fbpx

Sir Roger at Church Bangla Summary

1. Writer: Joseph Addison (1672-1719).

2. Published date: The essay, Sir Roger at Church, was first published in “The Spectator” on 9th July, 1711 AD.

3. Setting:  Place Setting: Church

                   Time Setting: Sunday

4. Central Character: Sir Roger de Coverley. In short Sir Roger. ( Churchman) Landlord of the whole congregation.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


5. Moral lesson: Sunday should be a holy day for all the people of the world.

6. Matter of discussion: Importance of Sunday.

বাংলা সামারি 

তো এই প্রবন্ধের সম্পূর্ণ সামারি আমরা মাত্র ২টি পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জানতে পারবো।

১. রবিবার এর গুরুত্ব

২. চার্চে স্যার রজার এর ভূমিকা

google news

তো চলুন এই পয়েন্ট গুলো আলোচনা করা যাক।

১. রবিবার এর গুরুত্ব

  • কালচারকে টিকিয়ে রাখা

এই প্রবন্ধে স্যার রজার নামের একজন ব্যক্তি রয়েছেন, রবিবার যার অনেক পছন্দের। কারণ এই দিনে তিনি একজন চার্চম্যান হওয়ার সুযোগ পান। আমরা সবাই জানি যে, খ্রিস্টানরা রবিবারের দিনে চার্চে সবাই দেখা-সাক্ষাৎ করে এবং একত্রিত হয়। সপ্তাহে ছয় দিন কাজ করার পরে একমাত্র এই রবিবারে তারা ছুটি পায় এবং চার্চে যায়। এডিসন এই প্রবন্ধে একটা গ্রামের কথা বলেছেন, যেখানকার মানুষেরাও রবিবারের দিনে আরেক গ্রামের মানুষদের সাথে দেখা করে। সবাই সুন্দর সুন্দর পোশাক পরে একে অন্যকে অভিবাদন জানায়। মানুষজন একে অন্যের বিষয়ে এবং বিভিন্ন টপিক নিয়ে কথা বলতে থাকে। চার্চের ফাদার যা যা বলেন, সবাই খুব মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং এরপরে সবাই একসাথে প্রার্থনা সংগীত গাইতে শুরু করেন। এডিসন বলেছেন এটা কালচারকে টিকিয়ে রাখার জন্য খুবই প্রয়োজন।

  • মানুষের হৃদয়কে পবিত্র করা

এডিসন এর মতে মানুষ একটানা ছয় দিন কাজ করার পরে তাদের আত্মা অপবিত্র হয়ে যায়। তারা ভালো মন্দের পার্থক্য বুঝতে পারে না। কিন্তু রবিবার তাদের আত্মাকে পবিত্র করতে সাহায্য করে। একটানা ছয় দিন কাজ করার পরে মানুষ বুঝে উঠতে পারে না তার কি করা উচিত। তারা খুব ক্লান্ত হয়ে ওঠে। আর এজন্য তারা অনেক কঠোর স্বভাবের হয়ে ওঠে। কিন্তু রবিবারে চার্চে যাওয়ার মাধ্যমে তারা অনেক বিনয়ী হওয়ার শিক্ষা এবং সুযোগ পায়। ফাদারের উপদেশ শুনে তারা হৃদয়ে প্রশান্তি অনুভব করে। 

২. চার্চে স্যার রজার এর ভূমিকা

  • চার্চের ডেকোরেশন

স্যার রজার গ্রামের এই চার্চকে খুব সুন্দর করে সাজিয়েছেন। বিভিন্ন কালারের কাপড় দিয়ে সাজিয়েছেন। আবার বাইবেলের সুন্দর সুন্দর উপদেশ চার্চের দেয়ালে লিখে দিয়েছেন। চার্চে মানুষের বসার জন্য জায়গা করে দিয়েছেন। তিনি এই সবকিছু নিজের টাকায় করেছেন। কারণ তিনি একজন Landlord ছিলেন। 

  • মানুষকে চার্চের প্রতি আহ্বান জানানো

স্যার রজার খেয়াল করলেন যে, গ্রামের সব মানুষ প্রতি রবিবারে চার্চে যায় না। এজন্য তিনি সবাইকে চার্চে নিয়মিত আসার জন্য আহ্বান জানান। 

  • মানুষদের প্রার্থনা সংগীত শেখানো

স্যার রজার এটা বললেন যে, সবার কাছে একটা করে অবশ্যই প্রার্থনার বই থাকতেই হবে। এমনকি গ্রামের মানুষজন যেন প্রার্থনা সংগীত খুব সুন্দর করে গাইতে পারে, এজন্য একজন গায়ককে ভাড়া করলেন। এই কাজে তিনি সফল হন। এডিসন এখানে বলেছেন যে, স্যার রজারের এই অবদানের কারণে ওই গ্রামের মানুষজন খুব সুন্দর করে প্রার্থনা সংগীত গাইতে পারতো। কিন্তু আশেপাশের অন্যান্য গ্রামের মানুষজন তা পারতো না।

  • চার্চের নিয়ম শৃঙ্খলা কঠোরভাবে বজায় রাখা

স্যার রজার এটা খুব ভালো করে খেয়াল রাখতেন যে, সবাই যেন চার্চের নিয়ম শৃঙ্খলা কঠোরভাবে মেনে চলে। তারা যেন প্রার্থনার সময়ে ঘুমিয়ে না পড়ে। কেউ যদি ঘুমিয়েও পড়তো, স্যার রজার তাকে নিজে গিয়ে অথবা কাউকে পাঠিয়ে দিয়ে তাকে জাগিয়ে দিতেন। মাঝেমধ্যে তিনি এটা দেখতেন, কে কে চার্চে এসেছে আর কে কে আসেনি। 

  • স্যার রজারের কিছু দোষ

প্রার্থনার সময়ে তিনি অন্য কাউকে ঘুমাতে না দিলেও নিজেই মাঝেমধ্যে ঘুমিয়ে যেতেন। সবার যখন প্রার্থনা সংগীত গাওয়া শেষ হতো, তখনো স্যার রজার পরবর্তী এক মিনিট পর্যন্ত নিজেই গাইতে থাকতেন। মাঝেমধ্যে নিজের প্রার্থনায় নিজেই খুশি হয়ে ৩ থেকে ৪ বার জোরে জোরে আমিন বলতেন।

  • স্যার রজারের কিছু গুনাবলি

স্যার রজার মাঝেমধ্যে মানুষের কাছে যেতেন এবং তাদের সবার খোঁজ খবর নিতেন। তিনি চার্চ নিয়ে খুব বেশি সেনসিটিভ ছিলেন। চার্চে যারা কাজ করতো, প্রতি বছর তাদের বেতন তিনি বাড়িয়ে দিতেন। এর কারণ এটাই ছিল যে, যাতে যুবকরা চার্চের প্রতি আরও বেশি আগ্রহী হয়। এই গ্রামের সব শ্রেণী পেশার মানুষকে তিনি চার্চে আনতে সক্ষম হন। যেখানে আশেপাশের গ্রামের মানুষজন খুব একটা চার্চে যেত না। আর এই সামগ্রিক কারণে প্রার্থনা শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও কেউ তাদের আসন থেকে উঠতো না, যতক্ষণ না পর্যন্ত স্যার রজার সেখান থেকে চলে যাচ্ছে। আর গ্রামের সবাই স্যার রজারকে অনেক শ্রদ্ধা করতেন এবং ভালোবাসতেন।

2 COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক