The Last Ride Together Bangla Summary
Basic Information:
- Writer: Robert Browning (1812-89)
- Published date: 1855
- Genre: Dramatic Monologue
Theme: The Pains and Consolations of Love; Hope and Expectations vs. Reality; Art vs. Experience.
Literary Device: Metaphor, Simile, Allusion, Rhetorical Question, Repetition, Irony, Alliteration.
Bangla summary: রবার্ট ব্রাউনিং এর অন্যতম ড্রামাটিক মনোলগ হচ্ছে “দ্য লাস্ট রাইড টুগেদার”। কবিতাটিতে তিনি দুজন প্রেমিক-প্রেমিকার সম্পর্ক এবং তাদের শেষ বারের মতো হর্স রাইডের কথা তুলে ধরেছেন।
কবিতার প্রথমেই প্রেমিকা বলে সে আর সম্পর্ক রাখতে চায়না। অথচ প্রেমিক তাকে কতইনা ভালোবাসে। প্রেমিকের জীবনের মূল উদ্দেশ্যই ছিলো তার প্রেমিকাকে আপন করে পাওয়া। তার জীবন এখন উদ্দেশ্যহীন মনে হতে থাকে। তিনি তার ভাগ্যকে মেনে নেয়ার চেষ্টা করেন। তিনি আশাবাদী হয়ে তার প্রেমিকাকে আশীর্বাদ দিতে থাকেন। বরং এতদিন সেই প্রেমিকা তার জীবনে থাকার জন্য তাকে ধন্যবাদ দিতে থাকেন। এরপরে তিনি তার প্রেমিকাকে একটি অনুরোধ করেন। তিনি চান সেই প্রেমিকা তার সাথে শেষ বারের মত একটা হর্স রাইড করুক। এটাই তার শেষ ইচ্ছা। যদি সে রাজি হয়ে যায় তাহলে তার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন পূরণ হবে।
আরো পড়ুনঃ Felix Randal Bangla Summary
এই বলে তিনি তার লাভারের উত্তরের অপেক্ষা করতে থাকেন। তার প্রেমিকা মাথা নিচু করে থাকে। তখন তিনি তার অবস্থার বর্ণনা দিতে থাকেন। তার চোখ একদম ঘনকালো এবং তাতে এক ধরনের অহংকার ছিলো। এই অপেক্ষা তার কাছে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ বলে মনে হচ্ছিলো। যদি রাজি হয় তাহলে তিনি হয়তো বেঁচে থাকবেন, আর যদি “না” বলেন তবে তিনি মারা যাবেন। অবশেষে তার প্রেমিকা রাজি হয়। এতে তিনি অসম্ভব খুশি হন।
এই মুহুর্তে তিনি আর তার প্রেমিকা খুব কাছাকাছি আছেন। সময়টা তিনি ভীষণ উপভোগ করছেন। এর থেকে ভিন্ন কিছুও হতে পারতো। তার প্রেমিকা নাও রাজি হতে পারতো। কিন্তু তার সাথে ভালো কিছু হচ্ছে। আর তার জন্য তিনি থ্যাংকফুল হচ্ছেন।
এরপর তিনি কিছুটা ফিলোসোফিক্যাল হয়ে যান। তিনি ভাবেন মানুষের তাদের অতীত নিয়ে পড়ে থাকা উচিত না। তাদের উচিত জীবনে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। এরই মাঝে দুজন তাদের রাইড শুরু করেন। তিনি ভাবছেন তার লাভার যদি তাকে ঘৃণা করতো তাহলে কি হত! এইযে একসাথে এখন রাইড করতে পারছেন এটা তার কাছে অনেক বড় গিফট।
আরো পড়ুনঃ Spring and Fall Bangla Summary
প্রেমিকাকে হারানোর জন্য তিনি ভাবতে থাকেন যে তিনিই কি দুনিয়াতে একমাত্র ব্যর্থ ব্যক্তি! কিন্তু না, দুনিয়াতে আরও অনেক মানুষ আছে যারা নিজেদের লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন। এই বলে তিনি নিজেকে সান্ত্বনা দেন। এভাবেই তিনি তার ভালোবাসাকে জাস্টিফাই করেন। তিনি তো পুরোপুরিভাবে ফেইল্ড হননি, বরং তার প্রেমিকা এখন তার সাথে রাইড করছে।
তিনি বলেন মানুষের জীবনে সব কিছুই প্ল্যান মোতাবেক হয়না। মানুষ চায় একটা, আর হয় আরেকটা। তিনি তার প্রেমিকাকে পেতে চান, কিন্তু তার এই আশা পূরণ হবার নয়। তবে এইযে কিছু সময়ের জন্য তিনি তাকে পেয়েছেন এটাই তার বড় অর্জন। তিনি মনে করেন একজন পলিটিশিয়ান বা সোলজারের থেকেও তিনি বেশি কিছু অর্জন করেছেন।
এরপর তিনি নিজেকে একজন কবির সাথে তুলনা করেন। এখানে তিনি বলেন, একজন লাভার কবিতা না লিখেও যা অর্জন করেন, একজন কবি সারাজীবন কবিতা লিখে কি সেটা অনুভব করতে পারেন! কবিরা সে খুশি পায়না যেটা একজন লাভার ভালোবেসার মাঝে পায়।
তিনি মিউজিসিয়ান এবং স্কাল্পচার (স্থাপত্যশিল্পী) এর সাথে তাকে তুলনা করেন। একজন স্কাল্পচারের আর্ট করেই জীবন শেষ হয়ে যায়। আর একজন মিউজিসিয়ান মিউজিক কম্পোজ করেই জীবন পার করে। অল্প সময়ের জন্য হয়তো তারা প্রসংশিত হন। কিন্তু তাদের থেকে স্পীকারের লাইফ অনেক বেটার। কারণ তিনি তার প্রেমিকার সাথে রাইডে যাচ্ছেন।
আরো পড়ুনঃ The Way of the World Bangla Summary
এ পর্যায়ে তিনি কিছুটা মেটাফিজিক্যাল চিন্তাধারা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন এই জীবনেই সব কিছু পেয়ে গেলে পরের জীবনে আর কিছুই পাওয়ার থাকবে না। মানুষ জানেনা তার জন্য কোনটা মঙ্গলজনক হবে। তাই পরের জীবনের জন্য কিছু জিনিস অপ্রাপ্তি থাকাই উত্তম। এই জীবনে তিনি তার প্রেমিকাকে পেলেন না। এই অপ্রাপ্তিই হয়তো পরের জীবনে তার বিজয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
এতক্ষন ধরে তিনি এত কিছু বললেন, তার লাভার কোনো কথাই বললেন না। তবুও তার সঙ্গই তাকে স্বর্গীয় সুখ এনে দিচ্ছিলো। তিনি আর স্বর্গে যাবার প্রয়োজনবোধ করছেন না। তিনি আকাঙ্খা করছেন, এই রাইডটা যদি এভাবেই চলতে থাকে তবে কতইনা ভালো হবে! হয়তো তারা বৃদ্ধ হয়ে যাবেন, তবুও তাদের ভালোবাসা এমনই থাকবে। আর এভাবেই এই দুনিয়া কবির জন্য স্বর্গে পরিণত হবে।
Thanks a lot