Question: Who are the Metaphysical Poets? Evaluate their contribution to English literature.
“মেটাফিজিক্যাল পয়েট” দ্বারা ১৭ শতকের একদল কবিকে বোঝায় যাদের কবিতা লেখার স্টাইল এবং থিমের দিক থেকে একটি নির্দিষ্ট ধরন ছিল। “Metaphysical Poets” এই নামটি প্রথম দিয়েছিলেন ১৮ শতকে সমালোচক স্যামুয়েল জনসন। মেটাফিজিক্যাল কবিদের মধ্যে রয়েছেন John Donne (1572-1631), George Herbert (1593-1633), Andrew Marvell (1621-1678), Richard Crashaw (1612-1649), and Henry Vaughan (1621-1695).
মেটাফিজিক্যাল কবিরা তাদের কবিতায় বুদ্ধি ও দর্শনের ব্যবহার করতেন এবং একই সাথে মেটাফোর ও কনসিট ব্যবহার করতেন। নিচে এই ধরনের কবিতার কিছু বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো।
Wit: এই ধরনের কবিতায় কবিদের চমৎকার বুদ্ধিমত্তা ফুটে ওঠে। কবিতাগুলোতে জটিল ফিলোসফিক্যাল ধারণা যেমন ভালোবাসা, ধর্ম এবং অস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা থাকে।
আরো পড়ুনঃ What Do You Know about the Hundred Years’ War? (বাংলা)
Conceits and Metaphors: মেটাফিজিক্যাল কবিরা কবিতায় কনসিট ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত। কনসিট হচ্ছে দুটি সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী জিনিসের মধ্যে বিস্তারিত তুলনা। কনসিটগুলো পাঠকদের কবিতা সম্পর্কে গভীরভাবে ভাবায়। উদাহরণস্বরূপ, জন ডান তার কবিতা “The Good Morrow” তে দুজন প্রেমিকের ত্রুটিহীন ভালবাসাকে পৃথিবীর ত্রুটিযুক্ত সরু গোলার্ধের সাথে তুলনা করেছেন।
“আমরা কোথায় দুটি ভালো গোলার্ধ খুঁজে পেতে পারি,
যেখানে উত্তর মেরু সরু হয়ে যায় না?”
Paradox and Ambiguity: এই ধরনের কবিতায় প্রায়শই জটিল ও অস্পষ্ট ধারণা দেয়া থাকে। কবিরা সাংঘর্ষিক বিভিন্ন ধারণা তাদের কবিতায় বিশ্লেষণ করতে পছন্দ করতেন যা পাঠকের ভাবাতো।
Religious Exploration: অনেক মেটাফিজিক্যাল কবি ধর্মীয় বিষয়বস্তু ও বিশ্বাসের বোঝা নিয়ে আলোচনা করেছেন। হার্বার্টের “দ্যা কলার” ও ডানের “ব্যাটার মাই হার্ট” কবিতায় রেলিজিয়াস থিম নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
Emotional Intensity: বুদ্ধি ভিত্তিক ও দার্শনিক ধরণ হওয়া সত্বেও মেটাফিজিক্যাল কবিতাগুলো অনুভূতিহীন ছিল না। এ ধরনের কবিতায় ব্যাপক অনুভূতির প্রকাশ দেখা যায়, বিশেষ করে ভালোবাসা ও ধর্মীয় থিমের ক্ষেত্রে। এন্ড্রিউ মারভেলের “টু হিস কয় মিস্ট্রেস” কবিতায় ব্যাপক অনুভূতি ও কার্প ডিয়েম (সময়কে উপভোগ করার) থিম দেখা যায়।
আরো পড়ুনঃ Write a Short Note on ‘The Anglo-Saxon Chronicles.’ (বাংলা)
Complexity of Structure: মেটাফিজিক্যাল কবিতায় জটিল গাঠনিক ধরন যেমন অনিয়মিত রাইম স্কিম ও মিটার দেখা যায়।
ইংরেজি সাহিত্যে মেটাফিজিক্যাল কবিতার ভূমিকা নিচে আলোচনা করা হলো।
Innovation in Style and Form: মেটাফিজিক্যাল কবিরা ইংরেজি কাব্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এবং নতুন ধরনের স্টাইল ও ফর্ম পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। সে সময়ের প্রচলিত ধরন থেকে সরে এসে মেটাফিজিক্যাল কবিরা যে নতুন ধরনের কবিতা লিখেছে, তা পরবর্তী প্রজন্মকেও কবিতার ভাষা, ধরন, ও অনুভূতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।
Intellectual Engagement: মেটাফিজিক্যাল কবিতাগুলো ইংরেজি সাহিত্যে উচ্চ ইন্টেলেকচুয়ালিজম যুক্ত করেছে। কবিরা জটিল জটিল ধারণাগুলো বিশ্লেষণ করতেন তাদের কবিতায়। তারা পাঠকদের কবিতার মজা দিত এবং একই সময়ে গভীরভাবে ভাবাতো।
Influence on Later Poets: মেটাফিজিক্যাল কবিতার প্রভাব পরবর্তী কবিদের মধ্যে দেখা যায়। ১৭ শতকের কবি জন মিল্টন ও ২০ শতকের কবি টি. এস. ইলিয়ট তাদের সাহিত্যকর্মে মেটাফিজিক্যাল কবিতার প্রভাব স্বীকার করেছেন। ইলিয়ট তার “The Metaphysical Poetry” প্রবন্ধে মেটাফিজিক্যাল কবিদের প্রশংসা করেছেন।
“তারা চেষ্টা করত, এবং সফল হতো ভাষা ও ছবির মাধ্যমে তাদের কবিতায় তাদের মনোভাব ও অনুভূতি ফুটিয়ে তুলতে।”
Exploration of Human Experience: মেটাফিজিক্যাল কবিরা ভালোবাসা, বিশ্বাস, ও মানুষের অবস্থা ইত্যাদি খুব সফলভাবে তাদের কবিতায় বিশ্লেষণ করেছেন। তাদের কবিতা বস্তুগত এবং স্পিরিচুয়াল উভয় জগতকে নিয়েই।
আরো পড়ুনঃ What Do You Know about King Alfred? (বাংলা)
পরিশেষে, মেটাফিজিক্যাল কবিরা ইংরেজি সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তাদের প্রভাব তাদের যুগ অতিক্রম করে পরবর্তী কবিদের প্রভাবিত করে এবং ইংরেজি কাব্যকে শত শত বছর ধরে সমৃদ্ধ করে।