Key Information
- Title: The Grass is Singing
- Writer: Doris Lessing
- Published: 1950
- Genre: Post-colonial novel
Characters
- Mary Turner: Protagonist of the novel. Mary is married to Dick. But they’re not happy as they have a financial crisis. Mary strongly hates Black people. As a result, she is murdered by a black man.
- Dick Turner: Husband of Mary Turner. He is a very unlucky farmer who never makes any profit from his farm.
- Moses: Servant of Dick’s farm. He murders Mary to take revenge.
- Charlie Slatter: A neighbor of Dick. He is a very shrewd man.
- Tony Martson: Assistant to Charlie Slatter. He witnesses the illicit affair between Mary and Moses.
Theme: Intimacy vs Hatred; Brutality vs Civilization; Independence, Isolation, and Exile; Femininity, Sexuality, and Maternity.
The Grass is Singing Bangla Summary
The Grass is Singing ডরিস লেসিং এর একটি চমৎকার নোভেল। এই নোভেলে রেসিজমের প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে। গল্পটির সেটিং দেখানো হয়েছে ১৯৪০ সালের দিকে সাউদার্ন রোডেশিয়ায় (বর্তমানে জিম্বাবুয়ে)।
নোভেলের প্রথম চ্যাপ্টারেই দেখানো হয়, আত্মবিশ্বাসী মেরি টার্নার তার বাড়ির চাকর মোজেজের দ্বারা খুন হয়েছে। মোজেজ নিজে তার অপরাধ স্বীকার করেছে। চার্লি স্ল্যাটার মেরির মৃতদেহ দেখার পর পুলিশের কাছে খবর পাঠায়। সার্জেন্ট ডেনহ্যাম ছয়জন পুলিশকে পাঠায় এবং মোজেজকে গ্রেফতার করে। বাসার ভেতরে চার্লির এসিস্ট্যান্ট টনি মার্টসন বর্ণনা করে সে কিভাবে বারান্দায় মেরির লাশ দেখতে পায়। সার্জেন্ট ডেনহ্যাম এসে টনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে চলে যায়। টনি ভাবে যে সে কি মেরির খুনের আসল সত্যটা পুলিশকে বলবে কি না। এসব ভাবতে ভাবতে টনি সেই জেলা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যায়। এদিকে বিচারক রায় সেয় যে, মেরিকে হত্যা করার সময় মোজেজ নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ছিলো।
দ্বিতীয় চ্যাপ্টার শুরু হয় সাউদার্ন আফ্রিকার দোকানগুলোর বর্ণনা দিয়ে। এই দোকানগুলো সাধারণত খাবার, কাপড় এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করে। সেখানে মদও বিক্রি হয়। মেরির বাবা তাদের পরিবারের স্বল্প আয়টুকুও নেশা করে শেষ করে দেয়। যার কারণে মেরির বাবা-মায়ের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া লেগেই থাকে। ছোটবেলাতেই মেরি বড় ভাই ও বোন ডিসেন্ট্রিতে মারা যায়। মেরিকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠানো হয়। ১৬ বছর মেরি বাড়ি থেকে পালানোর চিন্তা করে। মোটামুটি মেরির ২০-২৫ বছরের মধ্যে তার বাবা-মা দুজনই মারা যায়। সে একটি ক্লাবে থাকা শুরু করে এবং একটি অফিসে সেক্রেটারির চাকরি করে।
এর কয়েক বছর পর মেরির বান্ধবীরা সবাই বিয়ে করে ফেলে। মেরি তখন সিঙ্গেল, সুখী, এবং ভাবনাহীন। কিন্তু একফিন তার বান্ধবীরা তার বিয়ে কিছু খারাপ মন্তব্য করে যেটা শুনে মেরি খুব কষ্ট পায়। এরপর সে ৫৫ বছর বয়সী একজন লোক যার বউ মারা গেছে, তার সাথে এএনগেজমেন্ট করে। কিন্তু যখন সেই লোকটি তার সাথে সেক্স করতে চায় তখন সে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে।
Read Also: Sons and Lovers Bangla Summary
তারপর খুব শীঘ্রই মেরির সাথে ডিকের দেখা হয়। ডিক একজন গরীব কৃষক। তার মন্দ ভাগ্যের জন্য তার প্রতিবেশীরা তাকে “জোনাহ” নামে ডাকে। সে তার দারিদ্র্যের কারণে বিয়ে করতে রাজি হয় না। এদিকে সে মেরির কথাও ভুলতে পারেনা। এরপর সে কয়েক মাস হাড়াভাঙা খাটুনি খেটে মেরিকে প্রপোজ করে এবং মেরিও রাজি হয়। তার দুই সপ্তাহ পর তাদের বিয়ে হয়। ডিকের বাসায় এসে মেরি বেশ বিব্রত হয়। ডিক তার নিগ্রো কাজের লোক স্যামসনের সঙ্গে মেরির পরিচয় করিয়ে দেয়। কিন্তু মেরি স্যামসনকে পছন্দ করে না।
মেরি তার জমানো টাকা দিয়ে ঘর সাজানোর জিনিসপত্র কেনে। সে তার সময় সেলাই করে বা ঘর সাজিয়েই কাটায়৷ একদিন সে বুঝতে পারে স্যামসন তার কিচমিচ চুরি করেছে যেগুলো সে পুডিং বানানোর জন্য রেখেছিলো। এই ঘটনার জের ধরে সে স্যামসনকে কাজ থেকে বের করে দেয়। ডিকের প্রতিবেশী চার্লি স্ল্যাটার ডিককে তামাক চাষের বুদ্ধি দেয়। কিন্তু ডিক তার কথা শোনেনা। ডিক অনেক কিছু চাষের চেষ্টা করে, কিন্তু কিছুতেই লাভ হয়না। এরপর ডিক চিন্তা করে একটি কাফির দোকান খুলবে এবং মেরিকে বকে সেটা চালাতে। প্রথমে মেরি নাকচ করলেও পরে রাজি হয়ে যায়। একদিন দোকান চালানো অবস্থায় মেরির পুরনো অফিসের একটি এড চোখে পড়ে। তাদের অফিসে একজন টাইপিস্ট দরকার। এটা দেখার পরের দিন মেরি ব্যাগ গুছে নিয়ে শহরের দিকে রওনা হয়। সে যে পুরনো ক্লাবে থাকতো সেখানে যায়। কিন্তু তারা জানায় যে তারা ক্লাবে কোনো বিবাহিত মহিলা রাখেন না। এরপর অফিসের সেই টাইপিস্টের পোস্টও আর খালি নেই। এরই মাঝে ডিক শহরে এসে মেরিকে অনুরোধ করে বাড়ি নিয়ে যায়।
একদিন ডিক অনেক অসুস্থ হয়ে পড়ে। চার্লি ডাক্তার আনলে ডাক্তার মেরিকে তাদের বাড়িকে মশার হাত থেকে বাঁচতে ঘিরে নিতে বলে। ডিক অসুস্থ থাকাবস্থায় মেরিই ফার্মের দেখাশোনা করে। মেরি একটি চাবুক রাখতো নিজের সাথে। একদিন তাদের ফার্নের কাজের লোক মোজেজ পানি খাওয়ার জন্য জুলুম করলে মেরি সেই চাবুক দিয়ে মোজেজের মুখে আঘাত করে। এই আঘাত মোজেজকে মনে মনে অনেক রাগিয়ে দেয় এবং সে এর প্রতিশোধ নেয়ার প্রতিজ্ঞা করে। যারা কাজে দেরিতে আসে তাদের দিয়ে মেরি অতিরিক্ত বোঝা বহন করায়। মেরি কালো চাকরদের অপছন্দ করে। তাদেরকে ছোট চোখে দেখে। বাড়ি ফিরে মেরি ডিককে তামাক চাষের পরামর্শ দেয়। ডিক ভেবে চিনতে তামাক চাষ শুরু করে। কিন্তু জানুয়ারির খরায় তামাক গাছ মরে যায়। ডিক নিঃস্ব হয়ে যায় এবং দিনপাত করার জন্য কিছু লোন নেয়। মেরি মোজেজের প্রতি দূর্বল হতে থাকে। সে তার ফিকে তাকিয়ে থাকে এবং মনোযোগ দিয়ে তার কাজ পর্যবেক্ষণ করে।
কয়েক মাস পর, মোজেজ জানায় সে আর কাজ করবে না। এটা শুনে মেরি কষ্ট পায় এবং তাকে কাজ করার জন্য অনুরোধ করে। মোজেজ তাকে এক গ্লাস পানি দিতে বলে এবং মেরিকে বিছানায় শুতে বলে। তারপর মোজেজ নিজের কোট দিয়ে মেরিকে ঢেকে দেয়। সে আর কাজ ছেড়ে যাওয়ার কথা বলেনা। এদিকে মোজেজ আর মেরির মধ্যে বেশ ভাব জমেছে। মোজেজ এখন বেশ অনাড়ম্বরভাবেই মেরির সাথে কথা বলে। এমনি মেরি মোজেজের কথা মত চলে।
একদিন চার্লি ডিকের কাছে এসে তার ফার্মটা বিক্রি করতে বলে। চার্লি তখন মেরি এবং মোজেজের মধ্যে প্রেমমূলক সম্পর্কের আভাস পায়। এটা দেখে চার্লি ডিককে ফার্ম বিক্রি করে এখান থেকে চলে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। এদিকে দুজনের প্রেমকাহিনী পাড়া প্রতিবেশীর মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। টনি ধারণা করে, মেরি হয়তো পাগল হয়ে গেছে এবং তার ডাক্তার দেখানো উচিৎ। একদিন টনি মোজেজকে মেরির কাপড় পরিধানে হেল্প করতে দেখে। এটা দেখে টনি সিদ্ধান্ত নেয় যে সে ডিককে বলে দিবে যেন মোজেজকে কাজ থেকে বাদ দিয়ে দেয়। কিন্তু সেই সন্দ্যায় মোজেজ চলে যায়, আর ফেরত আসে না।
ফার্ম ছেড়ে যাওয়ার দুইদিন আগে, হঠাৎ করে মেরির ঘুম ভেঙে যায়। সে বাড়ির চারদিকে হাটে আর মোজেজের কথা ভাবে। মেরির মনে হয় মোজেজ হয়তো তাদের দোকানের কাছে আছে। এই ভেবে মেরি দোকানের দিকে দৌড়ে যায়। কিন্তু টনি তাকে আটকায়। সে রাতে মেরি রাতের খাবার খায় না। ডিক তাকে জানায় যে সে অসুস্থ। তখন মেরি জানায়, সে মনের দিক থেকে সবসময়ই অসুস্থ ছিলো। ডিক ঘুমিয়ে গেলে মেরি জেগে ওঠে এবং ধারণা করে মোজেজ এসেছে। সে বারান্দায় যায় এবং সেখানে মোজেজকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে৷ মোজেজ তার কাছে আসে, মেরির মুখে হাত রেখে ছুরি দিয়ে তাকে আঘাত করে। মেরি মারা যায়। মোজেজ সেখানেই সারারাত বসে থাকে।
Read Also: To the Lighthouse Bangla Summary