The Rise of English Bangla Summary

The Rise of English Bangla

Brief Biography of Terry Eagleton (Terence Francis Eagleton): টেরি ঈগলটন ১৯৪৩ সালে ইংল্যান্ডের সালফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন ইংরেজ সাহিত্য তাত্ত্বিক, সমালোচক ও জনবুদ্ধিজীবী। তিনি ৪০টিরও বেশি বই লিখেছেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থ হলো Literary Theory: An Introduction (১৯৮৩), যা ছাত্রদের জন্য সাহিত্যতত্ত্বকে সহজ করে তোলে। তিনি বলেন, সব ধরনের সাহিত্য সমালোচনারই রাজনৈতিক দিক থাকে। ঈগলটন পোস্টমডার্নিজমকে চ্যালেঞ্জ করেছেন The Illusions of Postmodernism (১৯৯৬) এবং After Theory (২০০৩) গ্রন্থে। তাঁর চিন্তায় মার্কসবাদ ও খ্রিস্টধর্মের প্রভাব রয়েছে।

তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে (থমাস ওয়ার্টন অধ্যাপক, ১৯৯২–২০০১) এবং ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে (২০০১–২০০৮) অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে তিনি ল্যাঙ্কাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের বিশিষ্ট অধ্যাপক।

তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের Terry Lectures (২০০৮) এবং এডিনবরার Gifford Lecture (২০১০) প্রদান করেন এবং পরে তাঁর বক্তৃতাগুলো Reason, Faith, and Revolution (২০০৯) নামে প্রকাশিত হয়।

তাঁর অন্যান্য জনপ্রিয় বইয়ের মধ্যে রয়েছে How to Read Literature, The Idea of Culture, Why Marx Was Right, এবং Culture and the Death of God

তিনি Fellow of the British Academy (FBA) উপাধিতে ভূষিত হন এবং ২০২৪ সালের জুলাইয়ে Lancaster University তাঁকে সাহিত্য ও সমালোচনায় অবদানের জন্য Honorary Doctorate প্রদান করে।

Key Information

Writer: Terry Eagleton (1943-Present).

Book: Literary Theory: An Introduction (The Rise of English is the 2nd chapter of the Book.)

Published Date: 1983. 

Genre: Essay.

Theme: The development of English literature and language

Bangla Translation

আরো পড়ুনঃ The Metaphysical Poets Bangla Summary

প্রবন্ধের উদ্দেশ্য: প্রবন্ধটি দেখায় কীভাবে ইংরেজি শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল। এটি শুধু কবিতা পড়ার বিষয় ছিল না, বরং সামাজিক নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হয়ে উঠেছিল। ঈগলটন এই লুকানো সত্য প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তিনি প্রচলিত বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে লিখেছিলেন। তিনি দেখিয়েছেন ইংরেজি সাম্রাজ্যের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিল। এটি ধর্মের জায়গা নিয়ে নৈতিক পথপ্রদর্শক হয়। ইংরেজি শুধুই আনন্দ নয় বরং শেখাত আনুগত্যও। এটি শাসক শ্রেণির প্রয়োজন মেটাত। ঈগলটন এলিট সমালোচকদের সমালোচনও করেছেন। তিনি তাঁদের সংকীর্ণ ও নীতিবাদী দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে লিখেছেন। তিনি দেখিয়েছেন সমালোচকরা প্রকৃত সমস্যাকে এড়িয়ে যেতেন। তাঁরা রাজনীতি বাদ দিয়ে আবেগে মন দিতেন। তিনি New Criticism-এর সীমাবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গিও সমালোচনা করেছেন। ঈগলটন সাহিত্যকে মতাদর্শের সঙ্গে যুক্ত করেছেন এবং ইতিহাস ও ক্ষমতার সম্পর্ক দেখিয়েছেন। 

টেক্সট এনালাইসিস

১৮ শতকের ইংল্যান্ডের (18th-Century England) সাহিত্যিক পটভূমি: ১৮ শতকে সাহিত্য মানে ছিল নানা কিছু যেমন প্রবন্ধ, চিঠি, (Moral Writing) নীতিবোধসম্পন্ন লেখা। তখন উপন্যাসকে সাহিত্য হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হতো না। কবিতাও খুব কেন্দ্রীয় ছিল না। কেবল উচ্চবিত্তের লেখা মূল্যবান ধরা হতো। লোকসঙ্গীত বা পথনাটককে উপেক্ষা করা হতো। সাহিত্য শাসক শ্রেণির ধারণাকে সমর্থন করত। এটি ভদ্রতা, শৃঙ্খলা ও রুচি শেখাত। এর মাধ্যমে জনসাধারণের চিন্তাভাবনা গড়ে তোলা হতো। ফলে সাহিত্য মতাদর্শের হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায়। 

ঈগলটনের দৃষ্টিতে রোমান্টিসিজম: ঈগলটন বলেন, রোমান্টিক যুগ সাহিত্যকে নতুন অর্থ দেয়। এর আগে সাহিত্য মানে ছিল সব সিরিয়াস ধরনের লেখা। রোমান্টিক যুগে এটি মানে দাঁড়াল সৃজনশীল ও কল্পনাশক্তিনির্ভর লেখা। কল্পনা হয়ে উঠল তথ্যের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কবিদের দেখা হলো গভীর চিন্তাশীল হিসেবে। সাহিত্য শিল্পায়িত পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মাধ্যম হয়ে উঠল। রোমান্টিকরা আবেগ ও প্রকৃতিকে মূল্য দিল। তাঁরা কবিতার মাধ্যমে প্রতিবাদ দেখালেন। প্রতীকের মাধ্যমে সত্য প্রকাশ করলেন। শিল্প মেশিন-নির্ভর কঠিন জগতের বিরুদ্ধে দাঁড়াল। তবে কিছু কবি বাস্তব সমস্যার বাইরে থাকলেন। কেউ কেউ আলাদা হয়ে গেলেন। তাই রোমান্টিসিজম ছিল একদিকে প্রতিবাদ, আবার অন্যদিকে পালানো। ঈগলটন একে সামাজিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত করেন। 

ঈগলটনের মূল্যায়নে আর্নল্ড: আর্নল্ড সাহিত্যকে নতুন ধর্ম হিসেবে দেখেছিলেন। কারণ ভিক্টোরিয়ান সমাজে ধর্ম তার শক্তি হারাচ্ছিল। মানুষ আগের মতো বিশ্বাস করছিল না। আর্নল্ড চান এমন কিছু যা মানুষকে দিক দেখাবে আর তাঁর মতে সাহিত্যই এটি পারে। সাহিত্য মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা দেয়। এটি সৌন্দর্য ও সত্য শেখায়। ধর্মের মতোই সাহিত্য আবেগকে ছোঁয় এবং আত্মার সঙ্গে কথা বলে। আর্নল্ড সাহিত্যকে সমাজ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। তিনি মধ্যবিত্তকে উন্নত করতে চেয়েছিলেন। সাহিত্য মানুষকে একত্র করবে বলে আশা করেছিলেন। ঈগলটন বলেন, এটি নিরপেক্ষ ছিল না; বরং শৃঙ্খলা রক্ষার উপায়। সাহিত্য ধর্মের মতোই জীবন ও আচরণের পথপ্রদর্শক হলো, তবে শাসক শ্রেণির স্বার্থেই। 

ইংরেজি সাহিত্য ও সাম্রাজ্যবাদ: ইংরেজি সাহিত্য পড়াশোনা সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গেও বেড়ে উঠেছিল। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিদেশে সাংস্কৃতিক শক্তি দরকার ছিল। সাহিত্য ব্যবহার করা হলো ইংরেজদের গৌরব শেখাতে। কর্মকর্তারা উপনিবেশে শাসন করার আগে শেক্সপিয়ার ও মিল্টনকে পড়তেন। এতে তাঁদের মধ্যে নৈতিক ও জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের অনুভূতি তৈরি হতো। সাহিত্য উপনিবেশকারীদের মহৎ হিসেবে উপস্থাপন করত। এটি শুধু এলাকা নয়, এর সাথে মানুষের মনকেও নিয়ন্ত্রণ করত। এমনকি উপনিবেশিত শিক্ষার্থীদেরও ইংরেজি সাহিত্য পড়ানো হতো। তাই ইংরেজি সাম্রাজ্যিক শক্তির অংশ হয়ে দাঁড়ায়। এর উত্থান শুধু সৌন্দর্য বা সত্যের জন্য ছিল না। 

ইংরেজি পড়াশোনার বিকাশ: প্রথমে ইংরেজি পড়ানো হতো শ্রমিকদের স্কুল ও মেয়েদের কলেজে। এটি ছিল দরিদ্রদের বিষয়। পরে এটি অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে। শুরুতে একে দুর্বল মনে করা হতো আর মানুষ ভাবত এটি নরম ও আবেগপ্রবণ বিষয়। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ইংরেজি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এটি সান্ত্বনা, আশা ও জাতীয় গৌরব দেয়। যুদ্ধের পর এটি মূলধারার শিক্ষা হয়ে যায়। এফ. আর. লিভিসের (F. R. Leavis) মতো সমালোচকরা একে সিরিয়াস বিষয়ে পরিণত করেন। ইংরেজি তখন সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও জাতীয়তাবাদের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।  

আধুনিক সংকটের সঙ্গে ইংরেজির যোগ: ঊনবিংশ শতকে ধর্মের প্রভাব কমতে থাকে। বিজ্ঞান ও নানা পরিবর্তন মানুষের পুরনো বিশ্বাসগুলো ভেঙে দেয়। মানুষ আর চার্চকে ভরসা করত না। ধনী শ্রেণি নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়ে ছিল। তাই ইংরেজি ধর্মের জায়গা নেয়। এটি হয়ে ওঠে নতুন নৈতিক পথপ্রদর্শক। সাহিত্য মূল্যবোধ ও আবেগ শেখায়। এটি (ধন-গরিব) শ্রেণিগুলোকে একত্র করে। ইংরেজি কঠিন সময়ে আশা দেয় এবং আত্মিক প্রশ্নের উত্তর দেয়। মানুষকে শান্ত ও অনুগত রাখে। ঈগলটন বলেন, এটি নিরপেক্ষ ছিল না। শাসকেরা ইংরেজিকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার বানিয়েছিল। সাহিত্য হয়ে ওঠে সফট পাওয়ার, যা চিন্তা ও আবেগকে গড়ে তোলে। তাই সংকটকালে ইংরেজির উত্থান ঘটে এবং আধুনিক জীবনে শৃঙ্খলা রক্ষা করে।  

পাঠ্যসূচিতে সাহিত্য: তখন নারীদের বিজ্ঞান বা প্রযুক্তি পড়ার অনুমতি ছিল না। সাহিত্যকে সফট, আবেগপ্রবণ ও নারীদের উপযুক্ত মনে করা হতো। তাই নারীদের সাহিত্য পড়তে উৎসাহিত করা হতো। এটি ছিল লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য। ফলে সাহিত্য পাঠ্যসূচিতে ঢুকলেও একে হালকা বিষয় হিসেবে দেখা হতো। এছাড়া ব্রিটেনের বহু উপনিবেশ ছিল। সেখানে কর্মকর্তাদের শাসনের/কাজের সুযোগের আগে ইংরেজি সাহিত্য শিখতে হতো। এর মাধ্যমে ব্রিটিশ মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও পরিচয় ছড়িয়ে পড়ত। এটি জাতীয় গৌরবের অনুভূতিও দিত। পাঠ্যসূচিতে সাহিত্য উপনিবেশবাদকে সমর্থন করত এবং বিশ্বে ইংরেজি মতাদর্শ ছড়িয়ে দিত। 

আরো পড়ুনঃ The Study of Poetry Bangla Summary

Scrutiny আন্দোলন ও তার দ্বন্দ্ব: লিভিস ও তাঁর জার্নাল Scrutiny এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। তাঁরা বিশ্বাস করতেন সাহিত্য সভ্যতাকে বাঁচাতে পারে। তাঁরা পাঠকদের গভীর অর্থ ধরতে প্রশিক্ষণ দিতেন। গণমাধ্যম ও জনপ্রিয় সংস্কৃতিকে তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেন। তাঁরা নৈতিক গাম্ভীর্য ও উচ্চ মানের প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, মহান বই শক্তিশালী চরিত্র তৈরি করে। সেরা লেখা জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখায়। কিন্তু তাঁরা সমাজ পরিবর্তনের চেষ্টা করেননি। তাঁরা সংস্কার নয় বরং পুরোনো মূল্যবোধ রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। তাঁরা শ্রেণিসংগ্রাম ও বাস্তব রাজনীতি এড়িয়ে গিয়েছিলেন।

Scrutiny পুরোনো ঐক্যে ফিরে যেতে চাইত। এটি “জৈব সমাজ” (organic society)-এর ধারণাকে ভালোবাসত। এর মানে এমন এক অতীত যেখানে সবাই মিলেমিশে বাস করত। কিন্তু আসলে এমন সমাজ কখনও ছিল না। তাঁরা গণতান্ত্রিক ছিলেন না বরং অভিজাত চিন্তাবিদ ছিলেন। তাঁরা বিশ্বাস করতেন কেবল অল্প কয়েকজনই প্রকৃত সাহিত্য বুঝতে পারে। সাধারণ মানুষকে তাঁরা নৈতিকভাবে দুর্বল ভাবতেন। এতে আন্দোলন একইসঙ্গে র‍্যাডিকেল ও সংকীর্ণ হয়ে পড়ে। এটি সমাজ পরিবর্তনের চেয়ে শিক্ষায় জোর দেয়। তাই এর প্রকল্প সীমিত ও অবাস্তব ছিল। 

ঈগলটনের New Criticism সমালোচনা: New Criticism যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকে আসে। এটি কেবল টেক্সটের উপর জোর দিত। ইতিহাস, সমাজ বা লেখককে এড়িয়ে যেত। সমালোচকরা কবিতাকে ধাঁধার মতো পড়তেন। তাঁরা রূপে ঐক্য ও ব্যঙ্গ খুঁজতেন। ঈগলটন বলেন, এতে সাহিত্য প্রাণহীন হয়ে যায়। এটি পবিত্র হয়ে ওঠে, কিন্তু বাস্তব জীবনে নিষ্প্রয়োজন। New Critics মনে করতেন ধারণা নয় বরং আবেগই আসল। কিন্তু ঈগলটন প্রমাণ করেন ধারণাও গুরুত্বপূর্ণ। রাজনীতি এড়িয়ে গেলে সাহিত্য হয়ে যায় নিরাপদ ও ফাঁপা বস্তু।

টেরি ঈগলটনের Prose Style: ঈগলটন পরিষ্কার ভঙ্গিতে লিখেন। তাঁর ভাষা গম্ভীর ও ফর্মাল। তিনি সংক্ষিপ্ত কিন্তু শক্তিশালী যুক্তি ব্যবহার করেন। তাঁর চিন্তাধারা গভীর ও যৌক্তিক। তিনি ইতিহাসের সঙ্গে তত্ত্ব মিশিয়ে লেখেন। তিনি প্রায়ই ব্যঙ্গ ও বিদ্রূপ ব্যবহার করেছেন। তাঁর শব্দগুলো দৃঢ় অর্থ বহন করে। তিনি আবেগ ও উদ্দেশ্য নিয়ে লেখেন। তাঁর লেখা সমৃদ্ধ ও চিন্তাশীল। 

Quotes

“Literature, in the meaning of the word we have inherited, is an ideology.”

“আমরা যে অর্থে ‘সাহিত্য’ শব্দটি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি, সেই অর্থে সাহিত্য একটি মতাদর্শ।”

(Explanation: Literature is not neutral. It often carries hidden beliefs and values of society.)

“If one were asked to provide a single explanation for the growth of English studies… one could do worse than reply: ‘the failure of religion.’”

“যদি কেউ ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়নের বিকাশের একটি কারণ জানতে চায়… তবে বলা খারাপ হবে না: ‘ধর্মের ব্যর্থতা।”

(Explanation: When religion lost influence, English studies grew. Literature took the place of religion as a moral guide.)

“English was literally the poor man’s Classics.”

“ইংরেজি আসলে ছিল গরিব মানুষের Classics।”

(Explanation: English was taught to working-class people as an easier version of Greek and Latin studies.)

“The whole Scrutiny project was at once hair-raisingly radical and really rather absurd.”

“পুরো Scrutiny Project ছিল একসঙ্গে ভয়ানকভাবে র‍্যাডিকেল, আবার সত্যি বলতে অনেকটা হাস্যকরও।”

(Explanation: The Scrutiny movement was both bold and serious but also unrealistic and narrow in vision.)

“In literature, and perhaps in literature alone, a vital feel for the creative uses of language was still manifest.”

“সাহিত্যে—এবং সম্ভবত শুধু সাহিত্যে—ভাষার সৃজনশীল ব্যবহার নিয়ে জীবন্ত অনুভূতি এখনও প্রকাশিত ছিল।”

(Explanation: Literature kept the power of language alive. It showed creativity when other fields did not.)

“The rise of English is more or less concomitant with an historic shift in the very meaning of the term ‘moral’.”

“ইংরেজির উত্থান কমবেশি মিলে গেছে ‘নৈতিকতা’ শব্দের ঐতিহাসিক অর্থের পরিবর্তনের সঙ্গে।”

(Explanation: As English studies grew, the meaning of “moral” changed. Morality became linked to culture and literature.)

“It is not until the time of William Morris… that the gap between poetic vision and political practice was significantly narrowed.”

“উইলিয়াম মরিসের সময় না আসা পর্যন্ত কাব্যিক দৃষ্টিভঙ্গি আর রাজনৈতিক চর্চার মধ্যে ব্যবধান যথেষ্ট পরিমাণে কমেনি।”

আরো পড়ুনঃ The Study of Poetry Bangla Summary

(Explanation: William Morris connected poetry with real political action. Before him, poetry and politics were far apart.)

“English Literature rode to power on the back of wartime nationalism; but it also represented a search for spiritual solutions.”

“ইংরেজি সাহিত্য যুদ্ধকালীন জাতীয়তাবাদের পিঠে চড়ে শক্তি অর্জন করেছিল; কিন্তু একই সঙ্গে এটি আত্মিক সমাধানের খোঁজও প্রকাশ করেছিল।”

(Explanation: English studies grew stronger during wartime. It gave people hope and spiritual comfort in hard times.)

“Like religion, literature works primarily by emotion and experience, and so was admirably well-fitted to carry through the ideological task which religion left off.”

“ধর্মের মতোই সাহিত্য প্রধানত আবেগ ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কাজ করে, আর তাই ধর্ম যে মতাদর্শগত দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছিল, তা বহন করার জন্য সাহিত্য ছিল একেবারেই উপযুক্ত।”

(Explanation: Literature influences people through feelings, just like religion. It took over religion’s role of shaping values and beliefs.)

Share your love
Mottaleb Hossain
Mottaleb Hossain

This is Mottaleb Hossain, a researcher in English Language and Literature as well as Theology. I serve as an instructor at Literature Xpres, a global online educational institution.
Educational Qualifications:
B.A. (Honours) and M.A. in English from National University
BTIS under IAU (Islamic Arabic University)
Kamil in Tafsir and Hadith from IAU.

Articles: 48

One comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *