Sons and Lovers Bangla Summary and Key Information
- Title: Sons and Lovers
- Writer: D.H.Lawrence
- Published: 1913
- Genre: Literary fiction
Characters
- Paul: The protagonist of the novel. He is very confused about his relationships.
- William: Paul’s brother and Mrs. Morel’s firstborn. William died of pneumonia.
- Mrs. Morel: Mother of Paul. She is not happy with his marriage. Mrs. Morel is obsessed with her sons, especially Paul.
- Walter Morel: Husband of Mrs. Morel who is a miner. He is a drunk person.
- Miriam: Daughter of a farmer. Miriam is very intelligent and religious. She truly loves Paul, but cannot be physical with Paul because of her religious belief.
- Clara: Friend of Miriam. She is already married to Baxter. But they’re separated.
- Baxter: Clara’s husband. Later he becomes Paul’s friend.
Theme: Family, Psychology, and the Oedipus Complex, Christianity, Propriety, and Physicality, Women’s Work, and Women’s Rights.
Sons and Lovers Bangla Summary
Sons and Lovers নোভেলটি ব্রিটিশ লেখক ডি.এইচ.লরেন্স লিখেছেন। এটি ১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয়। এই গল্পের মাধ্যমে লেখন মূল চরিত্র, পলের মানসিক দ্বন্দ্বকে তুলে ধরেছেন। তার দুজন প্রেমিকা এবং উচ্চাকাঙ্খী মা পলের পুরুষত্ব বিকাশে যে সমস্যার সৃষ্টি করে তা নিয়েই নোভেলের গল্প এগোতে থাকে।
গার্ট্রুড একটি মধ্যবিত্ত ইংরেজ পরিবারের মেয়ে। তিনি খুবই বুদ্ধিমতি। একবার তিনি ওয়াল্টার মোরেল নামন একজন মাইনারের সাথে দেখা করেন। গার্ট্রুড ওয়াল্টার মোরেলের ব্যক্তিত্ব দেখে প্রেমে পড়ে যান এবং তারা দুজন বিয়ে করেন। কয়েকমাস পর গার্ট্রুড অর্থাৎ মিসেস মোরেল প্রেগন্যান্ট হন। বিয়ের প্রথম কয়েক মাস ভালো কাটলেও ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ঝামেলা সৃষ্টি হয়। মিসেস মোরেল লক্ষ্য করলেন যে তিনি ওয়াল্টার মোরেলকে যতটা অর্থশালী ভেবেছিলেন তিনি তেমন নন। এমনকি তার নিজের বাড়িও নেই। তিনি তার এই জীবন মোটেও পছন্দ করেন না। এরই মাঝে মিসেস মোরেল একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন যার নাম উইলিয়াম। যদিও মি এবং মিসেস মোরেলের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিলো, কিন্তু মিসেস মোরেল মি. মোরেলের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এভাবে মিসেস মোরেল তার দ্বিতীয় সন্তান অ্যানির জন্ম দেন এবং তৃতীয়বারের মতো প্রেগন্যান্ট হন। একদিন মিসেস মোরেল উইলিয়ামকে নিয়ে একটি আঞ্চলিক মেলায় যায়। সেখানে তিনি দেখেন মি. মোরেল নেশা করছেন। তার কয়েক সপ্তাহ পর আবারও মি. মোরেল নেশা করে বাড়ি ফেরেন এবং দুজনের মধ্যে প্রচুর ঝগড়া হয়।
মিসেস মোরেল আরও একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। তার এই ছেলের নাম রাখেন পল। তিনি ছোট্ট পলের দিকে খুবই অপরাধী বোধ করছেন, কারণ এই বাচ্চাটিকে তিনি চান নি। পল ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। পল খুবই সিরিয়াস চিন্তাধারার, আর এদিকে উইলিয়াম সবসময়ই খুবই আনন্দিত থাকে। মোরেল দম্পতির আরও একটি ছেলে সন্তান হয় যার নাম আর্থার। আর্থারকে মি. মোরেল খুব ভালোবাসেন। উইলিয়াম বড় হয়ে ক্লার্কের চাকরি পায় এবং লন্ডনে চলে যায়। উইলিয়ানের বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়া মিসেস মোরেলকে বেশ কষ্ট দেয়। প্রথমদিকে উইলিয়াম মাঝে মাঝে বাড়ি এসে তার মাকে টাকা পয়সা দিত। কিন্তু এখন সে শহুরে জীবনের সাথে তাল মিলিয়ে নিজের হবু স্ত্রী লুইসার প্রতি সব টাকা উড়িয়ে দেয়। একদিন উইলিয়াম লুইসাকে তাদের বাড়িতে আনে। কিন্তু লুইসা উইলিয়ানের পরিবারের সাথে চাকরের মত ব্যবহার করে যেটা দেখে উইলিয়াম মন খারাপ করে। এরপরেই উইলিয়াম নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে। এতে মিসেস মোরেল খুব ভেঙে পড়েন।
Read Also: To the Lighthouse Bangla Summary
এরই মাঝে পল একজন বুদ্ধিদীপ্ত মানুষে পরিণত হয় এবং নটিংহামে ক্লার্কের চাকরিতে জয়েন করে। সে তার কাজকে অনেক উপভোগ করে। এদিকে মিসেস মোরেল উইলিয়ামের জন্য শোক করতে থাকে। পল তার মাকে খুব ভালোবাসে। সে চায় তার মা তাকে আগের মত ভালোবাসুক। যেদিন পল নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়, সেদিন মিসেস মোরেল বুঝতে পারেন যে তিনি পলকে অবহেলা করেছেন। মিসেস মোরেল তার সর্বাত্মক দিয়ে পলের সেবা করে তাকে সুস্থ করে তোলেন এবং আর অতীত নিয়ে আহাজারি না করার প্রতিজ্ঞা করেন। পল অসুস্থতার পরে মাঝে মাঝে মি.লিভারের ফার্মে যেত। সেখানে মি.লিভারের মেয়ে মিরিয়ামের সাথে পলের বন্ধুত্ব হয়। মিরিয়াম খুবই ধার্মিক আর বুদ্ধিমতী। কিন্তু মিসেস মোরেল তাকে পছন্দ করেন না। তিনি চান তাদের এই বন্ধুত্ব শেষ হোক। এরই মধ্যে মিরিয়াম বুঝতে পারে যে সে পলকে ভালোবাসে, কিন্তু সে তার ধর্মীয় বিশ্বাসের জন্য ফিজিক্যাল রিলেশনশিপ করতে লজ্জাবোধ করে। মিরিয়াম তার অনুভূতির কথা পলকে জানায় না।
এরপর পল নটিংহাম এক্সিবিশনে পেইন্টিং এর জন্য পুরস্কৃত হয়। সে এক্সিবিশনেই পল মিরিয়ামের সাথে থাকা আরেক মেয়ের সাথে পরিচিত হয়। তার নাম ক্ল্যারা। ক্ল্যারার ব্যাক্সটার নামক এক ব্যক্তির সাথে বিয়ে হয়েছে যে কি না পলের ফ্যাক্টরিতেই চাকরি করে। ক্ল্যারা এবং ব্যাক্সটার আলাদা থাকে। একদিন পল মিরিয়ামকে জানায় যে মিরিয়াম অনেক বেশি ধার্মিক। তার এই তীব্র ধর্মীয় অনুভূতির কারণে তাদের মধ্যে ফিজিক্যাল লাভ তৈরি হয়না। তাই পল এই সম্পর্ক আর রাখতে চায়না। এদিকে মিসেস মোরেল হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। একদিন পল আর ক্ল্যারাকে মিরিয়াম তার বাসায় চায়ের দাওয়াত দেয়। যদিও পল ক্ল্যারাকে খুব একটা পছন্দ করেনা, তবে আজকে তার কাছে ক্ল্যারাকে বেশ আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে।
Read Also: A Passage to India Bangla Summary
তার কিছুদিন পরেই পল ক্ল্যারার বাসায় একটি পার্সেল পাঠায়। সে জানতে পারে, ক্ল্যারা তার মা মিসেস র্যাডফোর্ডের সাথে থাকে এবং সে মোটেও সুখী না। পল একই ফ্যাক্টরিতে ক্ল্যারার একটি চাকরির ব্যবস্থা করে। সেই বছরের সামারে পল আর মিরিয়াম এনগেজমেন্ট সেরে নেয়। কয়েক সপ্তাহ পরে পল এই এনগেজমেন্ট ভেঙে ফেলে। কারণ পল ক্ল্যারার সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। তবুও পল মাঝে মাঝে মিরিয়ামকে দেখতে যায়। একদিন পল এবং ব্যাক্সটারের মধ্যে বেশ মারামারি হয়।
এদিকে মিসেস মোরেলের স্বাস্থ্যের বেশ অবনতি হয়। তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। পল তার মাকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। পল জানতে পারে সম্প্রতি ব্যাক্সটার টায়ফয়েড থেকে সেরে ওঠেছে। পল তাকে হাসপাতালে দেখতে যায় এবং দুজন বন্ধু হয়ে যায়। তার কিছুদিন পর মিসেস মোরেল বাসায় ফেরত আসেন, তবে তিনি বুঝতে পারেন যে আর বেশিদিন বাঁচবেন না। পল মিরিয়াম এবং ক্ল্যারা দুজনের সাথে যোগাযোগ রাখে। কিন্তু সে খেয়াল করে দেখে সে তাদের কারোর প্রতি টান অনুভব করছেনা। বরং সে সবসময় তার মায়ের সেবা করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। খুব তাড়াতাড়িই মিসেস মোরেল মারা যান। তাকে উইলিয়ামের পাশেই কবর দেয়া হয়। পল এই কষ্ট সহ্য করতে না পেরে পেইনকিলায় নিতে থাকে। পল আর তার বাবা একটা অন্য বাসা ভাড়া নেয়। কারণ ঐ বাসায় মিসেস মোরেলের স্মৃতি তাদের খুব কষ্ট দিচ্ছিলো।
একদিম সমুদ্র সৈকতে ব্যাক্সটার পল এবং ক্ল্যারাকে ইনিভাইট করে। পল ক্ল্যারার প্রতি কোনো আগ্রহ খুঁযে পায়না। সে তার মায়ের মৃত্যুতে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। তার মাথায় শুধু সুইসাইডের চিন্তা ঘুরপাক খায়। পল বিশ্বাস করে ক্ল্যারা ব্যাক্সটারের সাথে পুনিরায় একত্রিত হতে চায়। তাই সে তাদের জন্য একটি কটেজেরও ব্যবস্থা করে। এতে ক্ল্যারা পলের প্রতি অনেক রেগে যায়। তবে সে ব্যাক্সটারের কাছে ফেরত যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এখন পলের জীবনে আর কোনো আশা নেই। সে শুধু মৃত্যুর অপেক্ষা করে। একদিন পল মিরিয়ামকে চার্চের বাহিরে আসতে দেখে। মিরিয়ামকে সে তার বাড়িতে আসতে বলে। কিন্তু মিরিয়াম তাকে বিয়ের কথা বলে। এই শুনে পল তাকে নাকচ করে দেয়। মিরিয়ামও শপথ করে যে আর কোনোদিন পলের মুখ সে দেখবেনা। পল একটি অন্ধকার মাঠের মধ্যে হাঁটতে থাকে এবং তার মায়ের কথা ভাবতে থাকে। তবে সে সুইসাইড না করার সিদ্ধান্ত নেয়। তারপর সে শহরের ফিকে হাঁটা দেয়।
Read Also: Heart of Darkness Bangla Summary
Helpful