Prose style of F.R. Leavis
1.Long sentences
তিনি তার লেখাগুলোতে বা প্রবন্ধে লং সেন্টেন্স গুলো ব্যবহার করেছেন। যদিও লং সেনটেন্স শ্রেণী ব্যবহার করেছেন, তবে এগুলো বেশ বোধগমও ছিল।
2. close reading and careful analysis
লেভিস বলেছেন কোন টেক্সট পড়তে হলে একদম কাছ থেকে বা এনালাইসিস করে পড়তে হবে। তাহলে এর মোরার লেসনগুলো জীবনে কাজে লাগানো যাবে। এই স্টাইলের প্রতি তিনি জোর দিয়েছেন।
আরো পড়ুনঃ Comment on the Title Literature and Society (বাংলায়)
3.attention to detail
একটা টেক্সটের সবকিছুর প্রতি পূর্ণ এটেনশন দিতে বলেছেন লেভিস। এই কাজটা তিনি নিজেও করে দেখিয়েছেন। সবকিছুই খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
4. Intertextuality:
লেভিস এটা দেখিয়েছেন যে সব বই একটা আরেকটার সাথে কিন্তু কোন না কোন দিক দিয়ে ইন্টার রিলেটেড। পাশাপাশি তিনি তার রাইটিং এ লেখক এবং পাঠকের একটা ইন্টার কানেকশন দেখিয়েছেন।
5.Allusiveness
লেভিস তার লেখনীতে প্রচুর পরিমাণে অ্যালুশন দেখিয়েছেন। allusions to a wide range of literary, philosophical, and cultural works.
আরো পড়ুনঃ Virginia Woolf’s Conditions for creative genius (বাংলায়)
6. Clarity
লেভিসের রাইটিং এর একটা গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ক্লারিটি। তিনি সহজ, সুন্দর ,সাবলীল এবং পরিষ্কার ভাষায় তার পাঠকদের তার আইডিয়া বুঝিয়েছেন।
7. use of a point-to-point argumentation.
লেভিস পয়েন্ট টু পয়েন্ট সব কিছু আলোচনা করেছেন তার রাইটিং এর মধ্যে। এতে করে তার পাঠকরা খুব সহজেই তার আইডিয়া বুঝতে পেরেছে এবং তার টেক্সট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে।
8. Direct and simple language.
আর সর্বোপরি লেগিস ব্যবহার করেছেন একদম স্ট্যান্ডার্ড ও সহজ ভাষা। যাতে করে পাঠকরা তার মনের ভাব বুঝতে পারে। এবং তার লেখা তাদের নিজের জীবনে কাজে লাগাতে পারে।
আরো পড়ুনঃ Feminist Elements of Shakespeare’s Sister (বাংলায়)