Heart of Darkness Bangla Summary

Key Information

earn money
  • Title: Heart of Darkness 
  • Writer: Joseph Conrad.
  • Published: 1899
  • Genre: Colonial Literature 

Characters

  • Marlow: The protagonist of the novel. Marlow gets a job as captain of a riverboat and sets on a journey to the Belgian Congo.
  • Kurtz: Kurtz is in charge of the Inner station. He is too cruel toward the native. He establishes himself as a demigod.
  • General Manager: General Manager runs the Central station. He feels insecure if Kurtz takes his place.
  • The Brickmaker: The brickmaker is a person who never makes any bricks over the years. He is an obedient man to the General Manager. Marlow learns a lot of information about Kurtz from the brickmaker.
  • Russian: Russian plays a role like a clown. When Marlow reaches the Inner station, the Russian comes to receive them.

Theme: Colonialism, The Hollowness of Civilization, The Lack of Truth, Work, and Racism.

Bangla Summary

Heart of Darkness পলিশ-ইংলিশ নোভেলিস্ট জোসেফ কনর‍্যাডের লেখা একটি অসাধারণ নোভেলা। এটি ১৮৯৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এই নোভেলাতে কনর‍্যাড আফ্রিকার কঙ্গোতে ইউরোপীয় উপনিবেশিক শাসনের নির্মম চিত্র তুলে ধরেছেন। কনর‍্যাড একজন হোয়াইট (শ্বেতাঙ্গ)  হওয়া সত্ত্বেও তিনি ব্ল্যাক পিপলদের উপর ঘটে যাওয়া নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে ইউরোপীয় উপনিবেশিক শাসনের সমালোচনা করেছেন।

এই নোভেলার প্রধান চরিত্র মার্লো (Marlow). মার্লো টেমস নদী পার হওয়ার সময় জাহাজে উপস্থিত যাত্রীদের কাছে তার একজন রিভারবোটের ক্যাপ্টেন হিসেবে আফ্রিকার কঙ্গো সফরের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি তার এক আন্টির সুবাদে এই চাকরিটা তিনি পান। তিনি একটি ইউরোপীয় কোম্পানিতে জয়েন করেন। প্রথমেই মার্লো কোম্পানির হেডকোয়ার্টারে যান যেটি ইউরোপীয় একটি শহর। এই হেডকোয়ার্টারটিকে মার্লো “হোয়াইট সেফালচার” বলে উল্লেখ করেন। কারণ সেই হেডকোয়ার্টারে গিয়েই মার্লো সর্বপ্রথম আফ্রিকানদের প্রতি শোষণ, নিপীড়ন ও অত্যাচার দেখতে পান। হেডকোয়ার্টারটি বাহির থেকে দেখতে যতটাই সুন্দর, এর ভেতরের চিত্র ততটাই বিভৎস। তিনি খেয়াল করেন, একটি ফরাসি যুদ্ধবিমান বনের মধ্যে ফাঁকা গুলি করছে। অথচ সেই বনেই আফ্রিকানরা কাজকর্ম করছে। এই গুলি তাদের গায়ে লেগে মৃত্যু হকেও এতে তাদের কোনো সমস্যা নেই। 

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


এরপর কোম্পানির আউটার স্টেশনে মার্লো চিফ একাউন্টেন্টের সাথে দেখা হয়। তার মুখেই মার্লো প্রথমবারের মতো কার্টজের নাম শোনেন। এই কার্টজ ঘন জঙ্গলের মধ্যে কোম্পানির ইনার স্টেশন পরিচালনা করেন। এই চিফ একাউন্টেন্ট কার্টজকে একদমই পছন্দ করেন না। কার্টজের অবাধ সাফল্যে তিনি হিংসা বোধ করেন। তিনি চান কার্টজকে তার জায়গা থেকে সরিয়ে নিজে সে জায়গা দখল করতে। 

এরপর মার্লো সেন্ট্রাল স্টেশনে পৌঁছান। সেখানে পৌঁছে দেখেন তারা যে জাহাজে করে যাত্রা শুরু করবেন সেটি একটি দূর্ঘটনার স্বীকার হয়ে বিকল হয়ে পড়ে আছে। সেই জাহাজ সেরে তুলতে মোট তিন মাস লেগে যায়। এই তিন মাসে মার্লো কার্টজ সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য জানতে পারেন। তিনি কার্টজের অসাধারণ ব্যক্তিত্বের গল্প শোনেন এবং তিনি কোম্পানির উন্নতি তরান্বিত করতে যে ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন সেসবও শোনেন। তিনি জানতে পারেন, জেনারেল ম্যানেজার এই সেন্ট্রাল স্টেশন চালান। ম্যানেজার এবং তার আজ্ঞাবহ ব্রিকমেকার কার্টজকে খুব ভয় পায়। তাদের ধারণা একদিন কার্টজ এই সেন্ট্রাল স্টেশনের দায়িত্ব নিজের কাধে তুলে নেবে। এত গল্প শোনার পর মার্লো কার্টজের সাথে দেখা করার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। অবশেষে, জাহাজ মেরামত সম্পন্ন হয়। মার্লো জেনারেল ম্যানেজারসহ আরও কিছু যাত্রী নিয়ে তাদের যাত্রা শুরু করেন। যাত্রা খুব একটা সহজ ছিল না। ইনার স্টেশনে পৌঁছার ঠিক আগ মুহুর্তে তাদের জাহাজটি স্থানীয় লোকদের আক্রমণের স্বীকার হয়। স্থানীয়দের ছোড়া তিরে একজন যাত্রীর মৃত্যুও হয়।

ইনার স্টেশনে পোঁছে রাশিয়ান (একজন ভাঁড়) তাদের অভ্যর্থনা জানান। সে-ই তাদের জানায় যে কার্টজ বেঁচে আছে তবে অনেক অসুস্থ। জেনারেল ম্যানেজার কার্টজের সাথে দেখা করতে যান। মার্লো রাশিয়ানের কাছে জানতে পারে যে কার্টজ গ্রামবাসীদের কাছে নিজেকে হিংস্র ডেমি গড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। যখন ম্যানেজার কার্টজকে একটি স্ট্রেচারে করে বাহিরে আনেন তখন গ্রামবাসীরা হট্টগোল শুরু করে। কিন্তু কার্টজ তাদের শান্ত করেন। এসময় মার্লো কার্টজের মিস্ট্রেসকেও দেখতে পান। 

ঐ রাতে মার্লো কার্টজকে স্থানীয় ক্যাম্পের দিকে যেতে দেখেন। তিনি কার্জকে জাহাজে ফেরত আসার কথা বলেন। মার্লো কার্টজকে ফেরত নিয়ে যেতে এসেছে এটা জানার পর কার্টজ যেতে নাকচ করেন। কিন্তু সবশেষে তিনি মার্লোর সাথে ফিরতে বাধ্য হন। কার্টজ এতটাই অসুস্থ ছিলেন যে তিনি যাত্রাপথেই মারা যান। তার শেষ শব্দ ছিলো “The horror! The horror!” মার্লোর ধারণা, কার্টজ তার এই শেষ উক্তি দিয়ে নিজেকে এবং দুনিয়াকে ইঙ্গিত করেন। 

মার্লোও অসুস্থ হয়ে পড়েন, তবে বেঁচে যান। তিনি ইউরোপীয় সেই শহরে ফিরে আসেন এবং কার্টজের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিক মানুষের কাছে হস্তান্তর করেন। সবশেষে, তিনি কার্টজের হবু স্ত্রীর সাথে দেখা করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন কার্টজ একজন ভালো মানুষ ছিলেন। কার্টজের হবু স্ত্রী তার শেষ কথা সম্পর্কে জানতে চাইলে মার্লো জানায় যে এটা তার নাম ছিলো। মার্লো কার্টজের হবু স্ত্রী সুন্দর চিন্তাটাকে নষ্ট করতে চাচ্ছিলেন না, তাই তিনি মিথ্যা বলেন।

Read Also: A Passage to India Bangla Summary

Mr. Abdullah
Mr. Abdullah
This is Mr. Abdullah, a passionate lover and researcher of English Literature.

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক