The Scholar Gipsy Bangla Summary

The Scholar Gipsy Bangla Summary

earn money

Basic Information:

  • Writer: Matthew Arnold (1822-88)
  • Published date: 1853
  • Genre: Lyric poem 

Theme: The Boredom Bred by Modern Life; Nature as Release from Modern Life; Modern Life vs Scholar Gipsy; Oneness in Aim.

Bangla সামারিঃ “দ্য স্কলার জিপসি” ম্যাথিউ আর্নল্ডের একটি বিখ্যাত কবিতা। এই কবিতাটি ১৮৫৩ সালে প্রকাশিত হয়। ম্যাথিউ আর্নল্ড সপ্তাদশ শতাব্দীতে লেখা জোসেফ গ্লানভিলস’র  The Vanity of Dogmatizing বইয়ের অক্সফোর্ড গল্পের আলোকে এই কবিতাটি লিখেছেন। এখানে এমন একজন অক্সফোর্ড ছাত্রের গল্প তুলে ধরা হয়েছে যে নিজের পড়াশোনা এবং আধুনিক জীবনযাত্রার মায়া ছেড়ে স্কলার জিপ্সিদের সাথে যোগ দেন। জ্ঞান আহরণের প্রতি তীব্র আগ্রহই তাকে এই কাজ করতে বাধ্য করেছে। আর্নল্ড ভিক্টোরিয়ান সময়ের সাথে সেই স্কলার জিপ্সির তুলনা করে এই কবিতাটি লিখেছেন। 

কবিতার প্রথমেই কবি একজন রাখালের সাথে কথা বলেন। তিনি রাখালকে দ্রুত তার কাজ অর্থাৎ ভেড়াগুলোকে খাইয়ে নিতে বলছেন। কারণ রাখালের কাজ শেষে তারা দুজন সেই স্কলার জিপ্সিকে খুঁজতে যাবেন।সেটা শুনে রাখাল নিজের কাজ চলে যায়। এরপর কবি প্যাস্টোরাল সেটিংস (গ্রামীণ পরিবেশ) তুলে ধরেছেন। সময়টা সামার অর্থাৎ গ্রীষ্মকাল। তিনি যেখানে বসে আছেন সেখান থেকে চারপাশের দৃশ্য খুব সুন্দর দেখা যাচ্ছে। তিনি সেই দৃশ্য উপভোগ করছেন আর রাখালের জন্য অপেক্ষা করছেন।

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


আরো পড়ুনঃ Restoration and Eighteenth Century Fiction Quotations

তিনি সেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা অব্যাহত রাখেন। সামারের আগস্ট চলছিলো তখন। আশপাশ থেকে ফুলের খুব সুন্দর একটা ঘ্রাণ আসছে। আর তিনি শুয়ে শুয়ে অক্সফোর্ডের টাওয়ার দেখেছেন। আর তার পাশে রয়েছে গ্ল্যানভিলের সেই দ্য ভ্যানিটি অফ ডগমাটাইজিং বইটা আছে। এই বইটি তিনি অনেকবার পড়েছেন এবং চিন্তা করছেন আবারও পড়বেন। এই বইয়ে সেই অক্সফোর্ড ছাত্রের কথা লেখা আছে যে স্কলার জিপ্সিতে যোগ দিয়েছেলো। সে খুবই ভালো ছাত্র ছিলো। কিন্তু অভাবের কারণে সে তার পড়াশোনা চলমান রাখতে পারেনি। সে অনেকের কাছে সাহায্য চাইলেও কেউ তাকে সাহায্য করেনা। তাই বাধ্য হয়ে আধুনিক জীবন ছেড়ে স্কলার জিপসিতে যোগ দেয়। স্কলার জিপ্সিদের রহস্যময়ী আচরণ তাকে মুগ্ধ করতো। তারা মানুষকে সহজেই হিপনোটাইজ করতে পারতো। সেই অক্সফোর্ড ছাত্রটি এই বিষয়টা শিখতে চায়। সে স্কলার জিপ্সিদের সাথে চলে যায়। 

এর বেশ কয়েক বছর পর সেই স্কলার এর সাথে তার দুই বন্ধুর দেখা হয়। তখন তার বন্ধুরা তাকে পুনরায় অক্সফোর্ডে ফেরত আসার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তিনি জানান যে তার পক্ষে এটা করা সম্ভব না। সে এখন জিপ্সিদের জীবনের রহস্যটা শিখছে। সেই স্কলার জিপ্সি এটা বলে সেখান থেকে চলে যায় এবং এরপর কেউ আর তাকে কখনও দেখেনি। কিন্তু অনেকেই বলে, এই জিপ্সিকে নাকি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। রাখালটি জানায়, সে জিপ্সিকে কোনো এক পানীয়ের দোকানে দেখেছে।

কবি সেই স্কলার জিপ্সিকে এখনও খুঁজে বেড়াচ্ছেন। কাউকে সামনেই পেলেই তিনি তাকে সেই স্কলার জিপ্সির কথার জিজ্ঞাসা করছেন। এরপরে আবার তিনি তার চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করতে থাকেন। কবি আবারও স্কলার জিপ্সিকে নিয়ে গুজবের কথা আলোচনা করেন। অনেকেই বলেন তারা নাকি স্কলার জিপ্সিকে নৌকায় করে টেমস নদী পাড়ি দেয়ার সময় দেখেছেন। আবার কেউ কেউ দাবি করে যে তারা তাকে ফুল তুলতে দেখেছে। কিন্তু সেই স্কলার জিপ্সি নিজের দুনিয়া নিয়ে এতটাই ব্যস্ত ছিলো যে সে কারো সাথে কখনও কথাই বলেনি। নদী পাড়ি দিয়ে পাড়ে আসার পর আর জিপ্সিকে দেখা যেত না। সে একরকম উধাও হয়ে যেত। সে ফুল তোলার পর কোনো একে মেয়েকে সেটা দিয়েছে, কিন্তু কোনো কথা বলেনি। এরপর সে আবারও উধাও হয়ে গেছে। 

আরো পড়ুনঃ Speech on East India Bill Bangla Summary

কবি উল্লেখ করেন, জুন মাসে ফসলের সময়ও অনেকে জিপ্সিকে দেখেছে। সে জিপ্সিদের পোশাক পরে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াচ্ছিলো। এসব নানা ভাবনা চিন্তার পর কবি বাস্তবে ফিরে আসেন। তিনি বুঝতে পারেন যে সেই স্কলার জিপ্সি ২০০ বছর আগেই মারা গিয়েছেন। হয়তো তাকে কোথাও কবরও দেয়া হয়েছে। সেই কবরে হয়তো বড় বড় ঘাস এবং ফুলও জন্মেছে।

তিনি ধারণা করেন, এইযে অনেকেই বলে তারা জিপ্সিকে দেখেছে সেটা সম্ভবত তার ড্রীম-ফিগার হতে পারে। তবে এই জিপ্সির যান্ত্রিক জীবনকে ত্যাগ করে প্রকৃতির বুকে ফিরে যাওয়া তাকে অমর করে রেখেছে। এরপর তিনি স্কলার জিপ্সি এবং ভিক্টোরিয়ান সময়ের মধ্যে কিছু অমিল দেখান। ভিক্টোরিয়ান সময় এমন একটা সময় ছিলো যখন মানুষ ভীষণভাবে যান্ত্রিক হয়ে পড়েছিলো। তারা ছোট ছোট কাজ করতে গিয়ে বড় বড় বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করতো। তারা ধর্ম থেকে অনেক দূরে চলে গিয়েছিলো। মানুষ অর্থহীন দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকতো। তাদের জীবনের প্রকৃত কোনো উদ্দেশ্য ছিলো না। অপরদিকে সেই স্কলার জিপ্সি আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জনের জন্য ম্যাটারিয়ালিস্টিক ওয়ার্ল্ড ছেড়ে প্রকৃতির কাছে গিয়েছিলেন। কবির মতে, সেই স্কলার জিপ্সি এই অরাজকতা ছেড়ে গিয়ে ভালো সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। তিনি যত সুন্দর শান্তির জীবন কাটিয়েছেন তা এই ভিক্টোরিয়ান সময়ের মানুষের পক্ষে সম্ভব না। 

আরো পড়ুনঃ ictorian Poetry Previous Years Brief

সবশেষে তিনি স্কলার জিপ্সিকে অনুরোধ করেন, তিনি যেন এই ভিক্টোরিয়ান মানুষদের থেকে দূরে থাকেন। কারণ তারা “মডার্নিটি” নামক রোগে আক্রান্ত। এই রোগ মানুষকে ভেতর থেকে নিঃশেষ করে দিচ্ছে।

Shihabur Rahman
Shihabur Rahman
Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক