fbpx

A Tale of Two Cities Bangla Summary

A Tale of Two Cities Bangla Summary

Key Facts

  • Full Title: A Tale of Two Cities
  • Author: Charles Dickens (1812-70)
  • Type Of Work: Novel
  • Genre: Historical fiction
  • Language: English
  • Time And Place Written: 1859, London
  • Date Of First Publication: Between April 20, 1859, and November 26, 1859.
  • Publisher: Chapman and Hall
  • Narrator: The narrator is assumed as Dickens himself in anonymous form.
  • Point of view: Third person point of view. 
  • Tone:  Sentimental, sympathetic, and historical. 
  • Tense: Past
  • Time Setting: Late 18th century,(1775-1793).
  • Place setting: two cities – Paris and London – during the turbulent time of the French Revolution.
  • Protagonist: Sydney Carton

Symbols: Revolution, guillotine, knitting, wine, resurrection, duality, sacrifice, imprisonment, oppression, love, redemption and fate.

Themes: Resurrection, Sacrifice, Love and Loyalty, Fate and Destiny etc.

Moral lesson: Love, sacrifice, and selflessness are tremendous forces that may transform individuals and nations, and redemption and resurrection are conceivable even in the darkest of times.

Characters 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Charles Darnay: এই উপন্যাসের নায়ক। ইংল্যান্ডে অবস্থানরত এই ফরাসি অভিবাসী তার সম্ভ্রান্ত ফরাসি বংশমর্যাদা প্রত্যাখান করেন। গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে তারই বন্ধু কোর্টে মামলা দেয়। তিনি ড. মেনেটের কন্যা লুসি ম্যানেটকে বিয়ে করেন। 

Sydney Carton: দেখতে হুবহু Charles Darnay এর মত এই এ্যালকোহলিক আইনজীবী লুসি ম্যানেট কে প্রচন্ড ভালোবাসতেন। ভালোবাসার জন্য তিনি তার নিজ জীবন উৎসর্গ করে দিতে প্রস্তুত ছিলেন।

Lucie Manette : ডাক্তার ম্যানেটের কন্যা। ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠা এই তরুণ ফরাসি মহিলা এই উপন্যাসের নায়িকা। 

Doctor Alexandre Manette : ফরাসি ডাক্তার, ম্যানেটকে দীর্ঘ ১৮ বছর বাস্তিল দুর্গে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। মুক্তির পর তিনি লুসির তত্ত্বাবধানে নতুন জীবন ফিরে পান।

Monsieur Ernest Defarge : ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের একটি মদের দোকানের মালিক। পূর্বে ডাক্তার ম্যানেটের চাকর হিসেবে কাজ করা এই লোকটি ডাক্তার ম্যানেটের বাস্তিল দুর্গ হতে মুক্তি পাওয়ার পরে তাকে আশ্রয় দেন।

Madame Therese Defarge: তিনি Monsieur Ernest Defarge এর স্ত্রী। তিনি ছিলেন নিষ্ঠুর বিপ্লবী যার অভিজাতদের প্রতি প্রবল ঘৃণা ছিল। 

google news

Jarvis Lorry: ডক্টর ম্যানেটের পুরনো বন্ধু। এই বয়স্ক ভদ্র লোকটি টেলসন ব্যাংকের একজন কেরানী।

Jerry Cruncher: তিনি টেলসনস ব্যাঙ্কের পোর্টার এবং জারভিস লরির দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি মাটি খুঁড়ে লাশ বের করে মৃত ব্যক্তির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিজ্ঞানীদের কাছে বিক্রি করে দিতেন।

Miss Pross : লুসি ম্যানেটের বিশ্বস্ত সঙ্গী এবং রক্ষাকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

C.J. Stryver : লন্ডনের এই উচ্চাকাঙ্ক্ষী আইনজীবী লুচিকে বিয়ে করতে আগ্রহী ছিলেন। তিনি প্রতিরক্ষা অ্যাটর্নি হিসেবেও কাজ করেছেন।

Marquis Evremonde : তিনি Charles Darnay এর চাচা। অতিমাত্রায় অহংকারী ফরাসি এই ব্যক্তিটি নিম্ন শ্রেণীর মানুষদেরকে খুব নগণ্য করে দেখতেন।

Solomon Pross:(John Barsad): একজন ব্রিটিশ গুপ্তচর যিনি Miss Pross এর ভাই।

Gabelle : একজন ফরাসী পোস্টমাস্টার। বিপ্লবীরা তাকে বন্দী করার কারণে চার্লস ডারনে প্যারিসে ফিরে যান।

Roger Cly: একজন দেশ প্রেমিক ব্রিটিশ গুপ্তচর।

Gaspard: সেন্ট এন্টোইনের একজন বাসিন্দা যাকে মনসেইনিউর হত্যার জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

Jacques One, Jacques Two, and Jacques Three:  ডিফার্জের সাথে সংশ্লিষ্ট তিন ফরাসি বিপ্লবী।

Jacques Five: ডিফার্জের আরেক সহযোগী, তিনি রাস্তা মেরামত করেন।

Tom: ডোভার মেইল ​​কোচের কোচম্যান।

Mrs. Cruncher: জেরি ক্রাঞ্চারের স্ত্রী, তিনি একজন ধার্মিক মহিলা যার স্বামী তাকে তার বিরুদ্ধে প্রার্থনা করার অভিযোগ এনেছেন।

Marquise Saint Evrémonde: Monseigneur এর যমজ ভাইয়ের স্ত্রী এবং চার্লস ডার্নের মা।

Lucie Saint Evrémonde: চার্লস ডার্নে এবং লুসি ম্যানেটের ছোট্ট কন্যা।

The Vengeance: Madam ডিফার্জের বন্ধুর ডাকনাম যিনি সেন্ট এন্টোইনের একজন নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী।

পটভূমি: ফরাসি বিপ্লবকে কেন্দ্র করে চার্লস ডিকেন্স তার এই ঐতিহাসিক নোভেলটি সম্পাদন করেছেন। সংক্ষেপে ফরাসি বিপ্লবের বিবরণ: ১৭৮৯ থেকে ১৭৯৯ দীর্ঘ ১০ বছর ধরে সংগঠিত বিপ্লব যা তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও রাজনৈতিক উত্থান ঘটিয়েছিল। রাজকীয় অত্যাচারের তীর্থস্থান বাস্তিল দূর্গ আক্রমনের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়ে তৎকালীন রাজা ষোড়শ লুইয়ের মৃত্যুদন্ড দিয়ে রাজতন্ত্রের কবর রচনা ও বিপ্লবের শিশু তরুণ তুর্কী নেপোলিয়ন বোনাপার্টের উত্থানের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় এই বিপ্লব। এই বিপ্লব গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং উদারনীতির মতো নতুন রাজনৈতিক ধারণার উত্থান এবং সামন্ততন্ত্রের বিলুপ্তি এবং একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সহ ফরাসি সমাজে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনে। ফরাসি বিপ্লবের প্রভাব ফ্রান্স এবং সারা বিশ্বের আধুনিক রাজনীতি ও সমাজ গঠনে সর্বদা বিদ্যমান। 

ভূমিকা 

এ টেইল অব টু সিটিস-এ  প্যারিস এবং লন্ডন শহরের কথা বলা হয়েছে। তৎকালীন সময়ে বিখ্যাত এই দুই শহরের রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা চরম মন্দ ছিল। ধনী বা বুর্জোয়া শ্রেণীয় মানুষেরা গরীব বা প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষদের অবর্ণনীয় অত্যাচার করতেন। তখন ফ্রান্সের রাজা ছিলেন ষোড়শ লুই এবং ইংল্যান্ডের জর্জ III। রাজা লুই বুর্জোয়া শ্রেণীর পক্ষে ছিলেন। গরীব এবং প্রতিবাদীদের ধরে বাস্তিল দূর্গে আটকে রাখতেন। অত্যাচারের সীমা লঙ্ঘিত হলে, বিপ্লবীরা প্রথমে এই বাস্তিল দূর্গ ভেঙে ফেলে যার দূরণ ফরাসি বিপ্লবের শুরু হয়। এই উপন্যাসে, তৎকালীন ধনী ও গরীব শ্রেণী এবং তাদের অভ্যন্তরে চলমান বৈষম্য ও নির্যাতনের কথা, লেখক তার চরিত্রগুলোর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। 

লুসি ম্যানেটের পিতা ডাক্তার ম্যানেটের মুক্তি ও খোজ মিলেছে 

১৭৭৫ সাল। টেলসন ব্যাংকের কর্মকর্তা, কেরানী জার্ভিস লরি লুসি ম্যানেটের নিকটে এসেছেন তারা হারিয়ে যাওয়া পিতার খোঁজ দিতে। লুসি তার পিতা ডক্টর ম্যানেটকে যখন ফ্রান্সের বাস্তিল দুর্গে আটক করা হয় তখন তার মায়ের সাথে লন্ডনে পালিয়ে আসে। চার্লস ডার্নের অভিজাত পরিবার কর্তক ধর্ষিত এক মেয়েকে চিকিৎসা করতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য তাকে আটক করা হয়েছিল। আর বাস্তিল দূর্গে এতো মানুষকে আটক কয়া হয়েছে যে সেখানে এখন ঘুমানোর জায়গা টুকুও নেই। ঘুমের জন্য দলে দলে ভাগ হয়ে ঘুমাতে হয়। একদল ৪ ঘন্টা, তারপর দল ৪ ঘন্টা এভাবে। যাইহোক দীর্ঘ ১৮ টি বছর কেটে গেছে। লুসি বড় হয়ে গেছে। চারদিকে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। লুসিও ধরে নিয়েছে বাবা ছাড়াই তার জীবন কাটাতে হবে। হঠাৎ জার্ভিস লরি এসে বলেন তার পিতা এখনো বেঁচে আছে। তিনি বলেন ডাক্তার ম্যানেট এখন বাস্তিল দূর্গ থেকে মুক্তি পেয়ে তার পূর্বের সারভ্যান্ট মিস্টার ডিফার্জ এবং ম্যাডাম ডিফার্জের মদের দোকানে কাজ করছেন। তাদের বাসাটি ছিলো ফ্রান্সের প্রত্যন্ত অঞ্চল Antione শহরে। জার্ভিস লরি লুসি ম্যানেট এবং তার সারভ্যান্ট মিস প্রজকে বলেন তারা গিয়ে ডাক্তার ম্যানেটকে সেখান থেকে উদ্ধার করে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে লন্ডনে নিয়ে আসবেন। লুসি তাতে সম্মতি জানায় এবং সকলে মিলে Antione এর উদ্দেশ্য রওনা হয়। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন ডাক্তার ম্যানেট জুতা সেলাই করছেন। এই চিত্রের মাধ্যমে লেখক বাস্তিলের অভ্যন্তরে ঘটে যাওয়া ফরাসি ধনীক শ্রেণীর বর্বরতার নমুনা দেখিয়েছেন। তারা কিভাবে একজন স্বনামধন্য ডাক্তারকে জুতা সেলাই শিখেয়েছেন তা বর্ননা করেছেন। ডাক্তার ম্যানেট  লুসিকে প্রথম দেখায় চিনতে পারছেন না, যেহেতু দীর্ঘ ১৮ বছর বন্দী থাকায় তার স্মৃতিশক্তি লোপ পেয়েছে। পরবর্তীতে ২ টি বিষয়: লুসির গোল্ডেন চুল এবং নীল চোখ যা তার মায়ের মতো ছিল,  লক্ষ করে ডাক্তার ম্যানেট তাকে চিনতে পারেন। এবার তারা তাকে নিয়ে লন্ডন ফেরত আসে। দীর্ঘ ৫ টি বছর কেটে যায়। 

Study More: Beloved Bangla Summary

চার্লস ডার্নের আগমন, লুসির সাথে বিয়ে এবং লিটল লুসির জন্ম 

thumnail post 1

১৭৮০ সালের কথা। চার্লস ডার্নে নামের এক ফরাসি যুবককে তৎকালীন ইংলিশ রাজসভা গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে আটক করেছেন। আর এই অভিযোগের পক্ষে প্রাধান স্বাক্ষী ডার্নেরই বাল্যবন্ধু জন বারসাদ এবং রজার ক্লাই। অপরাধ প্রমাণ করে স্থায়ী সাজা দেওয়ার জন্য তারা স্বাক্ষপ্রমাণ বিশ্লেষণ করেন। সবশেষে, ডার্নে মুক্তি পায়। ডার্নের হয়ে কোর্টে মামলায় সহযোগিতা করেন মিস্টার স্ট্রাইভার এবং তার সহযোগী সিডনি কার্টন। এই সিডনি কার্টন দেখতে অবিকল চার্লস ডার্নের মতোই। এবারের ঘটনা প্যারিসে। ডার্নের চাচা মারকুইনোচ এভারমন্ড রাজদরবারে রাজার সাক্ষাৎ না পেয়ে বিক্ষুব্ধ মনে তার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে তার গাড়িতে পিষ্ট হয় এক গরীব শিশুর মৃত্যু হয়। এভারমন্ড গাড়ি থেকে নেমে ত্যাচ্ছিল্যের সুরে কিছু মুদ্রা ছুড়ে চলে যান। যাওয়ার সময় আর্নেস্ট ডিফার্জ নামের এক বিপ্লবীর সাথে দেখা হলে তাকেও ত্যাচ্ছিল্য করেন। তারপর ব্যবসায় কেন্দ্রে পৌছে তিনি ডার্নেকে দেখতে পান। ডার্নে তার সকল পরিকল্পনা তাকে জানায়। তিনি বলেন তার অত্যাচারী বংশের টাইটেল তিনি প্রত্যাখান করতে চান এবং তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। এগুলো বলে তিনি পুনরায় লন্ডনে ফেরত আসেন। লন্ডনে তিনি সহ সিডনি কার্টন এবং মিস্টার স্ট্রাইভার লুসিদের বাসার পাশেই থাকতেন। তারা তিনজনই লুসিকে ভালোও বাসতেন। লুসি তাদের মধ্যে থেকে ডার্নেকে বিয়ের জন্য পছন্দ করেন। কিন্তু বিয়ের ঠিক আগ মুহুর্তে ডাক্তার ম্যানেটের নিকট ডার্নের আসল পরিচয় তুলে ধরলে তিনি পুনরায় অসুস্থ হয়ে পরেন। যাইহোক এর মধ্যে তাদের বিয়ে হয়ে যায়। কিছুদিন পরে তাদের একটি কন্যা সন্তান হয়। যার নাম রাখা হয় লিটল লুসি। অতঃপর কেটে যায় দীর্ঘ নয়টি বছর।

বাস্তিল দূর্গে আক্রমণ, ডার্নের পরিবারের মৃত্যু এবং উপন্যাসের পরিসমাপ্তি 

সময়টা ১৭৮৯! ফরাসি বিপ্লবের শুরু। তারসাথে মিল রেখে উপন্যাসের একপর্যায়ের শুরুতেই ফ্রান্সের প্রান্তিক গোষ্ঠী বাস্তিল দূর্গ আক্রমণ করে সকল বন্দীদের মুক্ত করে। এরপর তারা ডার্নের চাচাকে নানা অপরাধের দায়ে হত্যা করে। এই পরিবারের দুর্দশার কথা তাদেরই চাকর গ্যাবেল নামের এক লোক চিঠির মাধ্যমে ডার্নেকে জানায়। ডার্নে কাউকে কিছু না বলেই লন্ডন থেকে প্যারিসে চলে আসেন। তিনি ফ্রান্সে পৌছা মাত্রই অভিজাত বংশের সদস্য হওয়ায় সাধারণ মানুষের হাতে আটক হন। তার আটকের খবর শুনে ম্যানেট পরিবারের সবাই প্যারিসে চলে আসেন। ডাক্তার ম্যানেট কোর্টকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। তিনি বলেন তিনি সাবেক বাস্তিল বন্দী এবং ডার্নেকে খুব ভালো করে জানেন; তিনি তার বাবা-চাচাদের মতো নয়। তবুও কোর্ট ডার্নের মৃত্যু দন্ড দেয়। ম্যাডাম ডিফার্জ কোর্টে ডার্নের বিরুদ্ধে কাজ করেন। এবার প্যারিসে আসেন সিডনি কার্টন। তিনি লুসিকে স্বার্থহীন ভালোবাসার প্রমাণস্বরুপ ডার্নেকে বাঁচাতে এসেছেন। এসময়ে লুসি এবং তার পরিবার ম্যাডাম ডিফার্জের মদের দোকানে অবস্থান করছিলেন। কার্টন সেখানে গিয়ে ডিফার্জের ষড়যন্ত্র শুনতে পায়। ডিফার্জ সেসময় লুসি এবং তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার পরিকল্পনা করছিলেন। এর কারন হলো লুসির স্বামী, ডার্নের চাচা অনেক আগে এই ডিফার্জের ছোট বোনকে ধর্ষণ করেছিল এবং ছোট ভাইকে চাকু মেরে হত্যা করেছিল। তাই তিনি ডার্নের পরিবারের কাউকে জীবিত দেখতে চান না। এজন্য তিনি কোর্টে ডার্নের বিরুদ্ধে কাজ করেন এবং এখন লুসি ও তার মেয়েকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। এগুলো শুনে কার্টন লুসির পরিচারিকা মিস প্রজের সাথে কথা বলে লুসি এবং তার পারিবারিক সদস্যদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়। এরপর জার্ভিস লরির সাথে আলোচনে করে রাতের বেলায় জেলখানায় ডার্নের জেল-পোষাক পরে ডার্নেকে বাহিরে পাঠিয়ে দেয়। এবার ম্যাডাম ডিফার্জ লুসিদের হত্যার জন্য তাদের ঘড়ে ঢুকে কিন্তু কাউকে পায় না। তখন মিস প্রজের সাথে হাতাহাতি শুরু করে দেয়। এবং নিজের হাতে থাকা পিস্তলের গুলি লেগে নিজের মারা যায়। এভার ডাক্তার ম্যানেট, লুসি তার কন্যা, মিস প্রজ সহ সকলেই জার্ভিস লরির গাড়িতে করে নিরাপদে প্যারিস থেকে লন্ডনে চলে আসেন। অপরদিকে সিডনি কার্টন তার ভালোবাসার প্রমাণ দিতে গিয়ে জেলখানায় ডার্নের পরিবর্তে গুলিটনের( মৃত্যুদন্ড কার্যকরের জন্য এক ধরণের পদ্ধতি)  নিচে মাথা রেখে নিজের জীবন ত্যাগ করেন। আর এখানেই বিখ্যাত উপন্যাসটি শেষ হয়ে যায়। 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক