Key Facts:
- Full title: The Tragedy of Hamlet, Prince of Denmark.
- Writer: William Shakespeare (1564-1616)
- Written Time: 1599-1601
- Genre: Revenge Tragedy
- Time of composition: Most probably mid-1599
- First performance: 1600
- First published: 1603
- Number of acts: Five acts play
- Words: 29551.
- Setting: The place and time setting of “Hamlet” is:
- Time setting: Elizabethan period of Renaissance.
- Place setting: Denmark
- The number of places mentioned: Besides Denmark, Norway, France, England, and also the University of Wittenberg situated in Germany.
- Themes: Revenge, Corruption, Religion, Politics, appearance vs reality, and Woman.
- Symbols: Bad weather, Hamlet’s dark clothes, The Mousetrap, Ophelia’s flowers, and The skull of Yorick.
- Famous line: To be or not to be, that is the question.
- Background: The story of Hamlet is based on a Danish revenge story first recorded by Saxo Grammaticus in the 1100s. In these stories, a Danish prince fakes madness in order to take revenge on his uncle, who had killed the prince’s father and married his mother.
Characters: There are a huge number of characters in the tragedy “Hamlet”.
Main characters:
- Hamlet:(Protagonist) Good-He is the prince of Denmark and tragic hero of the play. He is the son of the d eceased king Old Hamlet and nephew of the current king Claudius and queen Gertrude. He is disturbed by the doubts and introspection of his father’s death. After knowing about his father’s death, he is determined to take avenge.
- Claudius:(Antagonist) Bad- He is the present king of Denmark and the villain of the tragedy. He is also the murderer of his brother Old Hamlet. Shakespeare has illustrated through his character that guilt creates permanent fear in the way of life.
- Old Hamlet:(Ghost of Hamlet’s father) Good- Late king of Denmark whose ghost plays an important role to inspire Hamlet to take revenge.
Secondary Characters
- Gertrude: (Good)– She is the affectionate mother of Hamlet and queen of Denmark. She does not know about the murder of her late husband. Finally, she sacrifices her life by drinking the poisoned cup of wine to save her son’s life.
- Ophelia(Heroine)Good- She is the beloved of Hamlet. She becomes mad after her father’s death and also dies by drowning in the river. Her death is a mystery in the tragedy whether she dies accidentally or commits suicide.
- Laertes(Bad)- He is the son of Polonius who comes from France to take revenge on Hamlet. He dies in the fight and duels or tussles or scuffles with hamlet.
- Polonius(Good)- He is the chief counselor of the king of Denmark. He is the father of two other major characters Ophelia and Laertes. He keeps sharp eye on Hamlet’s movement till his death.
- Horatio(Good)- He is the scholar of and university friend of Hamlet.
Minor Characters
- Rosencrantz and Guildenstern:(Bad)- They are two school friends of Hamlet who are appointed as spy by the present king of Denmark Claudius to investigate Hamlet’s movements when Hamlet pretends to be mad to avoid Claudius’ suspicion.
- Fortinbras(Good)- He is the prince of Norway and finally becomes the king of Denmark. He provides a very heroic funeral for Hamlet after listening to his story from Horatio.
- Marcellus and Bernardo(Good) – They are the officers and guards of the palace.
Hamlet Bangla Summary (বাংলায়)
তো এই ট্রাজেডির সম্পূর্ণ সামারি আমরা শুধুমাত্র ৭ টা পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জানতে পারবো।
১. ওল্ড হ্যামলেটের রহস্যজনক মৃত্যু
২. ওল্ড হ্যামলেটের ভূত হয়ে ফিরে আসা
৩. হ্যামলেটের পাগল হওয়ার অভিনয়
৪. হ্যামলেটের দাঁড়া অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে পলোনিয়াস হত্যা
৫. হ্যামলেটকে নির্বাসন দেওয়া ও পুনরায় ডেনমার্কে ফিরে আসা
৬. ক্লডিয়াসের দ্বারা হ্যামলেটকে হত্যা করার পরিকল্পনা
৭. হ্যামলেটের প্রতিশোধ ও তার মৃত্যু
তো চলুন এবার মূল সামারি পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করা যাক।
১. ওল্ড হ্যামলেটের রহস্যজনক মৃত্যু
শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত একটি নাটক হলো হ্যামলেট। হ্যামলেট নাটকের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে নাটকের মারা যাওয়া চরিত্র, ওল্ড হ্যামলেটের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে। তার ছেলে হ্যামলেটের প্রতিশোধ পরায়ণতার চিত্র পরবর্তীতে তুলে ধরা হয়েছে। নাটকের শুরুতেই আমরা দেখতে পাই যে ডেনমার্কের রাজপ্রাসাদের দুইজন প্রহরী মার্সেলাস এবং বার্নার্ডো প্রাসাদের প্রধান ফটক পাহারা দেওয়ার সময় একটি প্রেতাতাকে দেখতে পায় । আমাদের নাটকের প্রধান চরিত্র হ্যামলেট যিনি হলেন মৃত রাজা হ্যামলেটের একমাত্র পুত্র। রাজা মারা যাবার পর রাজার স্ত্রী অর্থাৎ প্রিন্স হ্যামলেটের মা গারট্রুড হ্যামলেট এর চাচাকে বিয়ে করে ফেলে এবং হ্যামলেটের চাচা ক্লডিয়াস নিজেকে ডেনমার্কের রাজা হিসেবে ঘোষণা করে। হ্যামলেটের চাচা তার বাবার শেষকৃত্য সম্পাদনের জন্য হ্যামলেটকে রাজ্যে ডেকে আনে এবং হ্যামলেট এসে দেখতে পান যে, তার বাবা মারা গেছে এবং তার মা তার চাচার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। এগুলো দেখে তিনি ব্যথিত হয়ে পড়েন। এরপরের ঘটনায় দেখানো হয় হ্যামলেট পলোনিয়াসের কন্যা ওফেলিয়াকে প্রেমের প্রস্তাব দেন এবং ওফেলিয়ার ভাই তাকে হ্যামলেটের কাছ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেন।
২. ওল্ড হ্যামলেটের ভূত হয়ে ফিরে আসা
এর পরের ঘটনায় আবারও সেই প্রেতাত্মার কাহিনী ফিরে আসে। প্রেতাত্মাকে দেখেছিল রাজপ্রাসাদের দুইজন প্রহরী এবং এ সম্পর্কে জানতেন হোরাশিও নামক এক ব্যক্তি যে কিনা ছিলেন হ্যামলেটের বন্ধু। হোরাশিও এই ঘটনা সম্পর্কে হ্যামলেটকে জানালেন এবং হ্যামলেট তার সাথে রাজপ্রাসাদের গেটে প্রেতাত্মার সাক্ষাৎ পেতে চলে গেলেন। হ্যামলেট প্রেতত্মাকে দেখে বুঝতে পারলেন যে, এটা তার বাবা ওল্ড হ্যামলেট। ওল্ড হ্যামলেট হ্যামলেটকে দেখে একটু আশ্চর্য হলেন এবং তার কাছে বললেন যে, তার মৃত্যু কোন স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। তাকে হত্যা করা হয়েছে এবং তার হত্যাকারী হল ওল্ড হ্যামলেটের ভাই ক্লডিয়াস। তিনি হ্যামলেটকে ২ টি দায়িত্ব দিলেন যার একটি হলো,
- সে যেন তার বাবার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেয় এবং
- অন্যটি হলো সে যেন তার মাকে কোনরকম কষ্ট না দেয়।
৩. হ্যামলেটের পাগল হওয়ার অভিনয়
এই ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে হ্যামলেট একেবারে ভেঙ্গে পড়লেন এবং তিনিই প্রথমে ঠিক করলেন যে আত্মহত্যা করবেন। পরবর্তীতে ভেবে দেখলেন যে খ্রিস্টান ধর্ম মতে আসলে আত্মহত্যা করা মহাপাপ। তাই তিনি এই চিন্তা ভাবনা থেকে বের হয়ে আসলেন। এরপর তিনি তার বন্ধুকে সাথে নিয়ে পরিকল্পনা করলেন যে আগে তাদেরকে এটা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে যে, তার চাচা তার বাবাকে হত্যা করেছে কিনা। এটা তিনি একটা নাটকের মাধ্যমে প্রমাণ করবেন। এই ঘটনার পর থেকে হ্যামলেটের আচরণ কেমন যেন পাগলের মত হয়ে গিয়েছিল। আসলে হ্যামলেট নিজে ইচ্ছে করেই অনেক সময় উন্মাদের মতো আচরণ করতেন।
আরো পড়ুনঃ Troilus and Criseyde Bangla Summary (বাংলা)
একদিন পাগলের মতো আচরণ করতে করতে তিনি ওফেলিয়ার হাত ধরে ফেলেন। তখন ওফেলিয়া তার বাবার কাছে দৌড়ে গিয়ে বললো যে, “আজকে হ্যামলেটের আচরণ তার ভালো লাগেনি। হ্যামলেটের মাথায় তার টুপি ছিল না এমনকি তার আচার-আচরণ অনেকটা পাগল উন্মাদের মতো দেখাচ্ছিল”। ওফেলিয়ার বাবা তখন মনে মনে ভাবলো যে, হয়তো তার মেয়ে হ্যামলেটের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে বলে প্রেমের শোকে হ্যামলেট পাগল হয়ে গেছে। তিনি এই বিষয়টি রাজ দরবারে উপস্থাপন করার পরিকল্পনা করলেন। এরমধ্যেই রাজা রাজ দরবারে একটি নাটকের আয়োজন করলেন। আর অন্যদিকে হ্যামলেট পরিকল্পনা করেছিলেন যে, তিনি এই নাটকের মাধ্যমে প্রমাণ করবেন যে, তার চাচা ক্লডিয়াস তার বাবার হত্যাকারী। এজন্য তিনি দুইটি প্লে করার প্ল্যান করলেন। প্রথমটি হচ্ছে দা মাডার অফ গঞ্জাগো, অপরটি হচ্ছে দা মাউসট্র্যাপ।
৪. হ্যামলেটের দাঁড়া অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে পলোনিয়াস হত্যা
একদিন হ্যামলেট এই ব্যাপারটা নিয়ে তার মায়ের কক্ষে আলোচনা করছিলেন এবং তিনি হঠাৎ করে বুঝতে পারলেন যে, তাদের এই আলোচনা পর্দার আড়াল থেকে কে যেন শুনছে। তখন তিনি তার তরবারি বের করে পর্দার ওপর চালিয়ে দিলেন এবং দেখতে পেলেন যে ওফেলিয়ার বাবা পলোনিয়াস তরবারি হয়ে মারা গেল। অফেলিয়ার বাবা মারা যাওয়ার পর রাজ দরবারে একেবারে হইচই পড়ে গেল এবং ওফেলিয়া ও তার ভাই একেবারে পাগল প্রায় হয়ে গেল। শেষ পর্যন্ত অফেলিয়া নিজেও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো আর তার ভাই ধন্য হয়ে তাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য রাজ দরবারে উত্তেজনা শুরু করলেন।
৫. হ্যামলেটকে নির্বাসন দেওয়া ও পুনরায় ডেনমার্কে ফিরে আসা
তখন ক্লডিয়াস তাকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে মানালেন যে, হ্যামলেট তার বাবা এবং তার বোনের হত্যাকারী। এরপর তিনি প্ল্যান করে হ্যামলেটকে ইংল্যান্ডে নির্বাসনে পাঠালেন এবং সাথে দুইজন গুপ্তচর নিযুক্ত করে দিলেন। ইংল্যান্ডে যাওয়ার সময় হ্যামলেট তার দুই গুপ্ত চরের সাথে ভাব জমিয়ে ফেললেন এবং হঠাৎ করে তাদের পকেট থেকে একটি চিঠি পেলেন, যেখানে ইংল্যান্ডের রাজার উদ্দেশ্যে লেখা ছিল যে হ্যামলেট ইংল্যান্ডে পৌঁছামাত্র তারা যেন হ্যামলেটকে মেরে ফেলে। হ্যামলেট তখন সেই চিঠি নিয়ে তার নিজের ঘরে চলে আসলো এবং তৎক্ষণাৎ তিনি আরেকটি চিঠি লিখলেন। যেখানে বলা হলো, ইংল্যান্ডের রাজা যেন হ্যামলেট ইংল্যান্ডে পৌঁছার সাথে সাথে দুই গুপ্তচরকে মেরে ফেলে। কিন্তু ঘটনা অন্যদিকে মোড় নিল যখন তাদের জাহাজ জলদস্যু কর্তৃক আক্রান্ত হলো। আক্রমণ হ্যামলেট নিজ ইচ্ছায় জলদস্যুদের জাহাজে চড়ে চলে গেলেন। হ্যামলেটের সুন্দর আচরণের কারণে মুগ্ধ হয়ে জলদস্যুরা তাকে ছেড়ে দিল এবং সে পুনরায় আবার ডেনমার্কে ফিরে চলে আসলো।
৬. ক্লডিয়াসের দ্বারা হ্যামলেটকে হত্যা করার পরিকল্পনা
আরো পড়ুনঃ The Nun’s Priest’s Tale Bangla Summary (বাংলায়)
ক্লডিয়াস যখন দেখলো যে তাকে নির্বাসনে পাঠানোর পরেও সে ডেনমার্কে চলে এসেছে, তখন হ্যামলেটকে মারার জন্য আরেকটি প্ল্যান করলো। রাজা একটি মল্লযুদ্ধের আয়োজন করলো যেখানে হ্যামলেট তার প্রতিপক্ষ লেয়ারটিজ এর সাথে লড়বেন। এখানে ষড়যন্ত্র করে রাজা দুইটি তরবারির মধ্যে একটি তরবারিতে বিষ মিশিয়ে দিলেন, যেটা দিয়ে যুদ্ধ করবে হ্যামলেটের সাথে লেয়ারটিজ। আরও প্ল্যান করা হলো যদি লিয়ারটিজ যুদ্ধে জিততে না পারে, তবে সে হ্যামলেটকে মদ অফার করবে, যেই মদের ভেতরে বিশ মেশানো থাকবে।
৭. হ্যামলেটের প্রতিশোধ ও তার মৃত্যু
যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রথম রাউন্ডে লেয়ারটিজ হেরে গেল এবং ক্লডিয়াস হ্যামলেটকে এক গ্লাস মদ অফার করলো। কিন্তু হ্যামলেট মদ প্রত্যাখ্যান করে আরাম করে পুনরায় তার সাথে যুদ্ধ শুরু করলো। যখন লেয়ারটিজ এর তরবারির আঘাত হ্যামলেটের শরীরে লাগলো তখন সে বুঝতে পারলো যে, লেয়াটিজের তরবারিতে বিষ মেশানো রয়েছে। তাই সে যুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় তরবারি বদলের প্রস্তাব দিল এবং ঘটনাক্রমে বিষ মাখানো তরবারি হ্যামলেটের হাতে চলে আসলো। এরপর সেই তরবারি দ্বারা লিয়ারটিজও আঘাতপ্রাপ্ত হলো। এ সময় হঠাৎ করে হ্যামলেটের মা গার্টুড বিষ মেশানো পেয়ালা থেকে মদ পান করলো এবং মৃত্যু যন্ত্রণায় ভুগতে লাগলো।
সে সময় সে তার পুত্র হ্যামলেটকে বললো যে, এইসব ষড়যন্ত্রের মূল পরিকল্পনাকারী হচ্ছে তার চাচা। এই কথা বলে তার মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল এবং হ্যামলেট ক্ষিপ্ত হয়ে বিষ মাখানো তরবারি দিয়ে তার চাচাকে আক্রমণ করে বসলো। এই পরিস্থিতিতে হ্যামলেট, তার মা, তার চাচা এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী লিয়ারটিজ মৃত্যুবরণ করলো। শুধু বেঁচে রইল হোরাশিও ও ফোরটিনব্রাস নামক আরেকটি চরিত্র। শেষ পর্যন্ত ফোরটিনব্রাস ডেনমার্কের রাজা হলো এবং নির্দেশ দিল যে হ্যামলেটের শেষকৃত্য যেন যথাযথ সম্মানের সহিত করা হয়।
আরো পড়ুনঃ The General Prologue To The Canterbury Tales Bangla Summary (বাংলায়)
Outstanding
Xoss
Excellent.. Want more
মাশাআল্লাহ, এটা অনেক সহজ করে লিখা
Valo hoy ni
I’m From Korotia Govt Saadat College Tangail. It will certainly help to understand the themes/characters/symbols and all. As a student of English Department, You should obviously welcome this website.
সহজেই বুঝতে পারছি নাটকের সারাংশ।