Locksley Hall Bangla Summary
Key information:
- Writer: Alfred Lord Tennyson (1809-1892)
- Time of composition: 1835
- Published date: in the poems, 1842
- Poetic form: this poem has been written in dramatic monologue as a set of 97 couplets.
- Mood and tone: melancholic mood with frustrating and wrathful tone.
- Point of view or position: first person or subjective point of view has been used.
- Technical excellence of the poem: Melancholic reflection.
- Source of idea of the poem: Tennyson has taken his idea of the poem “Locksley Hall” from “Moallakat” or “Muallaqak” that is suspended poem of Arabian Literature and was composed in nearly seventh century and hung up in the Temple at Mecca.
NB. What is Locksley Hall in the poem?
Ans. No definite mansion or castle is meant but its imaginary situation is described.
Character list of the poem:
Unnamed soldier: He is the speaker of the poem.
আরো পড়ুনঃ
Amy: She is the cousin of the speaker. She was loved by the speaker very passionately.
Themes of the Poem:
- Flashback.
- Disappointment in love.
- Inability to take part in the competition of ordinary English life.
- Economy and commerce.
- Scientific discoveries.
- Adventurous future.
Moral lesson
Life is moving. Bitter memories should be cherished for the purpose of inspiration not for disappointment.
Synopsis of the poem: এই কবিতার প্রথম অংশে একজন সিঙ্গেল স্পিকার তার প্রেমের ব্যর্থতার গল্প বলছেন। তিনি তার চাচাতো বোন অ্যামিকে খুব আবেগের সাথে ভালবাসতেন এবং অ্যামিও তাকে ভালোবাসতেন। কিন্তু অ্যামির ভালোবাসা তার কাছে মিথ্যা মনে হয় কারণ অ্যামির বাবা-মা অ্যামিকে জোরপূর্বক বিবাহের হুমকি দিলে, অ্যামি চাপের মুখে পড়ে আবেগহীন বিবাহে রাজি হয়ে যান। এই প্রেমের ব্যর্থতা স্পিকারকে তার বাস্তবিক জীবনের মুখোমুখি হতে নিষ্ক্রিয় করে তোলে।
তিনি তার নিম্ন অর্থনৈতিক অবস্থাকে বারবার ধিক্কার জানান। তিনি ভিক্টোরিয়ান জনগনের অত্যধিক বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সমালোচনা করেন। তিনি বলেন পুরো বিশ্ব টি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এবং ধনী ব্যক্তিদের পক্ষে সবকিছুই করা সম্ভব। তিনি এতিম ছিলেন কারণ তার বাবা ভারতের এক যুদ্ধে মারা গিয়েছিলেন এবং তার স্বার্থপর চাচা তার অভিভাবক ছিলেন।
আরো পড়ুনঃ
তিনি জীবনের বাস্তবতা থেকে পালাতে চান এবং কল্পনা করেন যে তিনি এমন একটি জায়গাতে বসতি স্থাপন করবে যেখানে কোন অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা থাকবে না এবং ইউরোপীয় পতাকা দেখা যাবে না। তিনি আদিম মানুষের মাঝে বাঁচতে চান। কিন্তু তিনি একটি মহান চ্যালেঞ্জ নিয়ে বাস্তবে ফিরে আসেন যে Locksley Hall– এ যা ঘটেছে তা তিনি মনে রাখবেন না এবং তিনি আশা এবং সাহসের সাথে চ্যালেঞ্জটি গ্রহণ করতে চান।
Bangla Summary:
স্পিকারের Locksley Hall পরিদর্শন: স্পিকার Locksley Hall পরিদর্শনে যান। সে তার সঙ্গীদের বলে তাকে সকাল পর্যন্ত Locksley Hall এর সামনে একা রেখে যেতে। তিনি তার ছেলেবেলায় ফিরে যান এবং তখন তার যৌবনের কথা মনে পড়ে। যখন তিনি সেখানে থাকতেন এবং যখন তিনি জানালার দিয়ে পশ্চিম আকাশে গ্যালাক্সিতে সাতটি তারা (Orion and Pleiads) পর্যবেক্ষণ করতেন তখন তার মন আনন্দে ভরে যেত। তিনি সমুদ্র উপকূলে ঘুরে বেড়াতেন এবং বিজ্ঞানের রূপকথার গল্প কল্পনা করতেন।
অ্যামির ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি: বসন্তকালে, তিনি তার চাচাতো বোন অ্যামির কাছে স্বীকার করেছিলেন যে তিনি তাকে ভালবাসেন। অ্যামি তাকে বলেছিল যে সেও তাকে অনেক দিন ধরে ভালবাসে কিন্তু সে তার প্রতি তার অনুভূতি লুকিয়ে রেখেছিল। এই কথাগুলো তার জন্য পৃথিবীকে আরো সুন্দর ও দীপ্তিময় করে তুলেছিল। সে এবং তার প্রেমিকা জোলাভূমি ও সমুদ্রর তীরে ঘুরে বেড়াত। তার কণ্ঠস্বর তার প্রেমিকাকে তার নিজের করে তুলেছিল এবং তাদের ঠোঁটের স্পর্শে তাদের আত্মা দ্রুতই একসাথে মিলে যেত।
আরো পড়ুনঃ
বাবা-মায়ের চাপে অ্যামির বিবা: তবে স্পিকার এর কাছে অ্যামির ভালোবাসা হেরে যায়। অ্যামির ভালোবাসা মিথ্যা হয়ে যায়। অ্যামি তার বাবার হুমকি এবং মায়ের তিরস্কার এর কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এবং অ্যামি অন্য কাউকে বিয়ে করেন। অ্যামির স্বামীর মধ্যে কোন রোমান্টিকতা ছিল না। যার কারণে স্পিকার মন খারাপ করে, বিরক্ত সুরে অ্যামির স্বামীর কঠোরতা, রুক্ষতা এবং নিম্ন বুদ্ধিভিত্তিক গুণকে তুলে ধরেন। অ্যামি স্পিকারের চেয়ে নিচু অনুভূতি এবং সংকীর্ণ হৃদয়ের একজন কঠোর মানুষকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছিলেন। স্পিকার বলেন অ্যামির স্বামী একজন জোকার টাইপের ব্যক্তি যার কঠোরতা এবং স্থূলতা অ্যামির চিন্তা-চেতনাকে টেনে নিচে নামিয়ে দিবে।
ভবিষ্যতে অ্যামি যেভাবে নির্যাতিত হবে: স্পিকার অ্যামির স্বামীর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করেই চলেছে। স্পিকার অ্যামিকে বলেন তার স্বামীর আবেগ অনুভূতি একদিন তার উপর থেকে সম্পূর্ণ চলে যাবে। তখন তার স্বামী তার সাথে কুকুর অথবা ঘোরার চেয়ে ভালো আচরণ করবে না। তখন অ্যামির অভিনব এবং হালকা চিন্তা সম্পূর্ণরূপে তার স্বামীর ওপর থেকে হারিয়ে যাবে। এর জন্য স্পিকার বিলাপ করে বলেন অ্যামির পক্ষে ভালো হবে যদি সে নিজের হাতে তার স্বামীকে হত্যা করে।
ভিক্টোরিয়ান পরিবেশের সমালোচনা: অ্যামির বিবাহের মাধ্যমে স্পিকার কঠোরভাবে ভিক্টোরিয়ান পরিবেশকে সমালোচনা করেন। কিছু বস্তুবাদী লাভ এবং অর্জনের জন্য তিনি ভিক্টোরিয়ান মানুষের প্রবণতাকে তিরস্কার করেন। তিনি ভিক্টোরিয়ান মানুষদের মন-মানসিকতাকে বাণিজ্যিক মন মানসিকতার সাথে তুলনা করেন। ভিক্টোরিয়ান মানুষদের কাছে যেন টাকায় ছিল সবকিছু যার কারণে সেখানে প্রেমের কোন মূল্যায়ন ছিল না। টাকার কারণে স্পিকারকে হারাতে হয়েছে তার ভালোবাসার মানুষ অ্যামিকে।
আরো পড়ুনঃ
স্পিকারের অ্যামিকে ভুলে যাওয়ার প্রচেষ্টা: স্পিকার অ্যামিকে ভুলে যেতে চাই। সে আর তার পুরনো স্মৃতিগুলো মনে করে কষ্ট পেতে চায় না। তার সেই সুখের দিনের স্মৃতিগুলো যখন মনে পড়ে তখন তার দুঃখ কষ্ট গুলো আরো বেড়ে যায়। সে অ্যামিকে তার সেই স্মৃতিগুলো ভুলে যেতে বলে কারণ যখন তার স্বামী নেশা করে এসে মাতাল ঘুমে ঘুমিয়ে যাবে তখন যদি সেই সুখের সময়ের কথাগুলো মনে পড়ে তখন সে কষ্ট পাবে এবং বালিশ কেঁদে কেঁদে ভেজাবে। তিনি অস্থির হয়ে উঠবেন এবং কে যেনো তার কানে ফিসফিস করে বলবে, সে কখনো সেই দিনগুলির আনন্দ পুনরুদ্ধার করতে পারবেনা। স্পিকার অ্যামিকে বলে সে তার মেয়ের দ্বারা হয়তো সান্তনা পাবে।
আরো পড়ুনঃ
যেভাবেই হোক স্পিকার অ্যামিকে ভুলে যেতে চায়। সে তার নিজের জীবনকে নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চায়। কিন্তু সে হতাশ কারণ পৃথিবীর সম্পূর্ণ বদলে গেছে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা হয়ে গেছে মানুষকে মূল্যায়ন করার প্রধান উৎস। মানুষ এখন অনেক লোভী হয়ে গিয়েছে। মানুষ মানুষকে মূল্যায়ন করছে তাদের ধনসম্পদ এবং প্রতিপত্তি দেখে ।
স্পিকার তার অতীতের সকল স্মৃতিকে কবর দিতে চান এবং তার উন্নত ভবিষ্যতের জন্য উত্তেজিত হতে চান। তিনি মনে করেন সময় সবকিছুকে বদলে দেয় এবং সময় মানুষকে পাল্টে দেয়। আর এই কল্পনার দ্বারা নিজেকে সান্তনা দেন। তিনি তার সঙ্গীদের কাছে অ্যামিের এই ঘটনাকে লুকিয়ে রাখতে চান কারণ তিনি মনে করেন তার সঙ্গীরা যদি এই ঘটনা জানে তাহলে তারা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে।
স্পিকারের বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়া: স্পিকার বলেন যে তিনি ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন যেখানে তার পিতা মহার্ত্তা যুদ্ধে মারা গিয়েছিলেন এবং তাকে অনাথ রেখে একজন স্বার্থপর চাচার কাছে রেখেছিলেন। সে নিজেকে এমন জায়গায় স্থির করতে চায় যেখানে সে বাণিজ্যের শব্দ শুনতে পাবে না এবং ইউরোপের কোনো পতাকাও দেখা যাবে না। কিন্তু স্পিকার এই প্রকল্পটি ছেড়ে দেন কারণ এটি কেবল কল্পনাতেই সম্ভব। তিনি বাস্তবতা থেকে পালাতে চান না। বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের সাহায্যে বিশ্ব এগিয়ে চলেছে যার জন্য তিনি আর মনে করতে চান না Locksley Hall-এ কী ঘটে। সাহস এবং আশা তার কাছে ফিরে আসে এবং সে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়।
I like the summary. Thank you so much
খুব ভালো হয়েছে। ইংরেজি সামারি দেয়া থাকলে আরো ভালো হতো😊