Silas Marner বাংলা Summary

Key facts

earn money

1.Full Title: Silas Marner: The weaver of Raveloe

2. Writer: George Eliot. Real Name: ( Mary Ann Evans) . Life Duration: (1819-1880)

3. Published: 1861

4. Themes: Faith, Morality, Love, Betrayal and the individual and society.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


5. Setting: Time Setting: 1800s

                   Place Setting: a fictional village Raveloe of England.

6. Genre: Domestic fiction 

7. Key point: Realism

8. Point of view: 3rd person omniscient.

Characters

Major/Main Characters 

1.Silas Marner: (Protagonist) A lower class weaver. Betrayed by his friend William Dene in Lantern Yard. Adopts Eppie.

2. Eppie: Biological daughter of Godfrey Cass and Molly. She is raised by Silas Marner.

3. Godfrey Cass: Secretly marries Molly and becomes the biological father of Eppie. He wishes to marry Nancy Lammeter.

Secondary Characters 

1.Molly: Real mother of Eppie. Godfrey Cass secretly marries her. She is lower in class.

2. Nancy Lammeter: She marries Godfrey. She is the daughter of a wealthy landowner.

3. Dunstan Cass: Brother of Godfrey Cass who knows the secret of Godfrey. He robs Silas’s Gold and his dead body is found in a quarry.

Minor Characters: 

1.Squire Cass: Father of 4 sons including Godfrey. Influential character of Raveloe.

2. Dolly Winthrop: Eppie’s Godmother and advised Silas about Eppie’s care.

3. Aaron: Eppie marries him. Son of Dolly.

4. William Dane: Silas’s close friend at Lantern Yard. He marries the girl to whom Silas was engaged and betrays Silas.

5. Sarah: Silas was engaged with her in Lantern Yard.

Silas Marner – বাংলা সামারি

সামারি পড়ে সম্পূর্ণ নোভেল যাতে খুব সহজেই বুঝতে পারেন, তাই গুরুত্বপূর্ণ ১০টি পয়েন্টে সম্পূর্ণ সামারি ভাগ করা হয়েছে।

১.সাইলাস মারনারের বর্তমান অবস্থা

সাইলাস মারনার বর্তমানে রেভলোতে (Raveloe) বসবাস করছে। সে মূলত একাই থাকে। আর তাঁতে কাপড় বোনার কাজ করে। আশেপাশের কোন মানুষের সাথে সে মেলামেশা করে না। এর কারণ হচ্ছে, সে এই গ্রামের মানুষ নয়। সে এসেছে ল্যানটার্ন ইয়ার্ড (Lantern Yard) গ্রাম থেকে। ঈশ্বরের প্রতি তার কোন বিশ্বাস ছিল না। আশেপাশের কোন মানুষকেও সে বিশ্বাস করতো না। তাই সে ১৫ বছর ধরে রেভলোতে একা একাই বসবাস করছে। এখন মনে প্রশ্ন জাগে যে, কেন সে কাউকে বিশ্বাস করে না এবং একাকীত্বতা বেছে নিয়েছে? এর উত্তর দেওয়া হয়েছে এই নোভেলের ব্যাকগ্রাউন্ড/ অতীতের স্টোরিতে।

২. সাইলাস মারনারের অতীত জীবনের গল্প

১৫ বছর আগে সাইলাস মারনার ল্যানটার্ন ইয়ার্ড গ্রামের চার্চের একজন সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। তিনি খুবই ধর্মীয়মনা ছিলেন এবং গ্রামের মানুষের সাথে তার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। তিনি সেই গ্রামের Sarah নামের একটা মেয়েকে খুব পছন্দ করতেন এবং তার সাথে তার এনগেজমেন্টও হয়েছিল। কিন্তু সাইলাস মারনারের খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু William Dane, Sarah কে খুবই পছন্দ করতো। তাই সে সাইলাস মারনারের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করতে শুরু করে। একদিন চার্চের একজন বয়স্ক ধর্মযাজক Deacon, খুবই অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এই ধর্মযাজকের কোন পরিবার ছিল না অর্থাৎ তিনি ছিলেন অবিবাহিত। তাই তার দেখাশোনার কেউ ছিল না। এজন্য সাইলাস মারনার তার দেখাশোনা করতে শুরু করলেন।

এই সুযোগটাই সাইলাস মারনারের বন্ধু William Dane নেয় এবং তাকে ফাঁসিয়ে দেয়। William Dane চার্চের কিছু অর্থ চুরি করে এবং শুধুমাত্র খালি ব্যাগ সাইলাস মারনারের ঘরে রেখে আসে। আর প্রমাণস্বরূপ সে সাইলাসের যে ছুরি ধার নিয়েছিল, এটা সে Deacon এর টেবিলের পাশে রেখে আসে। সাইলাস মারনার কোন পাপ না করেই এখানে দোষী প্রমাণিত হলো। এখানে আশেপাশের কোন মানুষ বা ঈশ্বর তাকে কোনরূপ সাহায্য করেনি‌। তাই মানুষ ও ঈশ্বরের প্রতি তার আস্থা চিরতরে হারিয়ে যায়। এদিকে তার বন্ধু William Dane, Sarah কে বিয়ে করে নেয়। আর তাই এই সবকিছুতে হতাশাগ্রস্থ হয়ে, সাইলাস মারনার Lantern Yard গ্রাম ছেড়ে Raveloe গ্রামে চলে আসে, আর একাকী থাকতে শুরু করে। 

৩. সাইলাস মারনারের বর্তমান পেশা ও অবস্থা 

রেভলো গ্রামে এসে সাইলাস মারনার খুব পরিশ্রম করতে শুরু করে। সে তাতে কাপড় বুনে দিয়ে এর বিনিময় স্বর্ণ নিত। সে স্বর্ণ খুব পছন্দ করতো। প্রতিদিন সে কঠোর পরিশ্রম করে রাতের বেলা সে তার স্বর্ণ দেখতো। স্বর্ণ উপার্জন করাই তার জীবনের মূল লক্ষ্য হয়ে যায়। তার স্বর্ণগুলো যেন নিরাপদ থাকে, এজন্য সে মেঝেতে গর্ত করে এর মধ্যে স্বর্ণগুলো জমা রাখতো।

৪. গডফ্রের বিয়ে ও গোপন রাখার চেষ্টা 

স্কয়ার ক্যাসের চার পুত্রের মধ্যে সবচেয়ে বড় পুত্রের নাম ছিল গডফ্রে ক্যাস। গডফ্রে লুকিয়ে একটা নিম্ন শ্রেণীর মেয়ে মলিকে বিয়ে করে। তবে গডফ্রে এর ভাই ডানস্টান (Dunstan Cass) এটা জেনে যায়। ডানস্টান তখন এই বলে তার ভাই গডফ্রে কে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকে যে, যদি গডফ্রে ডানস্টানকে নিয়মিত টাকা না দেয়, তাহলে ডানস্টান গডফ্রের নিচু শ্রেণীর মেয়েকে বিয়ে করার গোপন বিষয়টা তাদের বাবা স্কয়ার ক্যাস ও সবাইকে বলে দেবে। তাই গডফ্রে নিয়মিত তার ভাইকে টাকা দিচ্ছিল। একসময় এমন হয় যে, গডফ্রে তার বাবার ব্যাংকের টাকা পর্যন্ত শেষ করে ফেলে। কিন্তু তার বাবার টাকা সে কিভাবে ফেরত দেবে, আর ডানস্টানকেই বা কিভাবে টাকা দেবে, এটা ভাবতে ভাবতে সে তার নিজের ঘোড়া ডানস্টানকে দেয় এবং বলে বিক্রি করতে।

৫. সাইলাস মারনারের স্বর্ণমুদ্রা চুরি ও ডানস্টানের মৃত্যু

ডানস্টান ঘোড়া বিক্রি করতে যায়। পথিমধ্যে তার বন্ধুদের সাথে তার দেখা হয়, যারা কিনা শিকার করতে যাচ্ছিল। ডানস্টানও তার বন্ধুদের সাথে শিকার করতে যায় এবং হঠাৎ ঘোড়াটি মারা যায়। এখন কি আর করার, সে হেঁটেই ফিরতে শুরু করে। ফেরার পথে হঠাৎ সে সাইলাস মারনারের ঘর দেখতে পায়। গ্রামের সবাই জানতো যে, সাইলাস মারনার স্বর্ণের বিনিময়ে কাজ করে। তার কাছে অনেক স্বর্ণ আছে। ডানস্টান মনে মনে ভাবলো, সে সাইলাস মারনারের কাছে থেকে কিছু স্বর্ণ ধার করে নিয়ে বাসায় ফিরবে। সে সাইলাস মারনারের ঘরের ভেতরে প্রবেশ করলো কিন্তু ঘরে কেউ ছিলনা। তাই সে চুপি চুপি সাইলাস মারনারের স্বর্ণের মুদ্রাগুলো খুঁজতে লাগলো এবং পেয়েও গেল। সে এগুলো চুরি করে।

এদিকে সাইলাস মারনার বাড়িতে এসে দেখে তার স্বর্ণগুলো নেই। তাই সে একদম হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এরপর এই প্রথমবারের মতো সে গ্রামের সকলের সাহায্য প্রার্থনা করে এবং সবাই তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে। এদিকে ডানস্টান সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে। আসলে সে স্বর্ণগুলো চুরি করে যাওয়ার সময়ে সাইলাস মারনারের বাড়ির পেছনে যে পাথর ছিল তার সাথে ধাক্কা লেগে পড়ে মারা যায়। সাইলাস মারনারের স্বর্ণও খুঁজে আর পাওয়া যায় না। 

এদিকে গডফ্রে জানতে তার ভাই ডানস্টান তার ঘোড়াকে মেরে ফেলেছে। তাই সে ফ্রাস্টেটেড হয়ে তার বাবাকে তার বিয়ে ও ঘোরার মৃত্যুর ব্যাপারে বলতে যায়। কিন্তু সে শুধুমাত্র ঘোড়ার মৃত্যুর ব্যাপারেই বলতে পারে। এটা শুনে তার বাবা অনেক রেগে যায়। কারণ তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা তখন খুব খারাপ যাচ্ছিল। তবে গডফ্রে তার বিয়ের ব্যাপারে, তার বাবাকে কিছু বলতে পারে না। তবে ডানস্টান এর হঠাৎ এভাবে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া এবং সাইলাস মারনারের স্বর্ণ চুরি হওয়া যাওয়ার বিষয়টাতে কেউ কোন কানেকশন খোঁজার চেষ্টা করেনি।

৬. রেড হাউজে পার্টি

তো একদিন স্কয়ার কাসের বাড়ি রেড হাউজে একটা ইভিনিং পার্টি রাখা হয়। সেই পার্টিতে গডফ্রে এর গার্লফ্রেন্ড ন্যান্সি এসেছিল। তারা দুইজন সেখানে একসাথে ডান্স করে। তবে গডফ্রে ভেতরে ভেতরে লোয়ার ক্লাস মলিকে বিয়ে করে অনেকটা অনুতপ্ত ছিল। তাই সে মলিকে ভোলার জন্য ন্যান্সি এর সাথে আরও ভালো করে ডান্স করার চেষ্টা করে।

৭. মলির মৃত্যু ও সাইলাসের দ্বারা তার বাচ্চাকে পাওয়া

সেই রাতেই বাইরে স্নো-ফল/তুষারপাত হচ্ছিল। বাইরে খুব ঠান্ডা ছিল। মলি মনে করে তার মেয়ের সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন। তাই সে তার মেয়েকে নিয়ে গডফ্রে ও তার সম্পর্ক সবাইকে জানিয়ে দিতে রেড হাউজের দিকে যেতে থাকে। তবে এখানে একটা সমস্যা হয়ে যায়। মলি আগে থেকেই আফিম অ্যাডিক্টেড ছিল। সে সাইলাস মারনারের বাড়ির সামনে এসেই ক্লান্ত হয়ে বরফের উপরে বসে পড়ে। সামনেই সাইলাস মারনারের বাড়ির আলো দেখা যাচ্ছিল। মলির ছোট মেয়েটি সেই আলো অনুসরণ করে সাইলাস মারনারের ঘরে চলে যায়। আর ঘুমিয়ে পড়ে। সাইলাস মারনার ঘরে এসে দেখে স্বর্ণের মতো কিছু একটা দেখাচ্ছে। সে মনে করে তার স্বর্ণ হয়তো চোর ফিরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু কাছে যেতেই সে লক্ষ্য করে, একটা বাচ্চা মেয়ে ঘুমিয়ে আছে, যার চুলগুলো ছিল সোনালী রঙের। সে এই বাচ্চা মেয়েটিকে দেখে হতবাক হয়ে যায়। সে বুঝতে পারে না এই মেয়েটি কোথায় থেকে তার ঘরে এলো।

এরপর সে বাইরে গিয়ে দেখে মেয়েটির মা বাইরে মরে পড়ে আছে। এখন সাইলাস মারনার দৌড়ে ওই রেড হাউসে যায়, যেখানে ডক্টর Kimble (কিম্বল) ও পার্টিতে এটেন্ড করেছিল। এখন গডফ্রে, ডক্টর Kimble ও পার্টির সবাই সেই জায়গায় এসেছিল। ডক্টর Kimble মলিকে দেখে মৃত ঘোষণা করে। গডফ্রে তখন বুঝতে পারে যে, মলির এই মৃত্যুর জন্য তাকে অবশ্যই ভবিষ্যতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হবে। গডফ্রে এখন একদম ফ্রি। তাই সে পার্টিতে ফিরে যায় ন্যান্সির সাথে ডান্স করতে। 

৮. এ্যাপির বড়ো হয়ে ওঠা

এদিকে সাইলাস মারনার ওই ছোট বাচ্চাটিকে লালন পালন করতে শুরু করে। সে এই বাচ্চাটির নাম রাখে এ্যাপি (Eppie)। এ্যাপির কারণেই আশেপাশের মানুষ জনের সাথে সাইলাস মারনারের সম্পর্ক আরো বেশি ভালো হচ্ছিল। আর এ্যাপিকে লালন পালন করতে তাকে সাহায্য করছিল ডলি। সে খুব ভালো করেই জানতো, বাচ্চাদের কিভাবে দেখাশোনা করতে হয়। কারণ তার একটা ছেলে ছিল, যার নাম ছিল এ্যারন। সেও এ্যাপির সমবয়সী ছিল। এখন ধীরে ধীরে সাইলেস মারনারের চার্চের প্রতি বিশ্বাস ফিরে আসছিল। আর সে তার মেয়েকে পৃথিবীর সবচেয়ে বেস্ট জিনিসগুলোই দিতে চাচ্ছিল। এভাবেই ১৬ বছর কেটে যায়। ইতোমধ্যেই সাইলেস মারনারের বয়স হয়ে গেছে। আর এ্যাপি হয়ে গেছে ১৮ বছরের যুবতী। এ্যাপি ও এ্যারন যেহেতু একসাথেই বেড়ে উঠেছে, তাই তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে বিয়ের পরেও এ্যাপি তার বাবা সাইলাস মারনারের কাছে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়।

৯. গডফ্রের দ্বারা এ্যাপিকে এডপ্ট করতে যাওয়া 

এদিকে এ্যাপির বায়োলজিক্যাল ফাদার বা সত্যিকারের বাবা গডফ্রে সব সময় এ্যাপির উপরে নজর রাখছিল। এজন্য মাঝেমধ্যে সে সাইলাস মারনারকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করতো। তবে ন্যাসির গর্ভে তার কোন সন্তান হয়নি। এর কারণ হিসেবে সে মনে করতো, সে মলির সাথে যে অবিচার করেছে এটাই এর শাস্তি। তবে সে এ্যাপিকে এডপ্ট করার জন্য ন্যান্সিকে বলে। তবে ন্যান্সি তাদের ভাগ্যের দোষ বলে রাজি হয় না। সে মনে করে ঈশ্বর তাদের কপালে বাচ্চা রাখেন নি। তাই আলাদা করে কাউকে এডপ্ট করার দরকার নেই। এখানে এটা বোঝা যায় যে, গডফ্রে তখনও ন্যান্সিকে বলেনি যে, মলি ছিল তার স্ত্রী এবং এ্যাপি তার নিজের মেয়ে।

এরপর একদিন সাইলাস মারনারের বাড়ির পেছনে ডানস্টান এর লাশ পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি সাইলাস মারনারের হারিয়ে যাওয়া স্বর্ণও পাওয়া যায়। এরপর গডফ্রে ন্যান্সির কাছে যায় এবং তার অতীত সম্পর্কে সবকিছু বলে। এবার ন্যান্সি বুঝতে পারে, কেন বার বার গডফ্রেকে এ্যাপিকে এডপ্ট করতে চাইছিল। 

১০. এ্যাপির দ্বারা সাইলাসকে বাবা হিসেবে স্বীকৃতি ও তার বিয়ে

যাইহোক ন্যান্সি সবটা শুনে এটা অনুভব করে যে, এ্যাপি একটা ভাল লাইফ ডিজার্ভ করে। তাই তারা দুজন সাইলাস মারনারের ঘরে যায়। তারা এ্যাপিকে তার সত্যিকারের বাবা-মা সম্পর্কে জানায় এবং এটাও বলে যে তারা তাকে নিয়ে যেতে এসেছে। এসব শুনে সাইলাস মারনার একদম ভেঙে পড়ে। সে সবটা এ্যাপির হাতেই ছেড়ে দেয়। তখন এ্যাপি বলে, সে তার বাবা সাইলাস মারনারকে ছেড়ে কোথাও যাবে না। কারণ তার কাছে সাইলাস মারনারই তার বাবা ও মা। হতাশাগ্রস্ত হয় গডফ্রে ও তার স্ত্রী ন্যান্সি সেখান থেকে চলে আসে। গডফ্রে আবারও অনুভব করে, অতীতে সে যে পাপ করেছিল, এটাই তার ফল।

এরপর এ্যাপি ও এ্যারনের বিয়ে দেখানো হয়। সম্পূর্ণ গ্রাম তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান সেলিব্রেট করছিল। বিয়েতে এ্যাপি কটনের সাদা কালারের সুন্দর একটা পোশাক পড়েছিল। সবাই তখন একথা বলাবলি করছিল যে, সাইলাস মারনারের জীবনে এ্যাপি আসার কারনেই তার জীবনটা আশীর্বাদে ভরে উঠেছে। সাইলাস মারনার তখন এটা অনুভব করে যে, তার যে গোল্ড কয়েন চুরি হয়েছিল, এ্যাপির রূপ ধরেই সেসব গোল্ড কয়েন তার কাছে ফিরে এসেছে। অর্থাৎ সাইলাস মারনারের আসল গোল্ড কয়েন হচ্ছে তার মেয়ে এ্যাপি। তাদের বিয়ের পরে তাদের বাড়ির বাইরে একটা গার্ডেন তৈরি করা হয়। এ্যাপি ছোটবেলা থেকেই এমন একটা গার্ডেনের স্বপ্ন দেখতো। অবশেষে এ্যাপিও এটা অনুভব করে যে, সে এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক