১৯৪০), এবং The Old Man and the Sea (১৯৫২)। The Old Man and the Sea উপন্যাসের জন্য তিনি ১৯৫৩ সালে পুলিৎজার পুরস্কার পান। ১৯৫৪ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারও অর্জন করেন।

হেমিংওয়ের জীবন ছিল ভ্রমণ ও রোমাঞ্চে ভরপুর। তিনি প্যারিস, স্পেন, কিউবা এবং আরও অনেক দেশে বসবাস করেছেন। তিনি মাছ ধরা, শিকার করা এবং ষাঁড়ের লড়াই দেখতে খুব ভালোবাসতেন। তবে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ছিল অশান্ত। তিনি চারবার বিবাহ করেছিলেন এবং জীবনের শেষ দিকে বিষণ্ণতা ও শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন।

তিনি “হেমিংওয়ে কোড হিরো” নামে এক ধরনের চরিত্র সৃষ্টি করেন—যারা কষ্ট বা অর্থহীনতার মধ্যেও সাহস, মর্যাদা ও সহ্যশক্তি বজায় রাখে। ১৯৬১ সালের ২ জুলাই, ৬১ বছর বয়সে, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইডাহো অঙ্গরাজ্যের কেচামে মৃত্যুবরণ করেন। আধুনিক সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি এখনও সবচেয়ে প্রভাবশালী ও বহুলপঠিত লেখকদের একজন।

Key Facts

  • Full Title: The Sun Also Rises
  • Author: Ernest Hemingway (1899-1961)
  • When Written: Between the summer of 1925 and the winter of 1926.
  • Where Written: Pamplona and Paris
  • When Published: October 1926
  • Literary Period: Modernism
  • Genre: Post-war; modernist
  • Place and Time Setting: Paris, France; Pamplona, Spain; and various other Spanish and French towns in 1924.
  • Point of View: First person; Jake tells the story in the past tense

আরো পড়ুনঃ Poem in October Bangla Summary

হেমিংওয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ইতালিতে রেড ক্রস অ্যাম্বুলেন্স বাহিনীতে সেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছিলেন। যুদ্ধের সময় তিনি আহত হন এবং তাঁকে “সিলভার মেডেল অব মিলিটারি ভ্যালর” পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। যুদ্ধ জীবনের প্রতি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি সম্পূর্ণভাবে বদলে দেয়। যুদ্ধের পর হেমিংওয়ে The Sun Also Rises উপন্যাসের চরিত্রগুলির মতোই জীবনযাপন করতে শুরু করেন। তিনি The Toronto Star পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন, প্রবাসী হিসেবে প্যারিসে বসবাস করেন এবং ইউরোপের অনেক শহরে ভ্রমণ করেন।

The Sun Also Rises—Text Analysis in Bangla

প্যারিসে জীবন — জেক, কোহেন, ব্রেট, মাইক এবং বিল

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জেক বার্নস প্যারিসে থাকে। সে সাংবাদিক হিসেবে কাজ করে। জেক শান্ত, ভদ্র, এবং অনেকটা সময় বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাফেতে কাটায়। তার অনেক বন্ধু থাকলেও মনে মনে সে খুব একা বোধ করে। জেক যুদ্ধ করেছে, এবং সেই যুদ্ধে গুরুতরভাবে আহত হয়েছে। তার সেই যুদ্ধের আঘাত তাকে যৌনভাবে অক্ষম করে দিয়েছে। এই শারীরিক ক্ষত সে কখনো ভুলে থাকতে পারে না। তার এই ক্ষত এবং যুদ্ধের স্মৃতি সব সময় তাকে কষ্ট দেয়।

তার বন্ধুদের মধ্যে একজন হলো রবার্ট কোহেন। কোহেন প্রিন্সটন কলেজে লেখাপড়া করেছে এবং সে একজন ভালো মুষ্টিযোদ্ধা/বক্সার ছিল। পরে সে লেখক হয়। তার প্রথম উপন্যাস কিছুটা সফলতা পেয়েছিল এবং সে কিছু টাকা উপার্জন করেছিল, কিন্তু এরপর আর তেমন সাফল্য পায়নি। কোহেন সুখী নয়, সে অস্থির ও অশান্ত। সে ভালোবাসা, রোমাঞ্চ, ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার চায়। কোহেন নিজেকে একা মনে করে, কারণ সে ইহুদি, আর তার সার্কেলের সবাই খ্রিষ্টান।

কোহেনের ফ্রান্সেস নামের এক প্রেমিকা আছে। ফ্রান্সেস চায় কোহেন তাকে বিয়ে করুক, কিন্তু কোহেন এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। যখন ফ্রান্সেস জানতে পারে কোহেন তাকে বিয়ে করতে চায় না, তখন সে খুব রেগে যায় ও কষ্ট পায়। একদিন ক্যাফেতে সে জেকের সামনেই কোহেনকে তীব্রভাবে বকাঝকা করে। কোহেন চুপচাপ বসে থাকে, নিজের পক্ষে কিছুই বলে না।

লেডি ব্রেট অ্যাশলি এমন এক নারী যাকে নিয়ে সবাই কথা বলে। সে খুব সুন্দরী এবং সহজেই পুরুষদের আকৃষ্ট করতে পারে। সে প্রাণবন্ত ও স্বাধীনচেতা, কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে অস্থির ও অসুখী। ব্রেট তার স্বামী লর্ড অ্যাশলির থেকে আলাদা হয়েছে এবং এখন বিবাহবিচ্ছেদের অপেক্ষায় আছে। বর্তমানে মাইক ক্যাম্পবেলের তার বাগদত্তা, কিন্তু সে এই সম্পর্কটিকে গুরুত্ব দেয় না। সে এখনো অন্য পুরুষদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখে। ব্রেট ভালোবাসা চায়, কিন্তু একই সঙ্গে স্বাধীনতাও চায়। সে সৎভাবে স্বীকার করে যে সে যৌন সম্পর্ক ছাড়া বাঁচতে পারবে না।

জেক ব্রেটকে গভীরভাবে ভালোবাসে। কিন্তু তার আঘাতের কারণে সে ব্রেটের সঙ্গে পূর্ণ সম্পর্ক করতে পারে না। তাই তার ভালোবাসা যন্ত্রণাদায়ক ও আশাহীন হয়ে ওঠে। ব্রেটও জেককে ভালোবাসে, কিন্তু সে জানে যে জেকের জন্য সে নিজের শারীরিক আনন্দ ত্যাগ করতে পারবে না। সে জানে, যদি তারা একসঙ্গে থাকে, তাহলে সে অন্য পুরুষের কাছে যাবে—আর তাতে জেকের আরও কষ্ট হবে। এই সত্য তাদের দুজনকেই আঘাত দেয়। তারা একে অপরকে ভালোবাসলেও জানে, তারা কখনো সত্যিকারের সুখী হতে পারবে না।

এক রাতে ব্রেট মাতাল অবস্থায় জেকের অ্যাপার্টমেন্টে আসে। তারা চুমু খায়। ব্রেট বলে যে, সে জেককে ভালোবাসে, কিন্তু একই সঙ্গে তাকে দূরে ঠেলে দেয়। সে কাঁদতে কাঁদতে বলে, “ওহ প্রিয়, আমি খুব কষ্টে আছি।” এই মুহূর্ত তাদের জীবনের সেই দুঃখজনক বাস্তবতাকে তুলে ধরে—তারা একে অপরকে চায়, কিন্তু একসঙ্গে থাকতে পারে না।

এই সময়ে রবার্ট কোহেন ব্রেটের প্রতি আকৃষ্ট হয়। সে খুব দ্রুতই তার প্রেমে পড়ে যায়। ব্রেট তার সঙ্গে সান সেবাস্তিয়ানে বেড়াতে যায়। এই ঘটনায় জেক অবাক হয় ও কষ্ট পায়। ব্রেট যখন জেককে এ কথা জানায়, তখন জেক তার কষ্ট লুকিয়ে রাখে।

এরপর জেকের আমেরিকান বন্ধু বিল গর্টন প্যারিসে আসে। বিল একজন মজার মানুষ, হাসিখুশি, এবং প্রচুর মদ পান করে। সে আমেরিকা ও ইউরোপে ঘুরে বেড়ায়, এবং তার অনেক মজার গল্প আছে। জেক ও বিল সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা স্পেনে মাছ ধরতে যাবে এবং তারপর পামপ্লোনার ফিয়েস্তা উৎসবে যোগ দেবে। ব্রেট ও তার বাগদত্তা মাইকও সেখানে আসবে বলে ঠিক করে, আর কোহেনও জেদ করে বলে যে সে যাবে। এভাবেই পরবর্তী সব সমস্যার সূচনা হয়।

মৎস্য অভিজান

মৎস্য অভিজানে যাওয়ার আগে জেক আর বিল কিছুদিন প্যারিসে সময় কাটায়—মদ খায়, মজা করে এবং চারপাশের অদ্ভুত জীবন নিয়ে কথা বলে। বিল প্রায়ই জেকের সাথে ঠাট্টা করে, এবং সে তার প্রতি যত্নবানও। তারা দুজনে খুব ভাল বন্ধু। বিল অনেক সময় শক্ত শক্ত কথা বলে, অনেক সময় অশোভন ভাষায়, কিন্তু তার মন সৎ ও বিশ্বস্ত। সে কোহেনের মতো নয়। কোহেন সবসময় অন্যদের খুশি করার চেষ্টা করে এবং শেষ পর্যন্ত অপছন্দের মানুষ হয়ে ওঠে।

জেক ও বিল ট্রেনে রওনা হয়। ট্রেনটি ক্যাথলিক তীর্থযাত্রীতে ভরা, তাই তাদের খাবারের কামরায় আসন পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তারা সাধারণ খাবার খায়, ওয়াইন পান করে, আর জানালার বাইরে গ্রামের দৃশ্য উপভোগ করে। বেয়নে (Bayonne) এসে তারা অল্প সময়ের জন্য থামে। সেখানে তাদের সঙ্গে দেখা হয় কোহেনের। বিল একজন সফল লেখক, আর কোহেন সবসময় নিজের প্রতি অনিশ্চিত থাকে—এই কারণেই বিলের সামনে সে অস্বস্তি বোধ করে। বিল তার সাথে ঠাট্টা করে, কিন্তু এতে কোহেন অপ্রস্তুত হয়। তবুও তারা তিনজনই একসঙ্গে স্পেনের গ্রামাঞ্চলের পথে যাত্রা করে।

তারা বার্গেতে (Burguete) পৌঁছায়। জেক ও বিল কয়েকদিনের জন্য সেখানে অবস্থান করে মাছ ধরার জন্য। গ্রামের পরিবেশ শান্ত ও সুন্দর। তারা ঠান্ডা পানি ও পরিষ্কার জলধারায় মাছ ধরে, সাধারণ খাবার খায়, আর স্প্যানিশ ওয়াইন পান করে। রাতে তারা ইন-এ ভালো খাবার খায়, ওয়াইন পান করে, আর অনেক রাত পর্যন্ত গল্প করে। তারা প্রেম, নারী ও যুদ্ধের বিষয়ে আলোচনা করে। বিল বলে, জেক যুদ্ধের কারণে খুব বড় মূল্য দিয়েছে। জেক হাসে, কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে জানে এই কথাটা সত্যি। তারা রাতে শান্তিতে ঘুমায়। এই ক’দিন প্রকৃতির মাঝে বন্ধুত্ব ও শান্তির এক সরল সুখে ভরে ওঠে তাদের মন। জেক এখানে এমন এক শান্তি অনুভব করে যা শহরের ভিড়ে সে কখনো পায় না।

কিন্তু এই শান্তি বেশিদিন থাকে না। কয়েকদিন পর জেক ও বিল আবার রওনা হয় পামপ্লোনার উদ্দেশ্য, ব্রেট, মাইক ও কোহেনের সঙ্গে দেখা করতে। সেখানে বড় উৎসব ও ষাঁড়ের লড়াই শুরু হতে যাচ্ছে। এর সঙ্গে আসছে উত্তেজনা, শোরগোল, আর নানা বিপদ।

পামপ্লোনায় আগমন

জেক ও বিল যখন পামপ্লোনায় পৌঁছায়, তখন পরিবেশ পুরোপুরি বদলে যায়। শহরটি প্রাণচঞ্চল হয়ে ওঠে। রাস্তা সাজানো, সঙ্গীত বাজছে, আর মানুষের ভিড়ে চারদিক মুখরিত। এটি ফিয়েস্তার সপ্তাহ—পুরো শহর যেন এক মঞ্চ, যেখানে আনন্দ, উন্মাদনা ও বিপদ একসঙ্গে মিশে আছে।

মাইক ও ব্রেট আগেই সেখানে এসেছে। ব্রেট আগের মতোই সুন্দর, আর তার উপস্থিতি সঙ্গে সঙ্গে জেককে ফিরিয়ে নেয় পুরনো প্রেম আর কষ্টের চক্রে। মাইক বরাবরের মতই প্রচুর মদ খেয়ে আধা-মাতাল অবস্থায় আছে ও সে ক্রমাগত কোহেনকে নিয়ে কটূ মন্তব্য করছে।

কোহেনও পামপ্লোনায় এসেছে, কিন্তু দলের মধ্যে তার অবস্থান খুব অস্বস্তিকর। সে এখনো মরিয়া হয়ে ব্রেটকে ভালোবাসে, কিন্তু ব্রেট ইতিমধ্যেই তার প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে। সে ক্লান্ত ও বিরক্ত, কিন্তু কোহেন তাকে ছাড়তে চায় না। ব্রেটকে দেখলেই কোহেনের মুখে ঈর্ষা আর দুঃখের ছাপ পড়ে। মাইক প্রকাশ্যে তাকে অপমান করে। কোহেন তা উপেক্ষা করার চেষ্টা করে, কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে গভীরভাবে আঘাত পায়।

এই সব টানাপোড়েনের মাঝেই ফিয়েস্তা শুরু হয়। ঢাক, বাজি, আর বাঁশির শব্দে চারপাশ ভরে ওঠে। প্রতিদিন সকালে হয় বিখ্যাত “রানিং অব দ্য বুলস”—যেখানে ষাঁড়গুলোকে রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হয়, আর পুরুষরা খেপাটে ষাঁড়গুলোর সামনে দৌড়ায় তাদের সাহস দেখানোর জন্য। জেক এই দৃশ্য খুব পছন্দ করে, কারণ এতে সাহস, বিপদ, ও সৌন্দর্যের মিশ্রণ থাকে। কিন্তু কোহেন এটি সহ্য করতে পারে না, আর মাইক তাকে কটাক্ষ করে বলে যে সে “দুর্বল”।

এই উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হলো তরুণ ষাঁড়যোদ্ধা/ম্যাটাডর পেদ্রো রোমেরো। তার বয়স মাত্র উনিশ, কিন্তু তার প্রতিভা ও মাধুর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। সে সুন্দর, শান্ত, আর সম্পূর্ণভাবে তার শিল্পে নিবেদিত। তার লড়াই শুধু একটি খেলা নয়, যেন এক ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দর্শকরা তাকে ভালোবাসে। খুব দ্রুতই ব্রেট তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।

রোমেরো ও ব্রেট

উৎসব চলতে থাকে—সবাই দিন কাটায় মদ খেয়ে, খেয়ে দেয়ে, আর ষাঁড়ের লড়াই দেখে। কিন্তু সঙ্গীত ও আনন্দের মাঝেই ধীরে ধীরে তৈরি হতে থাকে উত্তেজনা। কারণটি পরিষ্কার: ব্রেট ও পেদ্রো রোমেরো।

রোমেরো ব্রেটের পরিচিত অন্য পুরুষদের মতো নয়। সে বেপরোয়া নয়, যুদ্ধের দ্বারা ভেঙে পড়েনি, আর সারাদিন মদ খেয়ে ঘোরেও না। বরং সে মনোযোগী, গম্ভীর, আর নিজের শিল্প নিয়ে গর্বিত। যখন সে বুলরিং বা ষাঁড়-লড়াইয়ের ময়দানে নামে, তখন তার কলাকৌশল এত সুন্দর ও নিখুঁত যে লোকেরা তাকে শিল্পীর সঙ্গে তুলনা করে। সে ষাঁড়যুদ্ধকে কেবল রক্তাক্ত খেলা নয়, এক মহৎ শিল্পে রূপ দিয়েছে।

ব্রেট এতে মুগ্ধ হয়ে পড়ে। সে রোমেরোর সাহস ও সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়। খুব শিগগিরই জেক বুঝে ফেলে যে ব্রেট রোমেরোর প্রেমে পড়েছে। জেকের মনে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। সে ভয় পায়—রোমেরো খুবই তরুণ ও সরল, ব্রেট তার প্রতিভা নষ্ট করে ফেলতে পারে। তবুও, জেক ব্রেটকে থামাতে পারে না। সে ব্রেটকে এত ভালোবাসে যে তাকে কিছুই বলতে পারে না। শেষ পর্যন্ত সে নিজেই ব্রেট ও রোমেরোর দেখা করতে সাহায্য করে।

কোহেনের ঈর্ষা

এদিকে, কোহেনের ঈর্ষা দিনে দিনে বেড়ে যায়। সে মানতে পারে না যে ব্রেট তাকে ছেড়ে অন্য কারো সাথে সম্পর্ক করছে। তার আচরণ ধীরে ধীরে সবার জন্য বিব্রতকর হয়ে ওঠে।

মাইক আগে থেকেই কোহেনকে অপছন্দ করে এবং সে পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তোলে। সে প্রায় প্রতিদিন কোহেনকে অপমান করে, আর ব্রেটের প্রতি তার অতিরিক্ত ভালোবাসাকে নিয়ে হাসাহাসি করে। এই অপমানগুলো নিষ্ঠুর, কিন্তু এগুলো আসে মাইকের নিজের কষ্ট থেকে। সে জানে ব্রেট অন্য পুরুষদের ভালোবাসে, তবুও সে এখনো তার বাগদত্তা। এই সত্যি তাকে রাগিয়ে তোলে, আর সে তার রাগ ঝাড়ে কোহেনের ওপর।

অবশেষে এক রাতে পরিস্থিতি বিস্ফোরিত হয়। কোহেন জানতে পারে ব্রেট রোমেরোর সঙ্গে বাইরে গেছে। সে আর সহ্য করতে পারে না। সে প্রথমে জেকের কাছে যায় এবং জানতে চায় ব্রেট কোথায়। জেক জানাতে অস্বীকার করে। তখন মাইক বলে, “সে ষাঁড়যোদ্ধা ছেলেটার সঙ্গে গেছে।” এই শুনে কোহেন রেগে যায় এবং জেককে “মেয়ের দালাল” বলে গালাগালি দেয়। জেক তাকে ঘুষি মারতে যায়, আর লড়াই শুরু হয়। কিন্তু কোহেন একজন ভালো বক্সার, সে জেক আর মাইক—দুজনকেই নক আউট করে ফেলে।

এরপর, কোহেন রোমেরোর সঙ্গেও মুখোমুখি হয়। সে রোমেরোকে প্রচণ্ড মারধর করে। কিন্তু রোমেরো হার মানে না—সে বারবার উঠে দাঁড়ায় এবং লড়াই চালিয়ে যায়। অবশেষে, কোহেন হতাশ ও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। সে আর মারধর করতে চায় না। সে লজ্জিত বোধ করে ও ভেঙে পড়ে। সে কাঁদতে কাঁদতে ব্রেটের কাছে ক্ষমা চায়।

হোটেলে ফিরে, কোহেন জেকের কাছেও ক্ষমা চায়। প্রথমে জেক কিছু বলে না। কিন্তু কোহেন বলে, জেকই তার একমাত্র বন্ধু। তখন জেক তাকে ক্ষমা করে। এরপর, ভাঙা মন নিয়ে কোহেন পামপ্লোনা ছেড়ে চলে যায়।

উৎসব চলতে থাকে

কোহেন চলে যাওয়ার পরও উৎসব চলতে থাকে, যদিও দলটি ভিতরে ভিতরে ভেঙে যায়। রোমেরো বুলরিংয়ে লড়াই চালিয়ে যায়, এবং তার খেলা আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। এক লড়াইয়ে সে ষাঁড়ের কান কেটে তা ব্রেটকে উপহার দেয়। যখন রোমেরো শান্তভাবে ও সাহসের সঙ্গে ভয়ানক ষাঁড়ের মুখোমুখি হয়, তখন দর্শকরা উল্লাসে চিৎকার করে ওঠে। জেকের কাছে এই ষাঁড়যুদ্ধ এক ধরনের বিশুদ্ধতা ও অর্থবহ কিছুর প্রতীক — এমন কিছু, যা যুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্ম হারিয়ে ফেলেছে।

বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া

উৎসব শেষ হওয়ার পর দলটি ছড়িয়ে পড়ে। ব্রেট রোমেরোর সঙ্গে ট্রেনে করে পামপ্লোনা ছেড়ে যায়। পরের দিন মাইক, বিল ও জেক এক গাড়িতে বেয়োনে যায়। তারা একত্রে মদপান করে এবং মাইককে নামিয়ে দিতে সেন্ট জ্যঁ দ্য লুজে যায়। বেয়োনে ট্রেনস্টেশনে জেক বিলকে বিদায় জানায়।

আরো পড়ুনঃ The Second Coming Bangla Summary

জেক একা সান সেবাস্তিয়ানে

এরপর জেক একা সান সেবাস্তিয়ান নামের শান্ত সমুদ্রতীরের শহরে যায়। পামপ্লোনার কোলাহলপূর্ণ উন্মত্ততার সঙ্গে এই শান্ত পরিবেশের তীব্র পার্থক্য তাকে তৎক্ষণাৎ নাড়া দেয়। এখানে কোনো হৈচৈ নেই, শুধু শান্ত সৈকত, নিরব রাস্তা আর ঢেউয়ের কোমল শব্দ। কিন্তু এই শান্তির মধ্যেও জেক নিজের ভিতরের শূন্যতা থেকে পালাতে পারে না।

ব্রেটের টেলিগ্রাম ও মাদ্রিদে ব্রেটের সাথে দেখা করা

অল্প সময় পরেই জেক ব্রেটের কাছ থেকে দুটি টেলিগ্রাম পায়। সে চায় জেক যেন মাদ্রিদের হোটেল মন্টানায় আসে, কারণ সে “সমস্যায় পড়েছে।” জেক সঙ্গে সঙ্গে সান সেবাস্তিয়ান ছেড়ে তার সঙ্গে দেখা করতে রওনা হয়।

জেক মাদ্রিদে পৌঁছালে ব্রেট তাকে চুমু দিয়ে অভ্যর্থনা জানায়। ব্রেট ইতিমধ্যে রোমেরোর সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে ফেলেছে। সে জেককে ডেকেছিল, কারণ সে নিশ্চিত ছিল না যে সে রোমেরোকে চলে যেতে রাজি করাতে পারবে কিনা। তাছাড়া, ব্রেটের কাছে চলে যাওয়ার মতো টাকাও ছিল না। তাই সে জেকের সাহায্য চায়।

রোমেরো চেয়েছিল ব্রেট তার চুল বড় করুক, যেন তাকে নারীসুলভ দেখায়। সে ব্রেটকে বিয়ে করতে চেয়েছিল, যাতে ব্রেট কখনো তাকে ছেড়ে না যায়। কিন্তু ব্রেটই রোমেরোকে চলে যেতে বাধ্য করে, কারণ সে তার প্রতিভা নষ্ট করতে চায়নি। ব্রেট আরও বলে, সে আবার মাইকের কাছে ফিরে যেতে চায়।

জেক ব্রেটের সাথেই থাকে। তারা একসঙ্গে এক বারে যায় এবং দুপুরের খাবারের আগে তিনটি করে মার্টিনি খায়। একটি সুন্দর রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবারের সময় জেক তিন বোতল ওয়াইন খায়, এরপর আরও দুই বোতল অর্ডার করে। ব্রেট তাকে বলে যেন অতিরিক্ত না খায় এবং আশ্বস্ত করে যে, “তুমি ঠিক হয়ে যাবে।”

শেষ যাত্রা

এরপর জেক ও ব্রেট একটি ট্যাক্সিতে করে মাদ্রিদের রাস্তায় ঘোরে। জেক তার হাত ব্রেটের কাঁধে রাখে। ব্রেট জেকের কাছে ঝুঁকে একটি কথা বলে, যা তাদের ভালোবাসা ও বেদনার সারাংশ প্রকাশ করে। সে বলে—

“ওহ জেক, আমরা একসঙ্গে কতই না চমৎকার সময় কাটাতে পারতাম।”

এই লাইনটি হৃদয়বিদারক। সে স্বীকার করে নেয় যা জেক আগেই জানত — তারা একে অপরকে গভীরভাবে ভালোবাসে, তারা সুখী হতে পারত, যদি না যুদ্ধের ক্ষত তাদের আলাদা করে দিত। জেক দুঃখভরে জবাব দেয়—

“হ্যাঁ, এটা ভাবতে চমৎকার লাগে, তাই না?”

এই শেষ কথাগুলোই উপন্যাসের সত্য তুলে ধরে। তাদের ভালোবাসা গভীর, কিন্তু বাস্তব হতে পারে না। তারা সবসময় একে অপরকে ঘিরে ঘুরবে, হয়তো একসঙ্গে হওয়ার স্বপ্ন দেখবে, কিন্তু কখনো শান্তি পাবে না।

এই উপন্যাসে হেমিংওয়ে দেখাতে চেয়েছেন এক যুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্মকে—যারা এক ভাঙা পৃথিবীতে বাঁচার চেষ্টা করছে, অর্থ ও জীবনের মানে খুঁজছে।

Themes

Masculinity (পুরুষত্ব): In the novel, masculinity is shown in different ways. The men often try to prove they are “real men” through drinking, fighting, or bullfighting. Characters like Jake, Mike, and Cohn feel insecure about their manliness. Jake’s war injury makes him question his masculinity because he cannot have a physical relationship. Romero, the bullfighter, represents traditional strong masculinity—brave, confident, and admired by everyone. The novel shows how the war changed the idea of masculinity.

এই উপন্যাসে পুরুষত্ব নানাভাবে দেখানো হয়েছে। পুরুষরা প্রায়ই মদ্যপান, ঝগড়া বা ষাঁড়ের লড়াইয়ের মাধ্যমে নিজেদের “আসল পুরুষ” প্রমাণ করার চেষ্টা করে। জেক, মাইক এবং কোহেন-এর মতো চরিত্ররা নিজেদের পুরুষত্ব নিয়ে অনিশ্চিত বোধ করে। জেকের যুদ্ধের ক্ষত তাকে নিজের পুরুষত্ব নিয়ে সন্দেহে ফেলে দেয়, কারণ সে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে পারে না। বুলফাইটার রোমেরো ঐতিহ্যবাহী শক্তিশালী পুরুষত্বের প্রতীক—সে সাহসী, আত্মবিশ্বাসী এবং সবার শ্রদ্ধার পাত্র। উপন্যাসটি দেখায়, যুদ্ধের পরে পুরুষত্বের ধারণা কেমনভাবে বদলে গিয়েছিল।

The “Lost Generation” (“হারানো প্রজন্ম”): The term “Lost Generation” describes young people who survived World War I but felt aimless afterward. In the novel, characters like Jake, Brett, Bill, Mike, and Cohn drink heavily, travel, and party, but deep inside they feel empty. They try to escape sadness and trauma by living recklessly. The war destroyed their old beliefs. They feel unsure about love, morality, or the future. The novel shows this generation’s brokenness and their search for meaning in a world scarred by war.

“হারানো প্রজন্ম” কথাটির মাধ্যমে সেই তরুণদের বোঝানো হয় যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে বেঁচে ফিরলেও জীবনের উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলেছিল। উপন্যাসে জেক, ব্রেট, বিল, মাইক এবং কোহেন-এর মতো চরিত্ররা প্রচুর মদ্যপান করে, ভ্রমণ করে এবং আনন্দে মেতে থাকে, কিন্তু তাদের অন্তরে থাকে শূন্যতা। তারা দুঃখ ও মানসিক আঘাত থেকে পালাতে বেপরোয়া জীবন বেছে নেয়। যুদ্ধ তাদের পুরনো বিশ্বাস নষ্ট করে দিয়েছে। তারা ভালোবাসা, নৈতিকতা বা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আর নিশ্চিত নয়। উপন্যাসটি দেখায়, যুদ্ধের ক্ষতবিক্ষত এই প্রজন্ম অর্থহীন পৃথিবীতে জীবনের মানে খুঁজছে।

Love (ভালবাসা): Love in the novel is intense but also painful. Jake loves Brett deeply, but they cannot be together because of his war injury. Brett loves Jake but chooses relationships with other men, often for passion or escape. Her affairs with Mike, Cohn, and Romero show how love can cause jealousy, betrayal, and conflict. True love seems impossible for these characters—they want it but cannot achieve it. The novel shows that love, especially after the war, is complicated and unfulfilled.

উপন্যাসে ভালোবাসা গভীর হলেও বেদনাদায়ক। জেক ব্রেটকে গভীরভাবে ভালোবাসে, কিন্তু যুদ্ধের আঘাতের কারণে তারা একসাথে থাকতে পারে না। ব্রেটও জেককে ভালোবাসে, কিন্তু সে প্রায়ই অন্য পুরুষদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে—কখনও আবেগের কারণে, কখনও বা নিজের দুঃখ বা শূন্যতা থেকে পালানোর জন্য। মাইক, কোহেন ও রোমেরোর সঙ্গে তার সম্পর্কগুলো দেখায় যে ভালোবাসা থেকে হিংসা, বিশ্বাসঘাতকতা ও দ্বন্দ্ব জন্ম নেয়। যুদ্ধোত্তর জীবনে এই চরিত্রদের জন্য সত্যিকারের ভালোবাসা অসম্ভব—তারা চায়, কিন্তু তা পায় না। উপন্যাসটি দেখায়, যুদ্ধের পর ভালোবাসা জটিল ও অপূর্ণ হয়ে গেছে।

War Trauma (যুদ্ধজনিত মানসিক আঘাত): World War I leaves a deep scar on the characters’ lives. Jake carries a physical wound that affects his masculinity and relationships. Others, like Mike and Bill, hide their emotional pain behind drinking and jokes. Cohn, who did not fight in the war, often seems out of place because he doesn’t understand their suffering. The war destroyed their faith in traditional values like honor, religion, and love. As a result, they feel broken inside. The novel shows how the war has left a scar on them, both physically and emotionally.

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চরিত্রগুলির জীবনে গভীর ক্ষত রেখে গেছে। জেকের শারীরিক ক্ষত তার পুরুষত্ব ও সম্পর্ক দুটোকেই প্রভাবিত করে। মাইক ও বিল নিজেদের মানসিক কষ্ট লুকোতে মদ্যপান ও রসিকতার আশ্রয় নেয়। কোহেন, যে যুদ্ধে অংশ নেয়নি, তাকে দলের মধ্যে বেমানান মনে হয়, কারণ সে তাদের কষ্ট বুঝতে পারে না। যুদ্ধ তাদের সম্মান, ধর্ম ও ভালোবাসার মতো চিরাচরিত মূল্যবোধে বিশ্বাস নষ্ট করে দিয়েছে। ফলে তারা ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়েছে। উপন্যাসটি দেখায়, যুদ্ধ কেবল দেহেই নয়, মনের গভীরেও ক্ষত রেখে গেছে।

আরো পড়ুনঃ The Rival Bangla Summary

Symbols

Bullfighting (ষাঁড়ের লড়াই): Hemingway uses bullfighting as a symbol for war and manliness. The bullfight represents the ideals of war (courage, bravery, honor, glory) that were destroyed by the mechanized war of World War I. In the bullfight, the bull and the matador fight face to face with courage and skill. It is a battle for honor and glory. This makes the characters love watching it, because in the bullfight, they still see rules, bravery, and meaning—things they no longer find in real life after the war.

হেমিংওয়ে ষাঁড়ের লড়াইকে যুদ্ধ এবং পুরুষত্বের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ষাঁড়ের লড়াই এমন এক যুদ্ধের প্রতীক যেখানে সাহস, বীরত্ব, সম্মান ও গৌরব থাকে—যে আদর্শগুলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের যান্ত্রিক হত্যাযজ্ঞে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই লড়াইয়ে ষাঁড় ও ম্যাটাডর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সাহস ও দক্ষতার সঙ্গে লড়ে। এটি সম্মান ও গৌরবের যুদ্ধ। এই কারণেই চরিত্ররা ষাঁড়ের লড়াই দেখতে ভালোবাসে, কারণ এখানে তারা এখনো সাহস, নিয়ম, ও জীবনের মানে দেখতে পায়—যা যুদ্ধের পর বাস্তব জীবনে তারা আর খুঁজে পায় না।

The Fiesta (ফিয়েস্তা): The fiesta in Pamplona is also a symbol. It stands for escape, excitement, and wild living. During the festival, people forget their worries with wine, music, and dancing. But the fiesta also shows the emptiness of such fun, because after the festival ends, everyone feels tired, broken, and lost again.

পামপ্লোনার ফিয়েস্তা বা উৎসবও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। এটি দুঃখ বা শূন্যতা থেকে পালিয়ে বেড়ানো, উন্মাদনা এবং বেপরোয়া জীবনের প্রতীক। উৎসব চলাকালীন মানুষ মদ, সঙ্গীত ও নাচের মাধ্যমে তাদের চিন্তা-দুঃখ ভুলে যায়। কিন্তু এই আনন্দও আসলে অর্থহীন/ফাঁকা—কারণ উৎসব শেষ হওয়ার পর সবাই আবার ক্লান্ত, ভেঙে পড়া এবং পথহারা বোধ করে। তাই ফিয়েস্তা দেখায়, বাহ্যিক আনন্দের আড়ালে রয়েছে গভীর শূন্যতা।

Important Quotes

1. “You can’t get away from yourself by moving from one place to another.”

“এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়িয়ে তুমি নিজের কাছ থেকে পালাতে পারবে না।”

Exp: Jake says this to Cohn, who thinks traveling to a new place will make him happy. But Jake means that no matter where you go, your problems and sadness go with you. You cannot escape from your own mind and heart. The Lost Generation tries to run away from pain, but it follows them everywhere.

2. “Everybody’s sick. I’m sick, too.”

“সবাই অসুস্থ। আমিও অসুস্থ।”

Exp: Here, Jake tells Georgette that he is “sick” when she asks why he does not want to kiss. This shows both his physical injury and the emotional pain that many feel after the war.

3. “I was a little ashamed, and regretted that I was such a rotten Catholic.”

“আমি একটু লজ্জিত হলাম, আর আফসোস করলাম যে আমি এত খারাপ ক্যাথলিক।”

Exp: This line shows that Jake feels bad about not being a good believer. He seems unsure about his faith. His confusion and doubt show how much the war has affected him—even in his religious beliefs.

4. “Under the wine I lost the disgusted feeling and was happy.”

“মদের বোতলে আমি বিরক্তিকর/কষ্টকর অনুভূতিগুলো চেপে রাখি ও সুখি অনুভব করি।”

Exp: Jake speaks this line. Alcohol becomes a way to forget the scar left by the war for Jake and many others in his circle.

5. “Nobody ever lives their life all the way up except bullfighters.”

“ষাঁড়যোদ্ধারা ছাড়া কেউই কখনো তাদের জীবন পুরোপুরিভাবে বাঁচে না।”

Exp: Here, Jake is admiring the bullfighting and the skills of Pedro Romero. Bullfighting is a symbol of courage, bravery, and honor. After going through the horrors of World War I, the “lost generation” lost faith on these ideals. So, Jake and others look up to bullfighters as examples of living life fully with courage.

6. “Come on … Let’s get out of here. Makes me damned nervous.”

“চল… এখান থেকে বেরিয়ে যাই। এই স্থানটি আমাকে ভীষণ নার্ভাস করছে।”

Exp: During the fiesta in Pamplona, Brett goes to a church with Jake to pray for Pedro Romero. However, the church has made her nervous soon enough. So, she says this to Jake. This line shows that Brett and the post-war generation try to run away from everything. They feel empty inside. They have lost faith in old values like love, honor, bravery, and even religion.

7. “Couldn’t we live together, Brett? Couldn’t we just live together?”

“আমরা কি একসাথে থাকতে পারতাম না, ব্রেট? আমরা কি কেবল একসাথে থাকতে পারতাম না?”

Exp: This line expresses both Jake’s deep love for Brett and his pain. He knows that he cannot make a happy life with Brett because of his war injury, which has made him impotent (unable to have sex). But he cannot stay away from her either.

8. “Oh, Jake, we could have had such a damned good time together.”

আরো পড়ুনঃ The Second Coming Bangla Summary

ওহ, জেক, আমরা একসাথে কতই না ভাল সময় কাটাতে পারতাম।”

Exp: Brett says this to Jake at the very last scene. It expresses her regret that she and Jake cannot make a happy couple because of his war injury. It is a heartbreaking line. She admits what Jake already knows: that they love each other deeply, that they would have been happy if not for his wound.

9. “Yes, isn’t it pretty to think so?”

“হ্যাঁ, এটা ভাবাটাই কি সুন্দর নয়?”Exp: Jake replies to Brett with this very famous line. It also expresses Jake’s regret that he cannot make a happy life with Brett. Their dream can never be fulfilled. Their love is strong, but it can never become real.

Share your love
Mottaleb Hossain
Mottaleb Hossain

This is Mottaleb Hossain, a researcher in English Language and Literature as well as Theology. I serve as an instructor at Literature Xpres, a global online educational institution.
Educational Qualifications:
B.A. (Honours) and M.A. in English from National University
BTIS under IAU (Islamic Arabic University)
Kamil in Tafsir and Hadith from IAU.

Articles: 48

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *