When Lilacs in the Dooryard Bloom’d Bangla Summary

When Lilacs in the Dooryard Bloom’d

Key Facts

  • Full Title: When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d
  • Author: Walt Whitman (1819–1892)
  • Title of the Author: Father of Free Verse, National Poet of America
  • Source: Written as an elegy mourning the death of U.S. President Abraham Lincoln (assassinated in April 1865) and reflecting on themes of death, grief, and reconciliation after the Civil War
  • Written Time: 1865
  • First Published: 1865 in Sequel to Drum-Taps, later included in Leaves of Grass
  • Publisher: Peter Eckler (for Leaves of Grass)
  • Subject: An elegy for President Abraham Lincoln
  • Genre: Pastoral Elegy 
  • Form: Written in free verse, consisting of 206 lines divided into 16 sections
  • Rhyme Scheme: None (Whitman’s characteristic free verse style)
  • Tone: Mournful, reflective, and spiritual with moments of hope and transcendence
  • Point of View: First-Person (Whitman as mourner, elegist, and visionary guide)
  • Climax: The poet finds consolation in the “song of the hermit thrush,” symbolizing acceptance of death as part of nature’s eternal cycle
  • Setting:
  • Time Setting: Post–Civil War America, spring of 1865 (after Lincoln’s assassination)
  • Place Setting: A symbolic American landscape — the lilac bush, the western star (Venus), the coffin traveling across the nation, and the pastoral scene of nature mourning together with the speaker.

Key Notes – বাংলায়

  • Lilac (লাইলাক ফুল): লাইলাক ফুল হলো ভালোবাসা ও স্মৃতির প্রতীক। কবিতায় এটি আব্রাহাম লিঙ্কনের স্মৃতিকে চিরন্তন করে রাখে। ফুলটি বসন্তে ফোটে, তাই এটি নতুন জীবন ও আশার প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছে।
  • Fallen Western Star (পশ্চিমের পতিত তারা): এই তারাটি লিঙ্কনের মৃত্যুর প্রতীক। পশ্চিম আকাশে তারার অস্ত যাওয়া আমেরিকার জন্য এক মহান নক্ষত্রের নিভে যাওয়া বোঝায়। এটি জাতীয় শোক ও ক্ষতির রূপকচিত্র।
  • Coffin (কফিন/শবাধার): কফিনটি লিঙ্কনের মরদেহকে বোঝায়, যা রেলপথে সারা দেশ ঘুরে সমাহিত হওয়ার পথে। এটি পুরো জাতির শোকযাত্রা এবং মানুষের হৃদয়ে দুঃখের ছাপ প্রকাশ করে।
  • Hermit Thrush (নির্জন থ্রাশ পাখি): এই পাখির গান কবিতার আধ্যাত্মিক চূড়ান্ত সান্ত্বনা। এর সঙ্গীত মৃত্যুকে ভয় নয়, বরং প্রকৃতির চক্রের অংশ হিসেবে গ্রহণ করার শিক্ষা দেয়। এটি একধরনের আধ্যাত্মিক মুক্তির প্রতীক।

আরো পড়ুনঃ Morning Song Bangla summary

Key Notes – English

  • Lilac: The lilac flower is a symbol of love and memory. In the poem, it eternalizes the memory of Abraham Lincoln. Since the flower blooms in spring, it is also used as a symbol of new life and hope.
  • Fallen Western Star: This star symbolizes Lincoln’s death. The setting of the star in the western sky signifies the extinguishing of a great star for America. It is a metaphor for national grief and loss.
  • Coffin: The coffin represents Lincoln’s dead body, which traveled across the country by railway on its way to burial. It symbolizes the nation’s collective mourning and the deep mark of sorrow on people’s hearts.
  • Hermit Thrush: The song of the hermit thrush provides the poem’s ultimate spiritual consolation. Its music teaches that death is not to be feared but accepted as a part of the cycle of nature. It becomes a symbol of spiritual release and peace.

Background- বাংলায়: ওয়াল্ট হুইটম্যানের “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d” কবিতাটি রচিত হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়কে কেন্দ্র করে। ১৮৬৫ সালের এপ্রিল মাসে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। তখন দেশটি গৃহযুদ্ধ (Civil War) শেষে গভীর ক্ষতবিক্ষত, বিভক্ত এবং শোকাহত অবস্থায় ছিল। লিঙ্কনের মৃত্যু পুরো জাতিকে স্তব্ধ করে দেয়। হুইটম্যান, যিনি লিঙ্কনের নেতৃত্ব ও মানবতাবাদী চেতনায় গভীরভাবে অনুপ্রাণিত ছিলেন, এই শোককে নিজের ব্যক্তিগত ও জাতীয় বেদনার অংশ হিসেবে অনুভব করেন।

এই প্রেক্ষাপটে তিনি রচনা করেন “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d”, যা ১৮৬৫ সালে লেখা হয় এবং Sequel to Drum-Taps গ্রন্থে প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি একটি দীর্ঘ এলিজি বা শোককাব্য, যেখানে কবি বসন্তের প্রকৃতি, প্রতীকী ফুল (লাইলাক), পতিত নক্ষত্র, এবং এক নির্জন থ্রাশ পাখির গানে নিজের শোক প্রকাশ করেন। লিঙ্কনের দেহকে নিয়ে কফিনযাত্রা আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মধ্য দিয়ে চলে, সেই জাতীয় শোকযাত্রা কবিতায় রূপক হয়ে ওঠে।

কবিতাটি শুধু লিঙ্কনের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নয়, বরং মৃত্যুকে গ্রহণ করার এক আধ্যাত্মিক উপলব্ধি। হুইটম্যান এখানে দেখিয়েছেন যে মৃত্যু প্রকৃতির চক্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ, এবং তা এক ধরনের মুক্তি। “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d” তাই কেবল একটি রাজনৈতিক বা ঐতিহাসিক কবিতা নয়, বরং একটি মানবিক এলিজি, যেখানে ব্যক্তিগত শোক, জাতীয় বেদনা এবং প্রকৃতির চিরন্তন চক্র মিলেমিশে গেছে। এটি আজও মার্কিন সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ শোককাব্যগুলোর একটি হিসেবে স্বীকৃত।

Background – English

Walt Whitman’s poem “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d” was written in the context of an important moment in American history. In April 1865, President Abraham Lincoln was assassinated. At that time, the nation, just emerging from the Civil War, was deeply wounded, divided, and grief-stricken. Lincoln’s death stunned the entire country. Whitman, who was deeply inspired by Lincoln’s leadership and humanistic spirit, felt this tragedy as both a personal and national grief.

In this context, he composed “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d”, written in 1865 and first published in the volume Sequel to Drum-Taps. It is a long elegy in which the poet expresses his mourning through springtime nature, the symbolic lilac flower, the fallen star, and the song of a solitary thrush. The journey of Lincoln’s coffin across different states of America becomes a central metaphor for the nation’s collective mourning.

The poem is not only a tribute to Lincoln but also a spiritual reflection on accepting death. Whitman shows that death is an inseparable part of the cycle of nature and, in a sense, a form of release. Thus, “When Lilacs Last in the Dooryard Bloom’d” is not merely a political or historical poem, but a profoundly human elegy in which personal grief, national sorrow, and the eternal cycle of nature merge together. Even today, it is regarded as one of the greatest elegies in American literature.

Characters – বাংলায়

  • The Speaker (Poetic Persona): তিনি কবিতার কণ্ঠস্বর। তিনি আব্রাহাম লিঙ্কনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন। তবে একই সঙ্গে তিনি মৃত্যুকে প্রকৃতির চক্রের অংশ হিসেবে উপলব্ধি করেন এবং সান্ত্বনা খোঁজেন।
  • Abraham Lincoln (The Fallen Leader): যদিও নাম সরাসরি উল্লেখ করা হয়নি, পুরো কবিতা লিঙ্কনের জন্য লেখা। তিনি ছিলেন মার্কিন গৃহযুদ্ধের সময়ের প্রেসিডেন্ট এবং স্বাধীনতা ও ঐক্যের প্রতীক। তাঁর মৃত্যু জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
  • The Lilac (Symbolic Character): লাইলাক ফুল এখানে স্মৃতি ও ভালোবাসার প্রতীক। এটি লিঙ্কনের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি বহন করে এবং মৃত্যুর মধ্যেও সৌন্দর্য ও চিরন্তনতার রূপক হয়ে ওঠে।
  • The Mourning America (Ordinary People): কবিতায় সাধারণ আমেরিকান জনগণও চরিত্র হয়ে ওঠে। তারা সবাই একসঙ্গে শোক প্রকাশ করে এবং লিঙ্কনের স্মৃতিকে বুকে ধারণ করে।

Characters – English

  • The Speaker (Poetic Persona): He is the voice of the poem. He expresses deep sorrow at the death of Abraham Lincoln. At the same time, he realizes death as a part of the natural cycle and seeks consolation in that understanding.
  • Abraham Lincoln (The Fallen Leader): Although his name is never directly mentioned, the entire poem is written for Lincoln. He was the President during the American Civil War and a symbol of freedom and unity. His death was an irreparable loss for the nation.
  • The Lilac (Symbolic Character): The lilac flower is a symbol of memory and love. It carries the tribute to Lincoln and becomes a metaphor of beauty and eternity, even in the face of death.
  • The Mourning America (Ordinary People): In the poem, the common American people also emerge as characters. They collectively express grief and hold Lincoln’s memory close to their hearts.

বাংলা সামারি

Stanza 1 – শোকের সূচনা: কবি বসন্তের শুরুতে লাইলাক ফুল ফুটতে দেখেন। একই সময় তিনি পশ্চিম আকাশে একটি উজ্জ্বল তারাকে নিভে যেতে দেখেন। এই দৃশ্য তাঁর মনে গভীর দুঃখ জাগায়। কারণ তিনি স্মরণ করেন প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর মৃত্যু। কবি বুঝতে পারেন, প্রতি বসন্তেই এই শোক আবার ফিরে আসবে। বসন্তে তাঁর মনে তিনটি প্রতীক বারবার ভেসে ওঠে, চিরকাল ফোটা লাইলাক ফুল, পশ্চিমে পতিত তারা, এবং লিঙ্কনের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও স্মৃতি।

Stanza 2 – পতিত তারার বিলাপ: কবি পশ্চিম আকাশে পতিত নক্ষত্রকে সরাসরি সম্বোধন করেন। তিনি আক্ষেপ করেন যে অন্ধকার রাত সেই তারাটিকে ঢেকে দিয়েছে। এখানে পতিত তারা আসলে আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতীক। তাঁর মৃত্যু কবির কাছে ভয়াবহ শূন্যতা। কবি মনে করেন, নিষ্ঠুর ভাগ্য তাঁকে অসহায় করেছে। চারপাশের কালো মেঘ যেন তাঁর আত্মাকে বন্দি করে রেখেছে। তিনি মুক্ত হতে পারেন না, শুধু শোক আর অশ্রু তাঁকে ঘিরে ধরে।

Stanza 3 – লাইলাকের প্রতীক: কবি একটি পুরনো ফার্মহাউসের দরজার সামনে দাঁড়ানো লাইলাক গাছের বর্ণনা দেন। গাছটি সবুজ হৃদয়াকৃতির পাতায় ভরা এবং সুন্দর বেগুনি রঙের ফুলে সুশোভিত। এর ঘ্রাণ কবির কাছে খুব প্রিয়। প্রতিটি পাতা ও ফুল তাঁর কাছে একেকটি বিস্ময়ের মতো। কবি এই গাছ থেকে একটি ডাল ভেঙে নেন। এই লাইলাক ডালটি তাঁর জন্য প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতীক হয়ে ওঠে। এর মাধ্যমে তিনি তাঁর শোক ও স্মৃতি প্রকাশ করেন।

Stanza 4 – নির্জন থ্রাশ পাখির গান: কবি এক নির্জন জলাভূমিতে লুকিয়ে থাকা এক পাখির গান শুনতে পান। এটি হলো হেরমিট থ্রাশ। পাখিটি একা থাকে, মানুষের বসতি এড়িয়ে চলে। তার কণ্ঠে ভেসে আসে গভীর বেদনার গান। কবি এই গানকে মৃত্যুর গান হিসেবে ব্যাখ্যা করেন। এটি যেন জীবনের রক্তক্ষরণ থেকে মুক্তির পথ। কবি প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করলেও, এই পাখির গান তাঁকে শেখায়, মৃত্যু শেষ নয়, বরং জীবনের অন্য রূপের সূচনা।

Stanza 5 – কফিনের যাত্রা: বসন্তের সৌন্দর্যে ভরা দেশজুড়ে এক কফিন চলতে থাকে। শহর, গ্রাম, গলি, আর পুরোনো জঙ্গলের ভেতর দিয়ে সেই কফিন এগোয়। পথে দেখা যায় বেগুনি ফুল, সবুজ ঘাস, সোনালি গম, আর আপেল গাছের সাদা-গোলাপি ফুল। প্রকৃতি চারপাশে প্রাণে ভরে উঠলেও কফিন বহন করছে মৃত্যুর বেদনা। দিন-রাত চলতে থাকা এই শোকযাত্রায় শায়িত আছেন প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন। তাঁর মরদেহকে সমাধিস্থ করার জন্য সারা দেশ পেরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

Stanza 6 – জাতির শোকযাত্রা: কফিন শহরের গলি ও রাস্তায় দিয়ে এগিয়ে চলে। দিন-রাত আকাশ ঢেকে থাকে শোকের কালো মেঘে। শহরগুলো কালো কাপড়ে ঢাকা, পতাকাগুলো নীচু করে ঝোলানো। কফিন ঘিরে আছে লম্বা মিছিল, রাতের অন্ধকারে জ্বলছে অসংখ্য মশাল। অসংখ্য মানুষ মাথা নত করে দাঁড়িয়ে আছে, নীরব মুখে তাদের শোক প্রকাশ পাচ্ছে। রেলস্টেশনে কফিন নামানো হয়, গির্জায় শোকসঙ্গীত বাজে, ঘন্টার শব্দ বেজে ওঠে বারবার। সারা আমেরিকা যেন শোকাচ্ছন্ন। এই শোকযাত্রার মাঝে কবি প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর কফিনের ওপর শ্রদ্ধার্ঘ্য হিসেবে একটি লাইলাক ফুলের ডাল অর্পণ করেন।

Stanza 7 – মৃত্যুর প্রতি নিবেদন: কবি বলেন, লাইলাক ফুল কেবল এক কফিনের জন্য নয়, বরং সব কফিনের জন্যই তিনি নিবেদন করছেন। এখানে কফিন মানে শুধু প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন নয়, বরং গৃহযুদ্ধে নিহত সব মানুষের প্রতীক। কবি মৃত্যুকে ভয় হিসেবে দেখেন না, বরং তাকে “পবিত্র ও শান্ত” বলে সম্বোধন করেন। তিনি মৃত্যুর জন্য ফুলের উপহার আনেন, গোলাপ, লিলি আর সবচেয়ে বেশি লাইলাক ফুল। কবি হাতভরা ফুল ভেঙে আনেন এবং মৃত্যুর বেদনার ওপর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার এই ফুল বর্ষণ করেন। এতে বোঝা যায়, মৃত্যু তাঁর কাছে চিরন্তন সত্য, আর ফুল হলো সেই মৃত্যুকে মেনে নেওয়ার প্রতীক।

Stanza 8 – পতিত তারার সাথে সংলাপ: কবি পশ্চিম আকাশের উজ্জ্বল তারাটিকে (প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতীক) সম্বোধন করেন। তিনি স্মরণ করেন কিভাবে এক মাস ধরে রাতের পর রাত সেই তারাকে দেখে এসেছেন। তারার ঝুঁকে আসা যেন কবিকে কিছু বলতে চাইছিল। অন্য তারা গুলো দূর থেকে তাকিয়ে ছিল, কিন্তু এই একটি তারা বারবার তাঁর কাছে নেমে আসছিল। কবি অনুভব করেন, তারাটির মাঝে গভীর দুঃখ লুকানো আছে। রাতের শীতল বাতাসে দাঁড়িয়ে তিনি তারাটিকে পশ্চিম দিগন্তে ডুবে যেতে দেখেন। তার সাথে সাথেই কবির মনও শোকে ডুবে যায়। তারার হারিয়ে যাওয়া মানে লিঙ্কনের মৃত্যুর বাস্তবতা মেনে নেওয়া, এক মহামানব পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় নিলেন।

Stanza 9 – পাখির ডাকে সাড়া: কবি আবার জলাভূমির নির্জন থ্রাশ পাখির দিকে মন দেন। তিনি শোনেন সেই কোমল ও লাজুক গানের ডাক। কবি বলেন, “আমি তোমার গান শুনছি, বুঝতে পারছি, তোমার কাছে আসব।” তবে তিনি কিছুক্ষণ দেরি করেন, কারণ তাঁর দৃষ্টি এখনও পশ্চিম আকাশের উজ্জ্বল তারায় নিবদ্ধ। সেই তারা তাঁর প্রিয় সঙ্গী আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতীক, যে কবির মনে শোক আর টান ধরে রেখেছে। তাই কবি পাখির ডাক সাড়া দিলেও এখনও সম্পূর্ণভাবে মৃত্যুর শিক্ষা ও শান্তির দিকে যেতে পারছেন না।

Stanza 10 – প্রিয় নেতার কবরের প্রতি নিবেদন: কবি ভাবেন, তিনি কীভাবে গান গাইবেন তাঁর সেই প্রিয়জনের জন্য যাকে তিনি হারিয়েছেন। কীভাবে সাজাবেন সেই মহান আত্মার জন্য তাঁর শোকগাথা? আর কোন সুগন্ধি হবে তাঁর প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর কবরের উপহার? কবি উত্তর খুঁজে পান, সমুদ্রের হাওয়া হবে তাঁর সুগন্ধি। পূর্ব আর পশ্চিমের সমুদ্র থেকে বয়ে আসা হাওয়া মিলবে দেশের প্রান্তরে। সেই হাওয়া আর তাঁর কবিতার সুর মিলে লিঙ্কনের কবরকে চিরকাল সুগন্ধি করে রাখবে। এভাবে কবি প্রকৃতি আর কবিতাকে মিলিয়ে শোক ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

Stanza 11 – কবরঘরের সাজসজ্জা: কবি ভাবেন, তিনি প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর কবরঘরের দেওয়ালে কী ঝুলিয়ে দেবেন। কোন ছবিগুলো হবে সেই স্মৃতির ঘরের সাজসজ্জা? তিনি সিদ্ধান্ত নেন, ছবিগুলো হবে প্রকৃতি আর জীবনের দৃশ্য থেকে। সেখানে থাকবে বসন্তের ছবি, খামারবাড়ি, আর মানুষের ঘর। থাকবে এপ্রিল মাসের সান্ধ্যকাল, সূর্যাস্তের সোনালি রঙ আর আকাশে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। থাকবে সবুজ ঘাস, কচি পাতায় ভরা গাছ, নদীর বুকে ঝিলিক, আর পাহাড়ের রেখা। শহরের ব্যস্ততা, কারখানা আর কাজ শেষে বাড়ি ফেরা শ্রমিকদেরও স্থান পাবে সেই ছবিতে। এভাবে কবি দেখাতে চান, লিঙ্কনের মৃত্যু শুধু এক ব্যক্তির নয়, পুরো প্রকৃতি, দেশ আর মানুষের জীবনের সঙ্গে যুক্ত।

Stanza 12 – দেশ ও প্রকৃতির মহিমা: কবি দেহ ও আত্মা মিলিয়ে সমগ্র দেশকে সামনে আনেন। তিনি ম্যানহাটনের উঁচু মিনার, ব্যস্ত জাহাজ আর নদীর জোয়ার-ভাটার দৃশ্য কল্পনা করেন। তিনি উত্তর-দক্ষিণ, ওহাইও (Ohio) নদীর তীর, মিজৌরি নদীর ঝলমলে পানি এবং ঘাস ও ভুট্টার শস্যে ভরা বিশাল প্রান্তর দেখেন। এরপর তিনি সূর্যের যাত্রা বর্ণনা করেন, শান্ত অথচ গৌরবময় সূর্যোদয়, বেগুনি ও বেগুনী আভায় ভরা সকাল, অপরিসীম আলোয় ভরা দুপুর, আর কোমল সন্ধ্যা। শেষে আসে শান্ত রাত্রি, যখন আকাশে তারা জ্বলে উঠে পুরো দেশকে ঘিরে রাখে। এভাবে কবি দেখান যে প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন কেবল একজন মানুষ নন, বরং সমগ্র আমেরিকার প্রকৃতি, আলো, আকাশ আর মানুষের জীবনের সঙ্গে যুক্ত।

Stanza 13 – শোকের সান্ত্বনার গান: কবি আবার সেই ধূসর-বাদামি রঙের থ্রাশ পাখিকে সম্বোধন করেন। সে জলাভূমি ও গাছপালার ভেতর থেকে অবিরাম গান গাইছে। এই গান সীমাহীন, অন্ধকার আর প্রকৃতির গভীরতা থেকে উঠে আসছে। কবি তাকে “প্রিয় ভ্রাতা” বলে ডাকেন এবং তার গানকে মানবিক কণ্ঠের মতো গভীর শোকভরা মনে করেন। এই গান কোমল, মুক্ত, বুনো এবং কবির আত্মাকে ছুঁয়ে যায়। তিনি শুধু এই পাখির গান শুনতে পান, যদিও পশ্চিমের তারা (প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতীক) এখনও তাঁর মনে টান ধরে আছে, আর লাইলাক ফুলের সুগন্ধও তাঁকে ঘিরে আছে। এভাবে তিনটি প্রতীক; লাইলাক, তারা, আর পাখির গান, একসাথে কবির শোক ও সান্ত্বনাকে প্রকাশ করে।

Stanza 14 – মৃত্যুর মহিমা ও সান্ত্বনা: কবি বসন্তের মাঠ, কৃষকের কাজ, হ্রদ-নদী, বনভূমি, শিশু ও নারীর কণ্ঠ, শহরের ব্যস্ততা আর প্রকৃতির সৌন্দর্যের দিকে তাকান। কিন্তু হঠাৎ এর মাঝেই আসে এক কালো মেঘ, মৃত্যুর প্রতীক। তখন কবি অনুভব করেন, মৃত্যু সর্বত্র বিরাজমান, এটি এক পবিত্র জ্ঞান। তিনি কল্পনা করেন, মৃত্যু তাঁর একপাশে হাঁটছে, আরেক পাশে মৃত্যুর চিন্তা, আর তিনি মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন। এইভাবে মৃত্যু যেন তাঁর নিত্যসঙ্গী হয়ে ওঠে। কবি রাতের নীরবতায়, জলাভূমির অন্ধকার পথে, সিডার আর পাইন গাছের মাঝে প্রবেশ করেন। সেখানে আবার থ্রাশ পাখির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এবার পাখি এক মহিমান্বিত গান গায়, “মৃত্যুর গান।” এই গান কবিকে আবেগে ভরিয়ে তোলে। তিনি অনুভব করেন, মৃত্যু ভয়ের কিছু নয়, বরং কোমল সান্ত্বনা ও মুক্তি।

কবি মৃত্যুকে সম্বোধন করে তাকে “প্রিয় মা” এবং “শক্তিশালী মুক্তিদাত্রী” বলে ডাকেন। তিনি মৃত্যুকে অভিশাপ নয়, বরং মহিমান্বিত শক্তি হিসেবে গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, মৃত্যু যখন আসে, তখন তাকে স্বাগত জানাতে হবে আনন্দ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে। মৃত্যু মানুষকে দুঃখ থেকে মুক্তি দেয়, চিরন্তন শান্তি এনে দেয়। শেষে কবি গানকে সমগ্র প্রকৃতির ওপর ভাসিয়ে দেন; শহর, গ্রাম, সমুদ্র, প্রান্তর আর রাতের আকাশ জুড়ে। এই গান মৃত্যুর প্রশস্তি, যা কবিকে শোক থেকে সান্ত্বনা ও মুক্তির পথে নিয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ The Waste Land Bangla Summary

Stanza 15 – যুদ্ধ ও মৃত্যুর দৃশ্য: থ্রাশ পাখি তার পরিষ্কার আর শক্তিশালী সুরে রাতকে ভরিয়ে তোলে। কবি তার সঙ্গী লাইলাক আর তারার সঙ্গে দাঁড়িয়ে শুনতে থাকেন। গান শুনতে শুনতে কবির চোখের সামনে এক মহাদৃশ্য ভেসে ওঠে। তিনি দেখেন গৃহযুদ্ধের ভয়াবহ দৃশ্য। ধোঁয়ার ভেতর শত শত যুদ্ধের পতাকা ছিন্নভিন্ন হয়ে উড়ছে। সেগুলোতে গুলি ও ক্ষতচিহ্ন। শেষে কেবল ছেঁড়া টুকরো পড়ে থাকে ভাঙা দণ্ডে। তিনি দেখেন যুদ্ধক্ষেত্রে অগণিত লাশ, তরুণ সৈন্যদের কঙ্কাল। যেন চারপাশে মৃত্যু আর ধ্বংসের স্তূপ। কিন্তু কবি হঠাৎ উপলব্ধি করেন, মৃত সৈন্যরা আসলে কষ্ট পাচ্ছে না। তারা শান্তিতে বিশ্রামে আছে। যারা জীবিত, তারাই দুঃখ ভোগ করছে। মা, স্ত্রী, সন্তান আর বেঁচে থাকা বন্ধুদের হৃদয়ে শোক রয়ে গেছে। যুদ্ধ শেষ হলেও তাদের বেদনা থেকে যায়। এভাবে কবি বোঝান, মৃত্যু শান্তি আনলেও জীবিতদের হৃদয়ে থেকে যায় চিরন্তন যন্ত্রণা।

Stanza 16 – বিদায় ও সমাপ্তি: কবি ধীরে ধীরে সব দর্শন আর রাতের অভিজ্ঞতা পেরিয়ে যান। তিনি তাঁর সঙ্গীদের হাত ছেড়ে দেন, থ্রাশ পাখির গান আর নিজের আত্মার সঙ্গীত থেকেও বিদায় নেন। এই গান ছিল মৃত্যুর গান, কখনো শোকের সুর, কখনো আনন্দের সুর। সুরগুলো ওঠানামা করতে করতে পুরো পৃথিবী ও আকাশ ভরে তোলে। কবি শেষবারের মতো লাইলাক ফুলের কাছে ফিরে যান। তিনি সেটিকে দরজার আঙিনায় রেখে দেন, যাতে প্রতি বসন্তে তা আবার ফোটে। এরপর তিনি পশ্চিম আকাশের উজ্জ্বল, বিষণ্ন তারার দিকে তাকান, যা তাঁর প্রিয় নেতা আব্রাহাম লিঙ্কন-এর প্রতীক। শেষে কবি মনে রাখেন তিনটি প্রতীক; লাইলাক ফুল, পশ্চিমের তারা, আর থ্রাশ পাখির গান। এই তিন প্রতীক একসঙ্গে লিঙ্কনের স্মৃতি ধরে রাখে। কবি ঘোষণা করেন, তাঁর হৃদয়ে লিঙ্কন চিরদিন বেঁচে থাকবেন, “আমার দিনের আর আমার দেশের সবচেয়ে প্রিয়, সবচেয়ে জ্ঞানী আত্মা।” (For the sweetest, wisest soul of all my days and lands—and this for his dear sake.)

থিমসমূহ

  • মৃত্যু ও শোক (Death and Mourning): এই কবিতাটি আব্রাহাম লিঙ্কনের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে লেখা। কবি গভীর দুঃখ অনুভব করেন। তিনি লাইলাক ফুল, পশ্চিম আকাশের তারা এবং কফিনকে প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এগুলো শোক ও ক্ষতির প্রতীক। পুরো জাতি শোকে ভরে ওঠে। শহর ও গ্রাম জুড়ে মানুষ কফিনের শোকযাত্রায় অংশ নেয়। কবি সব আমেরিকানের দুঃখকে নিজের সঙ্গে ভাগ করে নেন।
  • মৃত্যুকে গ্রহণ (Acceptance of Death): প্রথমে মৃত্যু কবির কাছে অন্ধকার ও ভারী মনে হয়। তিনি অস্থির বোধ করেন, শান্তি খুঁজে পান না। কিন্তু হার্মিট থ্রাশ পাখি একটি গান গায়। সেই গান তাকে শেখায়, মৃত্যু আসলে স্বাভাবিক। মৃত্যু কোনো শত্রু নয়। এটি দুঃখ থেকে মুক্তি। ধীরে ধীরে কবি মৃত্যুকে জীবনের অংশ হিসেবে মেনে নেন। তিনি মৃত্যুকে কোমল, শান্ত ও চিরন্তন হিসেবে দেখতে শুরু করেন।
  • স্মৃতি ও অমরত্ব (Memory and Immortality): লিঙ্কন মারা গেছেন, কিন্তু তার আত্মা বেঁচে আছে। লাইলাক প্রতি বসন্তে আবার ফোটে। তারা আকাশে আবার জ্বলে ওঠে। পাখি তার গান আবার গায়। এই প্রতীকগুলো নেতার স্মৃতিকে ফিরিয়ে আনে। কবি জানেন, লিঙ্কনকে কখনও ভুলে যাওয়া যাবে না। তার ভালোবাসা ও প্রজ্ঞা জাতির হৃদয়ে চিরদিন বেঁচে থাকবে।

Quotes

  1. “O powerful western fallen star!” (Apostrophe + Metaphor)

Explanation: The poet calls the star a symbol of Abraham Lincoln. The star falling means the death of a great leader. The poet directly addresses the fallen star (apostrophe), which symbolizes Abraham Lincoln. The “fallen star” is a metaphor for his death.

“হে শক্তিশালী পশ্চিম আকাশের পতিত তারা!”

ব্যাখ্যা: এখানে তারাটি আব্রাহাম লিঙ্কনের প্রতীক। তারার পতন মানে এক মহান নেতার মৃত্যু। এখানে কবি মৃত লিঙ্কনকে পশ্চিমের পতিত নক্ষত্রের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি সরাসরি তাকে সম্বোধন করছেন (apostrophe)। নক্ষত্র পতন = লিঙ্কনের মৃত্যু (metaphor)।

  1. “Carrying a corpse to where it shall rest in the grave, / Night and day journeys a coffin.” (Imagery + Personification)

Explanation: The poet shows the coffin of Lincoln moving across the land. It unites the whole nation in mourning. The coffin is described as if it makes a journey day and night (personification), creating a vivid picture (imagery).

“একটি কফিন দিনরাত যাত্রা করছে, / সমাধিস্থলের দিকে প্রিয় দেহ নিয়ে।”

ব্যাখ্যা: কবি দেখান, লিঙ্কনের কফিন দেশজুড়ে চলেছে। এতে সমগ্র জাতি শোকে একত্রিত হয়েছে। কফিনকে দিনরাত যাত্রা করতে বলা হয়েছে, যা মানুষের কাজ (personification)। চিত্রকল্পও তৈরি হয়েছে।

  1. “Here, coffin that slowly passes, I give you my sprig of lilac.” (Apostrophe + Symbolism)

Explanation: The poet offers lilac flowers as love and memory for Lincoln. It is a symbol of respect. The coffin is directly addressed (apostrophe). The lilac is a symbol of love, mourning, and tribute.

“হে ধীরে চলা কফিন, আমি তোমাকে দিচ্ছি লাইলাকের একটি ডাল।”

ব্যাখ্যা: কবি লিঙ্কনের কফিনে লাইলাক উৎসর্গ করেন। এটি তাঁর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার প্রতীক। কবি কফিনকে সম্বোধন করেছেন (apostrophe)। লাইলাক ফুল শোক ও ভালোবাসার প্রতীক (symbolism)।

  1. “Sing on dearest brother… with voice of uttermost woe.” (Apostrophe + Alliteration [“with… woe”])

Explanation: The hermit thrush bird sings of death. Its song teaches the poet to accept death with peace. The bird is addressed as “brother” (apostrophe). The phrase “with… woe” shows alliteration. 

“গাও প্রিয় ভ্রাতা… গভীরতম শোকের কণ্ঠে।”

ব্যাখ্যা: থ্রাশ পাখি মৃত্যুর গান গায়। তার গান কবিকে শেখায় মৃত্যুকে শান্তভাবে গ্রহণ করতে। পাখিকে “brother” বলে ডাকা হয়েছে (apostrophe)। একই ধ্বনি পুনরাবৃত্তি (alliteration)।

  1. “Come lovely and soothing death, / Undulate round the world.” (Personification + Apostrophe)

Explanation: The poet welcomes death not as pain but as peace. Death becomes soft, calm, and universal. Death is imagined as a gentle and soothing being (personification) and is directly addressed (apostrophe).

“এসো সুন্দর আর শান্তিদায়ক মৃত্যু, / সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়ো।”

ব্যাখ্যা: কবি মৃত্যুকে বেদনাদায়ক নয়, বরং শান্তিরূপে স্বাগত জানান। মৃত্যু তাঁর কাছে কোমল ও সার্বজনীন। মৃত্যু কে সুন্দরী, শান্তিদায়ক রূপে ডাকছেন (personification), এবং সরাসরি সম্বোধন করেছেন (apostrophe)।

  1. “And I knew death, its thought, and the sacred knowledge of death.” (Repetition + Personification)

Explanation: The poet realizes that death is not only sorrow. It is a sacred truth that belongs to all life. The word “death” is repeated for emphasis (repetition). Death is given the qualities of thought and knowledge (personification).

“আমি মৃত্যুকে চিনলাম, তার ভাবনা ও মৃত্যুর পবিত্র জ্ঞানকে চিনলাম।”

ব্যাখ্যা: কবি বুঝলেন, মৃত্যু শুধু শোক নয়। এটি জীবনের জন্য এক পবিত্র সত্য। “death” শব্দের পুনরাবৃত্তি আছে। মৃত্যুকে জ্ঞানী সত্তার মতো চিত্রিত করা হয়েছে।

  1. “Come lovely and soothing death… In the day, in the night, to all, to each.” (Apostrophe + Anaphora [repetition at beginning: “In the… In the…”])

Explanation: The poet welcomes death as gentle and universal. Death comes to everyone, sooner or later. Death is called upon (apostrophe). The repetition of the structure “In the…” is an example of anaphora. 

“এসো সুন্দর আর শান্তিদায়ক মৃত্যু… দিনে, রাতে, সবার কাছে, প্রত্যেকের কাছে।”

ব্যাখ্যা: কবি মৃত্যুকে কোমল ও সর্বজনীন শক্তি হিসেবে স্বাগত জানান। মৃত্যু একদিন সবার কাছেই আসে। মৃত্যু কে আহ্বান করা হয়েছে (apostrophe)। একই কাঠামোর পুনরাবৃত্তি হয়েছে (anaphora)।

  1. “Dark mother always gliding near with soft feet.” (Metaphor + Personification)

Explanation: Death is called a dark mother. She is always near, moving softly and silently. Death is called “dark mother” (metaphor). Death is given the human action of gliding softly (personification).

“অন্ধকার মা, নরম পদক্ষেপে যিনি সবসময় কাছে ভেসে বেড়ান।”

ব্যাখ্যা: এখানে মৃত্যু “অন্ধকার মা” হিসেবে এসেছে। তিনি সবসময় নীরবে, শান্তভাবে পাশে থাকেন। মৃত্যু কে “dark mother” বলা হয়েছে (metaphor), নরম পায়ে কাছে আসছে (personification)।

  1. “Lost in the loving floating ocean of thee, / Laved in the flood of thy bliss O death.” (Metaphor + Imagery)

Explanation: Death is seen as a sea of love and bliss. It is not terror, but peace. Death is compared to an ocean and a flood (metaphor), producing a strong image (imagery).

“তোমার ভালোবাসার ভাসমান সাগরে হারিয়ে গেলাম, / তোমার আনন্দের স্রোতে ধুয়ে গেলাম, হে মৃত্যু।”

ব্যাখ্যা: মৃত্যু এখানে প্রেম আর আনন্দের সাগর। এটি ভয় নয়, বরং শান্তি ও মুক্তি। মৃত্যু কে সমুদ্র ও বন্যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে (metaphor)। দৃশ্যমান চিত্র তৈরি হয়েছে (imagery)।

  1. “Lilac and star and bird twined with the chant of my soul.” (Symbolism + Imagery)

Explanation: The three symbols—lilac, star, and bird—join with the poet’s soul. Together, they keep Lincoln’s memory alive. Lilac = love, star = death, bird = song of grief (symbolism). All three are intertwined with the poet’s soul, creating imagery.

“লাইলাক, তারা আর পাখি জড়িয়ে আছে আমার আত্মার গানে।”

ব্যাখ্যা: তিন প্রতীক; লাইলাক, তারা, আর পাখির গান, কবির আত্মার সঙ্গে মিলেছে। এভাবেই লিঙ্কনের স্মৃতি চিরজীবী থাকে। লাইলাক = ভালোবাসা, নক্ষত্র = মৃত্যু, পাখি = দুঃখের গান, সব প্রতীক (symbolism)। একসঙ্গে আত্মার সঙ্গে মিশে আছে (imagery)।

আরো পড়ুনঃ Crossing the Water Bangla Summary

Symbols

  • লাইলাক ফুল (Lilac): এটি ভালোবাসা, শোক, এবং স্মৃতির প্রতীক। কবি কফিনে লাইলাক দেন, যেন মৃত নেতাকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বিদায় জানানো হয়।
  • পশ্চিমের পতিত নক্ষত্র (Western Fallen Star): এটি আব্রাহাম লিঙ্কনের মৃত্যু প্রতীক করে। নক্ষত্রের পতন মানে এক মহান নেতার পতন।
  • হার্মিট থ্রাশ পাখি (Hermit Thrush Bird): এটি কবির হৃদয়ের গভীর দুঃখ ও বিলাপের প্রতীক। পাখির গান কবির আত্মার কান্নার মতো শোনায়।
  • কফিন (Coffin): কফিন মৃত্যু ও শোকযাত্রার প্রতীক। এটি মানুষের জীবন থেকে চিরবিদায়ের প্রতীকও।
  • অন্ধকার মাতা (Dark Mother / Death): মৃত্যুকে Whitman “Dark Mother” বলে সম্বোধন করেছেন। এটি মৃত্যু-কে ভয়ের বদলে শান্ত ও চিরন্তন মায়ের মতো রূপ দেয়।
  • চান্ট অব মাই সোল (Chant of my Soul): এটি কবির ব্যক্তিগত শোক ও অনুভূতির প্রতীক। আত্মার গান পুরো শোকগাথার সঙ্গে মিশে গেছে।

Symbols 

  • Lilac: The lilac flower is a symbol of love, mourning, and memory. The poet places lilacs on the coffin as a gesture of bidding farewell to the dead leader with love and respect.
  • Western Fallen Star: This symbolizes the death of Abraham Lincoln. The falling of the star represents the fall of a great leader.
  • Hermit Thrush Bird: This bird symbolizes the poet’s deep grief and lamentation. Its song sounds like the cry of the poet’s soul.
  • Coffin: The coffin is a symbol of death and the funeral journey. It also represents the eternal farewell from human life.
  • Dark Mother (Death): Whitman addresses death as the “Dark Mother.” This presents death not as something fearful, but as a calm and eternal mother figure.
  • Chant of My Soul: This symbolizes the poet’s personal grief and emotion. The chant of the soul blends with the whole elegy of mourning.

Main Message

  • Death is not an end, but a journey.
  • Love and memory keep the dead alive.
  • Nature heals human sorrow.
  • Great leaders live forever in people’s hearts.
Share your love
Mr. Abdullah
Mr. Abdullah

This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

Articles: 65

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *