Intonation and Its Functions (ইনটোনেশন এবং এর কার্যাবলি)
Intonation (ইনটোনেশন) হলো কথা বলার সময় কণ্ঠস্বরের ওঠা-নামা। এটি বক্তব্যকে প্রাণবন্ত ও পরিষ্কার করে তোলে। ইনটোনেশন অনুভূতি, বাক্যের ধরণ, বা বক্তার মনোভাব প্রকাশ করতে পারে।
Functions of Intonation (ইনটোনেশনের কাজ):
- এটি বোঝায় একটি বাক্য প্রশ্ন, আদেশ, না কি সাধারণ বিবৃতি।
- এটি আনন্দ, রাগ, বা বিস্ময়ের মতো অনুভূতি প্রকাশ করে।
- ইনটোনেশন ভদ্রতা (Politeness) বা জরুরি অবস্থা (Urgency) প্রকাশ করতে পারে।
- এটি শ্রোতাকে বুঝতে সাহায্য করে বক্তা নিশ্চিত না অনিশ্চিত।
Example (উদাহরণ):
“You’re coming.” (বিবৃতির জন্য নিচের দিকে নামা ইনটোনেশন)
“You’re coming?” (প্রশ্নের জন্য ওপরের দিকে ওঠা ইনটোনেশন)
আরো পড়ুনঃThe Duchess of Malfi Bangla Summary – বাংলা সামারি
Stress in English (ইংরেজিতে স্ট্রেস)
Stress (স্ট্রেস) হলো শব্দের কোনো একটি Syllable অন্যগুলোর তুলনায় জোরে বা দীর্ঘ সময় উচ্চারণ করা। এটি বোঝায় কোন অংশটি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি ইংরেজি শব্দের নিজস্ব stress pattern (স্ট্রেসের ধরণ) থাকে, যেমন: “TAble” (প্রথম অংশ) এবং “aBOUT” (দ্বিতীয় অংশ)। স্ট্রেস অর্থও বদলে দিতে পারে, যেমন “REcord” (noun/বিশেষ্য) এবং “reCORD” (verb/ক্রিয়া)। ভালোভাবে স্ট্রেস ব্যবহারে ইংরেজি স্পষ্ট ও স্বাভাবিক শোনায়।
Elision এবং এর নিয়মাবলী
Elision অর্থ হচ্ছে কথা বলার সময় কোনো ধ্বনি বাদ দেওয়া। আমরা যখন দ্রুত ও সহজভাবে কথা বলি তখন এটা ঘটে। স্পষ্ট উচ্চারণের জন্য কিছু শব্দ বাদ পড়ে যায় যেন কথা বলা সহজ হয়। ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষায় Elision অনেক কমন। এতে মানুষ দ্রুত কথা বলতে পারে এবং কথা আরও স্বাভাবিক শোনায়। Elision শব্দের অর্থ পরিবর্তন করে না। এটি শুধু কথা বলা সহজ ও স্বস্তিকর করে। Elision সাধারণত লেখায় দেখানো হয় না বরং শুধু কথায় শোনা যায়। এবার চলুন Elision-এর নিয়মগুলো আলোচনা করি।
সংজ্ঞা: ক্যামব্রিজ ডিকশনারি (Cambridge Dictionary) অনুসারে, Elision হলো “কোনো শব্দে নির্দিষ্ট একটি ধ্বনি উচ্চারণ না করার বিষয়টি।”
Elision-এর নিয়মাবলি: নিচে Elision-এর মূল নিয়মগুলো দেওয়া হলো:
দুর্বল Syllable বাদ দেওয়া হয়: কোনো শব্দে যদি দুর্বল স্বরধ্বনি বা vowel থাকে, তাহলে সেটা প্রায়ই বাদ পড়ে। যেমন, “every” শব্দকে অনেক সময় “ev’ry” বলা হয়। মাঝখানের দুর্বল “e” ধ্বনিটি এখানে বাদ গেছে।
Consonant গুচ্ছ ছোট হয়: যখন তিনটি Consonant একসাথে চলে আসে, তখন সাধারণত একটি ফেলে দেওয়া হয়। যেমন “next day”-তে “t” ধ্বনি সবসময় শোনা যায় না। আমরা প্রায়ই বলি “nex’ day।”
H ধ্বনি বাদ যেতে পারে: কোনো শব্দ দুর্বল “h” দিয়ে শুরু হলে, দ্রুত কথায় সেটি বাদ পড়ে যেতে পারে। যেমন, “tell him”-এর ক্ষেত্রে অনেক সময় “tell ’im” উচ্চারিত হয়।
শব্দের মাঝে vowel বাদ পড়ে: কোনো শব্দের শেষে Vowel থাকলে এবং পরের শব্দের শুরুতেও Vowel থাকলে, একটি Vowel অনেক সময় বাদ পড়ে যায়। যেমন, “I am” প্রায়ই “I’m” হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ Volpone Bangla Summary – বাংলা সামারি
Assimilation-এর Basic Rules (মূল নিয়মাবলি)
Assimilation মানে হলো একটি ধ্বনি পাশের ধ্বনির মতো পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া। এটি সাধারণত দ্রুত কথোপকথনের সময় ঘটে। নিচে কিছু নিয়মাবলী দেয়া হলো:
Progressive Assimilation: এক্ষেত্রে একটি ধ্বনি, আগের ধ্বনির দ্বারা প্রভাবিত হয়। উদাহরণ: “what’s the problem” বাক্যে দ্রুত বললে “s” ধ্বনি /z/ হয়ে যেতে পারে। এখানে “s” এর আগের “t” ধ্বনি প্রভাবিত করে।
Regressive Assimilation: এক্ষেত্রে একটি ধ্বনি, পরের ধ্বনির দ্বারা প্রভাবিত হয়। উদাহরণ: “have to” বাক্যে দ্রুত বললে “have”-এর “v” ধ্বনি /f/ হয়ে যেতে পারে। এটি পরবর্তী “t” ধ্বনির প্রভাবে হয়।
Place of Articulation in Assimilation: কখনো কখনো ধ্বনির উচ্চারণ স্থান (Place of Articulation) পরিবর্তিত হয়। মানে, মুখের ভিতরে যেই স্থানে ধ্বনি তৈরি হয়, সেটি পাশের ধ্বনির সঙ্গে মিলিয়ে বদলে যায়। উদাহরণ: “input” /ɪnpʊt/ শব্দে /n/ ধ্বনি /p/ এর আগে /m/ হয়ে যায়। তাই শব্দটি শোনা যায় /ɪmpʊt/।
Manner of Articulation in Assimilation: Assimilation কখনো কখনো উচ্চারণের ধরন (Manner of Articulation) পরিবর্তন করে। এটি মুলত বাতাসের প্রবাহ কীভাবে বাধাগ্রস্ত বা আকার পরিবর্তন করে—সেই বিষয়ে। উদাহরণ: “that side” এ /t/ ধ্বনি পরিবর্তিত হয়ে ফ্রিকেটিভ (ঘর্ষণপ্রসুত ধ্বনি) /s/ ধ্বনি হতে পারে, ফলে উচ্চারণ হবে /ðæs saɪd/।
Reciprocal (Mutual) Assimilation: এক্ষেত্রে দুটি ধ্বনি একে অপরকে প্রভাবিত করে এবং উভয়ই পরিবর্তিত হয়। উদাহরণ: “don’t you” → /dəʊntʃu/। [N.B. tʃ → “ch”]
এভাবে Assimilation কথোপকথনকে আরও সহজ ও মসৃণ করে তোলে।
আরো পড়ুনঃ Macbeth Bangla Summary – বাংলা সামারি
Phonetics এবং Phonology ইংরেজি ধ্বনির ব্যাখ্যা দেয়। এরা দেখায় কীভাবে Consonant, Vowel, Intonation এবং Assimilation-এর মতো নিয়ম স্পষ্টভাবে কথা বলায় সাহায্য করে। এই মৌলিক বিষয়গুলো জানা থাকলে ভাষা শিখতে, বিশেষ করে Listening এবং Speaking-এ দক্ষতা বাড়ে।
