Phonetics and Phonology

Phonetics and Phonology

Phonetics and Phonology: Phonetics এবং Phonology হলো ভাষাবিজ্ঞানের (Linguistics) দুটি শাখা। এরা ভাষার ধ্বনিসমূহ (Sounds of Language) নিয়ে গবেষণা করে। Phonetics লক্ষ্য করে আমরা কীভাবে কথা বলার ধ্বনি তৈরি করি। Phonology দেখে এসব ধ্বনি ভাষার নিয়মিত পদ্ধতিতে কীভাবে যুক্ত হয়। English ভাষায় অনেক Consonant (ব্যঞ্জনধ্বনি) এবং Vowel (স্বরধ্বনি) আছে। এদের প্রকার, ধরন, এবং নিয়ম শিখলে এরা English ভালোভাবে বলতে ও বুঝতে সাহায্য করে।

(Phonetics এবং Phonology-এর পার্থক্য): Phonetics হলো Speech Sounds (বাক্যের ধ্বনি)-এর বিজ্ঞান। এটি ধ্বনি কীভাবে তৈরি হয়, শোনা যায়, এবং লেখা হয়—তা নিয়ে গবেষণা করে। Phonetics কথা বলার শারীরিক (Physical) দিকটি দেখে। যেমন, ঠোঁট, জিহ্বা, এবং গলা কীভাবে কাজ করে। অন্যদিকে, Phonology হলো ভাষার Sound Patterns (ধ্বনির ধরন) নিয়ে কাজ করে। এটি ধ্বনি কীভাবে শব্দে সাজানো হয় এবং ব্যবহৃত হয় তা জানায়। Phonology প্রত্যেক ভাষায় ধ্বনির নিয়ম খুঁজে বের করে। এটি ব্যাখ্যা করে কেন কিছু ধ্বনি পরিবর্তন হয়।

আরো পড়ুনঃ

Example (উদাহরণ):Volpone Bangla Summary – বাংলা সামারি

  • Phonetics ব্যাখ্যা করে কীভাবে /k/ এবং /g/ উচ্চারণ করতে হয়।
  • Phonology ব্যাখ্যা করে কেন “cat” এবং “bat” আলাদা শব্দ।

Sounds in English (ইংরেজি ভাষায় ধ্বনি): English-এ মাত্র ২৬টি Letter (বর্ণ) আছে। কিন্তু এতে ৪৪টি আলাদা Sound (ধ্বনি) আছে। এই ধ্বনিগুলোকে Phoneme (ফোনিম) বলা হয়। Phoneme আমাদের পরিষ্কারভাবে কথা বলতে সাহায্য করে। এগুলো Letter-এর মতো নয়। একটি Letter-এর অনেক Sound থাকতে পারে। মোট ২০টি Vowel Sound (স্বরধ্বনি) আছে। Vowel মুখ খোলা অবস্থায় উচ্চারিত হয়। এতে বাতাস বাধা পায় না। এর মধ্যে ১২টি একক Vowel Sound আছে। এগুলোকে Pure Vowel বা Monophthong (মনোফথং) বলা হয়। আবার ৮টি দ্বৈত ধ্বনি আছে, যেগুলোকে Diphthong (ডিফথং) বলা হয়।

অন্যদিকে, এর ২৪টি Consonant Sound (ব্যঞ্জনধ্বনি) আছে। Consonant উচ্চারণের সময় মুখে বাতাস বাধা পায়। এগুলো শব্দের শুরুতে বা শেষে আসে। কিছু Consonant নরম, কিছু শক্ত। সুতরাং মোট ৪৪টি Sound:

  • Vowel Sound ২০টি (Monophthong ১২ + Diphthong ৮)
  • Consonant Sound ২৪টি।

Monophthongs in English (ইংরেজি ভাষায় Monophthong): Monophthongs হলো একক, বিশুদ্ধ স্বরধ্বনি। এগুলো উচ্চারণ করার সময় জিহ্বা এক অবস্থানে থাকে। একে বলা হয় যে, এসব ধ্বনিতে জিহ্বা সরে না বা ধ্বনির গুণগত পরিবর্তন ঘটে না। একটি Syllable-এ (অক্ষরে) এই পরিবর্তন হয় না। ইংরেজি ভাষায় প্রধানত ১২টি Monophthong Vowel Phoneme আছে। এই ধ্বনিগুলো অনেক সহজ শব্দে পাওয়া যায়।

  1. /iː/: This is the long “ee” sound in “see.” Example word: “meet.”
  2. /ɪ/: This short vowel is heard in “sit.” Example word: “bit.”
  3. /e/: This sound is found in “get.” Example word: “pen.”
  4. /æ/: This is the short “a” in “cat.” Example word: “man.”
  5. /ʌ/: This vowel is like the “u” in “cup.” Example word: “luck.”
  6. /ɑː/: This is a long “a” as in “car.” Example word: “father.”
  7. /ɒ/: This sound is like the “o” in “hot.” Example word: “dog.”
  8. /ɔː/: This long vowel is heard in “saw.” Example word: “talk.”
  9. /ʊ/: This short “u” is in “put.” Example word: “foot.”
  10. /uː/: This long “oo” is in “moon.” Example word: “food.”
  11. /ɜː/: This is the long “er” sound in “bird.” Example word: “her.”
  12. /ə/: This is called “schwa.” It is the weak “uh” sound in “sofa.” Example word: “about.”

এসব Monophthong প্রতিদিনের ইংরেজি শব্দে ব্যবহৃত হয়। উচ্চারণের সময় জিহ্বা ও ঠোঁট তেমন নড়ে না।

Long and Short Vowel Sounds (দীর্ঘ ও সংক্ষিপ্ত স্বরধ্বনি): Long Vowel Sounds দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চারিত হয়। এই সময় মুখ কিছুটা বেশি খোলা থাকে। Phonetics-এ এগুলো সাধারণত দুইটি Letter (অক্ষর) বা একটি চিহ্ন দিয়ে লেখা হয়। উদাহরণ: /iː/ যেমন “sheep”-এ, /uː/ যেমন “food”-এ, এবং /ɑː/ যেমন “car”-এ। দীর্ঘ স্বরের শব্দগুলো একটু টানা বা প্রসারিত মনে হয়।

Short vowel sounds দ্রুত ও সংক্ষিপ্ত। মুখ কম খোলে এবং ধ্বনি দ্রুত হয়। এসব শব্দ সাধারণত ছোট ও সহজ শব্দে দেখা যায়। উদাহরণ: /ɪ/ যেমন “ship”-এ, /ʊ/ যেমন “book”-এ, এবং /æ/ যেমন “cat”-এ। সংক্ষিপ্ত স্বরের শব্দগুলো খাটো বা কাটা কাটা শোনায়। শব্দের অর্থ পরিবর্তনেও এই দৈর্ঘ্য গুরুত্বপূর্ণ, যেমন “ship” এবং “sheep”। পরিষ্কারভাবে ইংরেজি বলতে দীর্ঘ ও সংক্ষিপ্ত উভয় ধ্বনি গুরুত্বপূর্ণ।

Diphthongs in English (ইংরেজি ভাষায় Diphthong): ইংরেজিতে প্রধানত ৮টি Diphthong Phoneme আছে। প্রত্যেকটির নিজস্ব ধ্বনি রয়েছে। এগুলোর ধ্বনি এক Syllable-এ এক স্বরধ্বনি থেকে অন্য স্বরধ্বনিতে সরতে/পিছলে যেতে থাকে। তাই এগুলোকে বলা হয় “Gliding Vowels” বা “Vowel Glides” (সরণশীল স্বরধ্বনি)। এই Diphthong অনেক সাধারণ শব্দে ব্যবহৃত হয়।

1. /eɪ/: This sound is heard in “day.” It starts with “e” and glides to “ɪ.” Example word: “face.”

2. /aɪ/: This diphthong is found in “my.” It begins with “a” and moves to “ɪ.” Example word: “time.”

3. /ɔɪ/: We hear this sound in “boy.” It starts with “ɔ” and goes to “ɪ.” Example word: “coin.”

আরো পড়ুনঃ Macbeth Bangla Summary – বাংলা সামারি

4. /aʊ/: This diphthong is heard in “now.” It starts with “a” and finishes with “ʊ.” Example word: “house.”

5. /əʊ/: This is the sound in “go.” It begins with “ə” and glides to “ʊ.” Example word: “home.”

6. /ɪə/: This diphthong shows in “ear.” It starts with “ɪ” and moves to “ə.” Example word: “near.”

7. /eə/: We say this sound in “air.” It starts with “e” and glides to “ə.” Example word: “care.”

8. /ʊə/: This diphthong is heard in “tour.” It starts with “ʊ” and glides to “ə.” Example word: “pure.”

Speech Organs বা কথা বলার অঙ্গ আমাদের Spoken Language/কথিত ভাষা তৈরি করতে সাহায্য করে। সব অঙ্গ একসাথে কাজ করে বিভিন্ন শব্দ তৈরি করে। ফুসফুস (lungs) থেকে বাতাস ওপরে উঠে আসে। এটি Vocal Folds/Cords বা কণ্ঠনালির দরজার ভেতর দিয়ে যায়, সেখানে শব্দ হয় বা নীরব থাকে। তারপর এই শব্দ pharynx (গলনাল) ও মুখ দিয়ে সামনে আসে। জিহ্বা (tongue), ঠোঁট (lips), দাঁত (teeth) ও তালু (palate) শব্দের আকার গঠন করে। নাসিকাধ্বনি (nasal sounds) করতে নাক দিয়ে বাতাস যায়। কথার প্রতিটি শব্দ তৈরি করতে একাধিক অঙ্গ একসাথে ব্যবহৃত হয়।নিচের চিত্রে কথা বলার প্রধান speech organs/অঙ্গগুলো দেখানো হয়েছে। চলুন, প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ও তাদের কাজগুলো সম্পর্কে জানি।

AD 4nXdnBTivo6q5snIP8dg9vUW7n PdoSNyYx6yl21dKGT6j59bI KAo7CFtP E3zJYUmwIpn34A JOa

Figure: The articulatory organs of speech production

Lips/ঠোঁট (Upper and Lower): ঠোঁট মুখের সামনের অংশে থাকে। ঠোঁট খুলে বা বন্ধ করে আমরা শব্দ তৈরি করি। “p,” “b,” “m” ধ্বনি করতে ঠোঁট লাগে। ঠোঁট গোল করা বা চওড়া ছড়ানো যায়। ভিন্ন ঠোঁটের আকারে ভিন্ন শব্দ হয়।

Teeth/দাঁত: দাঁত ঠোঁটের ঠিক পেছনে থাকে। দাঁত পরিস্কার ও তীক্ষ্ণ শব্দ বানাতে সাহায্য করে। “t,” “d,” “s,” ও “z”‘ এসব শব্দ করতে দাঁত লাগে। জিহ্বা স্পষ্ট করে কথা বলার জন্য দাঁত স্পর্শ করে। দাঁত কিছু শব্দের ধরণ ঠিক রাখে।

Alveolar Ridge/দাঁতের গোড়ার মাংস: এটি উপরের চোয়াল ও দাঁতের গাঁথনি, দাঁতের সংযোগস্থল। জিহ্বা “t,” “d,” “n” শব্দ করতে এটি স্পর্শ করে। এটি পরিস্কার এবং স্পষ্ট শব্দ করতে সাহায্য করে। ইংরেজিতে Alveolar ridge অনেক ব্যবহার হয়।

Hard Palate/উপরের শক্ত তালু : এটি মুখের ছাদের শক্ত অংশ। কিছু শব্দে জিহ্বা এটি স্পর্শ করে। “sh,” “j,” “ch” এসব শব্দে hard palate লাগে। এটি বহু ইংরেজি শব্দ তৈরিতে কাজে আসে।

Soft Palate/ভেলাম (Velum)-উপরের নরম তালু: হার্ড প্যালেটের ঠিক পেছনের নরম অংশ হলো soft palate বা velum। মুখের পেছনের দিকে এটি টের পাওয়া যায়। এটি ওঠানামা করে নাকের পথ বন্ধ বা খোলা করে। “k” ও “g” ধ্বনি soft palate ব্যবহার করে। এটি বাতাসের পথ মুখ বা নাকে দেয়।

Tongue/জিহ্বা: জিহ্বা নমনীয় ও চলনশীল একটি মাংসপেশি। এর বিভিন্ন অংশ: টিপ (tip), ব্লেড (blade)/দুই সাইড, পেছন (back), এবং গোঁড়া (root)। টিপ দিয়ে “t”, “d” শব্দ হয়। পেছনের অংশ দিয়ে “k”, “g” শব্দ হয়। শব্দ তৈরিতে জিহ্বা নড়ে আর palate, ridge, দাঁতকে স্পর্শ করে।

Uvula/ইউভুলা- আলজিহ্বা: Soft palate/velum-এর শেষে ঝুলে থাকে uvula। কিছু ভাষার শব্দ তৈরিতে এটা কাজে আসে। সব ভাষায় ইউভুলা ব্যবহার হয় না। এটি বাতাসকে নাক থেকে আটকে রাখে।

Oral Cavity/ওরাল ক্যাভিটি: এটি হলো মুখের প্রধান ফাঁকা জায়গা। বেশিরভাগ শব্দে বাতাস এখান দিয়ে চলাচল করে। জিহ্বা ও ঠোঁট ওরাল ক্যাভিটির মধ্যে নড়াচড়া করে।

Nostrils এবং Nasal Cavity/নাকের ফুটো ও নাসিকা গহ্বর: বাতাস নাসারন্ধ্র দিয়ে বাইরে যায়। নাসিকা গহ্বর মুখের উপরে থাকে। “m,” “n,” “ng/ঙ” জাতীয় নাসিকাধ্বনি এই পথে হয়। বাতাস মুখ না গিয়ে এখানে চলে আসে।

আরো পড়ুনঃ The Duchess of Malfi Bangla Summary – বাংলা সামারি

Larynx এবং Vocal Folds (Cords)/লারিংক্স ও কণ্ঠনালি: Larynx/লারিংক্স বা voice box গলায় থাকে, pharynx-এর নিচে। Vocal folds লারিংক্সে অবস্থিত। এগুলো দ্রুত খোলে-বন্ধ করে। বাতাস গেলে কণ্ঠনালির দরজা কাঁপে ও শব্দ তৈরি হয়। কণ্ঠনালির দরজা ছাড়া শব্দই হবে না।

Pharynx/ফ্যারিংক্স: Pharynx মানে গলার পেছনের অংশ। এটি মুখ ও নাককে লারিংক্সের সাথে যুক্ত করে। এখানে শব্দ প্রতিধ্বনি হয় ও শক্তি পায়। ফ্যারিংক্সের আকৃতি বদলালে কণ্ঠের মান বদলে যায়।

Epiglottis/এপিগ্লোটিস: এটি লারিংক্সের ওপরে গলায় থাকে। খাবার গিলতে এটি শ্বাসনালী ঢেকে দেয়। এটি খাওয়ার সময় শ্বাসনালী বাঁচায়। কিছু বিরল শব্দ বানাতে এপিগ্লোটিস ব্যবহৃত হয়।

Glottis/গ্লোটিস: Glottis মানে vocal folds বা কণ্ঠনালির দরজার মধ্যখানের ফাঁকা জায়গা। কণ্ঠনালির দরজা খোলা থাকলে এখান দিয়ে বাতাস যায়। কিছু শব্দে (যেমন “h”) খোলা গ্লোটিস দরকার পড়ে। গ্লোটিসেই কণ্ঠধ্বনি শুরু বা শেষ হয়।

Share your love
Riya Akter
Riya Akter

Hey, This is Riya Akter Setu, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

Articles: 747