Oroonoko Bangla Summary (বাংলায়)

Key information of Oroonoko

  • Writer: Aphra Behn (1640-89)
  • Full Title: Oroonoko: or The Royal Slave
  • Time of Composition: 1680s
  • Published Date: 1688
  • Publisher: Thomas Southern 
  • Point of View: Mix of First person and third person
  • Genre: Prose Fiction
  • Number of Sections: Four Sections
  • Place Setting: 

i) Coramantien (West Coastof Aftica Present day and persent-day Ghana)

ii) Parham Plantation in Surinam (Northern Coast of South America and changed spelling is Suriname)

  • Time Setting: 1640s

Characters of Oroonoko

Aboan : True friend of Oroonoko in Coramantien, who helps him enter the otan to visit Imoinda.

Bannister: Elected by Byam to round up, whip, and finally kill Oroonoko to dissuade the other slaves from revolting.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Byam: The historical deputy-governor of Surinam who betrays Oroonoko by having him whipped and put to death.

Clemene: The slave name of  Imoinda. 

Caesar: The slave name of  Oroonoko.

Imoinda: The African beauty whom Oroonoko loves.

Jamoan: African warrior defeated by Oroonoko.

Narrator: A young English woman, based on the author Aphra Behn, who visits Surinam and befriends Oroonoko.

Onahal: The senior wife of the king..

Oroonoko: The African prince and hero of the Novel.

Trefry: The overseer of Parham Plantation.

Tuscan: The Surinam slave who helps Oroonoko organize the slave revolt but ultimately betrays him.

Willoughy: The lord governor of Surinam, who owns Perham plantation and never arrives to free Oroonoko.

Themes of Oroonoko

  • Racism
  • Betrayal
  • Love and Obedience
  • Freedom and Slavery
  • Honor

Source of Plot: 

১৬৬৩ সালে Aphra Behn ছুরিনামের বৃটিশ কলোনি পরিদর্শন করেন। সেখানে তার সাথে সাক্ষাৎ হয় ওরুনৌকো নামের একজন আফ্রিকার দাসের। Aphra Behn ওরুনৌকোর কাছ থেকে তার জীবনের তিক্ততার গল্প শুনেন এবং বাস্তবতার ভিত্তিতে এই নোবেলটি রচনা করেন। এই নোবেলটিতে তিনি নামবিহীন ন্যারেটরের ভূমিকা পালন করেন।

ওরুনৌকো এবং ইমোয়িন্ডার প্রেমের সূচনা

এই নোবেলটি শুরু হয় করামেন্টিনে। কমেন্টেইনের বৃদ্ধ রাজার যাবতীয় সম্পত্তির উত্তরাধিকারী তার একমাত্র নাতি ওরুনৌকো। ওরুনৌকো একজন সুন্দর, সুদর্শন এবং বীর যোদ্ধা। বর্তমানে ওরুনৌকো কমেন্টাইনের জেনারেল। যুদ্ধক্ষেত্রে ওরুনৌকোকে রক্ষা করতে গিয়ে আগের জেনারেল মৃত্যুবরণ করেন। এবং তার মৃত্যুর পরে ওরুনৌকো জেনারেল পদে প্রদান্নিত হন। জেনারেল হওয়া পরে রাজ দরবারে ওরুনৌকোর যাতায়াত শুরু হয়। রাজদরবারে ওরুনৌকোর সাথে সাক্ষাৎ হয় আগের জেনারেলের মেয়ে ইমোয়িন্ডার। ইমোয়িন্ডা এবং ওরুনৌকো তাদের প্রথম দেখাতেই তারা একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। এবং তারা বিবাহের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। সেই সময়ে একটি বিষয় প্রচলিত ছিল একজন পুরুষ একাধিক নারীকে বিবাহ করতে পারবে। কিন্তু ওরুনৌকো ইমোয়িন্ডাকে প্রতিশ্রুতি দেয় সে দ্বিতীয় কোন স্ত্রী গ্রহণ করবে না এবং বৃদ্ধ বয়সেও সে তাকে ছেড়ে চলে যাবেন না। তারপরে তারা দুজনে গোপনে বিবাহ করে নেন।

করামাইন্টাইনের রাজার বিশ্বাসঘাতকতা

ওরুনৌকোর দাদা বর্তমানে যে করামাইন্টাইন রাজা তিনি তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেন। রাজা যখন জানতে পারেন ওরুনৌকো এবং ইমোয়িন্ডা বিবাহ করেছেন তখন তিনি প্রচন্ড পরিমাণে ক্ষেপে যান এবং ইমোয়িন্ডাকে রাজপ্রাসাদের আটকে রাখে। বাস্তবিক অর্থে রাজা ইমোয়িন্ডার সৌন্দর্যের মুগ্ধ ছিলেন। রাজা মনে প্রানে ইমোয়িন্ডাকে বিবাহ করতে চান যারকারণে রাজা ইমোয়িন্ডাকে রয়েলভিল অর্থাৎ রাজকীয় ওড়না পাঠান। রাজা ইমোয়িন্ডাকে নানাভাবে ব্ল্যাকমেল করে। ইমোয়িন্ডাকে বলে সে যদি ওরুনৌকোকে ভুলে না যায় তাহলে সে ওরুনৌকোকে মেরে ফেলবে। অবশেষে ইমোয়িন্ডা ওরুনৌকোর যাতে কোন ক্ষতি না হয় এই ভেবে রাজার প্রস্তাবে রাজি হন। 

এভাবে অনেক দিন কেটে যায় । রাজা ভাবেন ইমোয়িন্ডা এবং ওরুনৌকো তারা একজন আরেকজনকে পুরোপুরিভাবে ভুলে গিয়েছেন। রাজা একদিন ওরুনৌকো এবং তার বন্ধু অ্যাবোয়ানকে রাজপ্রাসাদে ডাকেন। এখানে একটি মজার বিষয় হচ্ছে অ্যাবোয়ানের সাথে রাজার আরেকটি বউ অনাহালের কিন্তু অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। যাই হোক অনাহাল এবং অ্যাবোয়ানের সহযোগিতায় ওরুনৌকো ইমোয়িন্ডার সাথে রাজপ্রাসাদে সাক্ষাৎ করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে রাজা ওরুনৌকো এবং ইমোয়িন্ডাকে ধরে ফেলেন এবং ইমোয়িন্ডাকে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রয় করে দেন। রাজা ওরুনৌকোকে জানান ইমোয়িন্ডাকে হত্যা করা হয়েছে। ইমোয়িন্ডার হত্যার কথা শুনে ওরুনৌকো একদম ভেঙে পড়েন ।

ইংলিশ জাহাজের আগমন

এদিকে করামাইন্টাইনে একটি ইংরেজদের জাহাজ আসেন যুদ্ধ বন্দীদের দাস হিসেবে ক্রয় করার জন্য। ইংলিশ জাহাজের ক্যাপ্টেন এর সাথে ওরুনৌকোর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওরুনৌকো ইংলিশ জাহাজের ক্যাপ্টেন কে বিশ্বাস করেন। এদিকে রাজা ওরুনৌকোর বিরুদ্ধে একটি ঘোর ষড়যন্ত্র করেন। রাজা গোপনে ইংলিশ শিপের ক্যাপ্টেন এর কাছে ওরুনৌকোকে দাস হিসেবে বিক্রয় করে দেন। ইংলিশ জাহাজের ক্যাপ্টেন ওরুনৌকোকে ডিনার পার্টির জন্য তার জাহাজে ইনভাইট করেন। ওরুনৌকো যেহেতু জেনারেল ছিলেন সেহেতু ওরুনৌকো ১০০ জন সৈনিক সহ ইংলিশ জাহাজের ক্যাপ্টেনের নিমন্ত্রন্ন খেতে যান। 

ওরুনৌকো যখন 100 জন বন্ধু নিয়ে ইংলিশ জাহাজে ওঠেন তখন জাহাজের ক্যাপ্টেন তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেন এবং তাদের সবাইকে দাস হিসেবে বন্দী করে ফেলেন। জাহাজে যখন ওরুনৌকো এবং তার বন্ধুরা কিছুই খাচ্ছিলেন না তখন জাহাজের ক্যাপ্টেন ওয়াদা করেন খুব শীঘ্রই তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। কিন্তু জাহাজ যখন ছুরিনামে পৌঁছায় তখন তাদের কাউকেই মুক্ত করে দেওয়া হয় না বরং তাদেরকে আলাদা আলাদা দাস মালিকের কাছে বিক্রয় করে দেওয়া হয়। ওরুনৌকোকে বিক্রয় করা হয় পারহাম প্লান্টেশন এর তত্ত্বাবধায়ক ট্রেফ্রীর কাছে। ট্রেফ্রীের সাথে ওরুনৌকোর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। ট্রেফ্রী ওরুনৌকোকে প্রমিস করে প্লান্টেশন এর মালিকের (Willoughby) সাথে কথা বলে খুবই দ্রুত ওরুনৌকোকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। 

নেরেটরের কাছে ওরুনৌকো তার জীবনের গল্প বলে

ছুরিনামে হঠাৎ করে একদিন ওরুনৌকোর সাথে নেরেটরের সাক্ষাৎ হয়। ওরুনৌকো তার কাছে তার জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতার গল্প বলেন। গল্প শোনার পরে ন্যারেটর এবং ট্রেফ্রী ওরুনৌকোকে নিশ্চয়তা দেয় পারাম প্লান্টেশনের মালিক ফিরে আসার পর ওরুনৌকোকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। এখানে একটি মজার বিষয় হলো যেহেতু ওরুনৌকো রাজ পরিবারের সন্তান সেহেতু আ ওরুনৌকোর তেমন একটা কাজ করতে হতো না । সে ট্রেফ্রীের সাথে ঘুরে বেড়াতো এবং প্লান্টেশন এর সবকিছু পর্যবেক্ষণ করত।

ইমোয়িন্ডার সাথে ওরুনৌকোর সাক্ষাৎ

একদিন ওরুনৌকো এবং ট্রেফ্রী ঘোরাঘুরি করছে। ওরুনৌকো যেন তার চোখ কে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। সে ইমোয়িন্ডাকে দেখতে পায়। ওরুনৌকো অনেকদিন যাবত বিশ্বাস করে আসতেছে ইমোয়িন্ডা কে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু এখন ইমোয়িন্ডা তার চোখের সামনে। ওরুনৌক তার চোককে  কোনভাবেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। ইমোয়িন্ডাকে দেখা মাত্রই ওরুনৌকোর দুই চোখ আনন্দে ভরে উঠলো। সে আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারল না। দৌড়ে গিয়ে ইমোয়িন্ডাকে জড়িয়ে ধরল। আনন্দে যেন তাদের দুজনের চোখ বেয়ে বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল। যেহেতু ওরুনৌকোর ট্রেফ্রীের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে তাই ট্রেফ্রী ইমোয়িন্ডা এবং ওরুনৌকোকে একসাথে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। যাইহোক অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ইমোয়িন্ডা মা হতে যায় অর্থাৎ ইমোয়িন্ডার গর্ভে ওরুনৌকোর সন্তান চলে আসে।

ওরুনৌকোর দাস প্রথার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ

ওরুনৌকো যখন বুঝতে পারে তার স্ত্রী ইমোয়িন্ডা পেগনেন্ট তখন ওরুনৌকো বারবার ট্রেফ্রী কে বলছিল তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু কে শুনে কার কথা। ট্রেফ্রী যেন সেই কথা কানেই নিচ্ছিলেন না। ওরুনৌকো সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পারেন এই জঘন্যতম দাশ প্রথা থেকে মুক্ত পাওয়া তাদের একদম অসম্ভব। সে এবং তার স্ত্রী কোনোভাবেই এই দাসত্ব জীবন থেকে মুক্তি পাবে না। 

ওরুনৌকো ভাবতে থাকে তাদের যে নবজাত সন্তান হবে সেই সন্তানও নিয়ম অনুযায়ী দাসে পরিণত হবে। দাস প্রথার একটি নিয়ম ছিল দাসের সন্তান দাস হবে। যাইহোক ওরুনৌকো এই বিষয়গুলো কোনভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না। ওরুনৌকো চাইলো এই জঘন্যতম প্রথাটাকে দূর করতে। দাস প্রথাটাকে চিরতরে মুছে দিতে চাইল। যার কারনে ওরুনৌকো চাইল সে বিদ্রোহ করবে। বিদ্রোহ করে দাস প্রথাকে চিরতরে ধূলিসাৎ করে দিবে। ওরুনৌকো বিদ্রোহ ঘোষণা করল এবং ওরুনৌকোকে বিদ্রোহ ঘোষণা করার জন্য তুসকান নামের অন্য একটি দাস সাহায্য করলো। ওরুনৌকো বেশ কিছু দাসদের নিয়ে একটি দল গঠন করে এবং দাস মালিকদের বিরুদ্ধে অর্থাৎ সাদা পিপুলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

দাস মালিক এবং দাসদের মধ্যে যুদ্ধ

ওরুনৌকোর যুদ্ধ ঘোষণার কারণে সাদা পিপলরা অর্থাৎ দাস মালিকরা প্রচন্ড পরিমাণে ওরুনৌকোর ওপরে ক্ষেপে যায় এবং তাদেরকে একদম ধূলিসাৎ করে দেওয়ার জন্য সাদা পিপুলরা বন্দুক হাতে চলে আসে। সাদা পিপুলরা দাসদের ওপরে গুলি চালায় এবং অনেকগুলো দাসকে হত্যা করে। এইটা দেখে তুসকান তার দল পরিবর্তন করে দাস মালিকের সাথে যোগ দেন। ওরুনৌকোর দলে যে সকল দাসরা ছিল তারা সবাই ওরুনৌকোকে অনুরোধ করতে থাকে ওরুনৌকো যেন দাস মালিকদের কাছে আত্মসমর্পণ করে এবং এই ভয়ানক যুদ্ধ যেন বন্ধ করে। 

ফারহান প্লান্টেশনের ডেপুটি গভারমেন্ট Byam যখন জানতে পারে এই বিদ্রোহের পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করছে ওরুনৌকো নামের একজন দাস। তখন তিনি ওরুনৌকোকে আত্মসমর্পণ করার জন্য বলেন এবং তাদের কাছে প্রমিস করেন সে যদি তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন তাহলে সে এবং তার ওয়াইফ ইমোয়িন্ডা দুজনই সসম্মানে মুক্তি পাবেন এবং প্রাণে বেঁচে যাবেন। তিনি আরো প্রমিস করেন তাদেরকে মুক্ত করে সসম্মানে আফ্রিকায় ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

ওরুনৌকোর আত্মসমর্পণ এবং বায়েমের বিশ্বাসঘাতকতা

সবার অনুরোধে ওরুনৌকো দাস মালিকদের কাছে অর্থ সম্পন্ন করেন এবং তাদের কাছে তার অপরাধ স্বীকার করেন। ওরুনৌকো যখন আত্মসমর্পণ করেন তখন ওরুনৌকো এবং তার বন্ধুদের গ্রেপ্তার করে নেওয়া হয় এবং মিলিটারীদের আন্ডারে তাদেরকে পাঠানো হয়। মিলিটারীরা ওরুনৌকো এবং তার বন্ধুদেরকে অমানবিক নির্যাতন, টর্চার এবং মারধর করেন। এখানেও কিন্তু ওরুনৌকো প্রতারিত হলো বায়ামের দ্বারা।

ওরুনৌকোর দাস প্রথা দূর করার জন্য পরিকল্পনা

বায়ামের দ্বারা প্রতারিত হওয়ার পর ওরুনৌকো একটি পরিকল্পনা করেন যেভাবেই হোক এই দাস প্রথাটাকে দূর করতে হবে এবং বায়ামের ওপর প্রতিশোধ নিতেই হবে। ওরুনৌকো ভাবল যখন সে দাস মালিকদের হাতে মারা যাবে তখন দাস মালিকরা তার স্ত্রী ইমোয়িন্ডাকে অনেক নির্যাতন করবে অনেক টরচার করবে যার কারণে ওরুনৌকো পরিকল্পনা করল সর্ব প্রথমে সে তার স্ত্রী ইমোয়িন্ডাকে হত্যা করবে তারপরে সে যুদ্ধে নামবে।

ওরুনৌকো তার ওয়াইফের কাছে বিষয়টা শেয়ার করে। ওরুনৌকো ইমোয়িন্ডাকে বলে এই জঘন্যতম স্লাবারী সিস্টেম দূর করতে হলে সর্বপ্রথম তোমার জীবন উৎসর্গ করতে হবে কারণ আমি যখন মারা যাব তখন এই নিষ্ঠুর দাস-দ্যাপসিকরা তোমার উপরে অনেক নির্যাতন করবে অনেক নিপীড়ন করবে। ইমোয়িন্ডা জঘন্যতম দাস প্রথা দূর করার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে দেয়। ওরুনৌকো তার নিজের স্ত্রী ইমোয়িন্ডাকে গোলাটিপে হত্যা করে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় ওরুনৌকো তার প্রতিশোধ নিতে ব্যর্থ হয়ে যায় । নেটিভরা অর্থাৎ সাদা পিপুলরা অরণ্যককে বন্দী করে নেন এবং তার ওপরে আবারো নির্যাতন শুরু করে। তারা সিদ্ধান্ত নেন ওরুনৌকোর মৃত্যু হবে কুকুরের মতো করে।

ওরুনৌকোর মৃত্যুর দৃশ্য

ওরুনৌকোর মৃত্যুর দৃশ্যটা খুবই ভয়াবহ ছিল। ওরুনৌকো তাদেরকে জানায় তার শেষ ইচ্ছা সে মৃত্যুর আগে তবাকো পান করবে। তো তারা তাকে তবাকোর পাইপ দেন এবং ওরুনৌকো সেই তবাকো খেতে থাকেন। বায়াম ব্যানিস্টারকে নির্দেশ দেন ওরুনৌকোকে হত্যা করার জন্য।  ব্যানিস্টার সর্বপ্রথমে ওরুনৌকোর পেনিস কেটে ফেলে এবং সেটিকে আগুনের মধ্যে ফেলে দেয়। তারপরে কেউ ওরুনৌকোর কান কেটে নেয়, কেউ নাক কেটে নেয়, কেউ ওরুনৌকোর হাত কেটে নেয়। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে ওরুনৌকোর যখন এভাবে অঙ্গগুলো কেটে ফেলা হচ্ছিল ওরুনৌকো তখনও কন্টিনিউ ধূমপান করেই যাচ্ছিলেন অর্থাৎ তবাকো পাইপটি টেনেই যাচ্ছিলেন। মূলত এই ধূমপানের দ্বারা নোভেলিস্ট স্লাবারী সিস্টেমকে নিন্দা জানিয়েছেন। যাইহোক এবার ওরুনৌকোর পুরো শরীরটাকে কেটে ফেলা হয় এবং তার শরীরের মাংসগুলোকে ছোট ছোট টুকরা করা হয় এবং তার শরীরের মাংসগুলো ছুড়িনামের যারা সম্মানীয় ব্যক্তি ছিল তাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যাই হোক সবশেষে কর্নেল মার্টিন নামে এক ব্যক্তি তার দেহটি গ্রহণ করেন। এবং এই নিষ্ঠুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এই নোবেলটি শেষ হয়।

4 COMMENTS

  1. ইয়ে কিয়া সাব পাড়না পাররাহাহে,আচ্ছা হে মে ২য় বর্ষ মে হু🙈

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক