Basic Concepts in Linguistics
Linguistics (ভাষাবিজ্ঞান) বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভাষাকে অধ্যয়ন করে। এটি ভাষা কীভাবে কাজ করে, পরিবর্তিত হয় এবং শেখা হয়—তা জানার চেষ্টা করে। Ferdinand de Saussure/সস্যুর (১৮৫৭–১৯১৩) তার বই “Course in General Linguistics” (১৯১৬) দিয়ে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের সূচনা করেন। পরে Noam Chomsky/নোয়াম চমস্কি (১৯২৮–বর্তমান) ভাষা সম্পর্কে ধারণার পরিবর্তন আনেন। তাদের ধারণা ভাষাবিজ্ঞানের মূল ধারণাগুলোতে নতুন উপলব্ধি এনে দেয়।
Ferdinand de Saussure এর অবদান: Ferdinand de Saussure/সস্যুর (১৮৫৭–১৯১৩) ছিলেন একজন সুইজারল্যান্ডের ভাষাতাত্ত্বিক (Linguist)। তাকে “Founder of Modern Linguistics” বা আধুনিক ভাষাতত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়। তার ধারণাগুলি ভাষা অধ্যয়নের ধরণই পাল্টে দিয়েছে। সস্যুরের বিভিন্ন বক্তৃতা জড়ো করে একটি বিখ্যাত বইয়ে প্রকাশ করা হয়। এই বইটির নাম “Course in General Linguistics” (১৯১৬)। তার কাজ এখনো ভাষাতত্ত্বে গুরুত্বপূর্ণ। আজও বহু গবেষক তার ভাবনা নিয়ে পড়াশোনা করে। সস্যুর ভাষা অধ্যয়নকে আরও বৈজ্ঞানিক করেছেন। এখন চলুন, ভাষাতত্ত্বে তার প্রধান অবদানগুলো দেখি।
আরো পড়ুনঃThe Duchess of Malfi Bangla Summary – বাংলা সামারি
Structuralism/স্ট্রাকচারালিজমের ধারণা: সস্যুরের বড় এক অবদান structuralism বা গঠনবাদ (স্ট্রাকচারালিজম)। Structuralism মানে হলো ভাষাকে একটি সম্পূর্ণ ব্যবস্থা হিসেবে দেখা। এটিতে শুধু শব্দ নয়, পুরো কাঠামো বা গঠন দেখে ভাষা বোঝা হয়। সস্যুর বলেন, ভাষা শুধু শব্দের একটা তালিকা নয়। প্রতিটি শব্দ বা অংশ তখনই অর্থবহ, যখন তারা পুরো কাঠামোর মধ্যে থাকে। তাই, অর্থ আসে সবকিছু একে অপরের সঙ্গে কিভাবে যুক্ত হয়েছে, সেই সম্পর্ক থেকে। এই ধারণা ভাষাবিশারদদের ভাষার নিয়ম শেখার পদ্ধতিই পাল্টে দেয়। এরপর থেকে ভাষা বিশ্লেষণ মানে শুধু ডিটেইল নয়, পুরো ভাষা-পদ্ধতির দিকেও নজর দেওয়া। সস্যুরের structuralism ভাষা নিয়ে চিন্তাধারায় নতুন যুগের সূত্রপাত করে।
Sign, Signifier, ও Signified: সস্যুর “sign” বা চিহ্নের ধারনা দেন। প্রতিটি শব্দ হলো ভাষার একটা sign বা চিহ্ন। একটি চিহ্নের দুই অংশ: signifier ও signified। Signifier হলো ধ্বনি বা লিখিত শব্দ (sound or written form)। Signified হলো শব্দের পেছনের ধারণা বা অর্থ (idea or meaning)। যেমন, “tree” শব্দটি হলো signifier; এবং গাছের ছবি/ধারণা signified। এই দুই অংশের সংযোগ থেকেই অর্থ তৈরি হয়। তিনি বলেন, এই সংযোগ মানুষের বানানো, প্রাকৃতিক কিছু নয়। এটাকে বলে “arbitrary nature of the sign” বা চিহ্নের মনগড়া বৈশিষ্ট্য।
Langue এবং Parole: Langue এবং Parole ভাষাতত্ত্বের (linguistics) গুরুত্বপূর্ণ ধারণা। Ferdinand de Saussure (১৮৫৭–১৯১৩) প্রথম “Course in General Linguistics” (১৯১৬) বইতে এগুলো বলেন। Langue এবং Parole দুটি শব্দই ফরাসি ভাষা থেকে এসেছে। Langue মানে “language” বা ভাষা, আর Parole মানে “speech” বা বলা/উচ্চারণ। চলুন, এই দুটি ধারণা ও এগুলোর পার্থক্য দেখি।
সংজ্ঞা: Langue মানে হলো পুরো নিয়ম আর ব্যাকরণের গঠন। এটা ভাষার সমস্ত মানুষের মাঝে প্রচলিত। Parole মানে একজন ব্যক্তির ভাষার ব্যবহার। এটা হলো দৈনন্দিন জীবনে প্রকৃতভাবে বলা বা লেখা।
প্রকৃতি ও গঠন: Langue হলো বিমূর্ত (abstract) এবং মানুষের মনের ভিতরে থাকে। এটা ভাষার পেছনের মূল গঠন বা ছক। Parole হলো জাগতিক (concrete) এবং ব্যবহারিক। এটা বাস্তবে ভাষার ব্যবহার, অর্থাৎ যখন আমরা কথা বলি বা লিখি। Langue আড়াল-এ এবং সবার জন্য, কিন্তু Parole প্রকাশ্যে এবং ব্যক্তিগত।
স্থিতিশীলতা ও পরিবর্তন: Langue বেশিরভাগ সময় স্থির থাকে, বছরের পর বছর খুব একটা পাল্টায় না। কারণ সবাই একসঙ্গে একটা নিয়ম মেনে চলে। Parole বদলায়, যখনই কেউ কিছু বলে বা লেখে তখনই। এটা ব্যক্তি বা পরিস্থিতি অনুযায়ী সবসময় বদলে যায়।
উদাহরণ: যেমন, ইংরেজি নিয়ম “subject + verb + object” (যেমন: “I eat rice”), এটা হলো Langue। Parole হলো বাস্তব জীবনে ভাষার ব্যক্তিগত ব্যবহার। কেউ যদি বলে, “Me eat rice.” তাহলে সেটি Parole, কারণ সেটি নিয়ম মেনে চলে না।
আরো পড়ুনঃ Volpone Bangla Summary – বাংলা সামারি
চাক্ষুষ আলোচনা: এখন চলুন, নিচের টেবিলটি দেখি।
| Topic | Langue | Parole |
| What it is | Common rules of a language | Real use of language |
| Type | It is in the mind | It is in speaking or writing |
| Use | Same for all people | Different for each person |
| Change | Changes slowly | Changes every time we speak |
| Example | “I eat rice” (correct rule) | “Me eat rice” (how someone speaks) |
Syntagmatic Relationships (সিনটাগম্যাটিক সম্পর্ক): Syntagmatic Relation (সিনটাগম্যাটিক সম্পর্ক) বলতে বোঝায় কীভাবে শব্দগুলো পাশাপাশিভাবে জোড়া হয়। শব্দগুলো একটি বাক্যে পরপর স্থাপন করা হয়। তারা একের পর এক অনুসরণ করে একটি শৃঙ্খলা তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, “I eat rice” একটি সাধারণ বাক্য। এখানে, “I” প্রথমে আসে, “eat” দ্বিতীয় স্থানে আসে, আর “rice” সবশেষে আসে। শব্দগুলো একটি লাইনে সংযুক্ত থাকে। এই পাশাপাশির সংযোগকে Syntagmatic (সিনটাগম্যাটিক) বলা হয়। সঠিক ক্রম ছাড়া, বাক্যের অর্থ স্পষ্ট হবে না।
Paradigmatic Relationships (প্যারাডিগম্যাটিক সম্পর্ক):প্যারাডিগম্যাটিক সম্পর্ক মানে হলো একটি গোষ্ঠীর মধ্যে শব্দের নির্বাচন। শব্দগুলো অন্য সমজাতীয় শব্দ দিয়ে বদলানো যায়।
আরো পড়ুনঃ Macbeth Bangla Summary – বাংলা সামারি
উদাহরণস্বরূপ, “I eat rice” বাক্যে “rice” শব্দের জায়গায় “bread” আসতে পারে। অর্থাৎ, “I eat bread” একটি নতুন বাক্য। এখানে “rice” ও “bread” একই গোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে। তারা নিম্নলিখিত কারণে একই গোষ্ঠীতে পড়ে—
- একই ধরনের শব্দ (দুটি নাম),
- বাক্যে একই জায়গায় (ক্রিয়ার পরে), এবং
- অর্থের দিক থেকে একই গোষ্ঠীর (দুটিই খাদ্য জাতীয়)।
আমরা অনেক বিকল্প থেকে একটি শব্দ বাছাই করি। এই নির্বাচনই প্যারাডিগম্যাটিক সম্পর্ক। প্যারাডিগম্যাটিক সম্পর্ক আমাদের নতুন বাক্য গঠনে সাহায্য করে ভিন্ন শব্দ বাছাই করে।
