কি অবস্থা, ব্যাডা ও বেডি মানুষ? ভয়ে আছেন, তাই নি? চলেন দেহি, prose মাইয়া মাইনসের মনের মতোন সহজে বুঝা যায় কিনা? আই মিন, চলেন একটু ট্রাই মাইরা দেখি।
১. সর্বপ্রথম সমস্যা হচ্ছে আতঙ্কিত হয়ে যাওয়া। আরে ভাই একটু থামেন। ওই মিয়া, একটু খাড়ান। ওরা যদি লিখতে পারে, তাহলে আপনি পড়তে পারবেন না কেন? পড়লে বুঝতে পারবেন না কেন? আগে আতঙ্কিত হওয়া বন্ধ করেন মিয়া। পাঁচ মিনিট চুপচাপ চোখ বুজে বসে থাকুন। Cool cool cool
২. ব্রড প্রশ্নের জন্য টেক্সট টার্গেট করুন। shakespeare’s sister এটা সবচেয়ে সহজ। এবং এটা থেকে এবার দুইটা প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। আবার এর প্রশ্নগুলোর সব পয়েন্ট প্রায় একই রকম। অর্থাৎ এখান থেকে দুইটা প্রশ্ন আসলে, একই পয়েন্ট আপনি ২টা প্রশ্নে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য আমাদের দেওয়া বাংলা ডিসকাশন থেকে ১০/১২ পয়েন্ট বুঝে পড়ে ফেলুন। মনে রাখুন। তাহলে এখান থেকে ২ টা প্রশ্ন আপনি কমন পেয়ে গেলেন।
আসলে এই বেডি হচ্ছে একজন বেডি মানুষ। তাই মূলত সাহিত্য রচনায় বেডি মানুষ কেন পিছিয়ে ছিল ও ওগো উন্নয়নে কি কি লাগবো, সেসব বলেছেন।
৩. এরপরে সহজ হচ্ছে literature and society. এখান থেকেও দুইটা প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা আছে। এর বাংলা সামারিটা একটু পড়ে ফেলুন। এরপর ইংলিশ সামারি পড়ুন। তাহলে আপনি এর মূল আলোচনা সম্পর্কে খুব ভালো আইডিয়া পাবেন।
লিটারেচার, সোসাইটি, এদের সম্পর্কে, ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট, সপস্টিকেটেড কালচার ,পপুলার কালচার ও কাদের গুনকীর্তন ও কাদের সমালোচনা করা হয়েছে তা পরে ফেলুন। তাহলে মূলত এখান থেকে আর কোন প্রবলেম থাকে না।
তাহলে মোটামুটি চারটা প্রশ্ন হয়ে গেল। কম করেও তিনটা তো পাবেনই ইনশাআল্লাহ। একদম শেষের পয়েন্ট না পড়ে আগেই বিরক্ত হবেন না।
৪. এরপর টার্গেট করুন দ্য আমেরিকান স্কলার। এখান থেকে প্রশ্ন টার্গেট করে পড়ুন। এখান থেকে ১ টা আসার সম্ভাবনা আছে। আর এর থিম ও ডিসকাশন টপিক মূলত পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়। তাহলে ৪ টা হয়ে গেল।
এখানকার মূল আলোচনা হচ্ছে দুইটা। ১. আমেরিকান স্কলারের উপরে ইনফ্লুয়েন্স (প্রকৃতির, বইয়ের ও নিজের কাজের ২. আমেরিকান স্কলারের ডিউটি। তো এবার আপনিই ভাবুন এতো সহজ প্রবন্ধ থেকে কি প্রশ্ন লিখতে পারবেন না?
৫. এরপর থরো কে ধরুন।
থরো মূলত মানুষের অধিকার এবং দুর্নীতিবাজ ও স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে বলেছেন। তিনি বলেছেন সরকার ইন্ডিভিজুয়াল কারো মতের বিরুদ্ধে গেলেই সে যেন ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে রিভোল্ট ঘোষণা করে।
এরও প্রশ্ন টার্গেট করে পড়ুন। মোটামুটি ইমপর্টেন্ট তিনটা প্রশ্ন পড়ুন। আমাদের সাজেশন ফলো করলেই ইনশা আল্লাহ। আশা করা যায় দুইটা কমন আসবে। না আসলেও ১টা হান্ডেট পার্সেন্ট ইনশাআল্লাহ পাবেন। তাহলে তো ৫টা হয়েই গেলো। ওই মিয়া, হুদাই এতো টেনশন নেন ও দেন কেন?
৬. এরপর ইডিয়টকে, সরি ইলিয়টকে বেছে বেছে পড়ুন। এই বেডা এমন একটা বেডা, যারে আজ পর্যন্ত কোন ক্রিটিক সমালোচনা করার সাহস দেখাতে পারেনি। যদিও হালকা করে করেছে, তবে কোন একটা দিক থেকে কিন্তু মিল দেখিয়েছে। অর্থাৎ এই বেডা হচ্ছে ইংরেজি সাহিত্যের জেমস।
তবে সে এই লেখাটা লিখেছে মূলত রোমান্টিক কবিদের বাঁশ দেওয়ার জন্য। আর এজন্য সে কবিতার জন্য ইমপারসোনাল থিওরি দিয়েছে। এটা সম্পর্কে তো একটু পড়তেই হবে।
এখান থেকে ১টা প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের সাজেশন থেকে ইনশাল্লাহ একটা কমন থাকবে। তাহলে তো ৬ টা হয়েই গেল, তাই নয় কি?
৭. এবার আসি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা কথায়। আপনারা পড়ার সময়ে কোন কিছু আবিষ্কার করার চেষ্টা করেন না, প্রশ্নের সাথে প্রশ্নের লিংক আপ করার চেষ্টা করেন না, যার জন্য কিছু মনে থাকে না। একদম বেডি মানুষের মতো কাজ করেন।
আরে বাই অর বেহেনো, প্রতিটা টেক্সট থেকে ১০/১২টা পয়েন্ট বার করে নিন প্রশ্ন লেখার জন্য। মূলত ওই টেক্সটের থিম গুলো তুলতে পারলে আরো ভালো। এতে করে আনকমন বলে কোন প্রশ্ন থাকে না।
৮. প্রয়োজনে কোটেশন ছেড়ে দিন। ২/১ টা সহজগুলো ধরে নিন। পয়েন্ট করতে পারলে, পয়েন্ট খাতায় মার্ক আনবে। আর লেখকের লাইফ ডিউরেশন অবশ্যই পিক করবেন।
কি, এখন কি একটু হলেও ইজি লাগতেছে? পাশ করার অন্তত ভরসা পাচ্ছেন তো?
what the F****
🤣🤣
ইনশাআল্লাহ, I’ll try my best!😫
Thanks
মুই সউগ বুজছম। কিন্তু কথা হইলো-
তোমার প্রসের অনুবাদ গুলে কই পাম?
মোক এন্না কয়া দেও।
আর হ, মুই কিন্তু গাইবান্ধা ছাওয়া বাহে।