Key Facts
- Writer: Geoffrey Chaucer (1340-1400)
- Written Time: Mid-1380s
- Date of Publication: 1385
- Setting: Place Setting: Troy
- Time Setting: During Trojan War
- Genre: Romance Tragedy/ Epicpoem
- Lines: 8239
- Parts/ Books: 5
- Narrator: Pandarus
- Written style: Rhyme Royale.
- Themes: Courtly love, Dreams,Gender, A code of Chivalry, The Stars and Gods, future vs human choice.
Characters
- Troilus:( Protagonist) . Son of Trojan King Priam.
- Criseyde: Troilus’s beloved, widow and daughter of Calchas.
- Pandarus: Criseyde’s uncle, Narrator.
- Diomedes: Criseyde’s lover in the Greek camp. Greek warrior.
- Calchas: A soothsayer, father of Criseyde.
- Hector: A Trojan Warrior, Troilus’s brother.
- Priam: King of Troy.
- Deiphobus: Elder brother of Troilus
- Antenor: A general of Troy, Trojan lord.
- Achilles: Great Greek soldier who killed Troilus.
Symbols
- The wheel of fortune
- The brooch: Symbol of Love
- The Chivalrous knight: Brave soldiers of that time
- The eagle: Troilus
- The boar: Diomedes
- The letter: The courtly love
Troilus এবং Criseyde পাঁচটি পৃথক বইতে বিভক্ত। প্রথম দুটিতে, লেখক ট্রয়লাস কে আবিষ্কার করেন এবং ট্রয়লাসকে ভালবাসার জন্য ক্রিসিডিকে প্ররোচিত করেন। তৃতীয় বইটিতে এই দম্পতি তাদের প্রেম উদযাপন করে। চতুর্থ বইতে, তাদের আলাদা করা হয়েছে। পঞ্চমটি আলাদা থাকাকালীন তাদের উভয়ের ভাগ্যের রূপরেখা দেয়।
তো সম্পূর্ণ সামারি আমরা খুব সহজেই এই পাঁচটা ভাগে বুঝতে পারবো।
১. ট্রোজান এবং ট্রয়লাস সম্পর্কে ধারনা।
২. ট্রয়লাসের সাথে ক্রিসাইড এর সাক্ষাৎ এবং প্রেম
৩. ক্রিসাইড এর গ্রিক শিবিরে যাওয়া
৪. ক্রিসাইডের নতুন করে ডায়োমেডের প্রেমে পড়া
৫. ট্রয়লাসের শেষ পরিণতি
তো চলুন এবার মূল সামারি পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করা যাক।
১. ট্রোজান এবং ট্রয়লাস সম্পর্কে ধারনা।
ঘটনাটি ঘটেছিল ট্রয় অবরোধের সময়। ক্যালকাস নামে একজন ট্রোজান soothsayer ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, ট্রয়ের শীঘ্রই পতন ঘটবে। তাই তিনি ভয়ে শহর ছেড়ে পালিয়ে যান। তার মেয়ে ক্রিসাইডকে ফেলেই তিনি গ্রিক ক্যাম্পে চলে যান এবং গ্রীকদের প্রতি তার আনুগত্য প্রকাশ করেন। ক্রিসাইডের বাবার এই পলায়নকে ট্রোজানরা ভালোভাবে দেখেনি এবং তার বাবার কাজের জন্য তাকে খুব ঘৃণা করা হয়েছিল এবং নিন্দা করা হয়েছিল।
আরো দেখুনঃ The Nun’s Priest’s Tale Bangla Summary (বাংলায়)
ট্রোজানরা ছিল দেবতা পূজারী। তাই যুদ্ধকালীন সময়েও তারা বিভিন্ন উৎসবের প্রতি কোনো উদাসীনতা দেখায়নি। এপ্রিল মাসে, যখন তৃণভূমি ফুলে পূর্ণ ছিল, তারা প্যালাডিয়াম বা প্যালাস এথেনার মন্দিরে একটি ভোজের আয়োজন করা হয়েছিল। এই কবিতার নায়ক ট্রয়লাস ছিলেন একজন তরুণ যোদ্ধা। কিন্তু প্রেমের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তিনি সবসময় প্রেমিকদের নিয়ে মজা করতেন। তাদের কষ্ট দেখে তার মজা লাগতো। প্রেমের দেবতা কিউপিড এটা পছন্দ করলেন নি। তাই তিনি রেগে গেলেন।
২. ট্রয়লাসের সাথে ক্রিসাইড এর সাক্ষাৎ এবং প্রেম
উৎসবের দিনে সবার মতো প্যালেডিয়ামে গিয়েছিল ট্রয়লাস। সেখানে সে ক্যালকাসের সুন্দরী কন্যা ক্রিসাইডকে দেখতে পায়। সে তাকে প্রথম দর্শনেই পছন্দ করে ফেলে এবং তার প্রেমে যায়। তার মনে হতে থাকে সে ক্রিসাইডকে ছাড়া বাঁচবে না। ক্রিসাইডের চাচা পান্ডারাস ট্রয়লাসকে তার আগের প্রেম বিরোধী অবস্থানের জন্য অনুতপ্ত হতে বলে এবং প্রেমের দেবতার প্রতি অনুগত থাকার পরামর্শ দেয়। এবং তাকে ক্রিসাইডের কাছে চিঠি লিখতে সাহায্য করে। এদিকে, পান্ডারাস তার ভাগ্নির সাথে দেখা করে এবং তাকে ট্রয়লাসের ভালবাসার কথা জানায়। এবং ট্রয়লাসের মতো একজন নাইট তার প্রেমে পড়েছে বলে তাকে খুশি হতে বলে। সে আরও বলে যে, যদি সে ট্রয়লাসকে ভালো না বাসে, তবে সে এবং ট্রয়লাস উভয়েই আত্মহত্যা করবে। সে তাকে মনে করিয়ে দিলো যে, সে আর ছোট নয়। ট্রয়লাস যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার সময় রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ক্রিসাইড তাকে জানালা দিয়ে দেখে এবং তার দুর্বল অবস্থার কথা ভাবে যে, তার এখন সামাজিক নিরাপত্তা দরকার।
এরপর ক্রিসাইড তার বন্ধুদের সাথে বাগানে যায় এবং অ্যান্টিগোনের প্রেমের গান শোনে। রাতে বিছানায় যাওয়ার সময়, সে স্বপ্নে দেখে যে, একটি সাদা ঈগল তার বুক থেকে তার হৃদয় কেড়ে নিয়ে তার নিজের হৃদয় দিয়ে প্রতিস্থাপন করেছে। তারপর তারা চিঠি লিখতে শুরু করে। পান্ডারাস তাদের এই কাজে সাহায্য করতে থাকে। এমনকি চিঠিতে কী লিখতে হবে, তাও সে বলে দিত। ক্রিসাইড চিঠি লেখার ব্যাপারে কিছুটা উদাসীন ছিল, কিন্তু তার চাচা তাকে চিঠি লিখতে অনুরোধ করেছিল।
আরো দেখুনঃ The General Prologue To The Canterbury Tales (বাংলায়)
পান্ডারাস একসময় ডেইফেবাসের বাড়িতে এই দুজনের দেখা করানোর পরিকল্পনা করে। পান্ডারাস তখন ট্রয়লাসকে ডেইফেবাসের বাড়িতে নিয়ে আসে এবং তাকে এই এই পরামর্শ দেয় যে, সে যেন অসুস্থ হওয়ার ভান করে। ট্রয়লাস তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এটাই করে এবং প্রথমবারের মতো ক্রিসাইডের সাথে তার দেখা হয়। পান্ডারাস তাকে ক্রিসাইডের সাথে সম্মানের সাথে কথা বলার পরামর্শ দেয়। ট্রয়লাস তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় যে, সে তাই করবে। এরপর আবার তাদের মধ্যে চিঠিপত্রের আবর্তন শুরু হয়। এক বিকেলে ক্রিসাইড পান্ডারাসের বাড়িতে এলো, এবং বৃষ্টি শুরু হলে পান্ডারাস তাকে তার বাড়িতেই থাকতে বলে। আর ট্রয়লাস গোপনে এটা দেখছিল। পান্ডারাস ক্রিসাইডকে তার বাড়ির একটি গোপন ঘরে নিয়ে যায়। তারপর ট্রয়লাস সেখানে তার সাথে দেখা করে। পান্ডারাস ট্রয়লাসকে ভাগ্যের দেবী সম্পর্কে সতর্ক করে।
৩. ক্রিসাইড এর গ্রিক শিবিরে যাওয়া
এদিকে, একবার ট্রোজানরা গ্রীকদের সাথে যুদ্ধে যায় এবং বন্দী বিনিময় করে। কারণ তাদের বিখ্যাত যোদ্ধা Antenor গ্রিকদের হাতে বন্দী হয়েছিল। ক্যালকাস গ্রীক শিবিরে তার ভবিষ্যৎ বাণীর জন্য খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সে তার মেয়ের ব্যাপারে রাজা আগামেমননের সাথে যোগাযোগ করে এবং অ্যান্টিনোরের বিনিময়ে তার মেয়েকে গ্রীক ক্যাম্পে আনার ব্যবস্থা করে। যদিও বীর হেক্টর প্রথমে এই বিনিময়ে ভেটো দিয়েছিল, তবে অ্যান্টিনোরের কথা ভেবে, সে সম্মত হয়।
আরো দেখুনঃ ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কি?
সে পান্ডারাসের সাথে পরামর্শ করলো। পান্ডারাস তাকে নতুন কাউকে খোঁজার পরামর্শ দেয়। কিন্তু ট্রয়লাস এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করেন। তারপর তাকে ক্রিসাইড এর সাথে পালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। তবে ট্রয়লাস তাকে বলেছিল, যেহেতু সে একজন সাহসী যোদ্ধা ছিল, তাই তার সম্মান ক্ষুন্ন করে এমন কিছু করা তার পক্ষে উপযুক্ত হবে না। ট্রয়লাস এবং ক্রিসাইড আবার দেখা হয়। প্রথমে, ক্রিসাইড তাকে দেখে অজ্ঞান হয়ে যায়। ট্রায়ালাস তখন তলোয়ার বের করে আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়। আর ঠিক তখনই ক্রিসাইড চেতনা ফিরে পায় এবং ট্রয়লাসকে এই কাজ থেকে বিরত করে। ক্রিসাইড তাকে আশ্বস্ত করে যে, সে তার ভালোবাসার সম্মান নষ্ট করতে চান না। সে বরং তার বাবার সাথে প্রতারণা করবে।
সে ১০ দিনের মধ্যে পালিয়ে ফিরে আসবে। ট্রয়লাস এই সময়টায় মৃত্যুর হাত নিয়ে ফিরে আসে। ক্রিসাইডের গ্রিক ক্যাম্পে যাওয়া তিন বছর হয়ে যায়। সে গ্রীক ক্যাম্পে যাওয়ার পর, ডিওমেড তার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয়। এদিকে, পান্ডারাস ট্রয়লাসকে সার্পেডনের ভিলায় নিয়ে আসে। সবাই সেখানে মজা করতে আসে। ট্রয়লাস যখন একা ছিল, তখনই সে দুঃস্বপ্ন দেখে। ট্রয়লাস অতীতের সুখের কথা মনে করে দিন পার করছিল।
৪. ক্রিসাইডের নতুন করে ডায়োমেডের প্রেমে পড়া
এদিকে Criseyde গ্রিক ক্যাম্পে নিরাপত্তা খুঁজছিল, তাই সে Diomedes এর প্রেমের প্রস্তাব গ্রহণ করে।
ট্রয়লাসের বন্য শুকরের স্বপ্ন
এদিকে যখন তার প্রেমিকা ফিরে আসেনি, তখন ট্রয়লাস স্বপ্নে দেখে যে, একটি বন্য শূকর তার প্রেমিকাকে নিয়ে যাচ্ছে। সকালেই সে ক্রিসাইডকে একটি হৃদয়গ্রাহী চিঠি লেখে। ক্রিসাইড এতদিনেও কেন আসেনি জানতে চায়। এরপর ট্রয়লাস তার স্বপ্নের অর্থ জানতে ক্যাসান্দ্রার কাছে যান। ক্যাসান্দ্রার বলে, এই বুনো শূকর ক্রিসাইড এর নতুন প্রেমিক। ট্রয়লাস বিশ্বাস করতে পারছিল না যে, ক্রিসাইডের নতুন কোন প্রেমিক থাকতে পারে। এরপর ট্রয়লাস তাকে আরও চিঠি লেখে। তবে চিঠির উত্তরটি খুব সংক্ষিপ্ত আকারে আসে। তবে সে বলেছিল যে, সে ফিরে আসবে।
ট্রয়লাসের দ্বারা ব্রোচ আবিষ্কার
একবার ডায়োমেডের একটি পোশাক ট্রোজানদের হাতে পড়ে। সেখানে ট্রয়লাস একটি ব্রোচ খুঁজে পায়, যা ট্রয়লাস ক্রিসাইডকে দিয়েছিল। ট্রয়লাস তখন বিলাপ করতে লাগলো। কারণ সে এখনও তাকে ভালবাসে। আর ক্রিসাইড যে তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, এটাও সে বুঝতে পারে।
৫. ট্রয়লাসের শেষ পরিণতি
এই প্রথমবারের মতো, পান্ডারাস তাকে কোন উপদেশ দিতে পারেনি। সেও মনে মনে অনেক কষ্ট অনুভব করে। ট্রয়লাস যুদ্ধে ডায়োমেডিসকে হত্যা করতে চেয়েছিল, এবং তারা এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রে মিলিতও হয়েছিল, কিন্তু তাদের ভাগ্যে লেখা ছিল, তারা একে অপরের হাতে মারা যাবে না। আর ট্রয়লাস অবশেষে অ্যাকিলিসের হাতে নিহত হয়েছিল। তারপর ট্রয়লাসের আত্মা আকাশের শেষ স্তরে গিয়ে সমস্ত প্রেমিকদের দেখে হেসেছিল। বর্ণনাকারী তারপর খুব সংক্ষিপ্তভাবে ট্রয়লাসের সম্পর্কে শেষ করেন এবং আমাদের মনে করিয়ে দেন যে, মানুষের জীবন খুবই ক্ষণস্থায়ী।
অনেক ধন্যবাদ,
welcome
Just a copy paste 😺😺😺 that is called working on English literature……….