The Old English Period in Bengali
Old English Period-কে Anglo-Saxon Period-ও বলা হয়। এটি ৪৫০ থেকে ১০৬৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। যখন তিনটি জার্মানিক উপজাতি ইংল্যান্ডে আসে তখন এই যুগের সূচনা হয়। এরা ছিল Jutes, Angles ও Saxons। Jutes মূলত ডেনমার্কের জুটল্যান্ড অঞ্চল থেকে এসেছিল, যা উত্তর জার্মানির সঙ্গে যুক্ত। Angles উত্তর জার্মানির অ্যাংলিয়া অঞ্চল থেকে আগত এবং ইংল্যান্ড নামটির উৎস এদের থেকেই। Saxons এসেছিল জার্মানির স্যাক্সোনি অঞ্চল থেকে এবং তারা সবচেয়ে প্রভাবশালী গোষ্ঠী হয়ে ওঠে। তারা বর্তমান জার্মানি থেকে ৪৪৯ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ আসে। তারা স্থানীয় Celtic উপজাতিদের পরাজিত করে (Celtic রা ছোট ছোট গোত্রে বিভক্ত ছিল, যেমন: Britons, Gaels, এবং Picts) এবং দেশের বিভিন্ন অংশ শাসন শুরু করে। বিখ্যাত Monk/সন্ন্যাসী Bede এই ঘটনা সম্পর্কে লিখেছেন। তিনি একজন শিক্ষক ও লেখক ছিলেন। ১০৬৬ খ্রিস্টাব্দে যখন Normans ফ্রান্স থেকে এসে Battle of Hastings-এ Anglo-Saxons-দের পরাজিত করে তখন এই যুগের সমাপ্তি ঘটে। এভাবে Anglo-Saxon শাসনের অবসান ঘটে এবং Norman শাসনের নতুন যুগ শুরু হয়।
ইংরেজ ইতিহাসে এই যুগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখানেই প্রথম ইংরেজি সাহিত্যের জন্ম হয়। এই সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা হলো Beowulf। এটি Old English-তে রচিত একটি মহাকাব্য। এটির কবির নাম আমাদের অজানা। ৩,০০০-এর বেশি লাইনের এই কবিতা বীর Beowulf-এর গল্প বলে, যে Grendel নামক দানব ও তার মাকে হত্যা করে, শেষে একটি (নিঃশ্বাসের সাথে আগুন বের হয় এমন) ড্রাগনের সাথে লড়াই করতে গিয়ে মারা যায়। কবিতাটি বীরত্ব, সম্মান ও আনুগত্যের মতো মূল্যবোধ এবং ভাল-মন্দের লড়াই ফুটিয়ে তোলে, যা Anglo-Saxon Period -এর জনজীবন ও সংস্কৃতি বুঝতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ The Old English Period English Summary
এই সময়ে দুই ধরনের কবিতা ছিল (Pagan ও Christian Poetry)। “Pagan” শব্দটি ল্যাটিন paganus থেকে এসেছে, যার অর্থ ছিল গ্রামবাসী। পরবর্তীতে খ্রিস্টানরা অ-খ্রিস্টানদের জন্য এই শব্দ ব্যবহার করে। Pagans বহু দেবতায় বিশ্বাস করত এবং প্রকৃতি, প্রাণী ও আত্মার পূজা করত। তাই তাদের কবিতায় যোদ্ধা, যুদ্ধ, ভাগ্য ও প্রকৃতির কথা থাকত। Beowulf এর উদাহরণ। অন্যদিকে Christian Poetry ঈশ্বরের গুণগান ও বাইবেলের গল্প বলত, যাতে Caedmon ও Cynewulf ছিলেন প্রধান কবি। খ্রিস্টান ধর্মের প্রসারের সাথে সাথে এই কবিতারও বিকাশ ঘটে।
Caedmon এই যুগের প্রথম দিকের কবি ছিলেন। তিনি ৭ম শতাব্দীতে বাস করতেন। তিনি Whitby-র একটি মঠে (তীর্থস্থানে) কাজ করতেন। শুরুতে অশিক্ষিত থাকলেও এক রাতে একটি অলৌকিক স্বপ্নের মাধ্যমে তিনি কবিতা রচনার দক্ষতা অর্জন করেন। এরপর থেকে তিনি ইংরেজিতে ধর্মীয় কবিতা লিখতে শুরু করেন। ঈশ্বরের মহিমা ও বাইবেলের গল্প তার সরল কবিতায় প্রকাশ পেত। তার সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা Caedmon’s Hymn (871) – যার খুব অল্প অংশই আজ টিকে আছে। তবুও তাকে ইংরেজির প্রথম খ্রিস্টান কবি হিসেবে স্মরণ করা হয়।
আরেকজন বিখ্যাত কবি ছিলেন Cynewulf। তিনি অষ্টম বা নবম শতাব্দীতে বসবাস করতেন। তার জীবন সম্পর্কে আমরা খুব বেশি জানি না। তবে তিনি Runic অক্ষরে তার কবিতায় স্বাক্ষর করতেন, যার মাধ্যমে আমরা তার নাম জানতে পেরেছি। Cynewulf ধর্মীয় কবিতা লিখতেন। তার কবিতায় গভীর বিশ্বাস ও প্রবল আবেগ প্রকাশ পেত। তার উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে Juliana, Elene, The Fates of the Apostles এবং Christ II। তিনি এই যুগের নাম-জানা কবিদের মধ্যে একজন। তার লেখার ধরণ ছিল সরল, শক্তিশালী এবং খ্রিস্টান চিন্তায় পরিপূর্ণ।
আরো পড়ুনঃ The Periods of English Literature
এই যুগের একজন মহান রাজা ছিলেন King Alfred the Great। তিনি Wessex রাজ্য শাসন করতেন। তার বীরত্ব ও প্রজ্ঞার জন্য তিনি স্মরণীয়। তিনি Vikings-দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তার রাজ্য রক্ষা করেন। তিনি জ্ঞানচর্চাকে ভালোবাসতেন। তিনি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং শিক্ষার প্রসারে সহায়তা করেন। তিনি গুরুত্বপূর্ণ ল্যাটিন বইগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করেন, যা মানুষকে সেগুলো বুঝতে সাহায্য করত। তিনি Pastoral Care, Consolation of Philosophy এবং অন্যান্য গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি Anglo-Saxon Chronicle শুরু করতেও সহায়তা করেন। এই সবকিছুর জন্য তাকে “The Father of English Prose” বলা হয়।
Anglo-Saxon Chronicle একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বই। এটি ৪৪৯ থেকে ১১৫৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের ইতিহাস বর্ণনা করে। এটি ৮৯০ খ্রিস্টাব্দে লেখা হয়েছিল। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন লেখক এতে সংযোজন করেছেন। এই Chronicle আমাদেরকে রাজা, যুদ্ধ এবং গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি সম্পর্কে জানায়। Winchester এবং Canterbury-র মতো বিভিন্ন স্থানের বেশ কয়েকটি সংস্করণ রয়েছে। এটি প্রাচীন ইংরেজ ইতিহাস বুঝতে সাহায্য করে। এটি ইংরেজি ভাষার বিকাশকে প্রদর্শিত করে।
Important Features of the Old English Period
- Most of the literary works are anonymous.
- Paganism dominates the spirit of the time.
- Christianity is also found in many works.
- Strong belief in fate (called “wyrd”) is shown.
- Evil is often symbolized by monsters.
- Romantic love is absent.
- Women are respected, shown in a noble way.
- Sea adventures, war, and heroic acts are praised.
- Metaphors are used more than similes.
- Alliteration is the main poetic device. All alliterative syllables are stressed.
- Kennings (compound words, like “whale-road” stands for sea) are used instead of simple words.
- Lines often have uneven syllables.
- End rhyme is not used.
Remarkable Literary Works of the Old English Period
- Beowulf (Author: Anonymous): It is the first and greatest epic in English. It tells the story of a hero named Beowulf.
- The Wanderer (Author: Anonymous): It is a sad poem about a warrior who lost his lord and friends.
- The Seafarer (Author: Anonymous): It tells about the hard life of a sailor and his thoughts about God.
- The Husband’s Message (Author: Anonymous): A short love poem. A husband sends a message to his wife.
- The Wife’s Lament (Author: Anonymous): A sorrowful poem. A woman is separated from her husband.
- The Anglo-Saxon Chronicle (Author: Many monks and scholars): It is the first prose in English. It tells the history of England from 449 to 1154 A.D.

Onk helpful