Key Facts
- Author: William Wordsworth (1770-1850)
- Title of the Author: Poet Laureate of the United Kingdom from (1843-50)/ Most influential romantic poet/ Lake Poet/ Poet of Nature
- Full title: Ode: Intimations of Immortality from Recollections of Early Childhood.
- Published date: 1807
- Written Time: 1802-04.
- Stanzas: 11
- Lines: 206
- Genre: Romantic Poetry
- Form: Ode
- Tone: Melancholic tone
- Time Setting: 1803-06
- Place Setting: Imagination of childhood memories.
Selected Quotations
“The Rainbow comes and goes,
And lovely is the Rose”.
Explanation: This line conveys the transient beauty of nature and its fleeting moments of glory.
“Mighty Prophet! Seer blest!
On whom those truths do rest,
Which we are toiling all our lives to find,
In darkness lost, the darkness of the grave”.
Explanation: The line you provided from the poem “Ode: Intimations of Immortality” by William Wordsworth reflects the idea that the speaker sees the poet as a visionary who possesses profound truths about life and existence that others spend their lives searching for in the darkness of the unknown, especially the darkness of death.
As if his whole vocation
Were endless imitations.
Explanation: This line suggests that the speaker views childhood as when a person’s primary purpose is to imitate and learn from the world around them, as they have not yet fully developed their unique sense of self and purpose.
Whither is fled the visionary gleam?
Where is it now, the glory and the dream?
Explanation: In these lines from “Ode: Intimations of Immortality,” the poet Wordsworth laments the loss of childhood wonder and innocence, questioning where it has gone.
The sunshine is a glorious birth;
But yet I know, where’er I go,
That there hath past away a glory from the earth.
Explanation: In this poem, the speaker reflects on how the beauty of childhood is lost as one grows older, emphasizing the idea that the innocence and wonder of youth are like fading “glory” from the earth.
Symbols
“Rainbow”: The rainbow symbolizes a bridge between the earthly and heavenly realms. It represents the connection between the mortal world and the realm of eternal beauty and truth.
“Prelude of a Songbird”: The songbird’s melody symbolizes the fleeting moments of transcendent joy and spiritual insight that can be glimpsed in childhood but are often lost in adulthood.
“Splendor in the Grass”: This phrase represents the loss of innocence and the fading of the transcendent childhood experiences as one grows older.
“Sun, Moon, Stars, and Sky”: These celestial elements symbolize the eternal and unchanging aspects of the natural world that contrast with the transitory nature of human life.
“Shadows of the Prison-house“: This phrase represents the constraints and limitations of worldly existence that obscure the spiritual insights of childhood.
Literary Devices
Imagery: Wordsworth uses vivid and sensory imagery to describe the beauty of nature and the emotions he feels. For example, “trailing clouds of glory” creates a visual image of children connected to the divine.
Metaphor: The poem contains metaphors to convey abstract ideas. The idea that children are “intimations of immortality” is a symbolic way of saying they have a special connection to the divine and eternal.
Personification: Wordsworth personifies nature, attributing human qualities to it. For example, he speaks of the “voice of the mountains” and the earth having “secrets more sublime.”
Alliteration: The poem has repeated consonant sounds, such as “Shades of the prison-house begin to close upon the growing Boy.”
Anaphora: The repetition of the phrase “There was a time” at the beginning of several stanzas emphasizes the idea of a lost, idyllic past.
Symbolism: The poem employs symbols like the rainbow, which represents the fading connection between childhood and the divine, and the sun, symbolizing the source of spiritual truth and inspiration.
Paradox: Wordsworth explores paradoxical ideas, such as the idea that the past is simultaneously distant and near or that childhood is a time of innocence and when we have a greater connection to spiritual truths.
Simile: There are similes in the poem, like “As if her whole vocation / Were endless imitation.”
Themes
Immortality of the Soul: The poem reflects on the idea that in childhood, individuals have a profound connection to a spiritual realm or divine truth, which they gradually lose touch with as they grow older. Wordsworth suggests that this sense of immortality remains within us, even though age obscures it.
Nature and Spirituality: Nature is a central theme in the poem, and Wordsworth emphasizes its role as a source of spiritual inspiration. He believes nature can help us reconnect with the transcendent and regain a sense of the divine.
Loss and Nostalgia: The poem conveys a sense of loss and nostalgia for childhood’s purity and spiritual awareness. Wordsworth mourns the fading of these intuitions as we mature and become more focused on the material world.
Transcendentalism: The poem aligns with the Romantic movement’s transcendental ideals, asserting a more profound, spiritual reality beyond the material world. Wordsworth suggests that this spiritual dimension can be perceived through moments of inspiration and insight.
The Power of Memory: Wordsworth emphasizes the power of memory to preserve the feelings of transcendence experienced in childhood. He suggests that these memories can serve as solace and inspiration in adulthood.
The Role of the Imagination: The imagination is depicted as a bridge between the earthly and the divine. It allows individuals to access the memories and intuitions of childhood, providing glimpses of immortality.
Characters
The Speaker: The poem’s speaker reflects upon the loss of the vivid sense of wonder and connection to nature experienced in childhood. This speaker is Wordsworth himself, contemplating the fleeting nature of childhood’s perceptions.
Nature: Nature is a central character in the poem, representing both the source of the speaker’s initial sense of wonder and how they hope to reconnect with that feeling. The poem explores how nature can evoke feelings of immortality and spiritual connection.
Children: The poem alludes to the idea that children have a unique and profound connection to the divine and the eternal. Their perceptions and experiences are seen as glimpses of a higher truth.
Background ১৮০২ সালে Wordsworth মানসিক অশান্তিতে ভুগছিলেন। আগে কবিতা লেখার ক্ষেত্রে তার যেমন অনুভূতি কাজ করতো, এখন তা আর কাজ করছে না। যেহেতু তিনি ছিলেন একজন Pantheist (প্রকৃতি পূজারী), তাই তিনি প্রকৃতি হতে নতুন করে লেখার অনুপ্রেরণা পান।
Ode: Intimations of Immortality Bangla Summary
১. শৈশবের স্মৃতিচারণ ও সেলিব্রেশন: শুরুতেই কবি তার শৈশবের স্মৃতিচারণ করেন। শৈশবে তৃণভূমি, বন, জলপ্রপাত, পৃথিবী এবং সাধারণ দৃশ্যগুলোও স্বর্গীয় সৌন্দর্যের মতো মনে হতো কবির কাছে। কিন্তু এখন তিনি আর এমন অনুভব করতে পারেন না। কারণ কবি আর শিশু নন। বয়স হওয়ার সাথে সাথে মানুষ শৈশবের স্বর্গীয় অনুভূতি থেকে ক্রমাগত দূরে সরে যায়।
২. স্বর্গীয় অনুভূতি হারিয়ে ফেলা: কবি শৈশবের মতো এখনো রংধনু উদিত হতে আবার মিলিয়ে যেতেও দেখতে পান। শৈশবের দিনগুলোর মতোই গোলাপ ফুল ফোটে, মেঘহীন আকাশে চাঁদ উজ্জ্বল আলো দিয়ে উল্লাস করে এবং একই উজ্জ্বলতা নিয়ে সূর্য উদিত হয়। কিন্তু কবি এখন যেখানেই যায় যেন অনুভব করেন শৈশবের সেই স্বর্গীয় অনুভূতি আর নেই। কবি মনে করেন মানুষ জন্মের পূর্বে তার আত্মা স্বর্গে বসবাস করে। যখন শিশু হিসেবে পৃথিবীতে আসে, সেই স্বর্গের কিছু স্মৃতি তার মনে থাকে। কিন্তু বয়স হওয়ার সাথে সাথে মানুষ পার্থিব জীবনে ব্যস্ত হয়ে, স্বর্গীয় অনুভূতি হারিয়ে ফেলে।
৩. সাময়িক প্রশান্তি অনুভব: কবি বলেন, এখন যখন পাখিরা আনন্দের সাথে গান করে, মেষ শাবকেরা লাফালাফি করে তখন কবির মন বেদনায় ভরে ওঠে। কিছুসময় পরে কবিমনে প্রকৃতির ভাবনা আসে। তিনি শুনতে পান উঁচু পাহাড় থেকে জলপ্রপাতের ধ্বনি। তিনি উপলব্ধি করেন, তার মনের কষ্ট প্রকৃতিতে কোনো পরিবর্তন আনছে না। পাখিরা আনন্দ করছে। রাখাল বালকটিও মেষদের ডেকে উল্লাসে মেতে উঠছে। তাই কবি এই রাখাল বালককে “Child of joy” বলেন।
কবি আবাও রাখাল বালক আর মেষদের “blessed creature” বলেন। কারণ তারাই কেবল স্বর্গীয় অনুভূতি অনুভব করতে পারে। তাদের আনন্দেই পুরো পৃথিবী হাসে। একসময় কবিও তাদের আনন্দে যোগ দেন। তিনি দেখতে পান সর্বত্র মে মাসের মতো পাহাড়ের উপত্যকায় ঘুরে ঘুরে শিশুরা ফুল সংগ্রহ করেছে, সূর্য উষ্ণ আলো ছড়াচ্ছে। সবকিছুই যেন কবিকে তার শৈশবের হারানো দিনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
৪. বাস্তবতা বুঝতে শেখা: কবি বুঝতে পারেন, মানুষের জন্মই সবকিছু ভুলে যাওয়ার জন্য। শৈশবের পূর্বে মানুষের আত্মা স্বর্গে ছিল। এরপর জন্মের সময় সে আত্না দেহের সাথে পৃথিবীতে আসে। আসার সময় সে স্বর্গের স্মৃতি একেবারে সব ভুলে যায় না। তাই শিশুকালে সে সবকিছুর মাঝে স্বর্গীয় সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পারে। ফলে শিশুকালে তাকে কোনে উদ্বিগ্নতা বা দুঃখ স্পর্শ করতে পারে না। ধীরে ধীরে সে শিশু যখন যুবক হতে থাকে, পার্থিব জীবনের ব্যস্ততা তাকে স্বর্গীয় অনুভূতি থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
৫. শিশুদের জয়গান গাওয়া ও পৃথিবীর প্রাচুর্যে স্বর্গকে ভুলে যাওয়া: কবি বলেন, পৃথিবী সবাইকে স্বর্গীয় অনুভূতি ভুলিয়ে দেওয়ার জন্য আপন প্রাচুর্য দিয়ে ভরিয়ে দেয়। একজন মা যেমন তার সন্তানকে আগলে রাখেন। কবি এবার সবাইকে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশু দের দিকে তাকাতে বলেন। তিনি এক ৬ বছর বয়সী শিশুকে উল্লেখ করেন ( Hartley Coleridge, S.T. Coleridge এর ছোটো সন্তান)
কবি বলেন মানুষ শিশুকালে নিজের এক জগত গড়ে তোলে। মায়ের আদরের চুমু ও পিতার স্নেহময়ী চাহুনি তার তখন বিরক্ত লাগে। একসময় শিশুটি বড় হয়। বিভিন্ন সামাজিক প্রথা, রীতিনীতির বেড়াজালে আবদ্ধ হয়, বিয়ে, উৎসব, শোভা যাত্রা ইত্যাদি কর্মে লিপ্ত হয়। তারপর একসময় বৃদ্ধ হয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।
কবি বলেন, শিশুরা হলো শ্রেষ্ঠ দার্শনিক। তাদের হৃদয়ে স্বর্গের অনুভূতি বিরাজ করে। বড়রা যা অনুধাবন করতে পারে না, তা সহজেই বুঝতে পারে। কবি শিশুদের বলেন , তারা সব চেয়ে আশীর্বাদপুষ্ট জ্ঞানী সাধক। তবে সময়ের সাথে সাথে শিশুটি যখন পরিপক্ক মানুষ হয়, সে নিজেকে পৃথিবীর সবকিছুতে আটকিয়ে ফেলে। এভাবেই সে স্বর্গীয় অনুভূতি হারাতে থাকে।
৬. আত্মার জাগরনের: এরপর কবি বলেন, শৈশবের আনন্দ, স্বাধীনতা এসব আশীর্বাদের জন্য কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত। তারপর কবি বলেন আত্মার জাগরনের মাধ্যমেই এই পৃথিবীর রহস্য বোঝা সম্ভব। তাই কবি এখানে আত্মাকে জাগ্রত হতে আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে শিশুকালের সেই শক্তি ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে তাহলে মানুষের মাঝে আনন্দের সৃষ্টি হবে। তখন এই পৃথিবীতে থেকেও মানুষের আত্মা শুনতে পারবে অমরত্বের জগতের গর্জন, যেখান থেকেই মানুষ পৃথিবীতে আসে। আবার মারা যাওয়ার পর সেই জায়গায় আত্মা ফিরে যাবে, আর দেখবে, কতো শিশু সেখানে খেলারত অবস্থায় আছে।, যারা কিনা শীঘ্রই এই পৃথিবীতে আসবে। তাই কবি শৈশবের আত্মার শক্তি হারিয়ে কোনো দুঃখ করতে নিষেধ করেছেন। তিনি উপলব্ধি করেন এই পৃথিবীর জীবন শেষে মানুষ সেই জায়গায় ফিরে যাবে, যেখান থেকে এই পৃথিবীতে তার আগমন হয়েছে। পৃথিবী তাকে এই দার্শনিক আত্মিক চেতনা উপহার দিয়েছে।
এভাবেই কবি শুরুতেই শৈশবের স্বর্গীয় অনুভূতি হারানোর কারণে দুঃখ নিয়ে কবিতা শুরু করলেও পরিশেষে নিজের আত্মিক চেতনার প্রতি সন্তুষ্ট প্রকাশ করে কবিতাটির পরিসমাপ্তি ঘটান।