Preface to Shakespeare Bangla Summary
Key Facts:
- Full Title: Preface to the Lyrical Ballads
- Author: Samuel Johnson (1709-1784)
- When Written: 1800-1802
- Where Written: Grasmere, England
- When Published: 1800 (2nd ed.), 1802 (3rd ed.)
- Literary Period: Romantic
- Genre: Essay, Manifesto
- Antagonist: Late-Neoclassical writers
- Point of View: First Person
Themes :
- Romanticism vs. Neoclassicism
- Ordinary Life and Everyday Language
- Poetry and Emotions
- Poetry, Nature, and Humanity
Bangla Summary: Preface to Shakespeare এই বিখ্যাত সাহিত্যিক সমালোচনাটি লিখেছেন Samuel Johnson। এটি প্রকাশ করা হয় ১৭৬৫ সালে। সম্পূর্ণ বইটিতে ৭২টি পৃষ্ঠা রয়েছে। Samuel Johnson চেয়েছিলেন সে শেক্সপিয়ারের সবগুলো লেখা পড়ে শেষ করবেন এক বছরের মধ্যে এবং Preface to Shakespeare এই বইটি লিখবেন। কিন্তু Samuel Johnson এর শেক্সপিয়ারের সবগুলো বই পড়ে শেষ করতে সময় লাগে ৯ বছর অর্থাৎ তিনি প্রিফেস টু শেক্সপিয়ার এই বইটি লিখার জন্য নয় বছর সময় দিয়েছেন।
Samuel Johnson সেই সময়কার একজন বিখ্যাত সমালোচক ছিলেন। তিনি শেক্সপিয়ার কে সমালোচনা করার উদ্দেশ্যে প্রিফেস টু শেক্সপিয়ার এই বইটি লিখেন। এই বইটিতে তিনি শেক্সপিয়ারের লিখার ভালো দিকগুলো এবং খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছেন। Samuel Johnson শেক্সপিয়ারের নাটক গুলোকে হাইলাইট করেছেন এবং দেখাতে চেয়েছেন শেক্সপিয়ার একজন বিখ্যাত নাট্যকার কিন্তু তার লেখার মধ্যে কিছু ভুল রয়ে গিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ Sociolinguistics Bangla Summary
18th Century তে ক্লাসিক্যাল লেখকদের অনেক মূল্যায়ন করা হতো। কিন্তু কনটেম্পরারি যে সকল রাইটার ছিল তাদেরকে কোনভাবেই মূল্যায়ন করা হতো না । তেমনি উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের লিখাকেও সেই ভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি। কিন্তু Samuel Johnson দেখাতে চেয়েছেন শেক্সপিয়ার একজন বিখ্যাত নাট্যকার।
উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের জীবনদশায় তাকে অনেক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু তিনি এই সমালোচনার দিকে না তাকিয়ে তার নিজের মতো করে লিখে গিয়েছেন যার কারণে তিনি আজ সবার মাঝে এত বিখ্যাত হয়ে আছেন।
প্রিফেস টু শেক্সপিয়ার এই বইটিতে Samuel Johnson তিনটি দিক তুলে ধরেছেন। যেমন,
1. Shakespeare’s General Nature: Excellency
2. Shakespeare’s Faults
3. Three Unities
Shakespeare as a Realistic Writer: Samuel Johnson শেক্সপিয়ারের রিয়ালিজম কে প্রশংসা করেন। তিনি বলেন শেক্সপিয়ার সত্যই প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য কারণ তিনি লেখার সময় হিউম্যান নেচার এবং হিউম্যান সাইকোলজিকে সত্যভাবে তুলে ধরেছেন সবার সামনে। অর্থাৎ তিনি তার সাহিত্যকর্ম লেখার সময় অন্য কারো কাছ থেকে কনসেপশন ধার করেননি। তিনি যেগুলো লিখেছেন সম্পূর্ণ নিজে থেকেই লিখেছেন। তার সাহিত্যকর্মগুলো বাস্তবিক এবং দৈনন্দিন জ্ঞান সম্পন্ন। আমরা যদি সহজে বুঝতে চাই তাহলে এইটা দাঁড়াবে সেক্সপিয়ার আজ থেকে কত শত বছর আগে তার সাহিত্য গুলো লিখে গিয়েছেন কিন্তু সেই সাহিত্য গুলো আমাদের বাস্তবিক জীবনে হুবহু মিলে যাচ্ছে তাহলে আমরা বলতেই পারি যে তার সাহিত্য গুলো কতটা বাস্তব জ্ঞান সম্পন্ন।
তিনি তার লেখার মধ্যে ভালোবাসাকে মানুষে প্রধান আবেগ এবং উদ্দেশ্য হিসেবে প্রকাশ করেনি। তিনি বিশ্বাস করতেন ভালোবাসা শুধুমাত্র আবেগ দ্বারা পরিপূর্ণ। বাস্তবিক জীবনের সাথে ভালোবাসার অনেক তফাৎ রয়েছে। তাই তিনি বাস্তবতা নিয়ে লিখালিখি করেছেন।
আরো পড়ুনঃ Oenone Bangla Summary
Samuel Johnson শেক্সপিয়ারের ক্যারেক্টার সিলেকশন কে বেশি প্রশংসা করেছেন। সেক্সপিয়ার তার নাটকগুলোর মধ্যে যে ধরনের ক্যারেক্টার বা চরিত্র সিলেক্ট করেছেন এবং সেই চরিত্রগুলো দ্বারা যে ধরনের দৃশ্যপট বা দৃশ্য তুলে ধরেছেন সেগুলো একদম প্রশংসা পাবার যোগ্য। বিশেষ করে তার নাটকগুলোর হিরোইন বাস্তব জীবনের সত্য সত্যই প্রশংসা পাবার যোগ্য।
এই সকল কারণে Samuel Johnson শেক্সপিয়ারকে Poet of Nature বলেছেন এবং তার যে চিন্তা চেতনা বা তার যে সাহিত্যকর্ম সেই সাহিত্যকর্মগুলো মূলত রিয়েল লাইফ এবং ম্যানার কে তুলে ধরে।
Shakespeare’s Use of Tragic Comedy: শেক্সপিয়ার তার জীবন দশায় সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছিল ট্রাজিক কমেডি লিখার কারণে। সমসাময়িক সময়ে যে সকল রাইটারা লিখতো তারা কেউ ট্রাজেডি এবং কমিটিকে একসাথে লিখে নিন। যার কারণেই এই ট্রেনডেন্সিটাকে কেউ মেনে নিতে পারছিল না। এই কারণে সবাই শেক্সপিয়ার কে সমালোচনা করেছেন। কিন্তু Samuel Johnson সবার থেকে আলাদা ছিল। সে শেক্সপিয়ার কে তার এই কাজের জন্য সমর্থন করেছেন এবং দেখিয়েছেন শেক্সপিয়ার সঠিক ছিলেন।
শেক্সপিয়ার মূলত ট্রাজেডি এবং কমেডি একত্রে মিলিয়ে ট্র্যাজি কমিটি লিখেছেন। বাস্তবিক জীবনে আমরা যদি দেখি তাহলে আমরা লক্ষ্য করতে পারবো যে একজন মানুষের জীবনে শুধু ট্রাজেডি থাকবে এমনটা হতে পারে না। অর্থাৎ তার জীবনে কমেডি ও তো থাকতে পারে। এই কারণে শেক্সপিয়ার যেটা লিখেছিলেন সেটা সঠিক ছিল। আর যার কারণে তিনি আজও সবার মাঝে এত বিখ্যাত হয়ে আছেন।
আরো পড়ুনঃ Locksley Hall Bangla Summary
Shakespeare’s Comic Genius: শেক্সপিয়ার তার কমেডি গুলোর মধ্যে সুন্দর সুন্দর কমিক দৃশ্য তৈরি করেছেন। তিনি তার কমেডি গুলোর মধ্যে কমিক দৃশ্য তৈরি করার জন্য অন্য কোন রাইটার বা অন্য কোন কিছু থেকে তার conception ধার করেননি। এই কমিক দৃশ্য গুলো তৈরি করার জন্য তার ভিতরের যে প্রচেষ্টা সেই প্রচেষ্টাকে তুলে ধরেছেন। যার মাধ্যমে তিনি সুন্দরভাবে তার পাঠকদের কে বিনোদন দিতে পেরেছেন। Samuel Johnson শেক্সপিয়ারের এই কমিক জিনিয়াসকে অনেক প্রশংসা করেছেন।
Three Unities: নাটক লিখার প্রচলন সেই প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। নাটক লেখার জন্য প্রাচীন রাইটাররা বেশ কিছু নিয়ম মেইনটেইন করত। যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য থ্রি ড্রামাটিক ইউনিটিজ। এই থ্রি ইউনিটিজ এর মধ্যে ছিল সময়, স্থান এবং কাহিনীর (Unities of Time, Place and Action)। এই তিনটি জিনিসকে মেইনটেইন করে কেউ যদি নাটক লিখতো তাহলে তার নাটকটাকে সবাই প্রশংসা করতো এবং সবাই গ্রহণ করত। কিন্তু শেক্সপিয়ার এই নিয়মটা মানে না এবং সে তার নাটকগুলোতে three unities ব্যবহার করেননি।
শেক্সপিয়ারের নাটকগুলোকে বলা চলে “না ট্রাজেডি, না কমেডি”। যার কারনে শেক্সপিয়ার কে তার নাটক লিখার ক্ষেত্রে ড্রামাটিক ইউনিটির নিয়ম মেনে চলতে হয়নি। সে তার নাটকগুলোতে শুধুমাত্র একটি ইউনিটি বজায় রেখেছেন আর তা হল চরিত্র গুলোর মধ্যে ধারাবাহিকতা এবং স্বাভাবিকতা বজায় রাখা।
Unities of Time and Place: শেক্সপিয়ার সময় এবং স্থানের ইউনিটি বজায় রাখেনি। Samuel Johnson এর মতে, শেক্সপিয়ারের এই নাটকগুলো দর্শকদের যতটা খুশি করেছে তার চেয়ে শেক্সপিয়ারকেই বেশি সমস্যায় ফেলেছে। নাটকের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রদানের জন্য এই ইউনিটি গুলো ব্যবহার করা প্রয়োজন বলে Samuel Johnson মনে করেন। কিন্তু সে বলেন নাটকের কাহিনী কখনোই বাস্তব হতে পারে না, এই বিষয়টা দর্শকেরা জানে।
যদি একজন দর্শক নাটকের চরিত্রগুলোকে তার মনের কল্পনায় আনতে পারে তাহলে নাটকের স্থান গুলোকে কেন তার কল্পনায় আনতে পারবে না। তাই জনসন এটা বলেছেন বিভিন্ন স্থানে নাটকের কাহিনী একই সময়ের মধ্যে বর্ণনা করায় কোন অযৌক্তিকতা নেই। সময়ের ইউনিটির ব্যাপারে শেক্সপিয়ার বলেন যে একটি নাটকের ধারাবাহিক কাহিনী থাকে। আর বিভিন্ন স্থানের সংঘটিত হতে পারে তেমনি সেগুলো বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত হতে পারে। এখানে দেখার বিষয় হলো ঘটনাগুলো একটি সাথে আরেকটি সংযুক্ত আছে কিনা।
আরো পড়ুনঃ Tithonus Bangla Summary
জনসন শেক্সপিয়ারের প্রশংসা করেন এবং বলেন তার নাটকগুলো সত্যই আমাদের মনকে নাড়া দেয়। কারণ তার নাটকগুলো বাস্তবতার সাথে মিল রেখে করা হয়েছে।
Faults of Shakespeare: Samuel Johnson শেক্সপিয়ারের সাহিত্য গুলোর বেশ কিছু ফল্ট খুঁজে বের করেছেন। জনসন উল্লেখ করেন শেক্সপিয়ার নৈতিক এবং শিক্ষানীয় বিষয় ছাড়াই নাটক লিখতেন এবং মানুষকে সঠিক পথের দিকনির্দেশনা দেয়ার চেয়ে আনন্দ প্রদানের দিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তার নাটকে কোন কাব্যিক বিচার (Poetic Justice) নেই। কাব্যিক বিচার একটি নাটকের সবচেয়ে বড় গুণ। শেক্সপিয়ারের নাটকগুলোতে এই কাব্যিক বিচার খুঁজে পাওয়া যায় না যার কারণে এইটাকে শেক্সপিয়ারের একটি বড় ফল্ট হিসেবে জনসন সমালোচনা করেছেন।
তারপর তিনি নাটকের প্লট গুলি এলোমেলো অবস্থায় লিখেছেন। তিনি চাইলেই সেগুলোতে সেগুলোর উন্নয়ন করতে পারতেন। তিনি তার নাটকের প্রথম অংশ লিখার সময় অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন কিন্তু পরবর্তী অংশগুলোতে ততটা গুরুত্বপূর্ণ প্রদান করেননি।
আরো পড়ুনঃ The Lotos-Eaters Bangla Summary
তার নাটকের সময়ের ধারাবাহিকতায় অনেক ত্রুটি রয়েছে। এবং তার নাটকের যে কমেডি সিন ব্যবহার করা হয়েছে সেই কমেডি সিন গুলো অমার্জিত এবং কামুক। তিনি প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথাবাত্রা এবং শব্দের ব্যবহার তার নাটকের মধ্যে করেছেন। তিনি তার লেখাগুলোতে ধাঁধা এবং প্যাঁচানো কথাবার্তা ব্যবহার করেছেন। শেক্সপিয়ারের নাটক গুলোর মধ্যে এই সকল ভুলগুলো জনসন কঠিনভাবে সমালোচনা করেছেন।
Helpful